১১ বছরের গ্র্যাজুয়েট তানিস্ক হতে চায় আমেরিকার প্রেসিডেন্ট
বয়স
মাত্র ১১৷ তবে এর মধ্যেই গণিত, বিজ্ঞান, বিদেশি ভাষা গুলে খেয়েছে সে৷ এই
মুহূর্তে আমেরিকার সর্বকনিষ্ঠ গ্র্যাজুয়েট বিস্ময় বালক তানিস্ক আব্রাহাম৷
বিস্ময় বালকের বিস্ময়ের যে এখানেই শেষ নয়, তা তার জীবনের রেখাচিত্রে চোখ রাখলেই বোঝা যায়৷ ক্যালিফোর্নিয়া স্যাক্রোমেণ্টো শহরে জন্ম তার৷ জন্মে থেকেই সে তার বিশেষ ক্ষমতার পরিচয় দিয়ে চলেছে৷ মাত্র চার বছরে, যখন বেশিরভাগ শিশুর সবে অক্ষর পরিচয় হয়, তখন হাই আইকিউ সোস্যাইটিতে সমাদৃত হয়েছে তানিস্ক৷ সাত বছরে বোর্ডের পরীক্ষায় পাশ করেছে৷ গত বছরে হাই স্কুলের গন্ডি শেষ করেছে৷ ক্যালিফোর্নিয়ার আমেরিকান রিভার কলেজ থেকে এই বছর ১৮০০ পরীক্ষার্থীর সঙ্গে পরীক্ষা দিয়ে গ্র্যাজুয়েট হয়েছে সে৷ যদিও এই বয়েসে গ্র্যাজুয়েশন শেষ করা তানিস্কের কাছে খুবই ছোটখাটো ব্যাপার৷ সে জানিয়েছে, আমি শিখতে চাই, জানতে চাই৷ কলেজের গন্ডি পেরোনোটা আমার কাছে কোনও বড় ব্যাপার নয়৷
তা তানিস্কের এ হেন ছোটখাটো ব্যাপারে বিশ্ববাসীর সঙ্গে মুগ্ধ খোদ আমেরিকান প্রেসিডেণ্ট বারাক ওবামাও৷ সাত বছর বয়সে বোর্ডের পরীক্ষায় পাশ করার জন্য তানিস্ককে বাহবা জানিয়ে চিঠি দিয়েছিলেন তিনি৷ তানিস্কের মা তাজি আব্রাহাম জানিয়েছেন, ছেলে পড়াশোনায় সবসময় ফার্স্টই হয়ে এসেছে৷ তা অবশ্য বলাই বাহুল্য, যেভাবে জেট গতিতে ছুটে চলেছে তানিস্ক তাতে তাকে টেক্কা দেওয়া তো সহজ কথা নয়৷
তবে মাত্র ১১ বছরে কলেজে বসে ২০-২২ বছরের ছেলে-মেয়েদের সঙ্গে পড়াশোনা করা, কেমন লাগত তার? আর কলেজের অন্যান্যরাই বা তাকে কীভাবে দেখত? প্রশ্ন শুনে সপ্রতিক তানিস্কের উত্তর, আমাকে অনেকে ভয় পেত৷ আবার অনেকে খেলা করত, মজা করত৷ বড় হয়ে কী হতে চায় তানিস্ক? তার উত্তরেও সে যা বলল তা আর এক বিস্ময়৷ প্রথমত, চিকিৎসক, দ্বিতীয়ত একজন গবেষক, তৃতীয়ত আমেরিকার প্রেসিডেণ্ট৷ বলা বাহুল্য তিনটেই একসঙ্গে করতে চায় সে৷
বিস্ময় বালকের বিস্ময়ের যে এখানেই শেষ নয়, তা তার জীবনের রেখাচিত্রে চোখ রাখলেই বোঝা যায়৷ ক্যালিফোর্নিয়া স্যাক্রোমেণ্টো শহরে জন্ম তার৷ জন্মে থেকেই সে তার বিশেষ ক্ষমতার পরিচয় দিয়ে চলেছে৷ মাত্র চার বছরে, যখন বেশিরভাগ শিশুর সবে অক্ষর পরিচয় হয়, তখন হাই আইকিউ সোস্যাইটিতে সমাদৃত হয়েছে তানিস্ক৷ সাত বছরে বোর্ডের পরীক্ষায় পাশ করেছে৷ গত বছরে হাই স্কুলের গন্ডি শেষ করেছে৷ ক্যালিফোর্নিয়ার আমেরিকান রিভার কলেজ থেকে এই বছর ১৮০০ পরীক্ষার্থীর সঙ্গে পরীক্ষা দিয়ে গ্র্যাজুয়েট হয়েছে সে৷ যদিও এই বয়েসে গ্র্যাজুয়েশন শেষ করা তানিস্কের কাছে খুবই ছোটখাটো ব্যাপার৷ সে জানিয়েছে, আমি শিখতে চাই, জানতে চাই৷ কলেজের গন্ডি পেরোনোটা আমার কাছে কোনও বড় ব্যাপার নয়৷
তা তানিস্কের এ হেন ছোটখাটো ব্যাপারে বিশ্ববাসীর সঙ্গে মুগ্ধ খোদ আমেরিকান প্রেসিডেণ্ট বারাক ওবামাও৷ সাত বছর বয়সে বোর্ডের পরীক্ষায় পাশ করার জন্য তানিস্ককে বাহবা জানিয়ে চিঠি দিয়েছিলেন তিনি৷ তানিস্কের মা তাজি আব্রাহাম জানিয়েছেন, ছেলে পড়াশোনায় সবসময় ফার্স্টই হয়ে এসেছে৷ তা অবশ্য বলাই বাহুল্য, যেভাবে জেট গতিতে ছুটে চলেছে তানিস্ক তাতে তাকে টেক্কা দেওয়া তো সহজ কথা নয়৷
তবে মাত্র ১১ বছরে কলেজে বসে ২০-২২ বছরের ছেলে-মেয়েদের সঙ্গে পড়াশোনা করা, কেমন লাগত তার? আর কলেজের অন্যান্যরাই বা তাকে কীভাবে দেখত? প্রশ্ন শুনে সপ্রতিক তানিস্কের উত্তর, আমাকে অনেকে ভয় পেত৷ আবার অনেকে খেলা করত, মজা করত৷ বড় হয়ে কী হতে চায় তানিস্ক? তার উত্তরেও সে যা বলল তা আর এক বিস্ময়৷ প্রথমত, চিকিৎসক, দ্বিতীয়ত একজন গবেষক, তৃতীয়ত আমেরিকার প্রেসিডেণ্ট৷ বলা বাহুল্য তিনটেই একসঙ্গে করতে চায় সে৷
No comments