আইনের শাসন প্রতিষ্ঠার জন্য এই রায় : ব্যারিস্টার খোকন
সুপ্রিম
কোর্ট বার নির্বাচনে টানা তৃতীয়বারের মতো সম্পাদক পদে জয়ী ব্যারিস্টার এ
এম মাহবুব উদ্দিন খোকন বলেছেন, সুপ্রিম কোর্টে আজকে আইনজীবীরা এই রায়
দিয়েছেন বাংলাদেশে আইনের শাসন, গণতন্ত্র ও মানবাধিকার প্রতিষ্ঠা করার জন্য।
আমি শুধু বলতে চাই- সুপ্রিম কোর্ট বারের সম্মানিত সদস্যরা আমাকে যে সম্মান
দিয়েছেন, আমাকে যে সমর্থন দিয়েছেন, আমার দল বা যে দলই ক্ষমতায় থাকুক না
কেন, সারাজীবন আমি গণতন্ত্রের জন্য কাজ করে যাবো, আইনের শাসনের জন্য কাজ
করে যাবে, মানবাধিকারের জন্য কাজ করে যাবো।
তিনি আরো বলেন, আমি প্রথমেই সুপ্রিম কোর্ট বার অ্যাসোসিয়েশনের পক্ষ থেকে ও আমার নিজের পক্ষ থেকে প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও সকল নির্বাচন কমিশনারগণ এবং এই নির্বাচনে যারা সহযোগিতা করেছেন তাদের সকলকে ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি। আমি সুপ্রিম কোর্ট বার অ্যাসোসিয়েশনে সকল সদস্যের নিকট কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি- এই বার অ্যাসোসিয়েশনের ৫৭ বছরের রেকর্ডে তৃতীয়বারের মতো সম্পাদক পদে আমাকে নির্বাচিত করার জন্য। আমি মহান আল্লাহ তা-আলার নিকট শুকরিয়া আদায় করছি। দলমত নির্বিশেষে সকলের নিকট কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি। তিনি এ সময় বিশেষভাবে স্মরণ করেন শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানকে। কৃতজ্ঞাতা প্রকাশ করেন সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার প্রতি।
তিনি বলেন, আমাদের বিচার ব্যবস্থা ঘুনে ধরা বিচার ব্যবস্থা। মানুষ চায় ন্যায়বিচার। আজ প্রধান বিচারপতির নিকট অনুরোধ করতে চাই- নিম্ন আদালতে যেসব বিচারকের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ আছে, যেসব বিচারক মামলার রায় দেয়ার সময় রাজনৈতিক চিন্তা করেন, যেসব বিচারক আইন চিন্তা না করে মন্ত্রণালয়ের কথা অনুযায়ী বিচার করেন, অনতিবিলম্বে সেইসব বিচারককে অপসারণ করা হোক। প্রধান বিচারপতিকে উদ্দেশ্য করে তিনি আরো বলেন, আপনাকে অনুরোধ করতে চাই, এই সুপ্রিম কোর্টে যেসব বিচারক দলবাজি করেন, মানুষকে ন্যায়বিচার থেকে বঞ্চিত করেন, তাদের অপসারণ করা হোক। ওইসব দুর্নীতিবাজ এবং দলবাজ বিচারপতিদের হুঁশিয়ার করে দিতে চাই- যদি বিচারপতির চেয়ারের সম্মান ধরে রাখতে না পারেন তবে দয়া করে সরে যান। তিনি বলেন, যদি তারা না চলে যায়, তবে হুঁশিয়ার করে দিতে চাই যে, বিচারপতিদেরও বিচার হয়।
তিনি আরো বলেন, আজ দেশে গণতন্ত্রের নামে প্রতারণা চলছে। বেগম খালেদা জিয়ার বাসায় মানুষ যেতে পারবে না, গ্রেফতার করা হবে। এটা কোন ধরণের গণতন্ত্র? আজ বেগম খালেদা জিয়ার বাসা ইটের ট্রাক, বালুর ট্রাক দিয়ে ঘেরাও করে রাখা হয়েছে। আবার নিম্ন আদালতের বিচারক বলছেন, আসে না কেন, ওয়ারেন্ট দিচ্ছি। এটা কোন ধরনের বিচার? আজ বেগম খালেদা জিয়ার বাসায় খাবার যেতে দেয়া হচ্ছে না। আমি মনে করি- সরকার গণতন্ত্রের নামে গোটা জাতির সাথে প্রতারণা করছে। এই গণতন্ত্র আমরা চাই না।
তিনি আরো বলেন, আজ সালাহ উদ্দিন আহমেদকে তারা ধরে নিয়ে গেছে। আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর কোনো অধিকারে মানুষ নিয়ে যায়? কোন অধিকারে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী রাতের বেলা সার্চ ওয়ারেন্ট ছাড়া মানুষের বাড়িতে প্রবেশ করে?
তিনি আরো বলেন, আমি প্রথমেই সুপ্রিম কোর্ট বার অ্যাসোসিয়েশনের পক্ষ থেকে ও আমার নিজের পক্ষ থেকে প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও সকল নির্বাচন কমিশনারগণ এবং এই নির্বাচনে যারা সহযোগিতা করেছেন তাদের সকলকে ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি। আমি সুপ্রিম কোর্ট বার অ্যাসোসিয়েশনে সকল সদস্যের নিকট কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি- এই বার অ্যাসোসিয়েশনের ৫৭ বছরের রেকর্ডে তৃতীয়বারের মতো সম্পাদক পদে আমাকে নির্বাচিত করার জন্য। আমি মহান আল্লাহ তা-আলার নিকট শুকরিয়া আদায় করছি। দলমত নির্বিশেষে সকলের নিকট কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি। তিনি এ সময় বিশেষভাবে স্মরণ করেন শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানকে। কৃতজ্ঞাতা প্রকাশ করেন সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার প্রতি।
তিনি বলেন, আমাদের বিচার ব্যবস্থা ঘুনে ধরা বিচার ব্যবস্থা। মানুষ চায় ন্যায়বিচার। আজ প্রধান বিচারপতির নিকট অনুরোধ করতে চাই- নিম্ন আদালতে যেসব বিচারকের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ আছে, যেসব বিচারক মামলার রায় দেয়ার সময় রাজনৈতিক চিন্তা করেন, যেসব বিচারক আইন চিন্তা না করে মন্ত্রণালয়ের কথা অনুযায়ী বিচার করেন, অনতিবিলম্বে সেইসব বিচারককে অপসারণ করা হোক। প্রধান বিচারপতিকে উদ্দেশ্য করে তিনি আরো বলেন, আপনাকে অনুরোধ করতে চাই, এই সুপ্রিম কোর্টে যেসব বিচারক দলবাজি করেন, মানুষকে ন্যায়বিচার থেকে বঞ্চিত করেন, তাদের অপসারণ করা হোক। ওইসব দুর্নীতিবাজ এবং দলবাজ বিচারপতিদের হুঁশিয়ার করে দিতে চাই- যদি বিচারপতির চেয়ারের সম্মান ধরে রাখতে না পারেন তবে দয়া করে সরে যান। তিনি বলেন, যদি তারা না চলে যায়, তবে হুঁশিয়ার করে দিতে চাই যে, বিচারপতিদেরও বিচার হয়।
তিনি আরো বলেন, আজ দেশে গণতন্ত্রের নামে প্রতারণা চলছে। বেগম খালেদা জিয়ার বাসায় মানুষ যেতে পারবে না, গ্রেফতার করা হবে। এটা কোন ধরণের গণতন্ত্র? আজ বেগম খালেদা জিয়ার বাসা ইটের ট্রাক, বালুর ট্রাক দিয়ে ঘেরাও করে রাখা হয়েছে। আবার নিম্ন আদালতের বিচারক বলছেন, আসে না কেন, ওয়ারেন্ট দিচ্ছি। এটা কোন ধরনের বিচার? আজ বেগম খালেদা জিয়ার বাসায় খাবার যেতে দেয়া হচ্ছে না। আমি মনে করি- সরকার গণতন্ত্রের নামে গোটা জাতির সাথে প্রতারণা করছে। এই গণতন্ত্র আমরা চাই না।
তিনি আরো বলেন, আজ সালাহ উদ্দিন আহমেদকে তারা ধরে নিয়ে গেছে। আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর কোনো অধিকারে মানুষ নিয়ে যায়? কোন অধিকারে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী রাতের বেলা সার্চ ওয়ারেন্ট ছাড়া মানুষের বাড়িতে প্রবেশ করে?
No comments