রানী এলিজাবেথ অবৈধ!
রাজা
তৃতীয় রিচার্ডের ডিএনএ টেস্টে ধাক্কা খেল ব্রিটিশ রাজপরিবার। প্রশ্ন উঠেছে
ইংল্যান্ডের বর্তমান রানী দ্বিতীয় এলিজাবেথের সিংহাসনের উত্তরাধিকারের
বৈধতা নিয়ে। ২০১২ সালে ইংল্যান্ডের লেস্টারে একটি কার পার্ক থেকে খুঁজে
পাওয়া যায় মানুষের একটি কংকাল। কোনো কোনো ঐতিহাসিক সন্দেহ প্রকাশ করেন, ওই
কংকাল হয়তো ইংল্যান্ডের রাজা তৃতীয় রিচার্ডের। উইলিয়াম শেক্সপিয়ারের কলমে
চিরকালের জন্য অমর হয়েছেন ‘রিচার্ড দ্য থার্ড’। কিন্তু তার পরিণতি নিয়ে
ধোঁয়াশা কাটেনি। শেষ পর্যন্ত সন্দেহ নিরসনে ডিএনএ পরীক্ষার দ্বারস্থ হন
বিজ্ঞানীরা। আর এরপরই বেরিয়ে আসে চমকপ্রদ তথ্য। ডিএনএ পরীক্ষার ফলাফলে যে
তথ্য বেরিয়ে এসেছে তাতে ব্যাপক পাল্টে যেতে পারে ইংল্যান্ডের ইতিহাস।
প্রচলিত ছবিতে তৃতীয় রিচার্ডকে যেমন দেখা যায় আসলে তিনি ছিলেন নীল চোখ ও
সোনালি চুলের অধিকারী। এখানেই শেষ নয়, রিচার্ডের ডিএনএ’র পরীক্ষার প্রাপ্ত
তথ্যে বিজ্ঞানীরা মনে করছেন ইংল্যান্ডে বর্তমানে যে রাজপরিবার রয়েছে সেই
পরিবারের সদস্যদের কারও দেহেই গন্টের বাসিন্দা জন এবং তৃতীয় এডওয়ার্ডের
রক্ত বইছে না।
ডিউক অব বোফোর্ট পরিবারের পাঁচ সদস্যের ডিএনএ’র সঙ্গে তৃতীয় রিচার্ডের ডিএনএ মিলিয়ে দেখা গেছে তারা কেউ প্ল্যান্টাজেনেট ও টিউডরদের উত্তরসূরি নন। সেই হিসেবে ইংল্যান্ডের রানী দ্বিতীয় এলিজাবেথের কোনো অধিকারই থাকে না ইংল্যান্ডের রাজসিংহাসনে বসার। ডিএনএ’র পার্থক্য বুঝিয়ে দিচ্ছে মাঝে কোথাও ছেদ পড়েছিল ব্রিটিশ রাজবংশে। টেলিগ্রাফ।
ডিউক অব বোফোর্ট পরিবারের পাঁচ সদস্যের ডিএনএ’র সঙ্গে তৃতীয় রিচার্ডের ডিএনএ মিলিয়ে দেখা গেছে তারা কেউ প্ল্যান্টাজেনেট ও টিউডরদের উত্তরসূরি নন। সেই হিসেবে ইংল্যান্ডের রানী দ্বিতীয় এলিজাবেথের কোনো অধিকারই থাকে না ইংল্যান্ডের রাজসিংহাসনে বসার। ডিএনএ’র পার্থক্য বুঝিয়ে দিচ্ছে মাঝে কোথাও ছেদ পড়েছিল ব্রিটিশ রাজবংশে। টেলিগ্রাফ।
No comments