দিল্লিতে চলন্ত বাসে গণধর্ষণ-কিশোর আসামির রায় আজ
নয়াদিল্লিতে চলন্ত বাসে মেডিক্যালের এক
ছাত্রী গণধর্ষণ ও হত্যা মামলায় অভিযুক্ত কিশোর আসামির মামলার রায় দেওয়া হবে
আজ বৃহস্পতিবার। গত শুক্রবার দিল্লির কিশোর বিচার আদালতে (জেজেবি) তার
মামলার শুনানি শেষ হয়েছে।
ওই দিনই রায় ঘোষণার দিন ধার্য
করা হয়। এ মামলায় একমাত্র কিশোর আসামি সে। দোষী সাব্যস্ত হলে তাকে তিন
বছরের জন্য কিশোর সংশোধনকেন্দ্রে পাঠানো হবে।
গত ফেব্রুয়ারির শেষ দিকে অভিযুক্ত কিশোরের বিরুদ্ধে ধর্ষণ ও হত্যা মালায় অভিযোগ গঠনের নির্দেশ দেয় জেজেবি। মার্চের শুরুর দিকে বিচারকাজ শুরু হয়। সাক্ষ্যগ্রহণ শেষে গত শুক্রবার জেজেবি বিচারকাজ শেষ করে।
গত বছর ১৬ ডিসেম্বর দিল্লিতে চলন্ত বাসে ২৩ বছর বয়সী ওই তরুণী গণধর্ষণের শিকার হন। ২৯ ডিসেম্বর সিঙ্গাপুরে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাঁর মৃত্যু হয়। পুলিশের প্রতিবেদন অনুযায়ী, ঘটনার দিন তরুণীর ওপর সবচেয়ে বেশি নির্যাতন করেছে মামলার ষষ্ঠ আসামি ওই কিশোর। এমনকি তরুণীর বন্ধুকেও হত্যা করতে চেয়েছিল সে। ঘটনার সময় ওই কিশোরের বয়স ছিল ১৭।
অভিযুক্ত কিশোরের বিস্তারিত পরিচয় প্রকাশ করা না হলেও এটুকু জানা গেছে যে ১১ বছর বয়সে কাজের খোঁজে উত্তর প্রদেশের একটি গ্রাম থেকে সে দিল্লিতে এসেছে।
মুখ্য হাকিম গীতাঞ্জলি গোয়েলের সভাপতিত্বে কিশোর আদালত এ মামলার অনুসন্ধান শুরু করেন গত মার্চে। গত শুক্রবার আদালত তাঁর অনুসন্ধান প্রতিবেদনের উপসংহারে জানায়, অভিযুক্ত কিশোর ১৬ ডিসেম্বরের ঘটনায় বাধা দিতে আসা কাঠমিস্ত্রি রামধরের সঙ্গে থাকা জিনিসপত্র কেড়ে নেয়। অনুসন্ধানের সময় জেজেবি গণধর্ষণের শিকার তরুণীর বন্ধু এবং ওই কাঠমিস্ত্রিসহ ছয়জনের সাক্ষ্য নিয়েছে।
মামলার বাকি পাঁচ আসামির মধ্যে প্রধান আসামি রাম সিংকে গত মার্চে দিল্লির তিহার জেলে নিজ কক্ষে মৃত অবস্থায় পাওয়া যায়। তার ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। এরপর তার বিচারকাজ স্থগিত রাখা হয়। অভিযুক্ত বাকি চার আসামি হলেন মুকেশ সিং, পবন গুপ্ত, বিনয় শর্মা ও অক্ষয় ঠাকুর। মুকেশ রাম সিংয়ের ভাই। দ্রুত বিচার আদালাতে তাদের বিচার চলছে। অভিযুক্ত ছয় আসামির বিরুদ্ধে গণধর্ষণ, হত্যা, অপরাধের ষড়যন্ত্র ও ডাকাতির অভিযোগ আনা হয়েছে। সূত্র : জিনিউজ, পিটিআই, এএফপি।
গত ফেব্রুয়ারির শেষ দিকে অভিযুক্ত কিশোরের বিরুদ্ধে ধর্ষণ ও হত্যা মালায় অভিযোগ গঠনের নির্দেশ দেয় জেজেবি। মার্চের শুরুর দিকে বিচারকাজ শুরু হয়। সাক্ষ্যগ্রহণ শেষে গত শুক্রবার জেজেবি বিচারকাজ শেষ করে।
গত বছর ১৬ ডিসেম্বর দিল্লিতে চলন্ত বাসে ২৩ বছর বয়সী ওই তরুণী গণধর্ষণের শিকার হন। ২৯ ডিসেম্বর সিঙ্গাপুরে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাঁর মৃত্যু হয়। পুলিশের প্রতিবেদন অনুযায়ী, ঘটনার দিন তরুণীর ওপর সবচেয়ে বেশি নির্যাতন করেছে মামলার ষষ্ঠ আসামি ওই কিশোর। এমনকি তরুণীর বন্ধুকেও হত্যা করতে চেয়েছিল সে। ঘটনার সময় ওই কিশোরের বয়স ছিল ১৭।
অভিযুক্ত কিশোরের বিস্তারিত পরিচয় প্রকাশ করা না হলেও এটুকু জানা গেছে যে ১১ বছর বয়সে কাজের খোঁজে উত্তর প্রদেশের একটি গ্রাম থেকে সে দিল্লিতে এসেছে।
মুখ্য হাকিম গীতাঞ্জলি গোয়েলের সভাপতিত্বে কিশোর আদালত এ মামলার অনুসন্ধান শুরু করেন গত মার্চে। গত শুক্রবার আদালত তাঁর অনুসন্ধান প্রতিবেদনের উপসংহারে জানায়, অভিযুক্ত কিশোর ১৬ ডিসেম্বরের ঘটনায় বাধা দিতে আসা কাঠমিস্ত্রি রামধরের সঙ্গে থাকা জিনিসপত্র কেড়ে নেয়। অনুসন্ধানের সময় জেজেবি গণধর্ষণের শিকার তরুণীর বন্ধু এবং ওই কাঠমিস্ত্রিসহ ছয়জনের সাক্ষ্য নিয়েছে।
মামলার বাকি পাঁচ আসামির মধ্যে প্রধান আসামি রাম সিংকে গত মার্চে দিল্লির তিহার জেলে নিজ কক্ষে মৃত অবস্থায় পাওয়া যায়। তার ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। এরপর তার বিচারকাজ স্থগিত রাখা হয়। অভিযুক্ত বাকি চার আসামি হলেন মুকেশ সিং, পবন গুপ্ত, বিনয় শর্মা ও অক্ষয় ঠাকুর। মুকেশ রাম সিংয়ের ভাই। দ্রুত বিচার আদালাতে তাদের বিচার চলছে। অভিযুক্ত ছয় আসামির বিরুদ্ধে গণধর্ষণ, হত্যা, অপরাধের ষড়যন্ত্র ও ডাকাতির অভিযোগ আনা হয়েছে। সূত্র : জিনিউজ, পিটিআই, এএফপি।
No comments