সওজ কার্যালয়ে তালা ঝুলিয়ে দিলেন মেয়র
ঠাকুরগাঁও পৌরসভার মেয়র এস এম এ মঈন গতকাল
বুধবার সড়ক ও জনপথ বিভাগের জেলা কার্যালয়ে তালা ঝুলিয়ে দিয়েছেন। একই সঙ্গে
তিনি ওই কার্যালয়ের এক কর্মকর্তাকে লাঞ্ছিত করেছেন বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।
শহরের
সরকারপাড়া এলাকার একটি নালা পরিষ্কারের অনুরোধ না রাখায় ক্ষুব্ধ হয়ে তিনি এ
কাজ করেছেন। এস এম এ মঈন ঠাকুরগাঁও জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক।
সড়ক ও জনপথ (সওজ) বিভাগের স্থানীয় কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, এক মাস আগে সওজের অধীনে পৌর এলাকার বঙ্গবন্ধু সড়ক উন্নয়নের কাজ করতে গিয়ে সড়কের মাটি পড়ে পাশের নালা ভরাট হয়ে যায়। এতে ওই নালা দিয়ে বৃষ্টির পানি সরতে না পারায় সরকারপাড়া এলাকায় জলাবদ্ধতা দেখা দেয়। ওই এলাকায় বিদ্যুৎ উন্নয়ন বিভাগ, সওজ, কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরসহ কয়েকটি সরকারি কার্যালয় রয়েছে। জলাবদ্ধতার কারণে এলাকাবাসীর পাশাপাশি এসব কার্যালয়ের কর্মকর্তা-কর্মচারীরাও ভোগান্তি পোহাচ্ছিলেন।
এলাকাবাসী সূত্রে জানা গেছে, পৌরসভা পানিনিষ্কাশনের উদ্যোগ না নেওয়ায় গতকাল বুধবার সরকারপাড়া এলাকার বাসিন্দারা বঙ্গবন্ধু সড়ক অবরোধ করে রাখেন। এ ঘটনা জানার পর বেলা ১১টার দিকে মেয়র এস এম এ মঈন কয়েকজন কাউন্সিলর নিয়ে সওজের কার্যালয়ে এসে নির্বাহী প্রকৌশলী ও উপবিভাগীয় প্রকৌশলীকে খুঁজতে থাকেন। তাঁদের না পেয়ে তিনি হিসাবরক্ষক আসাদুজ্জামানকে ধরে এনে কার্যালয়ের বাইরে জমে থাকা পানিতে ফেলে দেন। একপর্যায়ে তিনি কার্যালয়ের গেটে তালা ঝুলিয়ে দেন। বেলা সাড়ে ১১টার দিকে স্থানীয় ঠিকাদারদের মধ্যস্থতায় তালা খুলে দেওয়া হয়।
এস এম এ মঈন দাবি করেন, দুর্ভোগের কথা ভেবে নালায় জমে থাকা মাটি পরিষ্কার করার জন্য তাঁরা সওজের কার্যালয়ে কয়েক দফা চিঠি দিয়েছেন। কিন্তু সওজ এ বিষয়ে গুরুত্ব দেয়নি। তাই কিছুদিন আগে অনুষ্ঠিত জেলা আইনশৃঙ্খলা কমিটির সভায় পানিসম্পদমন্ত্রী রমেশ চন্দ্র সেন সওজকে নালাটি পরিষ্কার করার নির্দেশ দেন। কিন্তু তারা মন্ত্রীর নির্দেশও অমান্য করেছে।
সওজের ঠাকুরগাঁও কার্যালয়ের উপবিভাগীয় প্রকৌশলী মোহাম্মদ জাহিদ হোসেন বলেন, ‘মেয়রের চিঠি ও মন্ত্রীর (স্থানীয় সাংসদ ও পানিসম্পদমন্ত্রী রমেশ চন্দ্র সেন) নির্দেশনা পেয়ে নালার মাটি পরিষ্কারের কাজ ইতিমধ্যে শুরু করা হয়েছে। এর পরও পৌর মেয়র যে কাজটি করেছেন, তা কোনোভাবেই কাম্য নয়। এলাকায় জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হওয়ার দায় আমাদের ঘাড়ে চাপানোর জন্য তিনি এ কাজ করেছেন।’
তবে সওজের কার্যালয়ে তালা ঝুলিয়ে দেওয়া এবং এক কর্মকর্তাকে লাঞ্ছিত করার অভিযোগ অস্বীকার করেছেন মেয়র এস এম এ মঈন। তিনি বলেন, ‘গতকাল আমি নালাটি পরিষ্কার করার বিষয়ে খোঁজ নিতে সওজ কার্যালয়ে গিয়েছিলাম। মন্ত্রীর নির্দেশের পরও তাদের গাফিলতি দেখে এলাকার লোকজন ওই কার্যালয়ের গেটে তালা লাগিয়ে দিয়েছিল।’
সড়ক ও জনপথ (সওজ) বিভাগের স্থানীয় কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, এক মাস আগে সওজের অধীনে পৌর এলাকার বঙ্গবন্ধু সড়ক উন্নয়নের কাজ করতে গিয়ে সড়কের মাটি পড়ে পাশের নালা ভরাট হয়ে যায়। এতে ওই নালা দিয়ে বৃষ্টির পানি সরতে না পারায় সরকারপাড়া এলাকায় জলাবদ্ধতা দেখা দেয়। ওই এলাকায় বিদ্যুৎ উন্নয়ন বিভাগ, সওজ, কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরসহ কয়েকটি সরকারি কার্যালয় রয়েছে। জলাবদ্ধতার কারণে এলাকাবাসীর পাশাপাশি এসব কার্যালয়ের কর্মকর্তা-কর্মচারীরাও ভোগান্তি পোহাচ্ছিলেন।
এলাকাবাসী সূত্রে জানা গেছে, পৌরসভা পানিনিষ্কাশনের উদ্যোগ না নেওয়ায় গতকাল বুধবার সরকারপাড়া এলাকার বাসিন্দারা বঙ্গবন্ধু সড়ক অবরোধ করে রাখেন। এ ঘটনা জানার পর বেলা ১১টার দিকে মেয়র এস এম এ মঈন কয়েকজন কাউন্সিলর নিয়ে সওজের কার্যালয়ে এসে নির্বাহী প্রকৌশলী ও উপবিভাগীয় প্রকৌশলীকে খুঁজতে থাকেন। তাঁদের না পেয়ে তিনি হিসাবরক্ষক আসাদুজ্জামানকে ধরে এনে কার্যালয়ের বাইরে জমে থাকা পানিতে ফেলে দেন। একপর্যায়ে তিনি কার্যালয়ের গেটে তালা ঝুলিয়ে দেন। বেলা সাড়ে ১১টার দিকে স্থানীয় ঠিকাদারদের মধ্যস্থতায় তালা খুলে দেওয়া হয়।
এস এম এ মঈন দাবি করেন, দুর্ভোগের কথা ভেবে নালায় জমে থাকা মাটি পরিষ্কার করার জন্য তাঁরা সওজের কার্যালয়ে কয়েক দফা চিঠি দিয়েছেন। কিন্তু সওজ এ বিষয়ে গুরুত্ব দেয়নি। তাই কিছুদিন আগে অনুষ্ঠিত জেলা আইনশৃঙ্খলা কমিটির সভায় পানিসম্পদমন্ত্রী রমেশ চন্দ্র সেন সওজকে নালাটি পরিষ্কার করার নির্দেশ দেন। কিন্তু তারা মন্ত্রীর নির্দেশও অমান্য করেছে।
সওজের ঠাকুরগাঁও কার্যালয়ের উপবিভাগীয় প্রকৌশলী মোহাম্মদ জাহিদ হোসেন বলেন, ‘মেয়রের চিঠি ও মন্ত্রীর (স্থানীয় সাংসদ ও পানিসম্পদমন্ত্রী রমেশ চন্দ্র সেন) নির্দেশনা পেয়ে নালার মাটি পরিষ্কারের কাজ ইতিমধ্যে শুরু করা হয়েছে। এর পরও পৌর মেয়র যে কাজটি করেছেন, তা কোনোভাবেই কাম্য নয়। এলাকায় জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হওয়ার দায় আমাদের ঘাড়ে চাপানোর জন্য তিনি এ কাজ করেছেন।’
তবে সওজের কার্যালয়ে তালা ঝুলিয়ে দেওয়া এবং এক কর্মকর্তাকে লাঞ্ছিত করার অভিযোগ অস্বীকার করেছেন মেয়র এস এম এ মঈন। তিনি বলেন, ‘গতকাল আমি নালাটি পরিষ্কার করার বিষয়ে খোঁজ নিতে সওজ কার্যালয়ে গিয়েছিলাম। মন্ত্রীর নির্দেশের পরও তাদের গাফিলতি দেখে এলাকার লোকজন ওই কার্যালয়ের গেটে তালা লাগিয়ে দিয়েছিল।’
No comments