চার হাজার কোটি টাকার ঋণ আদায় অনিশ্চিত by মিজান চৌধুরী
শীর্ষ ১০০ খেলাপির হাতে আটকে আছে বেসিক ব্যাংকের ৩ হাজার ৯৪৫ কোটি টাকা। ঋণের বিপুল পরিমাণ এ অর্থ আদায় অনিশ্চিত হয়ে পড়েছে। ঝুঁকিপূর্ণ খাতে বিনিয়োগই এ অনিশ্চিত অবস্থা সৃষ্টির কারণ। ক্র্যাশ প্রোগ্রামের মাধ্যমে এ বিপুল বকেয়া ঋণের মধ্যে আদায় হয়েছে মাত্র ২২ কোটি টাকা। বেসিক ব্যাংকের ‘অ্যাকশন প্ল্যান’ বাস্তবায়ন অগ্রগতি প্রতিবেদন থেকে পাওয়া গেছে এ তথ্য। প্রতিবেদনটি সম্প্রতি ব্যাংক থেকে অর্থ মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক বেসিক ব্যাংকের শীর্ষ পর্যায়ের এক কর্মকর্তা যুগান্তরকে বলেন, ছোট অংকের ঋণগুলো কমবেশি আদায় হলেও বড় অংকের ঋণ আদায় হচ্ছে না। তবে তা আদায়ের চেষ্টা চলছে। অনেক ক্ষেত্রে গ্রাহকের সঙ্গে ঋণের আগের চুক্তিগুলো নতুন করে করা হচ্ছে। এরপর আদায় প্রক্রিয়া শুরু হচ্ছে। তিনি জানান, বর্তমানে দেশে ব্যবসা-বাণিজ্যের অবস্থা খারাপ। অন্য ব্যাংকগুলো ঋণ আদায়ের ক্ষেত্রে গ্রাহককে বিশেষ সুবিধা দিচ্ছে। কিন্তু এ ব্যাংক থেকে কোনো সুবিধা দেয়া হচ্ছে না। যে কারণে ঋণ আদায়ও কঠিন হয়ে পড়েছে।
অ্যাকশন প্ল্যান বাস্তবায়ন অগ্রগতি প্রতিবেদনে বলা হয়, রিকভারি টিম ও প্রধান কার্যালয়ের নির্বাহীদের চেষ্টায় শীর্ষ ১০০ খেলাপির কাছ থেকে ২২ কোটি ৬ লাখ টাকা আদায় সম্ভব হয়েছে। বাকি অর্থ আদায়ে সর্বাত্মক চেষ্টা করা হচ্ছে। ব্যাংক ও গ্রাহক উভয়ের জন্য গ্রহণযোগ্য পন্থায় ঋণ আদায়ের চেষ্টা চলছে। তবে এ পর্যন্ত যা পাওয়া গেছে তা ৫৭ জন খেলাপির কাছ থেকে আদায় করা। বাকি ৪৩ জন এক টাকাও পরিশোধ করেননি।
জানা গেছে, বেসিক ব্যাংকের দেয়া মোট ঋণের পরিমাণ ১১ হাজার ২৩৭ কোটি টাকা। এর মধ্যে ১০০ জনের হাতেই আটকে রয়েছে প্রায় চার হাজার কোটি টাকা। এর ফলে বেসিক ব্যাংকের মূলধন ঘাটতি দাঁড়িয়েছে এক হাজার ৬৭৬ কোটি টাকা। খেলাপি ঋণের টাকা আদায়ের লক্ষ্যে গত জুনে ব্যাংক থেকে একটি অ্যাকশন প্ল্যান তৈরি করে অর্থ মন্ত্রণালয়ের ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগে হস্তান্তর করা হয়। ওই অ্যাকশন প্ল্যানের বাস্তবায়ন আশানুরূপ হয়নি। স্বল্পমেয়াদে ডিসেম্বর পর্যন্ত শীর্ষে থাকা ১০০ ঋণখেলাপির কাছ থেকে আদায় হয়েছে মাত্র ২২ কোটি ৬ লাখ টাকা।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, খেলাপি ঋণের বিপুল অঙ্কের অর্থ আদায় করতে ব্যাংকের পক্ষ থেকে মামলা করার সিদ্ধান্ত ছিল। তবে শেষ পর্যন্ত সেটি পেছানো হয়েছে। কারণ এসব ক্ষেত্রে মামলার দীর্ঘসূত্রতায় পরিস্থিতি আরও জটিল হয়ে পড়ে।
গুলশান শাখার ১ হাজার ৩০০ কোটি টাকা ঝুঁকিপূর্ণ খাতে বিনিয়োগ : বেসিক ব্যাংকের অ্যাকশন প্ল্যানের তথ্য মতে, এ শাখা থেকে ২৫টি কোম্পানিকে এক হাজার ৩০৮ কোটি টাকা ঋণ দেয়া হয়েছে। প্রতিটি কোম্পানিই এখন খেলাপি। সর্বশেষ উদ্যোগ নিয়ে এখান থেকে আদায় হয়েছে মাত্র ৮ কোটি ১২ লাখ টাকা। ঝুঁকিপূর্ণ বিনিয়োগ হয়েছে টেকনো ডিজাইন অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট. শিফন শিপিং লাইন, মা টেক্স, এস রিসোর্সেস শিপিং লাইন, এস সুহি শিপিং লাইন, প্রফিউশন টেক্সটাইল, সিনটেক্স, লিটল ওয়ার্ল্ড লি., ফারসে ইন্টারন্যাশনাল, বিএস ট্রেডিং, ডায়নামিক টিস্যু ইন্ডাস্ট্রিজ, ওয়াটার হেভেন কর্পোরেশন, আজাদ ট্রেডিং, অ্যানজেল এগ্রো ফিড, প্রাসাদ নির্মাণ, বাবি সুয়েটার্স, দিয়াজ হোটেল অ্যান্ড রিসোর্ট, মৌলি ফ্যাশন, এসএল ডিজাইনার, বেনিসন ইন্টারন্যাশনাল, এআরএসএস এন্টারপ্রাইজ, এস অ্যান্ড জে স্টিল, আশিয়ান শিপিং বিডি, এসএফজি শিপিং লাইন, ইএফএস ইন্টারন্যাশনাল, ধ্র“ব ট্রেডার্সের অনকূলে।
শান্তিনগর শাখার ৩৮৭ কোটি টাকা আদায় অনিশ্চিত : এ শাখা থেকে ঝুঁকিপূর্ণ হিসাবে ১১ প্রতিষ্ঠানকে শনাক্ত করা হয়েছে। এসব কোম্পানির অনুকূলে ব্যাংকের বিনিয়োগের পরিমাণ ৩৮৭ কোটি ৩৫ লাখ টাকা। গত ডিসেম্বর পর্যন্ত খেলাপি এসব প্রতিষ্ঠান থেকে আদায় হয়েছে মাত্র দু’ কোটি ৮৪ লাখ টাকা। কোম্পানিগুলো হচ্ছে- আরআই এন্টারপ্রাইজ, এক্সিভ ট্রেড, হার্ব হোল্ডিংস, হাসিব এন্টারপ্রাইজ, হক ট্রেডিং, রুদ্র স্পেশালাইজড কোল্ডস্টোরেজ, গুঞ্জন এগ্রো এরোমেটিক অটোরাইস মিল, এলআর ট্রেডিং, টেলিউইজ ইন্টারন্যাশনাল, বেনিকো সোলার এনার্জি, প্রপেল ইন্টারন্যাশনাল লিমিটেড।
মেইন শাখায় প্রায় ২৪৮ কোটি টাকা ঝূঁকিপূর্ণ : সাত কোম্পানির অনুকূলে এ শাখা থেকে ২৪৭ কোটি ৭৭ লাখ টাকা বিনিয়োগ করা হয়। কিন্তু ঋণের নামে এসব কোম্পানি ব্যাংক থেকে এ বিপুল অঙ্কের টাকা হাতিয়ে নিয়ে আর পরিশোধ করছে না। ব্যাংক থেকে ডিসম্বের পর্যন্ত চেষ্টা চালিয়ে মাত্র দু’ কোটি ১৯ লাখ টাকা আদায় করা গেছে। খেলাপি কোম্পানিগুলো হচ্ছে- আজবিহা এগ্রো ইন্ডাস্ট্রিজ, বর্ষণ এগ্রো ইন্ডাস্ট্রিজ, অনলাইন প্রপার্টিজ, নীল সাগর এগ্রো ইন্ডাস্ট্রিজ, রূপায়ণ হাউজিং এস্টেট, ইয়থ এগ্রো ফার্ম, রাসু ইন্টারন্যাশনাল।
দিলকুশা শাখায় খেলাপি ১৩০ কোটি টাকা : এ শাখা থেকে ১৩০ কোটি টাকা ঋণ দেয়া হয় ছয় কোম্পানিকে। সর্বশেষ আদায় হয়েছে দু’ কোটি ৮৪ লাখ টাকা। কোম্পানিগুলো হচ্ছে- অ্যাটলাস ফুড অ্যান্ড বেভারেজ, প্রাইমপ্লাস ডাইভারসিফাইড জুটেক্স, বেলায়েত নেভিগেশন, প্রাইম জুট ইন্ডাস্ট্রিজ ও সারা ইম্পোর্ট।
বেসিক ব্যাংকের অন্যান্য শাখার মধ্যে মিরপুর শাখার অদ্রি হোল্ডিংস, সৈয়দপুর শাখার মিশুক ট্রেডার্স, জিন্দাবাজার শাখার সিলেট প্লাস্টিক ইন্ডাস্ট্রিজ, কাওরান বাজার শাখার হুমাইরা এন্টারপ্রাইজ, ইসলাম অ্যান্ড সন্স, টানবাজার শাখা মনোয়ারা ট্রেডিং কর্পোরেশন ও আগ্রাবাদ শাখার সোনালী স্টিল এন্টারপ্রাইজ।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক বেসিক ব্যাংকের শীর্ষ পর্যায়ের এক কর্মকর্তা যুগান্তরকে বলেন, ছোট অংকের ঋণগুলো কমবেশি আদায় হলেও বড় অংকের ঋণ আদায় হচ্ছে না। তবে তা আদায়ের চেষ্টা চলছে। অনেক ক্ষেত্রে গ্রাহকের সঙ্গে ঋণের আগের চুক্তিগুলো নতুন করে করা হচ্ছে। এরপর আদায় প্রক্রিয়া শুরু হচ্ছে। তিনি জানান, বর্তমানে দেশে ব্যবসা-বাণিজ্যের অবস্থা খারাপ। অন্য ব্যাংকগুলো ঋণ আদায়ের ক্ষেত্রে গ্রাহককে বিশেষ সুবিধা দিচ্ছে। কিন্তু এ ব্যাংক থেকে কোনো সুবিধা দেয়া হচ্ছে না। যে কারণে ঋণ আদায়ও কঠিন হয়ে পড়েছে।
অ্যাকশন প্ল্যান বাস্তবায়ন অগ্রগতি প্রতিবেদনে বলা হয়, রিকভারি টিম ও প্রধান কার্যালয়ের নির্বাহীদের চেষ্টায় শীর্ষ ১০০ খেলাপির কাছ থেকে ২২ কোটি ৬ লাখ টাকা আদায় সম্ভব হয়েছে। বাকি অর্থ আদায়ে সর্বাত্মক চেষ্টা করা হচ্ছে। ব্যাংক ও গ্রাহক উভয়ের জন্য গ্রহণযোগ্য পন্থায় ঋণ আদায়ের চেষ্টা চলছে। তবে এ পর্যন্ত যা পাওয়া গেছে তা ৫৭ জন খেলাপির কাছ থেকে আদায় করা। বাকি ৪৩ জন এক টাকাও পরিশোধ করেননি।
জানা গেছে, বেসিক ব্যাংকের দেয়া মোট ঋণের পরিমাণ ১১ হাজার ২৩৭ কোটি টাকা। এর মধ্যে ১০০ জনের হাতেই আটকে রয়েছে প্রায় চার হাজার কোটি টাকা। এর ফলে বেসিক ব্যাংকের মূলধন ঘাটতি দাঁড়িয়েছে এক হাজার ৬৭৬ কোটি টাকা। খেলাপি ঋণের টাকা আদায়ের লক্ষ্যে গত জুনে ব্যাংক থেকে একটি অ্যাকশন প্ল্যান তৈরি করে অর্থ মন্ত্রণালয়ের ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগে হস্তান্তর করা হয়। ওই অ্যাকশন প্ল্যানের বাস্তবায়ন আশানুরূপ হয়নি। স্বল্পমেয়াদে ডিসেম্বর পর্যন্ত শীর্ষে থাকা ১০০ ঋণখেলাপির কাছ থেকে আদায় হয়েছে মাত্র ২২ কোটি ৬ লাখ টাকা।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, খেলাপি ঋণের বিপুল অঙ্কের অর্থ আদায় করতে ব্যাংকের পক্ষ থেকে মামলা করার সিদ্ধান্ত ছিল। তবে শেষ পর্যন্ত সেটি পেছানো হয়েছে। কারণ এসব ক্ষেত্রে মামলার দীর্ঘসূত্রতায় পরিস্থিতি আরও জটিল হয়ে পড়ে।
গুলশান শাখার ১ হাজার ৩০০ কোটি টাকা ঝুঁকিপূর্ণ খাতে বিনিয়োগ : বেসিক ব্যাংকের অ্যাকশন প্ল্যানের তথ্য মতে, এ শাখা থেকে ২৫টি কোম্পানিকে এক হাজার ৩০৮ কোটি টাকা ঋণ দেয়া হয়েছে। প্রতিটি কোম্পানিই এখন খেলাপি। সর্বশেষ উদ্যোগ নিয়ে এখান থেকে আদায় হয়েছে মাত্র ৮ কোটি ১২ লাখ টাকা। ঝুঁকিপূর্ণ বিনিয়োগ হয়েছে টেকনো ডিজাইন অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট. শিফন শিপিং লাইন, মা টেক্স, এস রিসোর্সেস শিপিং লাইন, এস সুহি শিপিং লাইন, প্রফিউশন টেক্সটাইল, সিনটেক্স, লিটল ওয়ার্ল্ড লি., ফারসে ইন্টারন্যাশনাল, বিএস ট্রেডিং, ডায়নামিক টিস্যু ইন্ডাস্ট্রিজ, ওয়াটার হেভেন কর্পোরেশন, আজাদ ট্রেডিং, অ্যানজেল এগ্রো ফিড, প্রাসাদ নির্মাণ, বাবি সুয়েটার্স, দিয়াজ হোটেল অ্যান্ড রিসোর্ট, মৌলি ফ্যাশন, এসএল ডিজাইনার, বেনিসন ইন্টারন্যাশনাল, এআরএসএস এন্টারপ্রাইজ, এস অ্যান্ড জে স্টিল, আশিয়ান শিপিং বিডি, এসএফজি শিপিং লাইন, ইএফএস ইন্টারন্যাশনাল, ধ্র“ব ট্রেডার্সের অনকূলে।
শান্তিনগর শাখার ৩৮৭ কোটি টাকা আদায় অনিশ্চিত : এ শাখা থেকে ঝুঁকিপূর্ণ হিসাবে ১১ প্রতিষ্ঠানকে শনাক্ত করা হয়েছে। এসব কোম্পানির অনুকূলে ব্যাংকের বিনিয়োগের পরিমাণ ৩৮৭ কোটি ৩৫ লাখ টাকা। গত ডিসেম্বর পর্যন্ত খেলাপি এসব প্রতিষ্ঠান থেকে আদায় হয়েছে মাত্র দু’ কোটি ৮৪ লাখ টাকা। কোম্পানিগুলো হচ্ছে- আরআই এন্টারপ্রাইজ, এক্সিভ ট্রেড, হার্ব হোল্ডিংস, হাসিব এন্টারপ্রাইজ, হক ট্রেডিং, রুদ্র স্পেশালাইজড কোল্ডস্টোরেজ, গুঞ্জন এগ্রো এরোমেটিক অটোরাইস মিল, এলআর ট্রেডিং, টেলিউইজ ইন্টারন্যাশনাল, বেনিকো সোলার এনার্জি, প্রপেল ইন্টারন্যাশনাল লিমিটেড।
মেইন শাখায় প্রায় ২৪৮ কোটি টাকা ঝূঁকিপূর্ণ : সাত কোম্পানির অনুকূলে এ শাখা থেকে ২৪৭ কোটি ৭৭ লাখ টাকা বিনিয়োগ করা হয়। কিন্তু ঋণের নামে এসব কোম্পানি ব্যাংক থেকে এ বিপুল অঙ্কের টাকা হাতিয়ে নিয়ে আর পরিশোধ করছে না। ব্যাংক থেকে ডিসম্বের পর্যন্ত চেষ্টা চালিয়ে মাত্র দু’ কোটি ১৯ লাখ টাকা আদায় করা গেছে। খেলাপি কোম্পানিগুলো হচ্ছে- আজবিহা এগ্রো ইন্ডাস্ট্রিজ, বর্ষণ এগ্রো ইন্ডাস্ট্রিজ, অনলাইন প্রপার্টিজ, নীল সাগর এগ্রো ইন্ডাস্ট্রিজ, রূপায়ণ হাউজিং এস্টেট, ইয়থ এগ্রো ফার্ম, রাসু ইন্টারন্যাশনাল।
দিলকুশা শাখায় খেলাপি ১৩০ কোটি টাকা : এ শাখা থেকে ১৩০ কোটি টাকা ঋণ দেয়া হয় ছয় কোম্পানিকে। সর্বশেষ আদায় হয়েছে দু’ কোটি ৮৪ লাখ টাকা। কোম্পানিগুলো হচ্ছে- অ্যাটলাস ফুড অ্যান্ড বেভারেজ, প্রাইমপ্লাস ডাইভারসিফাইড জুটেক্স, বেলায়েত নেভিগেশন, প্রাইম জুট ইন্ডাস্ট্রিজ ও সারা ইম্পোর্ট।
বেসিক ব্যাংকের অন্যান্য শাখার মধ্যে মিরপুর শাখার অদ্রি হোল্ডিংস, সৈয়দপুর শাখার মিশুক ট্রেডার্স, জিন্দাবাজার শাখার সিলেট প্লাস্টিক ইন্ডাস্ট্রিজ, কাওরান বাজার শাখার হুমাইরা এন্টারপ্রাইজ, ইসলাম অ্যান্ড সন্স, টানবাজার শাখা মনোয়ারা ট্রেডিং কর্পোরেশন ও আগ্রাবাদ শাখার সোনালী স্টিল এন্টারপ্রাইজ।
No comments