বিশ্বের উষ্ণতম বছর ২০১৪
আবহাওয়াবিদরা ২০১৪ সালকে তাপমাত্রার দিক
থেকে ইতিহাসের সবচেয়ে উষ্ণতম বছর হিসেবে চিহ্নিত করেছেন। বিশ্বের ইতিহাসে
তাপমাত্রা রেকর্ড করা শুরু হওয়ার পর থেকে ২০১৪ সালের তাপমাত্রা সবচেয়ে বেশি
ছিল। পেরুতে চলমান জাতিসংঘের জলবায়ু পরিবর্তনবিষয়ক সম্মেলনে এমন তথ্য দেয়া
হয়েছে। এ তথ্যপ্রমাণ করে ১৫টি উষ্ণতম বছরের মধ্যে ১৪টিই একবিংশ শতকে দেখা
গেছে। তাপমাত্রা চরম উষ্ণ হলে কি ঘটতে পারে সে সম্পর্কে মিজ জারাউড বলেন,
রেকর্ড ভাঙা মাত্রাতিরিক্ত তাপমাত্রা, সঙ্গে মুষলধারে বৃষ্টিপাত ও বন্যায়
জীবিকা এবং জীবনের ব্যাপক ক্ষতি হয়। এর ফলে সমুদ্রপৃষ্ঠ এবং উত্তরাঞ্চলীয়
গোলার্ধে এর প্রভাব পড়তে পারে। মরক্কো, তুরস্ক ও বলকান এলাকাসহ বিশ্বের
কয়েকটি এলাকায় আবহাওয়ার ভিন্নতা দেখা যাচ্ছে বলে জানাচ্ছে বিশ্ব আবহাওয়া
সংস্থা। সংস্থাটি বলছে এই পরিবর্তনের ফলে কিছু এলাকায় বৃষ্টিপাত বাড়ছে এবং
কিছু এলাকায় খরা দেখা দিয়েছে। জাতিসংঘের আবহাওয়াবিষয়ক সংস্থা সতর্ক করে
বলছে, জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে ক্রমেই তাপমাত্রা বেড়ে চলেছে।
সংস্থাটি বলছে, সমুদ্রপৃষ্ঠের তাপমাত্রা রেকর্ড পরিমাণ বৃদ্ধি পেয়েছে। ফলে মরক্কো, তুরস্ক এবং বলকান এলাকায় অধিক মাত্রায় বৃষ্টিপাত হচ্ছে। আবার আরেক প্রান্তে শুষ্কতা বাড়ছে। ওয়ার্ল্ড মেটেরোলজিক্যাল অর্গানাইজেশনের প্রধান মিশেল জারাউড বলেন, ক্রমবর্ধমান গ্রিন হাউস গ্যাস নির্গমন এবং বায়ুমণ্ডলীয় ঘনত্ব পৃথিবীর পরিবেশকে ক্রমেই অনিশ্চিত এবং অসহনীয় পরিণতির দিকে নিয়ে যাচ্ছে। এই বছরের প্রথম দশ মাসে বিশ্বব্যাপী বায়ুর গড় তাপমাত্রা ছিল প্রায় ০.৫৭ সেলসিয়াস। ১১ মাসে যুক্তরাজ্য ১.৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস গড় তাপমাত্রা উৎপন্ন হয়েছে। বছরের এই ধারা পরবর্তী দুই মাস চলতে থাকবে বলেই মনে করছেন আবহাওয়াবিদরা।
সংস্থাটি বলছে, সমুদ্রপৃষ্ঠের তাপমাত্রা রেকর্ড পরিমাণ বৃদ্ধি পেয়েছে। ফলে মরক্কো, তুরস্ক এবং বলকান এলাকায় অধিক মাত্রায় বৃষ্টিপাত হচ্ছে। আবার আরেক প্রান্তে শুষ্কতা বাড়ছে। ওয়ার্ল্ড মেটেরোলজিক্যাল অর্গানাইজেশনের প্রধান মিশেল জারাউড বলেন, ক্রমবর্ধমান গ্রিন হাউস গ্যাস নির্গমন এবং বায়ুমণ্ডলীয় ঘনত্ব পৃথিবীর পরিবেশকে ক্রমেই অনিশ্চিত এবং অসহনীয় পরিণতির দিকে নিয়ে যাচ্ছে। এই বছরের প্রথম দশ মাসে বিশ্বব্যাপী বায়ুর গড় তাপমাত্রা ছিল প্রায় ০.৫৭ সেলসিয়াস। ১১ মাসে যুক্তরাজ্য ১.৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস গড় তাপমাত্রা উৎপন্ন হয়েছে। বছরের এই ধারা পরবর্তী দুই মাস চলতে থাকবে বলেই মনে করছেন আবহাওয়াবিদরা।
No comments