বাংলাদেশে সেনা অভ্যুত্থানের আশঙ্কা ভারতের by ফাতিমা ফেরদৌসী আশা
সেনা অভ্যুত্থানে শেখ হাসিনা সরকার
ক্ষমতাচ্যুত হতে পারে বলে আশঙ্কা করছে ভারত সরকার। ভারতের পররাষ্ট্র
মন্ত্রণালয় জানিয়েছে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর একটি ‘চরমপন্থী অংশ’ শেখ
হাসিনাকে উৎখাতের ষড়যন্ত্র করছে বলে খবর রয়েছে ভারতের নিরাপত্তা সংস্থার
হাতে।
ভারতীয় দৈনিক দা ইকোনমিক টাইমস বৃহস্পতিবার এ খবর দিয়েছে।
ইকোনমিক টাইমসের প্রতিবেদনে বলা হয়, একাজে মদত যোগাচ্ছে ‘চরমপন্থী বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী’ এবং পাকিস্তানের গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআই।
প্রতিবেদনে বলা হয়, ভারত উদ্বিগ্ন হয়ে পড়েছে যে জামায়াতে ইসলামী শেখ হাসিনা সরকারকে অস্থিতিশীল করার পরিকল্পনা করছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়, ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির যুক্তরাষ্ট্র সফরকালে, যা শুরু হচ্ছে বৃহস্পতিবার থেকে, ওবামা প্রশাসনের কাছে বাংলাদেশের ‘সন্ত্রাসী গোষ্ঠীগুলোর’ হুমকি মোকাবিলার কৌশলের বিষয়টি উত্থাপন করা হবে। এ সময় আওয়ামী লীগ সরকারের জন্য প্রয়োজনীয় সমর্থনও চাওয়া হবে।
প্রতিবেদনে বলা হয়, ২০০৯ সালে সরকার গঠনের পর শেখ হাসিনা ১৯৭১ সালের অপরাধের অভিযোগ এবং পাকিস্তানভিত্তিক সংগঠন লস্কই-ই-তৈয়বাসহ বিভিন্ন সন্ত্রাসী সংগঠনের সাথে সংশ্লিষ্টতার জন্য জামায়াতের বিরুদ্ধে দমনাভিযান চালাচ্ছেন। গত বছর জামায়াতকে নির্বাচনে নিষিদ্ধ করেছে বিচার বিভাগ।
আগামী সপ্তাহের শুরুর দিকে মোদি যখন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা এবং অন্যান্য মার্কিন নেতাদের সাথে বৈঠক করবেন তখন তিনি হাসিনার ওপর ‘হুমকি’ এবং বাংলাদেশে ধর্মনিরপেক্ষতা ইস্যু নিয়ে আলোচনা করবেন বলে আশা করা হচ্ছে। প্রেসিডেন্ট ওবামার সাথে বৈঠকে মোদি বাংলাদেশ ও ভারতসহ দক্ষিণ এশিয়ার জন্য সাম্প্রতিক আল-কায়েদার হুমকির বিষয়টিও উত্থাপন করতে পারেন বলে দাবি করছে সূত্র।
প্রতিবেদনে বলা হয়, ওবামার সাথে বৈঠকের আগেই মোদি জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের অধিবেশনের ফাঁকে ২৭ সেপ্টেম্বর শেখ হাসিার সঙ্গে বৈঠকে মিলিত হবেন।
ওই বৈঠকে মোদি শেখ হাসিনার ওপর হুমকির বিষয়টি জানাবেন বলে জানিয়েছে ইকোনমিক টাইমস।
প্রতিবেদনে বলা হয়, গত সপ্তাহে বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী মাহমুদ আলীর সাথে বৈঠকে মোদি বলেন, ‘বাংলাদেশ সৃষ্টি করেছেন শেখ মুজিব এবং বাংলাদেশকে রক্ষা করছে শেখ হাসিনা।’
ভারতীয় দৈনিক দা ইকোনমিক টাইমস বৃহস্পতিবার এ খবর দিয়েছে।
ইকোনমিক টাইমসের প্রতিবেদনে বলা হয়, একাজে মদত যোগাচ্ছে ‘চরমপন্থী বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী’ এবং পাকিস্তানের গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআই।
প্রতিবেদনে বলা হয়, ভারত উদ্বিগ্ন হয়ে পড়েছে যে জামায়াতে ইসলামী শেখ হাসিনা সরকারকে অস্থিতিশীল করার পরিকল্পনা করছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়, ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির যুক্তরাষ্ট্র সফরকালে, যা শুরু হচ্ছে বৃহস্পতিবার থেকে, ওবামা প্রশাসনের কাছে বাংলাদেশের ‘সন্ত্রাসী গোষ্ঠীগুলোর’ হুমকি মোকাবিলার কৌশলের বিষয়টি উত্থাপন করা হবে। এ সময় আওয়ামী লীগ সরকারের জন্য প্রয়োজনীয় সমর্থনও চাওয়া হবে।
প্রতিবেদনে বলা হয়, ২০০৯ সালে সরকার গঠনের পর শেখ হাসিনা ১৯৭১ সালের অপরাধের অভিযোগ এবং পাকিস্তানভিত্তিক সংগঠন লস্কই-ই-তৈয়বাসহ বিভিন্ন সন্ত্রাসী সংগঠনের সাথে সংশ্লিষ্টতার জন্য জামায়াতের বিরুদ্ধে দমনাভিযান চালাচ্ছেন। গত বছর জামায়াতকে নির্বাচনে নিষিদ্ধ করেছে বিচার বিভাগ।
আগামী সপ্তাহের শুরুর দিকে মোদি যখন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা এবং অন্যান্য মার্কিন নেতাদের সাথে বৈঠক করবেন তখন তিনি হাসিনার ওপর ‘হুমকি’ এবং বাংলাদেশে ধর্মনিরপেক্ষতা ইস্যু নিয়ে আলোচনা করবেন বলে আশা করা হচ্ছে। প্রেসিডেন্ট ওবামার সাথে বৈঠকে মোদি বাংলাদেশ ও ভারতসহ দক্ষিণ এশিয়ার জন্য সাম্প্রতিক আল-কায়েদার হুমকির বিষয়টিও উত্থাপন করতে পারেন বলে দাবি করছে সূত্র।
প্রতিবেদনে বলা হয়, ওবামার সাথে বৈঠকের আগেই মোদি জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের অধিবেশনের ফাঁকে ২৭ সেপ্টেম্বর শেখ হাসিার সঙ্গে বৈঠকে মিলিত হবেন।
ওই বৈঠকে মোদি শেখ হাসিনার ওপর হুমকির বিষয়টি জানাবেন বলে জানিয়েছে ইকোনমিক টাইমস।
প্রতিবেদনে বলা হয়, গত সপ্তাহে বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী মাহমুদ আলীর সাথে বৈঠকে মোদি বলেন, ‘বাংলাদেশ সৃষ্টি করেছেন শেখ মুজিব এবং বাংলাদেশকে রক্ষা করছে শেখ হাসিনা।’
No comments