প্রমাণ করুন এতিমদের টাকা মেরে খাননি
আওয়ামী লীগ সভানেত্রী ও প্রধানমন্ত্রী শেখ
হাসিনা বিএনপি চেয়ারপারসনকে ইঙ্গিত করে বলেছেন, অন্যকে দুর্নীতিবাজ না বলে
আদালতে গিয়ে প্রমাণ করুন এতিমদের টাকা মেরে খাননি। খালেদা জিয়ার নাম
উল্লেখ না করে তিনি আরও বলেন, উনি এতিমদের টাকা মেরে খেয়ে, আদালতে না গিয়ে,
হাজিরা না দিয়ে পালিয়ে বেড়াচ্ছেন। আর অন্যকে দুর্নীতিবাজ বলছেন। যদি সত্যি
আÍবিশ্বাস থাকত, সৎসাহস থাকত তাহলে হাজিরা না দিয়ে পালিয়ে বেড়াতেন না।
টাকা মেরে খাননি কোর্টে প্রমাণ করতে পারলে একে দোষ, ওকে দোষ দেয়ার প্রয়োজন
হয় না।
শুক্রবার রাতে গণভবনে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সংসদের বৈঠকের শুরুতে প্রধানমন্ত্রী এসব কথা বলেন। এসময় প্রধানমন্ত্রী জানান, সার্ক সম্মেলন সফল হয়েছে। দুর্নীতির কথা বলতে গিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমার বিরুদ্ধেও মামলা দেয়া হয়েছিল। আমিতো পালিয়ে বেড়াইনি। আমি জোর করে বিদেশ থেকে দেশে এসে তা মোকাবেলা করেছি। কারণ আমার মধ্যে সৎ সাহস ছিল। আমার কিছু করতে পারবে না সে বিশ্বাস ছিল। তিনি বলেন, বিশ্বব্যাংক, বিএনপি ও তত্ত্বাবধায়ক সরকার আমাদের বিরুদ্ধে করা দুর্নীতির অভিযোগ তন্ন তন্ন করে খুঁজেও কিছু পায়নি।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমি একটা থিউরি বুঝি, দরিদ্র মানুষকে ভাত খাওয়াতে হবে, মানুষের মুখে হাসি ফোটাতে হবে। ২০২১ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে মধ্যম আয়ের দেশে পরিণত করব। জীবন মানের উন্নয়ন করতে হবে।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নেপালে দক্ষিণ এশীয় আঞ্চলিক সহযোগিতা সংস্থার (সার্ক) সম্মেলন শেষে শুক্রবার দেশে ফিরেছেন।
প্রধানমন্ত্রী হবিগঞ্জ যাচ্ছেন আজ : হবিগঞ্জ প্রতিনিধি জানান, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আজ শনিবার হবিগঞ্জ সফরে আসছেন। ১৪ বছর পর তিনি জেলা সদরে আওয়ামী লীগ আয়োজিত জনসভায় বক্তৃতা করবেন। এর আগে সর্বশেষ তিনি ২০০০ সালে জেলা সদরে আসেন। প্রধানমন্ত্রীর আগমন উপলক্ষে নিউফিল্ডে জনসভাস্থলসহ উদ্বোধন ও ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপনের চূড়ান্ত প্রস্তুতি চলছে।
পুরো জেলাকে সাজানো হয়েছে অপরূপ সাজে। ফুটপাত থেকে উচ্ছেদ করা হয়েছে অবৈধ স্থাপনা। প্রিয় নেত্রীকে শুভেচ্ছা জানিয়ে বাহারি রঙের ব্যানার, ফেস্টুন আর তোরণে ভরে গেছে সর্বত্র। জনসভাস্থলে চলছে মঞ্চ তৈরির কাজ। প্রধানমন্ত্রীর আগমন উপলক্ষে জেলার সর্বত্র নিরাপত্তার চাদরে ঢেকে দেয়া হয়েছে। পুলিশের পক্ষ থেকে ৪ স্তরের নিরাপত্তা বলয় গড়ে তোলা হয়েছে। জেলা শহরে মোতায়েন হয়েছে সেনাবাহিনী। জনসভাস্থল ও এর আশপাশের এলাকাসহ জেলা সদরের অধিকাংশ স্থান সিসি টিভি ক্যামেরার আওতায় আনা হয়েছে। নিরাপত্তার বিষয়ে পুলিশ সুপার জয়দেব কুমার ভদ্র জানান, জেলাব্যাপী নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তা নেয়া হয়েছে। জেলা শহরে নিরাপত্তার দায়িত্বে ১ হাজার ২শ পুলিশ সার্বক্ষণিক কাজ করছে। স্ট্যান্ডবাই রাখা হয়েছে আরও ১৫০ জন। শুক্রবার জনসভাস্থলে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে সংসদ সদস্য মো. আবু জাহির জনসভা সফল করতে সবার সহযোগিতা কামনা করেন।
প্রধানমন্ত্রীর এ সফর উপলক্ষে জেলার প্রবেশদ্বার মাধবপুর থেকেই তাকে স্বাগত জানিয়ে নির্মাণ করা হয়েছে তোরণ। প্রায় দেড় হাজার তোরণ নির্মাণ করা হয়েছে। শুধু জেলা শহরেই প্রায় ৩ শতাধিক তোরণ তৈরি হয়েছে। জনসভাস্থল নিউফিল্ড চূড়ান্তরূপে প্রস্তুত করা হয়েছে। শহরের সবগুলো স্থাপনা রং বেরঙের সাজে সাজানো হচ্ছে। প্রধানমন্ত্রী নবীগঞ্জ উপজেলার বিবিয়ানা গ্যাস সম্প্রসারণ প্রকল্প, বিবিয়ানা-ধনুয়া ৩৬ ইঞ্চি বিশিষ্ট উচ্চ চাপ গ্যাস পাইপ সঞ্চালন লাইন, ঢাকা-সিলেট মহাসড়ক হতে বিবিয়ানা পাওয়ার প্ল্যান্ট সংযোগ সড়ক, শায়েস্তাগঞ্জ, বানিয়াচং ও নবীগঞ্জ ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স স্টেশন, হবিগঞ্জ আধুনিক স্টেডিয়াম, ডায়বেটিক হাসপাতাল, নার্সিং ইন্সটিটিউট, জেলা পরিষদ অডিটরিয়াম, শিল্পকলা একাডেমি ভবন, হবিগঞ্জ, আলেয়া-জাহির কলেজ, আনসার ও ভিডিপির জেলা কমান্ডেন্টের অফিস, হবিগঞ্জ কেন্দ্রীয় ঈদগাহ উন্নয়ন কার্যক্রম উদ্বোধন করবেন। এছাড়া ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করবেন শাহজীবাজার ৩৩০ মেগাওয়াট কম্বাইন্ড সাইকেল প্ল্যান্ট, বিবিয়ানা দক্ষিণ ও বিবিয়ানা উত্তর নামে ৪০০ মেগাওয়াট ক্ষমতাসম্পন্ন দুটি বিদ্যুৎ প্ল্যান্ট, বিজনা ব্রিজ, নবীগঞ্জ উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্স ও আজমিরীগঞ্জ মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্সের।
এদিকে শায়েস্তাগঞ্জ প্রতিনিধি জানান, হবিগঞ্জ জেলার শায়েস্তাগঞ্জ ঐতিহ্যবাহী থানা। এ থানা শহরকে বলা হয় জেলার প্রাণকেন্দ্র। গুরুত্বের গভীরতা বাড়াতে কেউবা বলেন শায়েস্তাগঞ্জ হবিগঞ্জ জেলার নাভি। সড়ক আর রেলপথের কারণে শায়েস্তাগঞ্জ শহরটি সুদীর্ঘকাল থেকেই সিলেট বিভাগের প্রবেশদ্বার, সিংহদ্বার হিসেবে খ্যাত। শায়েস্তাগঞ্জকে উপজেলা ঘোষণার দাবিকে বাস্তবায়িত করতে দীর্ঘদিন ধরে কাজ করছে সর্বদলীয় ছাত্র-যুবপরিষদ, শায়েস্তাগঞ্জ প্রেস ক্লাব, শায়েস্তাগঞ্জ উন্নয়ন ফোরাম, শায়েস্তাগঞ্জ উন্নয়ন পরিষদ, সর্বদলীয় ছাত্র যুব সংগ্রাম পরিষদসহ বিভিন্ন সংগঠন। আজ তারা সেই মাহেন্দ্রক্ষণের অপেক্ষায়, যে ক্ষণে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা শায়েস্তাগঞ্জবাসীকে উপজেলাবাসী হিসেবে ঘোষণা দেবেন। জাতির জনকের পদধূলি ধন্য শায়েস্তাগঞ্জবাসীকে গর্বিত করবেন।
উপজেলা করার দীর্ঘদিনের দাবিকে বাস্তবে রূপান্তরিত করতে মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করেছে শায়েস্তাগঞ্জ প্রেস ক্লাব। শুক্রবার সকাল ১০টায় শায়েস্তাগঞ্জ রেলওয়ে পার্কিং এরিয়ায় মানববন্ধন সর্বস্তরের বিপুল সংখ্যক জনতা অংশগ্রহণ করে। এসময় উপস্থিত জনতা আর কোনো দাবি নাই শায়েস্তাগঞ্জকে উপজেলা চাই স্লোগানে মুখরিত করে তোলে মানববন্ধন কর্মসূচি।
প্রেস ক্লাবের সভাপতি মো. আবদুর রকিবের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক হারুন সাইয়ের পরিচালনায় এতে বক্তব্য রাখেন জেলা আওয়ামী লীগের স্বাস্থ্য বিষয়ক সম্পাদক হুমায়ুন কবির সৈকত, পৌর আওয়ামী লীগের সভাপতি মো. ছালেক মিয়া, সহকারী অধ্যাপক ফিরোজুল ইসলাম চৌধুরী, নুরুল ইসলাম তালুকদার, মুক্তিযুদ্ধা প্রাণেশ দত্ত, শফিকুর রহমান, বিএনপি নেতা সাইদুর রহমান কাউন্সিলর, জাতীয় পার্টি নেতা মুশাহিদুর রহমান জাহেদ, মাওলানা আবদুর শহিদ, প্রভাষক জালাল উদ্দিন রুমি সাংবাদিক কামরুজ্জামান আল রিয়াদ।
শুক্রবার রাতে গণভবনে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সংসদের বৈঠকের শুরুতে প্রধানমন্ত্রী এসব কথা বলেন। এসময় প্রধানমন্ত্রী জানান, সার্ক সম্মেলন সফল হয়েছে। দুর্নীতির কথা বলতে গিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমার বিরুদ্ধেও মামলা দেয়া হয়েছিল। আমিতো পালিয়ে বেড়াইনি। আমি জোর করে বিদেশ থেকে দেশে এসে তা মোকাবেলা করেছি। কারণ আমার মধ্যে সৎ সাহস ছিল। আমার কিছু করতে পারবে না সে বিশ্বাস ছিল। তিনি বলেন, বিশ্বব্যাংক, বিএনপি ও তত্ত্বাবধায়ক সরকার আমাদের বিরুদ্ধে করা দুর্নীতির অভিযোগ তন্ন তন্ন করে খুঁজেও কিছু পায়নি।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমি একটা থিউরি বুঝি, দরিদ্র মানুষকে ভাত খাওয়াতে হবে, মানুষের মুখে হাসি ফোটাতে হবে। ২০২১ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে মধ্যম আয়ের দেশে পরিণত করব। জীবন মানের উন্নয়ন করতে হবে।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নেপালে দক্ষিণ এশীয় আঞ্চলিক সহযোগিতা সংস্থার (সার্ক) সম্মেলন শেষে শুক্রবার দেশে ফিরেছেন।
প্রধানমন্ত্রী হবিগঞ্জ যাচ্ছেন আজ : হবিগঞ্জ প্রতিনিধি জানান, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আজ শনিবার হবিগঞ্জ সফরে আসছেন। ১৪ বছর পর তিনি জেলা সদরে আওয়ামী লীগ আয়োজিত জনসভায় বক্তৃতা করবেন। এর আগে সর্বশেষ তিনি ২০০০ সালে জেলা সদরে আসেন। প্রধানমন্ত্রীর আগমন উপলক্ষে নিউফিল্ডে জনসভাস্থলসহ উদ্বোধন ও ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপনের চূড়ান্ত প্রস্তুতি চলছে।
পুরো জেলাকে সাজানো হয়েছে অপরূপ সাজে। ফুটপাত থেকে উচ্ছেদ করা হয়েছে অবৈধ স্থাপনা। প্রিয় নেত্রীকে শুভেচ্ছা জানিয়ে বাহারি রঙের ব্যানার, ফেস্টুন আর তোরণে ভরে গেছে সর্বত্র। জনসভাস্থলে চলছে মঞ্চ তৈরির কাজ। প্রধানমন্ত্রীর আগমন উপলক্ষে জেলার সর্বত্র নিরাপত্তার চাদরে ঢেকে দেয়া হয়েছে। পুলিশের পক্ষ থেকে ৪ স্তরের নিরাপত্তা বলয় গড়ে তোলা হয়েছে। জেলা শহরে মোতায়েন হয়েছে সেনাবাহিনী। জনসভাস্থল ও এর আশপাশের এলাকাসহ জেলা সদরের অধিকাংশ স্থান সিসি টিভি ক্যামেরার আওতায় আনা হয়েছে। নিরাপত্তার বিষয়ে পুলিশ সুপার জয়দেব কুমার ভদ্র জানান, জেলাব্যাপী নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তা নেয়া হয়েছে। জেলা শহরে নিরাপত্তার দায়িত্বে ১ হাজার ২শ পুলিশ সার্বক্ষণিক কাজ করছে। স্ট্যান্ডবাই রাখা হয়েছে আরও ১৫০ জন। শুক্রবার জনসভাস্থলে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে সংসদ সদস্য মো. আবু জাহির জনসভা সফল করতে সবার সহযোগিতা কামনা করেন।
প্রধানমন্ত্রীর এ সফর উপলক্ষে জেলার প্রবেশদ্বার মাধবপুর থেকেই তাকে স্বাগত জানিয়ে নির্মাণ করা হয়েছে তোরণ। প্রায় দেড় হাজার তোরণ নির্মাণ করা হয়েছে। শুধু জেলা শহরেই প্রায় ৩ শতাধিক তোরণ তৈরি হয়েছে। জনসভাস্থল নিউফিল্ড চূড়ান্তরূপে প্রস্তুত করা হয়েছে। শহরের সবগুলো স্থাপনা রং বেরঙের সাজে সাজানো হচ্ছে। প্রধানমন্ত্রী নবীগঞ্জ উপজেলার বিবিয়ানা গ্যাস সম্প্রসারণ প্রকল্প, বিবিয়ানা-ধনুয়া ৩৬ ইঞ্চি বিশিষ্ট উচ্চ চাপ গ্যাস পাইপ সঞ্চালন লাইন, ঢাকা-সিলেট মহাসড়ক হতে বিবিয়ানা পাওয়ার প্ল্যান্ট সংযোগ সড়ক, শায়েস্তাগঞ্জ, বানিয়াচং ও নবীগঞ্জ ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স স্টেশন, হবিগঞ্জ আধুনিক স্টেডিয়াম, ডায়বেটিক হাসপাতাল, নার্সিং ইন্সটিটিউট, জেলা পরিষদ অডিটরিয়াম, শিল্পকলা একাডেমি ভবন, হবিগঞ্জ, আলেয়া-জাহির কলেজ, আনসার ও ভিডিপির জেলা কমান্ডেন্টের অফিস, হবিগঞ্জ কেন্দ্রীয় ঈদগাহ উন্নয়ন কার্যক্রম উদ্বোধন করবেন। এছাড়া ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করবেন শাহজীবাজার ৩৩০ মেগাওয়াট কম্বাইন্ড সাইকেল প্ল্যান্ট, বিবিয়ানা দক্ষিণ ও বিবিয়ানা উত্তর নামে ৪০০ মেগাওয়াট ক্ষমতাসম্পন্ন দুটি বিদ্যুৎ প্ল্যান্ট, বিজনা ব্রিজ, নবীগঞ্জ উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্স ও আজমিরীগঞ্জ মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্সের।
এদিকে শায়েস্তাগঞ্জ প্রতিনিধি জানান, হবিগঞ্জ জেলার শায়েস্তাগঞ্জ ঐতিহ্যবাহী থানা। এ থানা শহরকে বলা হয় জেলার প্রাণকেন্দ্র। গুরুত্বের গভীরতা বাড়াতে কেউবা বলেন শায়েস্তাগঞ্জ হবিগঞ্জ জেলার নাভি। সড়ক আর রেলপথের কারণে শায়েস্তাগঞ্জ শহরটি সুদীর্ঘকাল থেকেই সিলেট বিভাগের প্রবেশদ্বার, সিংহদ্বার হিসেবে খ্যাত। শায়েস্তাগঞ্জকে উপজেলা ঘোষণার দাবিকে বাস্তবায়িত করতে দীর্ঘদিন ধরে কাজ করছে সর্বদলীয় ছাত্র-যুবপরিষদ, শায়েস্তাগঞ্জ প্রেস ক্লাব, শায়েস্তাগঞ্জ উন্নয়ন ফোরাম, শায়েস্তাগঞ্জ উন্নয়ন পরিষদ, সর্বদলীয় ছাত্র যুব সংগ্রাম পরিষদসহ বিভিন্ন সংগঠন। আজ তারা সেই মাহেন্দ্রক্ষণের অপেক্ষায়, যে ক্ষণে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা শায়েস্তাগঞ্জবাসীকে উপজেলাবাসী হিসেবে ঘোষণা দেবেন। জাতির জনকের পদধূলি ধন্য শায়েস্তাগঞ্জবাসীকে গর্বিত করবেন।
উপজেলা করার দীর্ঘদিনের দাবিকে বাস্তবে রূপান্তরিত করতে মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করেছে শায়েস্তাগঞ্জ প্রেস ক্লাব। শুক্রবার সকাল ১০টায় শায়েস্তাগঞ্জ রেলওয়ে পার্কিং এরিয়ায় মানববন্ধন সর্বস্তরের বিপুল সংখ্যক জনতা অংশগ্রহণ করে। এসময় উপস্থিত জনতা আর কোনো দাবি নাই শায়েস্তাগঞ্জকে উপজেলা চাই স্লোগানে মুখরিত করে তোলে মানববন্ধন কর্মসূচি।
প্রেস ক্লাবের সভাপতি মো. আবদুর রকিবের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক হারুন সাইয়ের পরিচালনায় এতে বক্তব্য রাখেন জেলা আওয়ামী লীগের স্বাস্থ্য বিষয়ক সম্পাদক হুমায়ুন কবির সৈকত, পৌর আওয়ামী লীগের সভাপতি মো. ছালেক মিয়া, সহকারী অধ্যাপক ফিরোজুল ইসলাম চৌধুরী, নুরুল ইসলাম তালুকদার, মুক্তিযুদ্ধা প্রাণেশ দত্ত, শফিকুর রহমান, বিএনপি নেতা সাইদুর রহমান কাউন্সিলর, জাতীয় পার্টি নেতা মুশাহিদুর রহমান জাহেদ, মাওলানা আবদুর শহিদ, প্রভাষক জালাল উদ্দিন রুমি সাংবাদিক কামরুজ্জামান আল রিয়াদ।
No comments