ওয়াশিংটনে বাংলাদেশের পোশাক শ্রমিকদের নিরাপত্তায় পাঁচ বছর মেয়াদি পদক্ষেপ ও আর্থিক সহায়তার ঘোষণা মার্কিন ও কানাডার ক্রেতারা নতুন জোট গঠন করল
বাংলাদেশের পোশাক কারখানার কর্মপরিবেশের
উন্নয়নে এবার আনুষ্ঠানিকভাবে এগিয়ে এসেছে উত্তর আমেরিকার ক্রেতারা।
যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডার ১৭টি প্রতিষ্ঠান শ্রমিকদের নিরাপত্তায় পাঁচ
বছরমেয়াদি এক কর্মপরিকল্পনার ঘোষণা দিয়েছে।
গতকাল বুধবার
ওয়াশিংটনে ঘোষিত ওই কর্মপরিকল্পনায় কারখানা পরিদর্শন, শ্রমিকদের প্রশিক্ষণ ও
অধিকার নিশ্চিত করতে সুনির্দিষ্ট সময়সীমা বেঁধে দেওয়া হয়েছে।
ওয়াশিংটনভিত্তিক গবেষণা সংস্থা বাইপার্টিজান পলিসি সেন্টারের দপ্তরে গতকাল এক বৈঠকে বাংলাদেশের শ্রমিকদের নিরাপত্তায় ‘অ্যালায়েন্স ফর ওয়ার্কার্স সেফটি’ নামের এ জোট গঠন করা হয়। জোটের পক্ষ থেকে তাদের কর্মপরিকল্পনা ‘বাংলাদেশ ওয়ার্কার্স সেফটি ইনিশিয়েটিভ’ (বাংলাদেশের শ্রমিকদের নিরাপত্তার উদ্যোগ) ঘোষণা করা হয়।
জোটের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তারা গতকাল এ নিয়ে এক যৌথ বিবৃতি দিয়েছেন। বিবৃতিতে তাঁরা বলেন, ‘বাংলাদেশের পোশাক কারখানার নিরাপত্তা পরিস্থিতি মোটেই গ্রহণযোগ্য নয় এবং পরিস্থিতির উন্নয়নে আমাদের সমন্বিত উদ্যোগ প্রয়োজন। কারখানার পরিবেশের সত্যিকার ও টেকসই অগ্রগতির লক্ষ্যে প্রত্যেকের উদ্যোগ জোরালো ও সমন্বিত করার মধ্য দিয়ে ভবিষ্যতে আমরা বিয়োগান্ত ঘটনা এড়াতে পারি।’
জোটের প্রাথমিক লক্ষ্য হচ্ছে বাংলাদেশ ও মার্কিন সরকারের পাশাপাশি কারখানার মালিকদের সঙ্গে অংশীদারত্ব গড়ে তোলা। এর মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট পক্ষগুলোর মধ্যে স্বচ্ছতা প্রতিষ্ঠিত হবে। আর এ প্রক্রিয়া বাংলাদেশের কারখানার টেকসই ও দীর্ঘস্থায়ী পরিবর্তনের সুযোগ তৈরি করবে।
বাইপার্টিজান পলিসি সেন্টারের ওয়েবসাইটে বলা হয়েছে, ওয়াশিংটনের স্থানীয় সময় গতকাল সকাল ১০টায় এ সভা শুরু হয়। ডেমোক্রেটিক পার্টির সাবেক সিনেটর জর্জ জে মিচেল ও রিপাবলিকান পার্টির সিনেটর অলিম্পিয়া স্নোয়ি এ কর্মপরিকল্পনা প্রণয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখেন। সাবেক দুই মার্কিন সিনেটর গবেষণা সংস্থাটির সঙ্গে যুক্ত রয়েছেন।
প্রসঙ্গত, বাংলাদেশের পোশাক কারখানার কর্মপরিবেশের উন্নতিতে এই প্রথম যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডার ক্রেতারা সুনির্দিষ্ট সময়সীমাভিত্তিক অঙ্গীকার করল। এর আগে ইউরোপের ক্রেতাদের পক্ষ থেকে পরিস্থিতির উন্নয়নে অঙ্গীকার করা হয়েছে।
জোটের নয়টি লক্ষ্য: যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডার ক্রেতাদের জোটের পাঁচ বছরমেয়াদি কর্মপরিকল্পনায় সুনির্দিষ্ট সময়ের ভিত্তিতে নয়টি লক্ষ্য পূরণের কথা বলা হয়েছে। সেই সঙ্গে দেওয়া হয়েছে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা। কর্মপরিকল্পনায় শ্রমিকদের নিরাপত্তায় চার কোটি ২০ লাখ ডলারের আর্থিক সহায়তা দেওয়া হবে। কারখানার নিরাপত্তা জোরদারের জন্য কারখানা মালিকদের জন্য ১০ কোটি ডলার দেওয়ার অঙ্গীকার করা হয়েছে। এ তহবিল থেকে কারখানার মালিকদের সহজ শর্তে ঋণ দেওয়া হবে।
কর্মপরিকল্পনার উল্লেখযোগ্য লক্ষ্য: কারখানা পরিদর্শন, কারখানার জন্য সাধারণ নিরাপত্তামূলক মানদণ্ড তৈরি, শ্রমিকদের প্রশিক্ষণ, শ্রমিকদের সংগঠিত হওয়ার অধিকার, কর্মসূচিতে অর্থায়ন, কারখানার পরিবেশের উন্নয়নে আর্থিক সহায়তা এবং বাংলাদেশ সরকারের সঙ্গে সম্পৃক্ততা বাড়ানো। তৃতীয় পক্ষ নিরীক্ষার মাধ্যমে এ কর্মপরিকল্পনা বাস্তবায়ন করা হবে। আর পুরো প্রক্রিয়া পর্যবেক্ষণের জন্য মার্কিন কংগ্রেসের সাবেক এক সদস্যের নেতৃত্বে নয় সদস্যের একটি পরিচালনা পর্ষদ থাকবে। পর্ষদে পদাধিকার বলে থাকবেন বিজিএমইএর সভাপতি।
জোটে যারা সম্পৃক্ত: জোটটিতে রয়েছে ওয়ালমার্ট, গ্যাপ, মেসি, ভিএফ, টার্গেট, জে সি পেনি, হাডসন বে, চিলড্রেনস প্লেস, কানাডিয়ান টায়ার করপোরেশন, এল এল বিন প্রমুখ খ্যাতনামা প্রতিষ্ঠান। আর এ প্রক্রিয়ায় সহায়তাকারী সংস্থাগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে আমেরিকান অ্যাপারেল অ্যান্ড ফুটওয়্যার অ্যাসোসিয়েশন, কানাডিয়ান অ্যাপারেল ফেডারেশন, ন্যাশনাল রিটেইল ফেডারেশন, রিটেইল কাউন্সিল অব কানাডা, রিটেইল ইন্ডাস্ট্রি লিডারস অ্যাসোসিয়েশন ও ইউনাইটেড স্টেটস অ্যাসোসিয়েশন অব ইম্পোর্টার্স অব টেক্সটাইল অ্যান্ড অ্যাপারেল।
জানতে চাইলে বিজিএমইএর সহসভাপতি শহিদুল্লাহ আজিম গতকাল প্রথম আলোকে বলেন, ‘পোশাক কারখানার উন্নয়নে যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডার ক্রেতাদের নেওয়া এ উদ্যোগটি প্রশংসনীয়। কারণ এ প্রক্রিয়া বাস্তবায়নে বাংলাদেশের পোশাক কারখানার সংশ্লিষ্ট পক্ষকে যুক্ত রাখা হয়েছে। তা ছাড়া কারখানার নিরাপত্তা ও শ্রমমানের উন্নয়নে জোটের পক্ষ থেকে বাংলাদেশকে আর্থিক সহায়তা দেওয়া হবে।’
প্রসঙ্গত, জোটের কর্মপরিকল্পনায় বিজিএমইএর বেশ কয়েকটি প্রস্তাব অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। গত ২৬ জুন ওয়াশিংটনে বাইপার্টিজান পলিসি সেন্টারে অনুষ্ঠিত কর্মপরিকল্পনার খসড়া প্রণয়নের এক সভায় শহিদুল্লাহ আজিম বিজিএমইএর প্রতিনিধিত্ব করেন।
কর্মপরিকল্পনায় বলা হয়েছে, জোটের সদস্যরা পোশাক কেনেন এমন সব কারখানার অগ্নিকাণ্ড ও কাঠামোগত নিরাপত্তা পরিস্থিতি খতিয়ে দেখার কাজটি প্রথম বছরেই শেষ করতে হবে। নিরাপত্তার স্বার্থে অপরিহার্য পদক্ষেপগুলো পরের তিন মাসে নিতে হবে। তা ছাড়া নিরাপত্তাজনিত পরিদর্শনের ফলাফল স্বচ্ছতার সঙ্গে সবাইকে জানাতে হবে। এ ছাড়া জোটের সদস্যদের কারখানাগুলোতে গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় নির্বাচনের মাধ্যমে শ্রমিক সংগঠন যাতে সক্রিয়ভাবে কাজ করতে পারে, সেটি নিশ্চিত করতে হবে।
জোটের পরিদর্শন কর্মসূচি অনুযায়ী কারখানা পরিদর্শনের পর পরিদর্শক সংস্কারমূলক পদক্ষেপের সুপারিশ করবেন। এ ছাড়া পরিস্থিতি বিবেচনা করে ঝুঁকিমুক্ত কারখানা বন্ধ করা, কারখানা থেকে শ্রমিকদের সরিয়ে নেওয়ার ব্যাপারে জোট, শ্রমিক সংগঠন, কারখানার মালিক ও বাংলাদেশের কর্তৃপক্ষকে সরাসরি প্রতিবেদন দেওয়ার ব্যাপারে পরিদর্শকদের ক্ষমতা দেওয়া হয়েছে।
ওয়াশিংটনভিত্তিক গবেষণা সংস্থা বাইপার্টিজান পলিসি সেন্টারের দপ্তরে গতকাল এক বৈঠকে বাংলাদেশের শ্রমিকদের নিরাপত্তায় ‘অ্যালায়েন্স ফর ওয়ার্কার্স সেফটি’ নামের এ জোট গঠন করা হয়। জোটের পক্ষ থেকে তাদের কর্মপরিকল্পনা ‘বাংলাদেশ ওয়ার্কার্স সেফটি ইনিশিয়েটিভ’ (বাংলাদেশের শ্রমিকদের নিরাপত্তার উদ্যোগ) ঘোষণা করা হয়।
জোটের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তারা গতকাল এ নিয়ে এক যৌথ বিবৃতি দিয়েছেন। বিবৃতিতে তাঁরা বলেন, ‘বাংলাদেশের পোশাক কারখানার নিরাপত্তা পরিস্থিতি মোটেই গ্রহণযোগ্য নয় এবং পরিস্থিতির উন্নয়নে আমাদের সমন্বিত উদ্যোগ প্রয়োজন। কারখানার পরিবেশের সত্যিকার ও টেকসই অগ্রগতির লক্ষ্যে প্রত্যেকের উদ্যোগ জোরালো ও সমন্বিত করার মধ্য দিয়ে ভবিষ্যতে আমরা বিয়োগান্ত ঘটনা এড়াতে পারি।’
জোটের প্রাথমিক লক্ষ্য হচ্ছে বাংলাদেশ ও মার্কিন সরকারের পাশাপাশি কারখানার মালিকদের সঙ্গে অংশীদারত্ব গড়ে তোলা। এর মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট পক্ষগুলোর মধ্যে স্বচ্ছতা প্রতিষ্ঠিত হবে। আর এ প্রক্রিয়া বাংলাদেশের কারখানার টেকসই ও দীর্ঘস্থায়ী পরিবর্তনের সুযোগ তৈরি করবে।
বাইপার্টিজান পলিসি সেন্টারের ওয়েবসাইটে বলা হয়েছে, ওয়াশিংটনের স্থানীয় সময় গতকাল সকাল ১০টায় এ সভা শুরু হয়। ডেমোক্রেটিক পার্টির সাবেক সিনেটর জর্জ জে মিচেল ও রিপাবলিকান পার্টির সিনেটর অলিম্পিয়া স্নোয়ি এ কর্মপরিকল্পনা প্রণয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখেন। সাবেক দুই মার্কিন সিনেটর গবেষণা সংস্থাটির সঙ্গে যুক্ত রয়েছেন।
প্রসঙ্গত, বাংলাদেশের পোশাক কারখানার কর্মপরিবেশের উন্নতিতে এই প্রথম যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডার ক্রেতারা সুনির্দিষ্ট সময়সীমাভিত্তিক অঙ্গীকার করল। এর আগে ইউরোপের ক্রেতাদের পক্ষ থেকে পরিস্থিতির উন্নয়নে অঙ্গীকার করা হয়েছে।
জোটের নয়টি লক্ষ্য: যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডার ক্রেতাদের জোটের পাঁচ বছরমেয়াদি কর্মপরিকল্পনায় সুনির্দিষ্ট সময়ের ভিত্তিতে নয়টি লক্ষ্য পূরণের কথা বলা হয়েছে। সেই সঙ্গে দেওয়া হয়েছে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা। কর্মপরিকল্পনায় শ্রমিকদের নিরাপত্তায় চার কোটি ২০ লাখ ডলারের আর্থিক সহায়তা দেওয়া হবে। কারখানার নিরাপত্তা জোরদারের জন্য কারখানা মালিকদের জন্য ১০ কোটি ডলার দেওয়ার অঙ্গীকার করা হয়েছে। এ তহবিল থেকে কারখানার মালিকদের সহজ শর্তে ঋণ দেওয়া হবে।
কর্মপরিকল্পনার উল্লেখযোগ্য লক্ষ্য: কারখানা পরিদর্শন, কারখানার জন্য সাধারণ নিরাপত্তামূলক মানদণ্ড তৈরি, শ্রমিকদের প্রশিক্ষণ, শ্রমিকদের সংগঠিত হওয়ার অধিকার, কর্মসূচিতে অর্থায়ন, কারখানার পরিবেশের উন্নয়নে আর্থিক সহায়তা এবং বাংলাদেশ সরকারের সঙ্গে সম্পৃক্ততা বাড়ানো। তৃতীয় পক্ষ নিরীক্ষার মাধ্যমে এ কর্মপরিকল্পনা বাস্তবায়ন করা হবে। আর পুরো প্রক্রিয়া পর্যবেক্ষণের জন্য মার্কিন কংগ্রেসের সাবেক এক সদস্যের নেতৃত্বে নয় সদস্যের একটি পরিচালনা পর্ষদ থাকবে। পর্ষদে পদাধিকার বলে থাকবেন বিজিএমইএর সভাপতি।
জোটে যারা সম্পৃক্ত: জোটটিতে রয়েছে ওয়ালমার্ট, গ্যাপ, মেসি, ভিএফ, টার্গেট, জে সি পেনি, হাডসন বে, চিলড্রেনস প্লেস, কানাডিয়ান টায়ার করপোরেশন, এল এল বিন প্রমুখ খ্যাতনামা প্রতিষ্ঠান। আর এ প্রক্রিয়ায় সহায়তাকারী সংস্থাগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে আমেরিকান অ্যাপারেল অ্যান্ড ফুটওয়্যার অ্যাসোসিয়েশন, কানাডিয়ান অ্যাপারেল ফেডারেশন, ন্যাশনাল রিটেইল ফেডারেশন, রিটেইল কাউন্সিল অব কানাডা, রিটেইল ইন্ডাস্ট্রি লিডারস অ্যাসোসিয়েশন ও ইউনাইটেড স্টেটস অ্যাসোসিয়েশন অব ইম্পোর্টার্স অব টেক্সটাইল অ্যান্ড অ্যাপারেল।
জানতে চাইলে বিজিএমইএর সহসভাপতি শহিদুল্লাহ আজিম গতকাল প্রথম আলোকে বলেন, ‘পোশাক কারখানার উন্নয়নে যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডার ক্রেতাদের নেওয়া এ উদ্যোগটি প্রশংসনীয়। কারণ এ প্রক্রিয়া বাস্তবায়নে বাংলাদেশের পোশাক কারখানার সংশ্লিষ্ট পক্ষকে যুক্ত রাখা হয়েছে। তা ছাড়া কারখানার নিরাপত্তা ও শ্রমমানের উন্নয়নে জোটের পক্ষ থেকে বাংলাদেশকে আর্থিক সহায়তা দেওয়া হবে।’
প্রসঙ্গত, জোটের কর্মপরিকল্পনায় বিজিএমইএর বেশ কয়েকটি প্রস্তাব অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। গত ২৬ জুন ওয়াশিংটনে বাইপার্টিজান পলিসি সেন্টারে অনুষ্ঠিত কর্মপরিকল্পনার খসড়া প্রণয়নের এক সভায় শহিদুল্লাহ আজিম বিজিএমইএর প্রতিনিধিত্ব করেন।
কর্মপরিকল্পনায় বলা হয়েছে, জোটের সদস্যরা পোশাক কেনেন এমন সব কারখানার অগ্নিকাণ্ড ও কাঠামোগত নিরাপত্তা পরিস্থিতি খতিয়ে দেখার কাজটি প্রথম বছরেই শেষ করতে হবে। নিরাপত্তার স্বার্থে অপরিহার্য পদক্ষেপগুলো পরের তিন মাসে নিতে হবে। তা ছাড়া নিরাপত্তাজনিত পরিদর্শনের ফলাফল স্বচ্ছতার সঙ্গে সবাইকে জানাতে হবে। এ ছাড়া জোটের সদস্যদের কারখানাগুলোতে গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় নির্বাচনের মাধ্যমে শ্রমিক সংগঠন যাতে সক্রিয়ভাবে কাজ করতে পারে, সেটি নিশ্চিত করতে হবে।
জোটের পরিদর্শন কর্মসূচি অনুযায়ী কারখানা পরিদর্শনের পর পরিদর্শক সংস্কারমূলক পদক্ষেপের সুপারিশ করবেন। এ ছাড়া পরিস্থিতি বিবেচনা করে ঝুঁকিমুক্ত কারখানা বন্ধ করা, কারখানা থেকে শ্রমিকদের সরিয়ে নেওয়ার ব্যাপারে জোট, শ্রমিক সংগঠন, কারখানার মালিক ও বাংলাদেশের কর্তৃপক্ষকে সরাসরি প্রতিবেদন দেওয়ার ব্যাপারে পরিদর্শকদের ক্ষমতা দেওয়া হয়েছে।
No comments