২০২১ সালের আগেই মধ্যম আয়ের দেশ -প্রধানমন্ত্রী
আওয়ামী লীগ সভানেত্রী ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, আগামী ২০২১ সালের মধ্যেই বাংলাদেশ মধ্যম আয়ের দেশে পরিণত হবে। এ লক্ষ্যে সরকার নিজস্ব পরিকল্পনা নিয়ে এগোচ্ছে। গতকাল আওয়ামী লীগের কার্যনির্বাহী সংসদের বৈঠকে তিনি একথা বলেন। চলমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি ও সাংগঠনিক বিষয় সামনে রেখে প্রধানমন্ত্রীর সরকারি বাসভবন গণভবনে সন্ধ্যায় এ বৈঠক হয়। বৈঠকের সূচনা বক্তব্যে সিপিডির সাম্প্রতিক একটি বক্তব্যের প্রতি ইঙ্গিত করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, অনেকে অনেক থিউরি দেয়। অনেক কথা বলেন। এত থিউরি দিয়ে লাভ নেই। আমরা একটি থিউরি বুঝি, মানুষের পেটে ভাত দিতে হবে, মানুষের মুখে হাসি ফোটাতে হবে। সম্প্রতি সিপিডি এক অনুষ্ঠানে দাবি করেছে, আগামী এক দশকে বাংলাদেশ মধ্যম আয়ের দেশে পরিণত হওয়া অসম্ভব। বৈঠকে প্রধানমন্ত্রীর সূচনা বক্তব্যের পর নেতাদের সঙ্গে রাজনৈতিক ও সাংগঠনিক বিষয়ে রুদ্ধদ্বার আলোচনা করেন তিনি।
জিয়া অরফানেজ ট্রাস্টের মামলার প্রসঙ্গ টেনে আওয়ামী লীগ সভানেত্রী বলেন, অন্যকে দুর্নীতিবাজ না বলে আদালতে গিয়ে প্রমাণ করুন এতিমদের টাকা মেরে খাননি। খালেদা জিয়ার নাম উল্লেখ না করে তিনি বলেন, উনি এতিমদের টাকা মেরে খেয়ে, আদালতে না গিয়ে, হাজিরা না দিয়ে পালিয়ে বেড়াচ্ছেন। আর অন্যকে দুর্নীতিবাজ বলছেন। যদি সত্যি আত্মবিশ্বাস থাকতো, সৎসাহস থাকতো তাহলে হাজিরা না দিয়ে পালিয়ে বেড়াতেন না।
দুর্নীতির কথা বলতে গিয়ে প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, আমার বিরুদ্ধেও মামলা দেয়া হয়েছিল। আমি তো পালিয়ে বেড়াই নি। আমি জোর করে বিদেশ থেকে দেশে এসে তা মোকাবিলা করেছি। কারণ, আমার মধ্যে সৎসাহস ছিল। আমার কিছু করতে পারবে না- সে বিশ্বাস আমার ছিল। তিনি বলেন, বিশ্বব্যাংক, বিএনপি ও তত্ত্বাবধায়ক সরকার আমাদের বিরুদ্ধে করা দুর্নীতির অভিযোগ তন্ন তন্ন করে খুঁজেও কিছু পায়নি।
সরকারের বিভিন্ন উন্নয়নের কথা উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, অনেকে অনেক কথা বলেন, যেগুলো আমাদের চলমান কাজ, সেগুলো তো আমরা সমাপ্ত করবো, ২০২১ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে মধ্যম আয়ের দেশে পরিণত করবো। তিনি বলেন, ২০৪১ সালের আগেই বাংলাদেশ উন্নত দেশ হিসেবে প্রতিষ্ঠা পাবে। কাজেই যাদের থিউরি আজ আকাশে বাতাসে ঘুরে বেড়াচ্ছে, তত্ত্বাবধায়ক সরকার তাদের থিউরি নিয়ে ডুবে গেছে, আমরা ডুবতে চাই না। প্রধানমন্ত্রী তার বক্তব্যে সার্ক সম্মেলন সফল বলে দাবি করেন।
সূত্র জানায়, বৈঠকে ৫ই ডিসেম্বর সোহরাওয়ার্দীর মৃত্যুবার্ষিকী পালন, ১৪ই ডিসেম্বর বুদ্ধিজীবী হত্যা দিবস, ১৬ই ডিসেম্বর বিজয় দিবস এবং ১০ই জানুয়ারি বঙ্গবন্ধু স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবসের কর্মসূচি চূড়ান্ত করা হয়।
জিয়া অরফানেজ ট্রাস্টের মামলার প্রসঙ্গ টেনে আওয়ামী লীগ সভানেত্রী বলেন, অন্যকে দুর্নীতিবাজ না বলে আদালতে গিয়ে প্রমাণ করুন এতিমদের টাকা মেরে খাননি। খালেদা জিয়ার নাম উল্লেখ না করে তিনি বলেন, উনি এতিমদের টাকা মেরে খেয়ে, আদালতে না গিয়ে, হাজিরা না দিয়ে পালিয়ে বেড়াচ্ছেন। আর অন্যকে দুর্নীতিবাজ বলছেন। যদি সত্যি আত্মবিশ্বাস থাকতো, সৎসাহস থাকতো তাহলে হাজিরা না দিয়ে পালিয়ে বেড়াতেন না।
দুর্নীতির কথা বলতে গিয়ে প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, আমার বিরুদ্ধেও মামলা দেয়া হয়েছিল। আমি তো পালিয়ে বেড়াই নি। আমি জোর করে বিদেশ থেকে দেশে এসে তা মোকাবিলা করেছি। কারণ, আমার মধ্যে সৎসাহস ছিল। আমার কিছু করতে পারবে না- সে বিশ্বাস আমার ছিল। তিনি বলেন, বিশ্বব্যাংক, বিএনপি ও তত্ত্বাবধায়ক সরকার আমাদের বিরুদ্ধে করা দুর্নীতির অভিযোগ তন্ন তন্ন করে খুঁজেও কিছু পায়নি।
সরকারের বিভিন্ন উন্নয়নের কথা উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, অনেকে অনেক কথা বলেন, যেগুলো আমাদের চলমান কাজ, সেগুলো তো আমরা সমাপ্ত করবো, ২০২১ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে মধ্যম আয়ের দেশে পরিণত করবো। তিনি বলেন, ২০৪১ সালের আগেই বাংলাদেশ উন্নত দেশ হিসেবে প্রতিষ্ঠা পাবে। কাজেই যাদের থিউরি আজ আকাশে বাতাসে ঘুরে বেড়াচ্ছে, তত্ত্বাবধায়ক সরকার তাদের থিউরি নিয়ে ডুবে গেছে, আমরা ডুবতে চাই না। প্রধানমন্ত্রী তার বক্তব্যে সার্ক সম্মেলন সফল বলে দাবি করেন।
সূত্র জানায়, বৈঠকে ৫ই ডিসেম্বর সোহরাওয়ার্দীর মৃত্যুবার্ষিকী পালন, ১৪ই ডিসেম্বর বুদ্ধিজীবী হত্যা দিবস, ১৬ই ডিসেম্বর বিজয় দিবস এবং ১০ই জানুয়ারি বঙ্গবন্ধু স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবসের কর্মসূচি চূড়ান্ত করা হয়।
No comments