কপোতাক্ষ নদ দখল করে ভবন নির্মাণ
(ঝিনাইদহের মহেশপুরে কপোতক্ষ নদের মধ্যে ভবন নির্মাণ করছেন স্থানীয় প্রভাবশালী এক ব্যক্তি। সম্প্রতি তোলা ছবি l প্রথম আলো) ঝিনাইদহের মহেশপুরে কপোতাক্ষ নদ দখল করে ভবন নির্মাণ করা হচ্ছে। আলামপুর সেতুঘাটের অদূরে ১৫ থেকে ২০ দিন ধরে চলছে এই কাজ।
ভবনটি নির্মাণ করছেন ঝিনাইদহের কোটচাঁদপুর উপজেলার বেনেপাড়ার আলা উদ্দিন নামের এক প্রভাবশালী ব্যক্তি। তিনি পেশায় ব্যবসায়ী।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, কয়েক মাস ধরে ওই জায়গায় বালু ফেলা হয়। ১৫ থেকে ২০ দিন আগে সেখানে ভবন নির্মাণের কাজ শুরু হয়।
সরেজমিনে দেখা যায়, কোটচাঁদপুর শহরের পাশ দিয়ে বয়ে গেছে কপোতাক্ষ নদ। এই নদের উত্তরে কোটচাঁদপুর আর দক্ষিণে মহেশপুর উপজেলা। মহেশপুরের সীমানায় আলামপুর সেতুঘাটের পূর্ব দিকে ভবন নির্মাণ করা হচ্ছে। আলা উদ্দিন চার কক্ষের ঘর তৈরি করছেন। ইতিমধ্যে ইটের গাঁথুনি তিন ফুট উচ্চতায় উঠেছে।
মহেশপুর উপজেলার আজমপুর ইউনিয়ন ভূমি কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, কপোতাক্ষ নদ প্রস্থে ২৪০ ফুট। ভবনটি ওই ২৪০ ফুটের মধ্যেই নির্মাণ করা হচ্ছে।
এ ব্যাপারে আলা উদ্দিন বলেন, স্থানটি দেখলে নদের মধ্যে মনে হতে পারে। আসলে এটি ব্যক্তিমালিকানার জায়গা। মহেশপুরের আলামপুর গ্রামের কামরুজ্জামানের কাছ থেকে তিনি ১০ শতক জমি কিনেছেন। ওই জমিতেই ঘর বানাচ্ছেন।
আলা উদ্দিন নদের জায়গা দখল করেননি দাবি করে কামরুজ্জামান বলেন, জায়গাটি তাঁর মালিকানাধীন ছিল। ১৮৩ নম্বর আলামপুর মৌজার ৭১৭ নম্বর দাগের জমি এটি।
আজমপুর ইউনিয়ন ভূমি কর্মকর্তা আক্কাচ আলী বলেন, বিষয়টি তিনি জানতেন না। দ্রুত খোঁজ নিয়ে দেখবেন। কাউকে নদ দখল করতে দেওয়া হবে না।
মহেশপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) নাছিমা খাতুন বলেন, বিষয়টি জানা নেই। দ্রুত খোঁজ নেওয়া হবে। কেউ নদ দখল করলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
ভবনটি নির্মাণ করছেন ঝিনাইদহের কোটচাঁদপুর উপজেলার বেনেপাড়ার আলা উদ্দিন নামের এক প্রভাবশালী ব্যক্তি। তিনি পেশায় ব্যবসায়ী।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, কয়েক মাস ধরে ওই জায়গায় বালু ফেলা হয়। ১৫ থেকে ২০ দিন আগে সেখানে ভবন নির্মাণের কাজ শুরু হয়।
সরেজমিনে দেখা যায়, কোটচাঁদপুর শহরের পাশ দিয়ে বয়ে গেছে কপোতাক্ষ নদ। এই নদের উত্তরে কোটচাঁদপুর আর দক্ষিণে মহেশপুর উপজেলা। মহেশপুরের সীমানায় আলামপুর সেতুঘাটের পূর্ব দিকে ভবন নির্মাণ করা হচ্ছে। আলা উদ্দিন চার কক্ষের ঘর তৈরি করছেন। ইতিমধ্যে ইটের গাঁথুনি তিন ফুট উচ্চতায় উঠেছে।
মহেশপুর উপজেলার আজমপুর ইউনিয়ন ভূমি কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, কপোতাক্ষ নদ প্রস্থে ২৪০ ফুট। ভবনটি ওই ২৪০ ফুটের মধ্যেই নির্মাণ করা হচ্ছে।
এ ব্যাপারে আলা উদ্দিন বলেন, স্থানটি দেখলে নদের মধ্যে মনে হতে পারে। আসলে এটি ব্যক্তিমালিকানার জায়গা। মহেশপুরের আলামপুর গ্রামের কামরুজ্জামানের কাছ থেকে তিনি ১০ শতক জমি কিনেছেন। ওই জমিতেই ঘর বানাচ্ছেন।
আলা উদ্দিন নদের জায়গা দখল করেননি দাবি করে কামরুজ্জামান বলেন, জায়গাটি তাঁর মালিকানাধীন ছিল। ১৮৩ নম্বর আলামপুর মৌজার ৭১৭ নম্বর দাগের জমি এটি।
আজমপুর ইউনিয়ন ভূমি কর্মকর্তা আক্কাচ আলী বলেন, বিষয়টি তিনি জানতেন না। দ্রুত খোঁজ নিয়ে দেখবেন। কাউকে নদ দখল করতে দেওয়া হবে না।
মহেশপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) নাছিমা খাতুন বলেন, বিষয়টি জানা নেই। দ্রুত খোঁজ নেওয়া হবে। কেউ নদ দখল করলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
No comments