রুশ আইনপ্রণেতার কথা নাকচ করেছে উইকিলিকস স্নোডেন ভেনেজুয়েলায় যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেননি
মার্কিন কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থার
(সিআইএ) সাবেক কর্মী এডওয়ার্ড স্নোডেন এখনো আশ্রয়ের ব্যাপারে ভেনেজুয়েলার
প্রস্তাব গ্রহণ করেননি। গোপনীয়তাবিরোধী ওয়েবসাইট উইকিলিকস গত মঙ্গলবার এ
কথা জানায়।
এর আগে রাশিয়ার শীর্ষস্থানীয় আইনপ্রণেতা
আলেক্সেই পুশকভ সামাজিক যোগাযোগের ওয়েবসাইট টুইটারে দেওয়া এক বার্তায়
বলেছিলেন, স্নোডেন ভেনেজুয়েলার প্রস্তাব গ্রহণ করেছেন। এ কারণে বিষয়টি নিয়ে
বিভ্রান্তি সৃষ্টি হয়। তবে আধঘণ্টা পরেই পুশকভ তাঁর বার্তা মুছে ফেলেন।
উইকিলিকস টুইটারে দেওয়া এক বার্তায় বলেছে, ‘স্নোডেন আশ্রয় নেওয়ার ব্যাপারে ভেনেজুয়েলার প্রস্তাব এখনো গ্রহণ করেননি। রাশিয়ার সংশ্লিষ্ট আইনপ্রণেতা তাঁর টুইটার বার্তা মুছে ফেলেছেন।’
স্নোডেন ১৭ দিন ধরে রাশিয়ার শেরেমেয়িতেভো বিমানবন্দরের ট্র্যানজিট এলাকায় অবস্থান করছেন। জনগণের ওপর প্রশাসনের নজরদারির কথা ফাঁস করায় স্নোডেনের বিরুদ্ধে মামলা করেছে মার্কিন সরকার।
আইনপ্রণেতা পুশকভ রাশিয়া সরকারের পক্ষ থেকে ওই বার্তা দেননি। তবে তিনি রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের ঘনিষ্ঠ বলে এই বক্তব্যে প্রেসিডেন্টের অবস্থানের আভাস রয়েছে বলে মনে করা হয়। এ ব্যাপারে পুতিনের মুখপাত্র সরাসরি কোনো মন্তব্য না করে বলেন, ‘ওই বার্তার বিষয়ে কোনো প্রশ্ন থাকলে তা সংশ্লিষ্ট আইনপ্রণেতাকেই জিজ্ঞেস করুন।’
পুশকভ তাঁর প্রথম টুইটার বার্তাটি মুছে আরেকটি বার্তায় লিখেছেন, রাষ্ট্রীয় টেলিভিশন চ্যানেল ভেস্তি ২৪ থেকে তিনি স্নোডেন-সংক্রান্ত সর্বশেষ তথ্য জেনেছেন। তারপরে টুইটারে বার্তা পাঠিয়েছিলেন। দ্বিতীয় বার্তায় পুশকভ লিখেছেন, ভেস্তি ২৪ টেলিভিশন চ্যানেলের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, স্নোডেন ভেনেজুয়েলা যেতে রাজি হয়েছেন।
ভেনেজুয়েলার প্রেসিডেন্ট নিকোলা মাদুরো গত সোমবার রাজধানী কারাকাসে সংবাদ সম্মেলন করে জানান, ভেনেজুয়েলায় রাজনৈতিক আশ্রয় চেয়ে স্নোডেনের করা আবেদন তাঁরা হাতে পেয়েছেন।
এর আগে ভেনেজুয়েলা, নিকারাগুয়া ও বলিভিয়া স্নোডেনকে আশ্রয় দেওয়ার আগ্রহ প্রকাশ করে।
গত ২০ মে যুক্তরাষ্ট্র ছেড়ে হংকং যান স্নোডেন। গত ২৩ জুন হংকং থেকে রাশিয়ায় পৌঁছান তিনি। প্রায় শুরু থেকেই স্নোডেনের সঙ্গে আছেন উইকিলিকসের কর্মকর্তা সারা হ্যারিসন।
এদিকে প্রভাবশালী ব্রিটিশ পত্রিকা গার্ডিয়ান-এর ব্লগার গ্লেন গ্রিনওয়াল্ড দাবি করেছেন, গত মঙ্গলবার তিনি স্নোডেনের সঙ্গে অনলাইনে কথা (চ্যাট) বলেছেন। তাতে স্নোডেন ভেনেজুয়েলায় যাওয়ার ব্যাপারেই আগ্রহ প্রকাশ করেছেন। স্নোডেন মনে করেন, ভেনেজুয়েলা গেলেই তিনি সবচেয়ে বেশি নিরাপত্তাবোধ করবেন। ওই দেশটিই তাঁর নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে পারবে। এএফপি, রয়টার্স।
উইকিলিকস টুইটারে দেওয়া এক বার্তায় বলেছে, ‘স্নোডেন আশ্রয় নেওয়ার ব্যাপারে ভেনেজুয়েলার প্রস্তাব এখনো গ্রহণ করেননি। রাশিয়ার সংশ্লিষ্ট আইনপ্রণেতা তাঁর টুইটার বার্তা মুছে ফেলেছেন।’
স্নোডেন ১৭ দিন ধরে রাশিয়ার শেরেমেয়িতেভো বিমানবন্দরের ট্র্যানজিট এলাকায় অবস্থান করছেন। জনগণের ওপর প্রশাসনের নজরদারির কথা ফাঁস করায় স্নোডেনের বিরুদ্ধে মামলা করেছে মার্কিন সরকার।
আইনপ্রণেতা পুশকভ রাশিয়া সরকারের পক্ষ থেকে ওই বার্তা দেননি। তবে তিনি রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের ঘনিষ্ঠ বলে এই বক্তব্যে প্রেসিডেন্টের অবস্থানের আভাস রয়েছে বলে মনে করা হয়। এ ব্যাপারে পুতিনের মুখপাত্র সরাসরি কোনো মন্তব্য না করে বলেন, ‘ওই বার্তার বিষয়ে কোনো প্রশ্ন থাকলে তা সংশ্লিষ্ট আইনপ্রণেতাকেই জিজ্ঞেস করুন।’
পুশকভ তাঁর প্রথম টুইটার বার্তাটি মুছে আরেকটি বার্তায় লিখেছেন, রাষ্ট্রীয় টেলিভিশন চ্যানেল ভেস্তি ২৪ থেকে তিনি স্নোডেন-সংক্রান্ত সর্বশেষ তথ্য জেনেছেন। তারপরে টুইটারে বার্তা পাঠিয়েছিলেন। দ্বিতীয় বার্তায় পুশকভ লিখেছেন, ভেস্তি ২৪ টেলিভিশন চ্যানেলের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, স্নোডেন ভেনেজুয়েলা যেতে রাজি হয়েছেন।
ভেনেজুয়েলার প্রেসিডেন্ট নিকোলা মাদুরো গত সোমবার রাজধানী কারাকাসে সংবাদ সম্মেলন করে জানান, ভেনেজুয়েলায় রাজনৈতিক আশ্রয় চেয়ে স্নোডেনের করা আবেদন তাঁরা হাতে পেয়েছেন।
এর আগে ভেনেজুয়েলা, নিকারাগুয়া ও বলিভিয়া স্নোডেনকে আশ্রয় দেওয়ার আগ্রহ প্রকাশ করে।
গত ২০ মে যুক্তরাষ্ট্র ছেড়ে হংকং যান স্নোডেন। গত ২৩ জুন হংকং থেকে রাশিয়ায় পৌঁছান তিনি। প্রায় শুরু থেকেই স্নোডেনের সঙ্গে আছেন উইকিলিকসের কর্মকর্তা সারা হ্যারিসন।
এদিকে প্রভাবশালী ব্রিটিশ পত্রিকা গার্ডিয়ান-এর ব্লগার গ্লেন গ্রিনওয়াল্ড দাবি করেছেন, গত মঙ্গলবার তিনি স্নোডেনের সঙ্গে অনলাইনে কথা (চ্যাট) বলেছেন। তাতে স্নোডেন ভেনেজুয়েলায় যাওয়ার ব্যাপারেই আগ্রহ প্রকাশ করেছেন। স্নোডেন মনে করেন, ভেনেজুয়েলা গেলেই তিনি সবচেয়ে বেশি নিরাপত্তাবোধ করবেন। ওই দেশটিই তাঁর নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে পারবে। এএফপি, রয়টার্স।
No comments