স্নোডেনের গন্তব্য নিয়ে ধোঁয়াশা
এডওয়ার্ড স্নোডেনের চূড়ান্ত গন্তব্য নিয়ে
এখনো ধোঁয়াশা কাটেনি। লাতিন আমেরিকার দেশ ভেনিজুয়েলায় শেষ পর্যন্ত আশ্রয়
নিতে যাচ্ছেন তিনি- মস্কোর এক শীর্ষ কর্মকর্তার বরাত দিয়ে গত মঙ্গলবার
গণমাধ্যমে এমন খবর প্রকাশিত হয়।
তবে বিকল্প ধারার
গণমাধ্যম উইকিলিকস ওই দিনই জানায়, যুক্তরাষ্ট্রবিরোধী মনোভাবাপন্ন
ভেনিজুয়েলা সরকারের দেওয়া রাজনৈতিক আশ্রয়ের প্রস্তাব এখনো আনুষ্ঠানিকভাবে
গ্রহণ করেননি স্নোডেন।
ভেনিজুয়েলা ছাড়া লাতিন আমেরিকার আরো দুই দেশ- বলিভিয়া ও নিকারাগুয়াও স্নোডেনকে আশ্রয় দেওয়ার প্রস্তাব দিয়েছে। মার্কিন গোপন তারবার্তা ফাঁস করে আলোড়ন তোলা উইকিলিকস স্নোডেনকে আইনগত সহায়তা দিচ্ছে।
গত মাসের গোড়ার দিকে ইন্টারনেট ও টেলিফোনে আড়িপাতা-সংক্রান্ত যুক্তরাষ্ট্রের গোপন কর্মসূচির কথা ফাঁস করে বিশ্বব্যাপী হৈচৈ ফেলে দেন স্নোডেন। মার্কিন গোয়েন্দা সংস্থা সিআইএর সাবেক এই কর্মী গত ২৩ জুন থেকে মস্কোর শেরেমেতোভা বিমানবন্দরের ট্রানজিট এলাকায় আছেন। ওই দিনই হংকং থেকে রাশিয়ায় যান তিনি।
মার্কিন প্রশাসন স্নোডেনের পাসপোর্ট বাতিল করায় তাঁর কাছে বৈধ কোনো কাগজপত্র নেই এখন। তাই চূড়ান্ত গন্তব্য ঠিক হলেও কোন প্রক্রিয়ায় মস্কো ছাড়বেন তিনি, তা নিয়েও প্রশ্ন রয়েছে। এ ছাড়া মস্কো ও কারাকাসের (ভেনিজুয়েলার রাজধানী) মধ্যে সরাসরি বিমান যোগাযোগ নেই। সেখানে যেতে হলে সিআইএর 'মোস্ট ওয়ান্টেড' তালিকায় থাকা স্নোডেনকে কিউবার রাজধানী হাভানা হয়ে যেতে হবে। গতকাল বুধবার আবার মস্কো থেকে হাভানার যাওয়ার সরাসরি কোনো বিমান ছিল না। এ অবস্থায় গতকালও স্নোডেনের মস্কো ছাড়ার ব্যাপারে অনিশ্চয়তা ছিল।
যুক্তরাষ্ট্রের আদালতে গঠিত অভিযোগের বিচার এড়াতে কয়েক দিন আগে ২১টি দেশে রাজনৈতিক আশ্রয় চেয়ে আবেদন করেন স্নোডেন। প্রায় সব কয়টি দেশই তাঁর আবেদন প্রত্যাখ্যান করেছে। গত মঙ্গলবার ব্রাজিলও তাঁকে ফিরিয়ে দিয়েছে। কেবল বলিভিয়া ও নিকারাগুয়া স্নোডেনের আবেদনে ইতিবাচক সাড়া দেয়। ভেনিজুয়েলা সরকারের কাছে স্নোডেন আবেদন না করলেও দেশটির প্রেসিডেন্ট নিকোলাস মাদুরো নিজেই এ ব্যাপারে আগ্রহ দেখান। সূত্র : এএফপি।
ভেনিজুয়েলা ছাড়া লাতিন আমেরিকার আরো দুই দেশ- বলিভিয়া ও নিকারাগুয়াও স্নোডেনকে আশ্রয় দেওয়ার প্রস্তাব দিয়েছে। মার্কিন গোপন তারবার্তা ফাঁস করে আলোড়ন তোলা উইকিলিকস স্নোডেনকে আইনগত সহায়তা দিচ্ছে।
গত মাসের গোড়ার দিকে ইন্টারনেট ও টেলিফোনে আড়িপাতা-সংক্রান্ত যুক্তরাষ্ট্রের গোপন কর্মসূচির কথা ফাঁস করে বিশ্বব্যাপী হৈচৈ ফেলে দেন স্নোডেন। মার্কিন গোয়েন্দা সংস্থা সিআইএর সাবেক এই কর্মী গত ২৩ জুন থেকে মস্কোর শেরেমেতোভা বিমানবন্দরের ট্রানজিট এলাকায় আছেন। ওই দিনই হংকং থেকে রাশিয়ায় যান তিনি।
মার্কিন প্রশাসন স্নোডেনের পাসপোর্ট বাতিল করায় তাঁর কাছে বৈধ কোনো কাগজপত্র নেই এখন। তাই চূড়ান্ত গন্তব্য ঠিক হলেও কোন প্রক্রিয়ায় মস্কো ছাড়বেন তিনি, তা নিয়েও প্রশ্ন রয়েছে। এ ছাড়া মস্কো ও কারাকাসের (ভেনিজুয়েলার রাজধানী) মধ্যে সরাসরি বিমান যোগাযোগ নেই। সেখানে যেতে হলে সিআইএর 'মোস্ট ওয়ান্টেড' তালিকায় থাকা স্নোডেনকে কিউবার রাজধানী হাভানা হয়ে যেতে হবে। গতকাল বুধবার আবার মস্কো থেকে হাভানার যাওয়ার সরাসরি কোনো বিমান ছিল না। এ অবস্থায় গতকালও স্নোডেনের মস্কো ছাড়ার ব্যাপারে অনিশ্চয়তা ছিল।
যুক্তরাষ্ট্রের আদালতে গঠিত অভিযোগের বিচার এড়াতে কয়েক দিন আগে ২১টি দেশে রাজনৈতিক আশ্রয় চেয়ে আবেদন করেন স্নোডেন। প্রায় সব কয়টি দেশই তাঁর আবেদন প্রত্যাখ্যান করেছে। গত মঙ্গলবার ব্রাজিলও তাঁকে ফিরিয়ে দিয়েছে। কেবল বলিভিয়া ও নিকারাগুয়া স্নোডেনের আবেদনে ইতিবাচক সাড়া দেয়। ভেনিজুয়েলা সরকারের কাছে স্নোডেন আবেদন না করলেও দেশটির প্রেসিডেন্ট নিকোলাস মাদুরো নিজেই এ ব্যাপারে আগ্রহ দেখান। সূত্র : এএফপি।
No comments