আবার তথ্যপ্রযুক্তির বড় মেলা by মো. মিন্টু হোসেন
‘মেক
বাই বাংলাদেশ’ বিষয়টিকে গুরুত্ব দিয়ে ঢাকার বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন
কেন্দ্রে ১৫ জুন থেকে শুরু হচ্ছে তিন দিনের তথ্য প্রযুক্তি মেলা।
‘বাংলাদেশ আইসিটি এক্সপো ২০১৫’ নামের এই মেলার আয়োজক বাংলাদেশ কম্পিউটার
সমিতি (বিসিএস) ও ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের তথ্য ও
যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগ। মেলার ব্যয় সাড়ে তিন কোটি টাকা। এর আগে একই
কেন্দ্রে বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব সফটওয়্যার অ্যান্ড ইনফরমেশন সার্ভিসেস
(বেসিস) ডিজিটাল ওয়ার্ল্ড নামের তথ্যপ্রযুক্তি মেলা আয়োজন করেছিল যাতে
সহযোগিতা করেছিল তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগ।
১৫ জুন সাড়ে ১২টায় মেলার উদ্বোধন করবেন রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ।
মেলা সম্পর্কে জানাতে আজ মঙ্গলবার ধানমন্ডিতে বিসিএস ইনোভেশন সেন্টারে এক সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করে আয়োজকেরা। এতে উপস্থিত ছিলেন তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের সচিব শ্যাম সুন্দর শিকদার, বিসিএসের সভাপতি এ এইচ এম মাহফুজুল আরিফ, মেলার আহ্বায়ক মুজিবুর রহমান, বিসিএসের নির্বাহী পরিচালক আশরাফুল ইসলাম। সংবাদ সম্মেলনের শুরুতে আইসিটি এক্সপোর লোগো উন্মোচন করা হয়।
মেলার আহ্বায়ক মুজিবুর রহমান বলেন, মেলার দেশি-বিদেশি প্রতিষ্ঠান ও বাংলাদেশ সরকারের ১০ টিরও বেশি মন্ত্রণালয় তাদের সেবা প্রদর্শন করবে। মেলায় তথ্যপ্রযুক্তি ক্ষেত্রের হালনাগাদ পণ্য ও বিভিন্ন সেবা দেখানো হবে। মেলার ১০টি সেমিনার ও ভবিষ্যৎ উদ্যোক্তা ফোরাম নামের বিশেষ সম্মেলন হবে। এ ছাড়া মেলা উপলক্ষে বিভিন্ন প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হচ্ছে।
মেলা উপলক্ষে পাঁচটি উদ্যোক্তা ধারণা বাছাই করে তাদের মধ্যে শীর্ষ তিনটিকে পুরস্কৃত করা হবে। তথ্য প্রযুক্তি ক্ষেত্রে অবদানের জন্য প্রদর্শনী থেকে বিজ্ঞান ও তথ্যপ্রযুক্তি পুরস্কার দেওয়া হবে।
মেলার আহ্বায়ক বলেন, বাংলাদেশে হার্ডওয়্যার নির্মাতা ও সরবরাহকে গুরুত্ব দিয়ে এ ধরনের বড় মেলা এবারই প্রথম। মেলার বিস্তারিত আইসিটি এক্সপো ডটকম ডটবিডি সাইট থেকে জানা যাবে।
১৫ জুন সাড়ে ১২টায় মেলার উদ্বোধন করবেন রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ।
মেলা সম্পর্কে জানাতে আজ মঙ্গলবার ধানমন্ডিতে বিসিএস ইনোভেশন সেন্টারে এক সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করে আয়োজকেরা। এতে উপস্থিত ছিলেন তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের সচিব শ্যাম সুন্দর শিকদার, বিসিএসের সভাপতি এ এইচ এম মাহফুজুল আরিফ, মেলার আহ্বায়ক মুজিবুর রহমান, বিসিএসের নির্বাহী পরিচালক আশরাফুল ইসলাম। সংবাদ সম্মেলনের শুরুতে আইসিটি এক্সপোর লোগো উন্মোচন করা হয়।
মেলার আহ্বায়ক মুজিবুর রহমান বলেন, মেলার দেশি-বিদেশি প্রতিষ্ঠান ও বাংলাদেশ সরকারের ১০ টিরও বেশি মন্ত্রণালয় তাদের সেবা প্রদর্শন করবে। মেলায় তথ্যপ্রযুক্তি ক্ষেত্রের হালনাগাদ পণ্য ও বিভিন্ন সেবা দেখানো হবে। মেলার ১০টি সেমিনার ও ভবিষ্যৎ উদ্যোক্তা ফোরাম নামের বিশেষ সম্মেলন হবে। এ ছাড়া মেলা উপলক্ষে বিভিন্ন প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হচ্ছে।
মেলা উপলক্ষে পাঁচটি উদ্যোক্তা ধারণা বাছাই করে তাদের মধ্যে শীর্ষ তিনটিকে পুরস্কৃত করা হবে। তথ্য প্রযুক্তি ক্ষেত্রে অবদানের জন্য প্রদর্শনী থেকে বিজ্ঞান ও তথ্যপ্রযুক্তি পুরস্কার দেওয়া হবে।
মেলার আহ্বায়ক বলেন, বাংলাদেশে হার্ডওয়্যার নির্মাতা ও সরবরাহকে গুরুত্ব দিয়ে এ ধরনের বড় মেলা এবারই প্রথম। মেলার বিস্তারিত আইসিটি এক্সপো ডটকম ডটবিডি সাইট থেকে জানা যাবে।
ডিজিটাল
ওয়ার্ল্ডের সঙ্গে এই মেলার পার্থক্য কী এবং কেন ঢাকাকেন্দ্রিক মেলার
আয়োজন? এই প্রশ্নের উত্তরে বিসিএসের নির্বাহী পরিচালক আশরাফুল ইসলাম বলেন,
আমরা হার্ডওয়্যারের গুরুত্ব দিয়ে মেলা আয়োজন করছি। এর উদ্দেশ্য হলো
হার্ডওয়্যার উৎপাদনে আমরা কোথায় আছি সেটা তুলে ধরা। এর সক্ষমতা বাড়াতে
আমাদের কী দরকার হবে সে বিষয়টি জানা যাবে। আমরা একটি উৎপাদন ইকোসিস্টেম
দাঁড় করাতে পারব। ডিজিটাল ওয়ার্ল্ডে যেখানে ই-সেবার গুরুত্ব দেওয়া হয়
সেখানে আইসিটি এক্সপোতে হার্ডওয়্যারকে বেশি গুরুত্ব দেওয়া হবে। আমরা মেক
বাই বাংলাদেশ ব্র্যান্ডকে নিয়ে প্রচার চালাতে চাই। মেলায় বিদেশি অতিথিসহ
অনেকেই আসবেন। ঢাকার বাইরে সবাইকে রাখা সম্ভব হচ্ছে না। তাই এই বড় মেলা
ঢাকাতেই আয়োজন করা হচ্ছে।
শ্যাম সুন্দর
শিকদার বলেন, ডিজিটাল বাংলাদেশ তৈরিতে বাংলাদেশ সরকার আন্তরিকভাবে কাজ করে
যাচ্ছে। বিভিন্ন প্রযুক্তি সেবা সাধারণ মানুষের হাতের নাগালে আনতে নানা
প্রকল্প নিয়ে কাজ চলছে। সরকারি ও বেসরকারি যৌগ উদ্যোগে মেলা আয়োজনের
মাধ্যমে মানুষকে তথ্য প্রযুক্তি সম্পর্কে জানাতে এই মেলা আয়োজন করা হচ্ছে।
মেলার খরচ সরকার, বিসিএস ও স্পন্সরদের কাছ থেকে আসবে।
এবারের তিন দিনের এই মেলায় চার লাখের মতো দর্শক হতে পারে বলে আশা করছেন আয়োজকেরা।
‘মেক বাই বাংলাদেশ’ প্রসঙ্গে বাংলাদেশে তৈরি দোয়েল ল্যাপটপ নিয়ে প্রশ্ন করা হলে একজন শীর্ষ সরকারি কর্মকর্তা জানান, দোয়েল ছিল ‘ভার্জিন’ উদ্যোগ। এর আগে এ ধরনের উদ্যোগের অভিজ্ঞতা ছিল না। সঠিক গবেষণা করা যায়নি। এটাকে ঠিক করার জন্য নতুন উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে। দোয়েল তৈরিতে আমাদের ঘাটতির জায়গাগুলোতে চোখ খুলে গেছে। আমাদের অনেক শিক্ষা হয়েছে। এটা সফল হয়নি কিন্তু একেবারে শেষ হয়ে যায়নি।
ডিজিটাল ওয়ার্ল্ড ও আইসিটি এক্সপো একই আঙ্গিকের মেলা কি না সে প্রশ্নের উত্তরে আয়োজকেরা বলেন, পার্থক্য রয়েছে। তবে সরকার প্রাইভেট সেক্টরকে একই ছাতার নিচে আনতে পেরেছে এই আয়োজন।
মেলা সবার জন্য উন্মুক্ত থাকবে।
এবারের তিন দিনের এই মেলায় চার লাখের মতো দর্শক হতে পারে বলে আশা করছেন আয়োজকেরা।
‘মেক বাই বাংলাদেশ’ প্রসঙ্গে বাংলাদেশে তৈরি দোয়েল ল্যাপটপ নিয়ে প্রশ্ন করা হলে একজন শীর্ষ সরকারি কর্মকর্তা জানান, দোয়েল ছিল ‘ভার্জিন’ উদ্যোগ। এর আগে এ ধরনের উদ্যোগের অভিজ্ঞতা ছিল না। সঠিক গবেষণা করা যায়নি। এটাকে ঠিক করার জন্য নতুন উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে। দোয়েল তৈরিতে আমাদের ঘাটতির জায়গাগুলোতে চোখ খুলে গেছে। আমাদের অনেক শিক্ষা হয়েছে। এটা সফল হয়নি কিন্তু একেবারে শেষ হয়ে যায়নি।
ডিজিটাল ওয়ার্ল্ড ও আইসিটি এক্সপো একই আঙ্গিকের মেলা কি না সে প্রশ্নের উত্তরে আয়োজকেরা বলেন, পার্থক্য রয়েছে। তবে সরকার প্রাইভেট সেক্টরকে একই ছাতার নিচে আনতে পেরেছে এই আয়োজন।
মেলা সবার জন্য উন্মুক্ত থাকবে।
No comments