সময় খুব অল্প: প্রধানমন্ত্রী
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গণভবনে বুদ্ধিজীবী, শিক্ষাবিদ ও সাংবাদিকদের সঙ্গে নববর্ষের শুভেচ্ছা বিনিময় করেন। ছবি: ফোকাস বাংলা |
বর্তমান
সরকারের হাতে চলতি মেয়াদে মাত্র ৩ বছর ৯ মাস সময় আছে উল্লেখ করে
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ‘সময় খুব অল্প। কিন্তু আমাদের অনেক কাজ
করতে হবে। ২০১৯ সালে পরবর্তী সাধারণ নির্বাচনের আগে সব উন্নয়ন কর্মসূচি
একটি বিশেষ পর্যায়ে নিয়ে যেতে হবে।’
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আজ বুধবার গণভবনে বাংলা নববর্ষ-১৪২২ উপলক্ষে সম্পাদক, কলামিস্ট, লেখক ও টেলিভিশন টকশোতে অংশগ্রহণকারী বিশিষ্ট ব্যক্তিদের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় অনুষ্ঠানে এ কথা বলেন। খবর বাসসের।
প্রধানমন্ত্রী সংবাদমাধ্যমে তাঁর সরকারের কর্মকাণ্ড সম্পর্কে গঠনমূলক সমালোচনা ও মতামত প্রত্যাশা করেন। একইসঙ্গে তিনি বলেন, ঢালাও সমালোচনা কেবল স্বাধীনতাবিরোধী শক্তিকে সহায়তা করে এবং বর্তমান সরকার পদে পদে এই শক্তির মোকাবিলা করছে। তিনি বলেন, ‘সমালোচনা আমাদের সংশোধনে সহায়তা করবে। কিন্তু আমার প্রত্যাশা যে আপনারা এমন কিছু করবেন না, যা স্বাধীনতাবিরোধীদের হাত শক্তিশালী করবে। এই বিরোধী শক্তি এ দেশের স্বাধীনতাই চায়নি।’
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, তাঁর সরকার জনগণের সেবা করতে ক্ষমতায় এসেছে; নিজের ভাগ্য গড়তে নয়। বর্তমান সরকার ২০২১ সালের মধ্যে দেশকে মধ্যম আয়ের দেশে পরিণত করার লক্ষ্য নির্ধারণ করেছে। এর সঙ্গে তিনি যোগ করেন, যুদ্ধাপরাধীর বিচারসহ যেসব কাজ আমরা শুরু করা হয়েছে তা অবশ্যই শেষ করতে হবে। দুটি রায় কার্যকর হয়েছে। সব বাধা পেরিয়ে অন্যগুলোও সম্পন্ন করার ব্যাপারে আশাবাদী তিনি।
তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিক, শিক্ষাবিদ আনিসুজ্জামান, সাহিত্যিক সেলিনা হোসেন, দৈনিক সমকালের সম্পাদক গোলাম সারওয়ার অন্যদের মধ্যে অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন। স্বাগত বক্তৃতা দেন প্রধানমন্ত্রীর তথ্যবিষয়ক উপদেষ্টা ইকবাল সোবহান চৌধুরী।
সততাই তাঁর সরকারের মূল শক্তি-এমন মন্তব্য করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘একটি স্বার্থান্বেষী মহল পদ্মা সেতু ইস্যুতে আমাদের ভাবমূর্তি ম্লান করতে চেয়েছিল। আমরা এই চ্যালেঞ্জ গ্রহণ করেছি এবং নিজস্ব অর্থায়নে পদ্মা সেতু তৈরির সিদ্ধান্ত নিয়েছি।’ তিনি বলেন, বিশ্বব্যাংক পদ্মা সেতুর অর্থায়ন স্থগিত করেছিল। তারা ভেবেছিল যে ওদের অর্থ ছাড়া এ সেতু নির্মাণ করা যাবে না। কিন্তু তাদের ধারণা ভুল প্রমাণ করেছে সরকার। প্রধানমন্ত্রীর আশা, পদ্মা সেতু হবে অসাধারণ এক স্থাপনা, এর জন্য বাংলাদেশের মানুষ গর্ববোধ করবে।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আজ বুধবার গণভবনে বাংলা নববর্ষ-১৪২২ উপলক্ষে সম্পাদক, কলামিস্ট, লেখক ও টেলিভিশন টকশোতে অংশগ্রহণকারী বিশিষ্ট ব্যক্তিদের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় অনুষ্ঠানে এ কথা বলেন। খবর বাসসের।
প্রধানমন্ত্রী সংবাদমাধ্যমে তাঁর সরকারের কর্মকাণ্ড সম্পর্কে গঠনমূলক সমালোচনা ও মতামত প্রত্যাশা করেন। একইসঙ্গে তিনি বলেন, ঢালাও সমালোচনা কেবল স্বাধীনতাবিরোধী শক্তিকে সহায়তা করে এবং বর্তমান সরকার পদে পদে এই শক্তির মোকাবিলা করছে। তিনি বলেন, ‘সমালোচনা আমাদের সংশোধনে সহায়তা করবে। কিন্তু আমার প্রত্যাশা যে আপনারা এমন কিছু করবেন না, যা স্বাধীনতাবিরোধীদের হাত শক্তিশালী করবে। এই বিরোধী শক্তি এ দেশের স্বাধীনতাই চায়নি।’
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, তাঁর সরকার জনগণের সেবা করতে ক্ষমতায় এসেছে; নিজের ভাগ্য গড়তে নয়। বর্তমান সরকার ২০২১ সালের মধ্যে দেশকে মধ্যম আয়ের দেশে পরিণত করার লক্ষ্য নির্ধারণ করেছে। এর সঙ্গে তিনি যোগ করেন, যুদ্ধাপরাধীর বিচারসহ যেসব কাজ আমরা শুরু করা হয়েছে তা অবশ্যই শেষ করতে হবে। দুটি রায় কার্যকর হয়েছে। সব বাধা পেরিয়ে অন্যগুলোও সম্পন্ন করার ব্যাপারে আশাবাদী তিনি।
তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিক, শিক্ষাবিদ আনিসুজ্জামান, সাহিত্যিক সেলিনা হোসেন, দৈনিক সমকালের সম্পাদক গোলাম সারওয়ার অন্যদের মধ্যে অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন। স্বাগত বক্তৃতা দেন প্রধানমন্ত্রীর তথ্যবিষয়ক উপদেষ্টা ইকবাল সোবহান চৌধুরী।
সততাই তাঁর সরকারের মূল শক্তি-এমন মন্তব্য করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘একটি স্বার্থান্বেষী মহল পদ্মা সেতু ইস্যুতে আমাদের ভাবমূর্তি ম্লান করতে চেয়েছিল। আমরা এই চ্যালেঞ্জ গ্রহণ করেছি এবং নিজস্ব অর্থায়নে পদ্মা সেতু তৈরির সিদ্ধান্ত নিয়েছি।’ তিনি বলেন, বিশ্বব্যাংক পদ্মা সেতুর অর্থায়ন স্থগিত করেছিল। তারা ভেবেছিল যে ওদের অর্থ ছাড়া এ সেতু নির্মাণ করা যাবে না। কিন্তু তাদের ধারণা ভুল প্রমাণ করেছে সরকার। প্রধানমন্ত্রীর আশা, পদ্মা সেতু হবে অসাধারণ এক স্থাপনা, এর জন্য বাংলাদেশের মানুষ গর্ববোধ করবে।
No comments