৩৭০ আসন দাও রামমন্দির দেব
ভারতে
নরেন্দ্র মোদি সরকারের প্রথম বর্ষপূর্তির দিনে তার দল বিজেপির পক্ষ থেকে
বলা হয়েছে, রামমন্দির নির্মাণ বা মুসলিম শারিয়া আইন বাতিলের ম্যান্ডেট (৩৭০
আসন) তারা পায়নি। প্রধানমন্ত্রী মোদি নিজে এক খোলা চিঠিতে লিখেছেন, গত এক
বছরে তিনি দেশকে একটি দুর্নীতিমুক্ত সরকার দিয়েছেন। যদিও বিরোধী দলগুলোর
অভিযোগ, সরকার অজস প্রতিশ্রুতি দিলেও বাস্তবে কাজের কাজ কিছুই হয়নি।
অযোধ্যায় রামমন্দির নির্মাণ, মুসলিমদের শরিয়া বাতিল করে সব ভারতীয়ের জন্য অভিন্ন মদেওয়ানি বিধি চালু করা কিংবা জম্মু ও কাশ্মীরের বিশেষ মর্যাদাবাহী সংবিধানের ৩৭০ ধারা বাতিল করা। এগুলোকে বিজেপি তাদের দলের মূল লক্ষ্য বা কোর ইস্যু বলে বর্ণনা করে থাকে। কিন্তু এতদিন কোনো বিজেপি সরকারই তার বাস্তবায়নে এগোতে পারেনি। আর তার কারণ হিসেবে বলা হয়েছে, তাদের সরকার অন্য শরিকদের সমর্থনের ওপর নির্ভরশীল ছিল।
কিন্তু ২০১৪ তে একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিয়ে সরকার গঠন করার ঠিক এক বছরের মাথায় বিজেপি মঙ্গলবার জানিয়ে দিল, এই সংখ্যাগরিষ্ঠতাও যথেষ্ট নয়। সরকারের বর্ষপূর্তি উপলক্ষে ডাকা এক সাংবাদিক সম্মেলনে বিজেপি সভাপতি অমিত শাহ সাফ জানিয়ে দিলেন, দলের কোর ইস্যুগুলো বাস্তবায়ন করার মতো গরিষ্ঠতা এখনো বিজেপির হাতে নেই। তিনি বলেন, ‘আপনাদের জানা উচিত- এর জন্য পার্লামেন্টে আমাদের অন্তত ৩৭০টা আসনে জিতে আসতে হবে, অর্থাৎ অন্তত দুই-তৃতীয়াংশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা লাগবে। আপনারা সংবিধানটা ঠিকমতো পড়ে নিন, তাহলেই ব্যাপারটা স্পষ্ট হয়ে যাবে। ইন্ডিয়া টুডে।
নরেন্দ্র মোদি সরকারের প্রথম বর্ষপূর্তিতে সারা দেশজুড়ে সব মন্ত্রী ও নেতারা যে শত শত সাংবাদিক সম্মেলন করছেন, তাতে তাদের বেশি ব্যস্ত থাকতে হচ্ছে- কী করা যায়নি আর কেন যায়নি, তার সাফাই দিতেই। নির্বাচনী প্রচারে বিজেপির স্লোগান ছিল আচ্ছে দিন আনেওয়ালা হ্যায় অর্থাৎ সুদিন আসছে।
সেই বিপুল প্রত্যাশাতে ভর করেই ৩০ বছর পর ভারতে এককভাবে সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেয়েছিল কোনো দল। যদিও সেই প্রত্যাশা অনেক ক্ষেত্রেই অপূর্ণ রয়ে গেছে। নরেন্দ্র মোদি নিজে দাবি করছেন দেশকে তিনি একটা দুর্নীতিমুক্ত সরকার দিতে পেরেছেন।
অযোধ্যায় রামমন্দির নির্মাণ, মুসলিমদের শরিয়া বাতিল করে সব ভারতীয়ের জন্য অভিন্ন মদেওয়ানি বিধি চালু করা কিংবা জম্মু ও কাশ্মীরের বিশেষ মর্যাদাবাহী সংবিধানের ৩৭০ ধারা বাতিল করা। এগুলোকে বিজেপি তাদের দলের মূল লক্ষ্য বা কোর ইস্যু বলে বর্ণনা করে থাকে। কিন্তু এতদিন কোনো বিজেপি সরকারই তার বাস্তবায়নে এগোতে পারেনি। আর তার কারণ হিসেবে বলা হয়েছে, তাদের সরকার অন্য শরিকদের সমর্থনের ওপর নির্ভরশীল ছিল।
কিন্তু ২০১৪ তে একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিয়ে সরকার গঠন করার ঠিক এক বছরের মাথায় বিজেপি মঙ্গলবার জানিয়ে দিল, এই সংখ্যাগরিষ্ঠতাও যথেষ্ট নয়। সরকারের বর্ষপূর্তি উপলক্ষে ডাকা এক সাংবাদিক সম্মেলনে বিজেপি সভাপতি অমিত শাহ সাফ জানিয়ে দিলেন, দলের কোর ইস্যুগুলো বাস্তবায়ন করার মতো গরিষ্ঠতা এখনো বিজেপির হাতে নেই। তিনি বলেন, ‘আপনাদের জানা উচিত- এর জন্য পার্লামেন্টে আমাদের অন্তত ৩৭০টা আসনে জিতে আসতে হবে, অর্থাৎ অন্তত দুই-তৃতীয়াংশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা লাগবে। আপনারা সংবিধানটা ঠিকমতো পড়ে নিন, তাহলেই ব্যাপারটা স্পষ্ট হয়ে যাবে। ইন্ডিয়া টুডে।
নরেন্দ্র মোদি সরকারের প্রথম বর্ষপূর্তিতে সারা দেশজুড়ে সব মন্ত্রী ও নেতারা যে শত শত সাংবাদিক সম্মেলন করছেন, তাতে তাদের বেশি ব্যস্ত থাকতে হচ্ছে- কী করা যায়নি আর কেন যায়নি, তার সাফাই দিতেই। নির্বাচনী প্রচারে বিজেপির স্লোগান ছিল আচ্ছে দিন আনেওয়ালা হ্যায় অর্থাৎ সুদিন আসছে।
সেই বিপুল প্রত্যাশাতে ভর করেই ৩০ বছর পর ভারতে এককভাবে সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেয়েছিল কোনো দল। যদিও সেই প্রত্যাশা অনেক ক্ষেত্রেই অপূর্ণ রয়ে গেছে। নরেন্দ্র মোদি নিজে দাবি করছেন দেশকে তিনি একটা দুর্নীতিমুক্ত সরকার দিতে পেরেছেন।
No comments