নেত্রকোনার অ্যাসিডদগ্ধ হেনা পেলেন দুটি গাভি ও বাছুর
নেত্রকোনার দুর্গাপুর উপজেলার
গাঁওকান্দিয়া ইউনিয়নের নন্দেরছটি গ্রামের অ্যাসিডদগ্ধ হেনা আক্তারকে গতকাল
বুধবার প্রথম আলো ট্রাস্ট সহায়ক তহবিলের পক্ষ থেকে দুটি গাভি ও একটি বাছুর
দেওয়া হয়েছে।
গাভি ও বাছুর পেয়ে হেনা বলেন, ‘আমার মতো আর একটি মুখও যেন ঝলসে না যায়। আমি অ্যাসিড নিক্ষেপকারী শফিকুলের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি চাই।’
২০১১ সালে একই উপজেলার বাধুয়া গ্রামের শফিকুল ইসলামের সঙ্গে হেনার বিয়ে হয়। বিয়ের কয়েক দিনের মধ্যে স্বামী শফিকুল ৪০ হাজার টাকা যৌতুক দাবি করেন। যৌতুক না পেয়ে ওই বছরের ১৪ এপ্রিল রাতে হেনার শরীরে অ্যাসিড নিক্ষেপ করেন শফিকুল। এতে তাঁর মুখমণ্ডলসহ শরীরের অধিকাংশ স্থান পুড়ে যায়। এ ঘটনায় হেনার চাচা নুরুল হক বাদী হয়ে শফিকুলসহ পাঁচজনকে আসামি করে দুর্গাপুর থানায় মামলা করেন। মামলার পর থেকে শফিকুল পলাতক। দীর্ঘদিনের চিকিৎসায় কিছুটা সুস্থ হয়ে উঠলেও পরিবার অসচ্ছল হওয়ায় তিনি মানবেতর জীবন যাপন করছিলেন।
গতকাল সকালে হেনাকে গাভি দেওয়ার সময় উপস্থিত ছিলেন দুর্গাপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সাইফুল ইসলাম, প্রথম আলো ট্রাস্টের কর্মসূচি ব্যবস্থাপক ফেরদৌস ফয়সল, দুর্গাপুর প্রেসক্লাবের সভাপতি রফিকুল ইসলাম, প্রথম আলোর জেলা প্রতিনিধি মোহাম্মদ খায়রুল হক, প্রমুখ।
২০১১ সালে একই উপজেলার বাধুয়া গ্রামের শফিকুল ইসলামের সঙ্গে হেনার বিয়ে হয়। বিয়ের কয়েক দিনের মধ্যে স্বামী শফিকুল ৪০ হাজার টাকা যৌতুক দাবি করেন। যৌতুক না পেয়ে ওই বছরের ১৪ এপ্রিল রাতে হেনার শরীরে অ্যাসিড নিক্ষেপ করেন শফিকুল। এতে তাঁর মুখমণ্ডলসহ শরীরের অধিকাংশ স্থান পুড়ে যায়। এ ঘটনায় হেনার চাচা নুরুল হক বাদী হয়ে শফিকুলসহ পাঁচজনকে আসামি করে দুর্গাপুর থানায় মামলা করেন। মামলার পর থেকে শফিকুল পলাতক। দীর্ঘদিনের চিকিৎসায় কিছুটা সুস্থ হয়ে উঠলেও পরিবার অসচ্ছল হওয়ায় তিনি মানবেতর জীবন যাপন করছিলেন।
গতকাল সকালে হেনাকে গাভি দেওয়ার সময় উপস্থিত ছিলেন দুর্গাপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সাইফুল ইসলাম, প্রথম আলো ট্রাস্টের কর্মসূচি ব্যবস্থাপক ফেরদৌস ফয়সল, দুর্গাপুর প্রেসক্লাবের সভাপতি রফিকুল ইসলাম, প্রথম আলোর জেলা প্রতিনিধি মোহাম্মদ খায়রুল হক, প্রমুখ।
No comments