ধোনির কোনো ‘বুজরুকি’ নেই!
এভাবেই প্রতি ম্যাচে ব্যাট হাতে প্রতিপক্ষকে গুঁড়িয়ে দিয়েছে ধোনির ভারত। ছবি: রয়টার্স |
বিশ্বকাপের
আগে অস্ট্রেলিয়ার কন্ডিশনে কী হাবুডুবুটাই না খেল ভারত! সেই দলটি
দারুণভাবে ঘুরে দাঁড়াল বিশ্বকাপে। গ্রুপ পর্বে প্রতিটি ম্যাচ জিতে
কোয়ার্টার ফাইনালে পা রেখেছে মহেন্দ্র সিং ধোনির দল। টুর্নামেন্টের আগে
যে দলকে অনেকে বাতিলের খাতায় ফেলে দিয়েছিলেন, সে দলটাই এখন বিশ্বকাপের
অন্যতম দাবিদার। শুধু এবারই নয়, আইসিসির টুর্নামেন্ট হলেই যেন ধোনির কী এক
আশ্চর্য জাদুমন্ত্রের ছোঁয়ায় বদলে যায় ভারত।
রীতিমতো চমকে দিয়েই ২০০৭ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ জিতেছিল ভারত, অথচ সে বছরই আসল বিশ্বকাপে বাংলাদেশের কাছে হেরে প্রথম পর্বে বিদায় নেওয়ার পর বিরাট ধাক্কা। ওলট-পলট ভারতীয় ক্রিকেটে। সংক্ষিপ্ত সংস্করণে দায়িত্ব পাওয়ার পর ধোনির প্রথম ‘অ্যাসাইনমেন্ট’ ছিল ২০০৭ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ। আর প্রথম সুযোগেই তাক লাগিয়ে দিয়েছিলেন ‘ক্যাপ্টেন কুল’!
এরপর তাঁরই নেতৃত্বে ঘরের মাঠে ২০১১ বিশ্বকাপ জয়, ২০১৩ ইংল্যান্ডের প্রতিকূল কন্ডিশনে চ্যাম্পিয়নস ট্রফি জয়। ধোনিই একমাত্র অধিনায়ক, যার অধীনে দল জিতেছে আইসিসির তিনটি টুর্নামেন্টই। গত বছর ভুলে যাওয়ার মতো নিউজিল্যান্ড সফর ও এশিয়া কাপে বাজে ফর্মের পরও টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ভারত উঠেছিল ফাইনালে। এবারও বিশ্বকাপের আগে হাবুডুবু খাচ্ছিল ব্যর্থতার চোরাবালিতে। অথচ সেই ভারত এখন শিরোপা থেকে ‘তিন ম্যাচ’ দূরে! বড় মঞ্চে ভারতকে এমন বদলে দিতে ধোনির ভেতর কাজ করে কী এক ‘জাদুমন্ত্র’!
সাবেক পাকিস্তান অধিনায়ক ও কোচ মুশতাক মোহাম্মদ মনে করেন ‘বুজরুকি’ নয়, ধোনির সাফল্যের রহস্যের পেছনে রয়েছেন কয়েকজন বিশ্বমানের ব্যাটসম্যান। মুশতাক বললেন, ‘ধোনির অর্জনকে আমি খাটো করে দেখতে চাই না। তাকে ভালোভাবেই মূল্যায়ন করি। মূল কথা হচ্ছে, এখন ধোনির হাতে রয়েছে কিছু সেরা ব্যাটসম্যান, এটাই তার বড় সুবিধা।’
ক্রিকেটে একজন অধিনায়ক তখনই সফল যখন তাঁর দল সাফল্যে পায়। মুশতাক তাই প্রচলিত কথাটিই মনে করিয়ে দিলেন, ‘একটি বিজয়ী দলের অধিনায়কত্ব করা সব সময়ই সহজ কাজ। বিশ্বকাপের আগে অস্ট্রেলিয়ায় বাজে একটা সিরিজের পরও বিশ্বকাপে এসে দলে যেভাবে আত্মবিশ্বাস ফিরিয়ে এনেছে সে কারণে ধোনিকে সাধুবাদ জানতে হবে। শক্তিশালী ব্যাটিং লাইন-আপের কারণে ফিল্ডিংয়ের সময় ধোনি অনায়সে নানা পরীক্ষা-নিরীক্ষা চালাতে পারে। সে জানে প্রতিপক্ষ যত রানই করুক তার দল সেটা তাড়া করতে পারবে। তাদের বর্তমান একাদশের বাইরে যেসব ব্যাটসম্যানরা আছে, তারাও তো দুর্দান্ত!’ তথ্যসূত্র: পিটিআই।
রীতিমতো চমকে দিয়েই ২০০৭ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ জিতেছিল ভারত, অথচ সে বছরই আসল বিশ্বকাপে বাংলাদেশের কাছে হেরে প্রথম পর্বে বিদায় নেওয়ার পর বিরাট ধাক্কা। ওলট-পলট ভারতীয় ক্রিকেটে। সংক্ষিপ্ত সংস্করণে দায়িত্ব পাওয়ার পর ধোনির প্রথম ‘অ্যাসাইনমেন্ট’ ছিল ২০০৭ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ। আর প্রথম সুযোগেই তাক লাগিয়ে দিয়েছিলেন ‘ক্যাপ্টেন কুল’!
এরপর তাঁরই নেতৃত্বে ঘরের মাঠে ২০১১ বিশ্বকাপ জয়, ২০১৩ ইংল্যান্ডের প্রতিকূল কন্ডিশনে চ্যাম্পিয়নস ট্রফি জয়। ধোনিই একমাত্র অধিনায়ক, যার অধীনে দল জিতেছে আইসিসির তিনটি টুর্নামেন্টই। গত বছর ভুলে যাওয়ার মতো নিউজিল্যান্ড সফর ও এশিয়া কাপে বাজে ফর্মের পরও টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ভারত উঠেছিল ফাইনালে। এবারও বিশ্বকাপের আগে হাবুডুবু খাচ্ছিল ব্যর্থতার চোরাবালিতে। অথচ সেই ভারত এখন শিরোপা থেকে ‘তিন ম্যাচ’ দূরে! বড় মঞ্চে ভারতকে এমন বদলে দিতে ধোনির ভেতর কাজ করে কী এক ‘জাদুমন্ত্র’!
সাবেক পাকিস্তান অধিনায়ক ও কোচ মুশতাক মোহাম্মদ মনে করেন ‘বুজরুকি’ নয়, ধোনির সাফল্যের রহস্যের পেছনে রয়েছেন কয়েকজন বিশ্বমানের ব্যাটসম্যান। মুশতাক বললেন, ‘ধোনির অর্জনকে আমি খাটো করে দেখতে চাই না। তাকে ভালোভাবেই মূল্যায়ন করি। মূল কথা হচ্ছে, এখন ধোনির হাতে রয়েছে কিছু সেরা ব্যাটসম্যান, এটাই তার বড় সুবিধা।’
ক্রিকেটে একজন অধিনায়ক তখনই সফল যখন তাঁর দল সাফল্যে পায়। মুশতাক তাই প্রচলিত কথাটিই মনে করিয়ে দিলেন, ‘একটি বিজয়ী দলের অধিনায়কত্ব করা সব সময়ই সহজ কাজ। বিশ্বকাপের আগে অস্ট্রেলিয়ায় বাজে একটা সিরিজের পরও বিশ্বকাপে এসে দলে যেভাবে আত্মবিশ্বাস ফিরিয়ে এনেছে সে কারণে ধোনিকে সাধুবাদ জানতে হবে। শক্তিশালী ব্যাটিং লাইন-আপের কারণে ফিল্ডিংয়ের সময় ধোনি অনায়সে নানা পরীক্ষা-নিরীক্ষা চালাতে পারে। সে জানে প্রতিপক্ষ যত রানই করুক তার দল সেটা তাড়া করতে পারবে। তাদের বর্তমান একাদশের বাইরে যেসব ব্যাটসম্যানরা আছে, তারাও তো দুর্দান্ত!’ তথ্যসূত্র: পিটিআই।
No comments