ওয়াটার বাসে বছরে লোকসান ১ কোটি ৮০ লাখ টাকা by মোল্লাহ রাশিম
অব্যবস্থাপনা আর যাত্রী সঙ্কটে বাদামতলী টু আমিনবাজার রুটের ওয়াটার বাস সার্ভিস। সকাল ও বিকালে কিছু সংখ্যক যাত্রী মিললেও অন্য সময়গুলোতে যাত্রী সঙ্কট তীব্র। ওই সময় মাত্র আট-দশজন যাত্রী নিয়ে চলাচল করে ওয়াটার বাস। এতে কমকর্তা-কর্মচারীদের বেতন-ভাতা ছাড়াই কেবল জ্বালানি খাতে সরকার লোকসান দিচ্ছে প্রতিদিন ৫০ হাজার টাকা। এ হিসাবে মাসে ১৫ লাখ এবং বছরে ১ কোটি ৮০ লাখ টাকা লোকসান গুনছে প্রতিষ্ঠানটি। তবে নৌমন্ত্রী শাজাহান খান প্রতিদিন ২৫ হাজার টাকা লোকসানের কথা স্বীকার করে বলেন, এ লোকসান দোষের কিছু নয়। আমরা অনেক খাত থেকে লাভ করি, একটি খাতে ভর্তুকি দিই। তবে একই দূরত্বে সড়কপথে পরিচালিত ব্রাদার্স, যানজাবিল পরিবহন এবং ৪০ থেকে ৫০টি হিউম্যান হলার মাত্রাতিরিক্ত যাত্রী বহনে হিমশিম খাচ্ছে। সংশ্লিষ্টরা মনে করেন, নানা অব্যবস্থাপনা আর আন্তরিকতার অভাবে লোকসান দিচ্ছে ওয়াটার বাস সার্ভিস। এদিকে ক্রমাগত লোকসানের পরও এরই মধ্যে উদ্বোধন করা হয়েছে নতুন আরও ৬টি ওয়াটার বাস। এতে খরচ হয়েছে ৫ কোটি ১১ লাখ টাকা। কিন্তু উদ্বোধনের ৯ দিন পরও চালু হয়নি বাসগুলো। এ ব্যাপারে বিআইডব্লিটিসি’র একাধিক কর্মকর্তা জানান, ওই ৬টি বাস বাদামতলী টু গাবতলী রুটের জন্য নামানো হয়নি। এগুলো নামানো হয়েছে টঙ্গী টু কাঁচপুর রুটে। তবে বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআইডব্লিউটিএর) এখনও রুট পারমিট ও রুট সার্ভে কার্যক্রম শেষ করেনি বলে জানিয়েছেন কর্মকর্তারা। বিআইডব্লিইটিএ সূত্রে জানা যায়, সদরঘাট থেকে আশুলিয়া পর্যন্ত ৩০ কিলোমিটার নৌপথ তৈরিতে খরচ করা হয় প্রায় ৪০ কোটি টাকা। কিন্তু এখন গাবতলীর পর আর রুটটি ব্যবহার করা হয় না। এরপর টঙ্গী-রাজাখালি-ডেমরা-কাঁচপুর পর্যন্ত ৪০ কিলোমিটার নৌপথ তৈরিতে খরচ করা হয়েছে ৫৪ কোটি টাকা। সরজমিন দেখা যায়, সরকারি টার্মিনাল হওয়ার পরেও বিআইডব্লিইটিসির পরিচালনাধীন ওয়াটার বাসের স্থান হয়নি টার্মিনালের মাঝখানে। অজ্ঞাত কারণে স্থান হয়েছে ওয়াইজঘাটের তিন নম্বর পন্টুনের এক প্রান্তে। এতে শিশু ও মহিলাদের ওয়াটারবাসে উঠতে বেশ বেগ পেতে হচ্ছে।
২০০৪ সালে তৎকালীন জোট সরকারের আমলে আশুলিয়া-সদরঘাট রুটে দু’টি লঞ্চ দিয়ে এর যাত্রা শুরু হয়। এরপর ২০১০ সালে মহাজোট সরকার ১ কোটি ১১ লাখ টাকা দিয়ে এমভি বুড়িগঙ্গা ও এমভি তুরাগ নামে দু’টি লঞ্চ দিয়ে এর মূল কার্যক্রম শুরু করে। ২০১৩ সালে ওয়াটার বাসের জনপ্রিয়তার কারণে ৩ কোটি টাকা দিয়ে আরও ৪টি বাস কেনা হয়। এরই মধ্যে ওয়াটার বাসগুলো ব্যক্তিমালিকানায় ইজারা দেয়ার পর থেকে যাত্রী সঙ্কট দেখা দেয়। শুরুতেই ইজারাদার বেশি যাত্রী তুলে অধিক মুনাফার আশায় সঠিক সময়ে ছাড়তো না। সঠিক সময়ে না ছাড়ার কারণে তখন থেকেই যাত্রী সঙ্কট দেখা দেয়। আমিনবাজারের বাসিন্দা রফিকুল ইসলাম বলেন, দলীয় বড়ভাইদের কাছ থেকে শুনেছি একটি পরিবহনের মালিকের সঙ্গে যোগসাজশে ইজারাদারের মাধ্যমে ওয়াটার বাস বন্ধের জন্যই এ কাজটি করা হয়েছে। এরপর সর্বশেষ গত রোববার কোন পরিকল্পনা ছাড়াই সদরঘাট-কাঁচপুর রুটে পারমিট না নিয়েই উদ্বোধন করা হয় নতুন ৬টি বাস। হাইস্পিড শিপবিল্ডিং অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং কোম্পানি লিমিটেড থেকে ৫ কোটি ১১ লাখ টাকা দিয়ে কেনা হয়েছে ৪৬ আসনের ৬টি বাস। প্রতিষ্ঠানের নির্বাহী পরিচালক কামরুল হাসান বলেন, আগের বাসের চেয়ে এই বাস অনেক মানসম্মত। তবে ইঞ্জিনচালকরা এ বক্তব্যের সঙ্গে দ্বিমত পোষণ করে বলেন, টাকার হিসাবে আগেরগুলো ও নতুনগুলোর মধ্যে তেমন কোন পার্থক্য নেই। উভয় বাসের ইঞ্জিন, সিট এবং কেবিন অনেক নিম্নমানের। নতুন বাসের টয়লেটের ফ্লাশ ও সিট একদমই নরমাল। এছাড়া নির্মাতা প্রতিষ্ঠানের বক্তব্য অনুযায়ী, সদরঘাট টু কাঁচপুর যেতে ২৪ লিটার জ্বালানি ব্যয় হবে বলে যে কথা বলা হয়েছে তার চেয়ে বেশি হবে বলেও তাদের ধারণা। বাবুবাজার ব্রিজের নিচে দেখা যায়, ব্রাদার্স ও যানযাবিল পরিবহনের যাত্রীরা লাইন ধরে গাড়িতে উঠছে। জায়গা না হওয়ায় বাদুড়ঝোলার মতো করে যাতায়াত করলেও একই স্থান থেকে ছেড়ে যাওয়া ওয়াটার বাস যাত্রী সঙ্কটে ভুগছে। ওই দু’টি পরিবহনের যাত্রীরা জানান, বেশির ভাগ যাত্রীই জানে না বাদামতলী থেকে সঠিক সময়ে ওয়াটার বাসগুলো ছেড়ে যায়। এছাড়া ওই দুই পরিবহনের তুলনায় ওয়াটার বাসের ভাড়া ১০ টাকা বেশি। ব্রাদার্স পরিবহনের যাত্রী মোরশেদ বলেন, আমি প্রতিদিন কষ্ট হলেও গাড়িতে করেই যাই। যদিও সরকার আমাদের কথা চিন্তা করে ওয়াটার বাস নামিয়েছে। কিন্তু সেই সেবা থেকে আমরা বঞ্চিত। এলাকার যাত্রীদের যাতায়াতের জন্য সরকার দলীয় কর্মীরা বাবুবাজার ও সোয়ারী ঘাট থেকে কামরাঙ্গীর চর ঠোডা ও মাদবর বাজার বুড়িগঙ্গা নদীতে বড় বড় ২৫ থেকে ৩০টি ট্রলার নামিয়ে ব্যবসা করছে বহু বছর ধরে। প্রতিটি ট্রলার শতাধিক যাত্রী বোঝাই করে ঝুঁকি নিয়ে বহন করে। তাই বাবুবাজারের চাল ব্যবসায়ীরা মনে করেন, কামরাঙ্গীর চরের মাদবর বাজার এলাকায় ওয়াটার বাস ভেড়ার ব্যবস্থা করা গেলে যাত্রীর অভাব হবে না। কিন্তু ওয়াটার বাস নামার পরপরই ওই সব সরকার দলীয় ট্রলার মালিকরা বিআইডব্লিইটিসি কর্মকর্তাদের এ পথে কোন ঘাট না বানানোর কথা বলেন। ইতিমধ্যে ওয়াটার বাসের ওপরে নানা ধরনের হামলার ঘটনাও ঘটেছে বলে ওয়াটার বাসচালক ও কর্মকর্তারা জানান।
আরেকটি সূত্র জানায়, ৬টি ওয়াটার বাস ১০ থেকে ১২টি ট্রিপ দেয়। প্রতিটি ওয়াটার বাস একটি মাত্র ট্রিপ দিয়েই শেষ করে দেয় তাদের কার্যক্রম। প্রতি বাসে ৯ জন স্থায়ী বেতনভুক্ত কর্মচারী। সব মিলে কর্মচারী ৫৪ জন। যারা প্রত্যেকে ৩ ঘণ্টা ডিউটি করেই হাতিয়ে নিচ্ছে বেতন-ভাতা। যে ট্রিপ পরিচালিত হয় তা দু’টি বাস দিয়েই সম্ভব বলে বেসরকারি নৌ-মালিকরা মনে করেন। সরজমিন ওয়াটার বাস ভ্রমণ করে দেখা যায়, বাদামতলী থেকে ওয়াটার বাস ছাড়ার পর প্রথম সোয়ারী ঘাটে ভিড়ে। এ সময় সেখানে ওয়াটার বাসের কোন সময়সূচির দেখা মেলেনি।
টার্মিনাল ঘাটে বাতি না থাকায় অন্ধকারের মধ্যেই যাত্রীদেরকে নামতে হয়। এরপর আর কোন টার্মিনাল না থাকায় সোজা চলে যায় গাবতলীর আমিনবাজার। বেশ কয়েকজন যাত্রী বলেন, বছিলা এলাকায় একটি ঘাট বানানো প্রয়োজন। এরপর ১ ঘণ্টা ১০ মিনিটের মধ্যে ওয়াটার বাস পৌঁছে আমিনবাজার ব্রিজের নিচে টার্মিনালে। লক্ষ লক্ষ টাকায় নির্মাণ টার্মিনালে নেই কোন বাতি। ফলে কয়েকজন মহিলা যাত্রীকে অন্ধকারে অসুবিধার মধ্যে পড়তে হয়। এখানে টাঙানো রয়েছে আগেকার সময়সূচি। ফলে অনেকে ওই সময় অনুযায়ী অপেক্ষা করে বাস না পেয়ে ফিরে যান অনেকে। আমিনবাজার এলাকায় ওয়াটার বাসটি রাখা নিরাপদ নয় মনে করে প্রতিদিন খালি অবস্থায় ফিরে যায় বাদামতলী। আর এতে খরচ হয় ৪৫ লিটার তেল, যার দাম ২৭০০ টাকা।
২০০৪ সালে তৎকালীন জোট সরকারের আমলে আশুলিয়া-সদরঘাট রুটে দু’টি লঞ্চ দিয়ে এর যাত্রা শুরু হয়। এরপর ২০১০ সালে মহাজোট সরকার ১ কোটি ১১ লাখ টাকা দিয়ে এমভি বুড়িগঙ্গা ও এমভি তুরাগ নামে দু’টি লঞ্চ দিয়ে এর মূল কার্যক্রম শুরু করে। ২০১৩ সালে ওয়াটার বাসের জনপ্রিয়তার কারণে ৩ কোটি টাকা দিয়ে আরও ৪টি বাস কেনা হয়। এরই মধ্যে ওয়াটার বাসগুলো ব্যক্তিমালিকানায় ইজারা দেয়ার পর থেকে যাত্রী সঙ্কট দেখা দেয়। শুরুতেই ইজারাদার বেশি যাত্রী তুলে অধিক মুনাফার আশায় সঠিক সময়ে ছাড়তো না। সঠিক সময়ে না ছাড়ার কারণে তখন থেকেই যাত্রী সঙ্কট দেখা দেয়। আমিনবাজারের বাসিন্দা রফিকুল ইসলাম বলেন, দলীয় বড়ভাইদের কাছ থেকে শুনেছি একটি পরিবহনের মালিকের সঙ্গে যোগসাজশে ইজারাদারের মাধ্যমে ওয়াটার বাস বন্ধের জন্যই এ কাজটি করা হয়েছে। এরপর সর্বশেষ গত রোববার কোন পরিকল্পনা ছাড়াই সদরঘাট-কাঁচপুর রুটে পারমিট না নিয়েই উদ্বোধন করা হয় নতুন ৬টি বাস। হাইস্পিড শিপবিল্ডিং অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং কোম্পানি লিমিটেড থেকে ৫ কোটি ১১ লাখ টাকা দিয়ে কেনা হয়েছে ৪৬ আসনের ৬টি বাস। প্রতিষ্ঠানের নির্বাহী পরিচালক কামরুল হাসান বলেন, আগের বাসের চেয়ে এই বাস অনেক মানসম্মত। তবে ইঞ্জিনচালকরা এ বক্তব্যের সঙ্গে দ্বিমত পোষণ করে বলেন, টাকার হিসাবে আগেরগুলো ও নতুনগুলোর মধ্যে তেমন কোন পার্থক্য নেই। উভয় বাসের ইঞ্জিন, সিট এবং কেবিন অনেক নিম্নমানের। নতুন বাসের টয়লেটের ফ্লাশ ও সিট একদমই নরমাল। এছাড়া নির্মাতা প্রতিষ্ঠানের বক্তব্য অনুযায়ী, সদরঘাট টু কাঁচপুর যেতে ২৪ লিটার জ্বালানি ব্যয় হবে বলে যে কথা বলা হয়েছে তার চেয়ে বেশি হবে বলেও তাদের ধারণা। বাবুবাজার ব্রিজের নিচে দেখা যায়, ব্রাদার্স ও যানযাবিল পরিবহনের যাত্রীরা লাইন ধরে গাড়িতে উঠছে। জায়গা না হওয়ায় বাদুড়ঝোলার মতো করে যাতায়াত করলেও একই স্থান থেকে ছেড়ে যাওয়া ওয়াটার বাস যাত্রী সঙ্কটে ভুগছে। ওই দু’টি পরিবহনের যাত্রীরা জানান, বেশির ভাগ যাত্রীই জানে না বাদামতলী থেকে সঠিক সময়ে ওয়াটার বাসগুলো ছেড়ে যায়। এছাড়া ওই দুই পরিবহনের তুলনায় ওয়াটার বাসের ভাড়া ১০ টাকা বেশি। ব্রাদার্স পরিবহনের যাত্রী মোরশেদ বলেন, আমি প্রতিদিন কষ্ট হলেও গাড়িতে করেই যাই। যদিও সরকার আমাদের কথা চিন্তা করে ওয়াটার বাস নামিয়েছে। কিন্তু সেই সেবা থেকে আমরা বঞ্চিত। এলাকার যাত্রীদের যাতায়াতের জন্য সরকার দলীয় কর্মীরা বাবুবাজার ও সোয়ারী ঘাট থেকে কামরাঙ্গীর চর ঠোডা ও মাদবর বাজার বুড়িগঙ্গা নদীতে বড় বড় ২৫ থেকে ৩০টি ট্রলার নামিয়ে ব্যবসা করছে বহু বছর ধরে। প্রতিটি ট্রলার শতাধিক যাত্রী বোঝাই করে ঝুঁকি নিয়ে বহন করে। তাই বাবুবাজারের চাল ব্যবসায়ীরা মনে করেন, কামরাঙ্গীর চরের মাদবর বাজার এলাকায় ওয়াটার বাস ভেড়ার ব্যবস্থা করা গেলে যাত্রীর অভাব হবে না। কিন্তু ওয়াটার বাস নামার পরপরই ওই সব সরকার দলীয় ট্রলার মালিকরা বিআইডব্লিইটিসি কর্মকর্তাদের এ পথে কোন ঘাট না বানানোর কথা বলেন। ইতিমধ্যে ওয়াটার বাসের ওপরে নানা ধরনের হামলার ঘটনাও ঘটেছে বলে ওয়াটার বাসচালক ও কর্মকর্তারা জানান।
আরেকটি সূত্র জানায়, ৬টি ওয়াটার বাস ১০ থেকে ১২টি ট্রিপ দেয়। প্রতিটি ওয়াটার বাস একটি মাত্র ট্রিপ দিয়েই শেষ করে দেয় তাদের কার্যক্রম। প্রতি বাসে ৯ জন স্থায়ী বেতনভুক্ত কর্মচারী। সব মিলে কর্মচারী ৫৪ জন। যারা প্রত্যেকে ৩ ঘণ্টা ডিউটি করেই হাতিয়ে নিচ্ছে বেতন-ভাতা। যে ট্রিপ পরিচালিত হয় তা দু’টি বাস দিয়েই সম্ভব বলে বেসরকারি নৌ-মালিকরা মনে করেন। সরজমিন ওয়াটার বাস ভ্রমণ করে দেখা যায়, বাদামতলী থেকে ওয়াটার বাস ছাড়ার পর প্রথম সোয়ারী ঘাটে ভিড়ে। এ সময় সেখানে ওয়াটার বাসের কোন সময়সূচির দেখা মেলেনি।
টার্মিনাল ঘাটে বাতি না থাকায় অন্ধকারের মধ্যেই যাত্রীদেরকে নামতে হয়। এরপর আর কোন টার্মিনাল না থাকায় সোজা চলে যায় গাবতলীর আমিনবাজার। বেশ কয়েকজন যাত্রী বলেন, বছিলা এলাকায় একটি ঘাট বানানো প্রয়োজন। এরপর ১ ঘণ্টা ১০ মিনিটের মধ্যে ওয়াটার বাস পৌঁছে আমিনবাজার ব্রিজের নিচে টার্মিনালে। লক্ষ লক্ষ টাকায় নির্মাণ টার্মিনালে নেই কোন বাতি। ফলে কয়েকজন মহিলা যাত্রীকে অন্ধকারে অসুবিধার মধ্যে পড়তে হয়। এখানে টাঙানো রয়েছে আগেকার সময়সূচি। ফলে অনেকে ওই সময় অনুযায়ী অপেক্ষা করে বাস না পেয়ে ফিরে যান অনেকে। আমিনবাজার এলাকায় ওয়াটার বাসটি রাখা নিরাপদ নয় মনে করে প্রতিদিন খালি অবস্থায় ফিরে যায় বাদামতলী। আর এতে খরচ হয় ৪৫ লিটার তেল, যার দাম ২৭০০ টাকা।
No comments