সিটি নির্বাচনে আওয়ামী লীগের পরাজয়: পুলিশ কর্মকর্তাদের ধারণা দমন-পীড়ন, হত্যা-গুমের জবাব এসেছে ব্যালটে by কামরুল হাসান
বিরোধী দলের প্রতি দমন-পীড়ন, কথায় কথায়
মামলা, দলীয়করণ, সাধারণ মানুষকে হয়রানি, গুম-হত্যা ইত্যাদি ঘটনা সাধারণ
মানুষের কাছে পুলিশকে বিতর্কিত করে তুলেছে। সদ্য অনুষ্ঠিত সিটি করপোরেশন
নির্বাচনে এ বিষয়গুলো প্রভাব ফেলেছে।
এ মন্তব্য করেছেন আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর বিভিন্ন স্তরের কর্মকর্তারা।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন পদস্থ কর্মকর্তা প্রথম আলোকে বলেন, গত ৫ মে রাজধানীর শাপলা চত্বরে হেফাজতে ইসলামের ওপর যেভাবে অভিযান চালানো হয়েছে, সেটাকে অনেকেই ভালোভাবে নেয়নি। এ ঘটনায় হতাহতের সংখ্যা নিয়ে নানামুখী প্রচার রয়েছে। পাঁচ সিটি করপোরেশন নির্বাচনে অনেক বিষয়ের মধ্যে হেফাজত প্রসঙ্গটিও গুরুত্বপূর্ণ হয়ে ওঠে।
পুলিশ সদর দপ্তরের একজন কর্মকর্তা বলেন, সারা দেশে ‘হেফাজত কর্মী’ নাম করে হাজার হাজার মানুষকে পুলিশ ধরে হয়রানি করেছে। জনমনে এর বিরূপ প্রভাব পড়েছে। এসব বন্ধ করতে পুলিশ সদর দপ্তর থেকে নির্দেশও দিতে হয়েছে।
সাম্প্রতিক সময়ে পাঁচটি সিটি করপোরেশন নির্বাচনে আওয়ামী লীগের প্রার্থীদের ভরাডুবির পেছনে কী কী বিষয় কাজ করেছে এবং এ নিয়ে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা কী মনে করেন, তা জানতে র্যাব, পুলিশ ও বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) বিভিন্ন স্তরের কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা হয়। এই কর্মকর্তারা স্বীকার করেন, গত সাড়ে চার বছরে অর্থনৈতিক, রাজনৈতিক ও দুর্নীতির মতো বিষয়ের পাশাপাশি পুলিশি কার্যক্রম জনমনে বিরূপ প্রভাব ফেলেছে এবং তা সরকারবিরোধী মনোভাবকে আরও উসকে দিয়েছে।
তবে পুলিশের মহাপরিদর্শক হাসান মাহমুদ খন্দকার এসব অভিযোগ মানতে চাননি। তিনি বলেন, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি যেকোনো সময়ের চেয়ে ভালো। সাধারণ মানুষ এখন অপরাধভীতি থেকে মুক্ত আছেন।
পুলিশ সদর দপ্তরের একজন কর্মকর্তা বলেন, গত বছরের ৪ নভেম্বর থেকে জামায়াত-শিবিরের কর্মীরা পুলিশের ওপর চোরাগোপ্তা হামলা শুরু করেন। এতে বেশ কিছু পুলিশ সদস্য হতাহত হন। জামায়াতের নেতা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর ফাঁসির রায় ঘোষণার পর দেশজুড়ে ব্যাপক সহিংসতা দেখা দেয়। ওই সময় পুলিশ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে ব্যাপক গুলি চালায়। এতে অনেক মানুষ হতাহত হয়। অনেক স্থানে ক্ষমতাসীন দলের নেতা-কর্মীদের ও তাঁদের বাড়িঘরে হামলা হয়।
ঢাকা মহানগর পুলিশের এক কর্মকর্তা বলেন, সরকারের ঊর্ধ্বতন মহলের নির্দেশনায় গত সাড়ে চার বছরে বিরোধী দলকে সমাবেশ করার অনুমতি দেওয়ার ক্ষেত্রে পুলিশকে অনেক কঠিন হতে হয়েছে। অনুমতি দিয়ে তা বাতিল করার ঘটনাও ঘটেছে। সরকারের পছন্দের স্থান ছাড়া অন্য কোথাও বিরোধী দলকে সমাবেশ করতে দেওয়া হয়নি। আবার বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে পুলিশ হানা দিয়ে দলের ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরসহ কেন্দ্রীয় নেতাদের গ্রেপ্তারের ঘটনাও সাধারণ মানুষ ভালোভাবে নেয়নি।
মাঠপর্যায়ের একজন পুলিশ কর্মকর্তা বলেন, জেলা পর্যায়ে পুলিশের ওপর ক্ষমতাসীন দলের স্থানীয় নেতাদের খবরদারি মাত্রা ছাড়িয়ে গেছে। থানাগুলো নিয়ন্ত্রণ করেন ক্ষমতাসীন দলের নেতা-কর্মীরা। বেশির ভাগ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাদের (ওসি) নিয়োগ দেওয়া হয় আওয়ামী লীগের সাংসদ বা প্রভাবশালী নেতাদের পছন্দে। ওসিরা সরকারদলীয় নেতাদের অপছন্দের কোনো কাজ করতে পারেন না।
মাঠপর্যায়ে বিরোধী দলের নেতা-কর্মীদের হয়রানি করতেও ব্যবহার করা হয় পুলিশকে। আমলযোগ্য অপরাধের অভিযোগ নিয়ে থানায় মামলা করতে গেলেও পুলিশ মামলা নেয় না। আবার বিভিন্ন সময় মামলায় গণহারে আসামি করে হয়রানির উদাহরণও আছে। গ্রাম পর্যায়ে এসব নিয়ে সাধারণ মানুষ ক্ষুব্ধ।
পুলিশের গোয়েন্দা সংস্থার একজন কর্মকর্তা বলেন, বর্তমান সরকারের আমলে দুটি গুমের ঘটনা জনমনে ব্যাপক নেতিবাচক প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করেছে। বিএনপির সাবেক সাংসদ ইলিয়াস আলী ও ঢাকার ওয়ার্ড কাউন্সিলর চৌধুরী আলমের কোনো খোঁজ এখনো মেলেনি। মানুষ মনে করে, এঁদের গুমের সঙ্গে সরকার জড়িত। এ ছাড়া সারা দেশে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কিছু ‘ক্রসফায়ারের’ ঘটনা নিয়েও সমালোচনা আছে। অভিযোগ, বিরোধী দলকে দমাতে এসব ‘ক্রসফায়ারের’ ঘটনা ঘটানো হয়েছে। অথচ নারায়ণগঞ্জের ত্বকী হত্যা মামলার আসামিদের পুলিশ ধরছে না। অভিযোগ আছে, এ হত্যাকাণ্ডে ক্ষমতাসীন দলের প্রভাবশালীরা জড়িত বলে পুলিশ হাত গুটিয়ে বসে রয়েছে। ধরা পড়েনি বহুল আলোচিত সাংবাদিক দম্পতি সাগর-রুনির হত্যাকারীরাও। এ হত্যাকাণ্ডের পর তৎকালীন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অপরাধীদের ধরতে ৪৮ ঘণ্টার সময়সীমা বেঁধে দিয়েছিলেন। এসব ঘটনা সাধারণ মানুষকে ক্ষিপ্ত করেছে। তার প্রকাশ ঘটেছে সাম্প্রতিক নির্বাচনে।
ঢাকা মহানগর আদালতের রাষ্ট্রপক্ষের একজন আইনজীবী জানান, মহাজোট সরকারের আমলে ১১ হাজার মামলা রাজনৈতিক বিবেচনায় প্রত্যাহার করা হয়েছে। এসব মামলার বেশির ভাগের বাদী ছিলেন বিরোধী দলের নেতা-কর্মীরা। আর আসামি ছিলেন বর্তমান ক্ষমতাসীন দলের কর্মীরা। রাজনৈতিক বিবেচনায় মামলা প্রত্যাহারের ফলে হাজার হাজার মানুষ ন্যায়বিচার থেকে বঞ্চিত হয়েছেন। বিচারবঞ্চিত মানুষ মনে করেন, তাঁরা সরকারের রাজনৈতিক প্রতিহিংসার শিকার।
বর্তমান সরকারের আমলে পুলিশ বাহিনীতে ২৭ হাজার লোক নিয়োগ করা হয়েছে। বেশির ভাগ নিয়োগে ক্ষমতাসীন দলের স্থানীয় পর্যায়ের নেতারা ঘুষ নিয়েছেন। ঘুষ দিয়ে চাকরি পাননি, এমন ঘটনাও আছে। আবার নিয়োগ পাওয়ার পর পুলিশি যাচাই প্রতিবেদনে বিরোধী দলের সঙ্গে যুক্ত আছেন—এমন অভিযোগে অনেকে চাকরি পাননি বলেও অভিযোগ আছে।
মাঠপর্যায়ের পুলিশ কর্মকর্তারা বলেছেন, টাকাপয়সা নিয়ে চাকরি দেওয়ার প্রবণতা মানুষ ভালো চোখে দেখেনি। তাঁরা এটাকে দুর্নীতি বলেই ধরে নিয়েছেন। সিটি করপোরেশন নির্বাচনে এসব অনিয়মেরই জবাব দিয়েছেন সাধারণ মানুষ।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন পদস্থ কর্মকর্তা প্রথম আলোকে বলেন, গত ৫ মে রাজধানীর শাপলা চত্বরে হেফাজতে ইসলামের ওপর যেভাবে অভিযান চালানো হয়েছে, সেটাকে অনেকেই ভালোভাবে নেয়নি। এ ঘটনায় হতাহতের সংখ্যা নিয়ে নানামুখী প্রচার রয়েছে। পাঁচ সিটি করপোরেশন নির্বাচনে অনেক বিষয়ের মধ্যে হেফাজত প্রসঙ্গটিও গুরুত্বপূর্ণ হয়ে ওঠে।
পুলিশ সদর দপ্তরের একজন কর্মকর্তা বলেন, সারা দেশে ‘হেফাজত কর্মী’ নাম করে হাজার হাজার মানুষকে পুলিশ ধরে হয়রানি করেছে। জনমনে এর বিরূপ প্রভাব পড়েছে। এসব বন্ধ করতে পুলিশ সদর দপ্তর থেকে নির্দেশও দিতে হয়েছে।
সাম্প্রতিক সময়ে পাঁচটি সিটি করপোরেশন নির্বাচনে আওয়ামী লীগের প্রার্থীদের ভরাডুবির পেছনে কী কী বিষয় কাজ করেছে এবং এ নিয়ে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা কী মনে করেন, তা জানতে র্যাব, পুলিশ ও বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) বিভিন্ন স্তরের কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা হয়। এই কর্মকর্তারা স্বীকার করেন, গত সাড়ে চার বছরে অর্থনৈতিক, রাজনৈতিক ও দুর্নীতির মতো বিষয়ের পাশাপাশি পুলিশি কার্যক্রম জনমনে বিরূপ প্রভাব ফেলেছে এবং তা সরকারবিরোধী মনোভাবকে আরও উসকে দিয়েছে।
তবে পুলিশের মহাপরিদর্শক হাসান মাহমুদ খন্দকার এসব অভিযোগ মানতে চাননি। তিনি বলেন, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি যেকোনো সময়ের চেয়ে ভালো। সাধারণ মানুষ এখন অপরাধভীতি থেকে মুক্ত আছেন।
পুলিশ সদর দপ্তরের একজন কর্মকর্তা বলেন, গত বছরের ৪ নভেম্বর থেকে জামায়াত-শিবিরের কর্মীরা পুলিশের ওপর চোরাগোপ্তা হামলা শুরু করেন। এতে বেশ কিছু পুলিশ সদস্য হতাহত হন। জামায়াতের নেতা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর ফাঁসির রায় ঘোষণার পর দেশজুড়ে ব্যাপক সহিংসতা দেখা দেয়। ওই সময় পুলিশ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে ব্যাপক গুলি চালায়। এতে অনেক মানুষ হতাহত হয়। অনেক স্থানে ক্ষমতাসীন দলের নেতা-কর্মীদের ও তাঁদের বাড়িঘরে হামলা হয়।
ঢাকা মহানগর পুলিশের এক কর্মকর্তা বলেন, সরকারের ঊর্ধ্বতন মহলের নির্দেশনায় গত সাড়ে চার বছরে বিরোধী দলকে সমাবেশ করার অনুমতি দেওয়ার ক্ষেত্রে পুলিশকে অনেক কঠিন হতে হয়েছে। অনুমতি দিয়ে তা বাতিল করার ঘটনাও ঘটেছে। সরকারের পছন্দের স্থান ছাড়া অন্য কোথাও বিরোধী দলকে সমাবেশ করতে দেওয়া হয়নি। আবার বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে পুলিশ হানা দিয়ে দলের ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরসহ কেন্দ্রীয় নেতাদের গ্রেপ্তারের ঘটনাও সাধারণ মানুষ ভালোভাবে নেয়নি।
মাঠপর্যায়ের একজন পুলিশ কর্মকর্তা বলেন, জেলা পর্যায়ে পুলিশের ওপর ক্ষমতাসীন দলের স্থানীয় নেতাদের খবরদারি মাত্রা ছাড়িয়ে গেছে। থানাগুলো নিয়ন্ত্রণ করেন ক্ষমতাসীন দলের নেতা-কর্মীরা। বেশির ভাগ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাদের (ওসি) নিয়োগ দেওয়া হয় আওয়ামী লীগের সাংসদ বা প্রভাবশালী নেতাদের পছন্দে। ওসিরা সরকারদলীয় নেতাদের অপছন্দের কোনো কাজ করতে পারেন না।
মাঠপর্যায়ে বিরোধী দলের নেতা-কর্মীদের হয়রানি করতেও ব্যবহার করা হয় পুলিশকে। আমলযোগ্য অপরাধের অভিযোগ নিয়ে থানায় মামলা করতে গেলেও পুলিশ মামলা নেয় না। আবার বিভিন্ন সময় মামলায় গণহারে আসামি করে হয়রানির উদাহরণও আছে। গ্রাম পর্যায়ে এসব নিয়ে সাধারণ মানুষ ক্ষুব্ধ।
পুলিশের গোয়েন্দা সংস্থার একজন কর্মকর্তা বলেন, বর্তমান সরকারের আমলে দুটি গুমের ঘটনা জনমনে ব্যাপক নেতিবাচক প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করেছে। বিএনপির সাবেক সাংসদ ইলিয়াস আলী ও ঢাকার ওয়ার্ড কাউন্সিলর চৌধুরী আলমের কোনো খোঁজ এখনো মেলেনি। মানুষ মনে করে, এঁদের গুমের সঙ্গে সরকার জড়িত। এ ছাড়া সারা দেশে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কিছু ‘ক্রসফায়ারের’ ঘটনা নিয়েও সমালোচনা আছে। অভিযোগ, বিরোধী দলকে দমাতে এসব ‘ক্রসফায়ারের’ ঘটনা ঘটানো হয়েছে। অথচ নারায়ণগঞ্জের ত্বকী হত্যা মামলার আসামিদের পুলিশ ধরছে না। অভিযোগ আছে, এ হত্যাকাণ্ডে ক্ষমতাসীন দলের প্রভাবশালীরা জড়িত বলে পুলিশ হাত গুটিয়ে বসে রয়েছে। ধরা পড়েনি বহুল আলোচিত সাংবাদিক দম্পতি সাগর-রুনির হত্যাকারীরাও। এ হত্যাকাণ্ডের পর তৎকালীন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অপরাধীদের ধরতে ৪৮ ঘণ্টার সময়সীমা বেঁধে দিয়েছিলেন। এসব ঘটনা সাধারণ মানুষকে ক্ষিপ্ত করেছে। তার প্রকাশ ঘটেছে সাম্প্রতিক নির্বাচনে।
ঢাকা মহানগর আদালতের রাষ্ট্রপক্ষের একজন আইনজীবী জানান, মহাজোট সরকারের আমলে ১১ হাজার মামলা রাজনৈতিক বিবেচনায় প্রত্যাহার করা হয়েছে। এসব মামলার বেশির ভাগের বাদী ছিলেন বিরোধী দলের নেতা-কর্মীরা। আর আসামি ছিলেন বর্তমান ক্ষমতাসীন দলের কর্মীরা। রাজনৈতিক বিবেচনায় মামলা প্রত্যাহারের ফলে হাজার হাজার মানুষ ন্যায়বিচার থেকে বঞ্চিত হয়েছেন। বিচারবঞ্চিত মানুষ মনে করেন, তাঁরা সরকারের রাজনৈতিক প্রতিহিংসার শিকার।
বর্তমান সরকারের আমলে পুলিশ বাহিনীতে ২৭ হাজার লোক নিয়োগ করা হয়েছে। বেশির ভাগ নিয়োগে ক্ষমতাসীন দলের স্থানীয় পর্যায়ের নেতারা ঘুষ নিয়েছেন। ঘুষ দিয়ে চাকরি পাননি, এমন ঘটনাও আছে। আবার নিয়োগ পাওয়ার পর পুলিশি যাচাই প্রতিবেদনে বিরোধী দলের সঙ্গে যুক্ত আছেন—এমন অভিযোগে অনেকে চাকরি পাননি বলেও অভিযোগ আছে।
মাঠপর্যায়ের পুলিশ কর্মকর্তারা বলেছেন, টাকাপয়সা নিয়ে চাকরি দেওয়ার প্রবণতা মানুষ ভালো চোখে দেখেনি। তাঁরা এটাকে দুর্নীতি বলেই ধরে নিয়েছেন। সিটি করপোরেশন নির্বাচনে এসব অনিয়মেরই জবাব দিয়েছেন সাধারণ মানুষ।
No comments