রংপুরে পুলিশ-জনতা সংঘর্ষ গুলি, পুলিশসহ আহত ৪২
স্টাফ রিপোর্টার, রংপুর থেকে: জমি দখলকে কেন্দ্র করে রংপুরে জনতা-পুলিশ সংঘর্ষে পুলিশসহ ৪২ জন আহত হয়েছে। এ সময় গুলি ও টিয়ার শেল নিক্ষেপ করা হয়। ভাঙচুর করা হয় পুলিশের একটি গাড়ি। পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে একজনকে আটক করেছে।
সূত্র জানায়, কেরানীপাড়া এলাকায় সরকারি হাউজিং স্টেটের ১ দশমিক ৩৯ একর জমি ১৯৯৮ সালে ২৫ জন সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীর নামে বরাদ্দ দেন তৎকালীন জেলা প্রশাসক মোয়াজ্জেম হোসেন। এরপর জায়গাটি পড়েছিল।
এলাকাবাসী সেখানে ঈদের নামাজ এবং খেলাধুলা করতো। বরাদ্দপ্রাপ্তদের বেশ কয়েকজন গতকাল সেখানে গিয়ে জমি দখলে নেয়ার চেষ্টা করে। বিষয়টি এলাকাবাসী জানতে পেরে বাধা দেয়। এরপর কেরানীপাড়া, পর্যটন মোড় ও সাতগাড়া এলাকার লোকজন তাৎক্ষণিকভাবে মানববন্ধন করে ওই বরাদ্দ বাতিলের দাবি জানায়। মানববন্ধন শেষে লোকজন বিক্ষোভ মিছিল নিয়ে রংপুর-দিনাজপুর মহাসড়ক টার্মিনাল এলাকায় অবরোধ করার চেষ্টা করে। পুলিশ এতে বাধা দেয়। এ সময় উত্তেজিত লোকজন পুলিশের উপর ইটপাটকেল নিক্ষেপ করে। শুরু হয় পুলিশের সঙ্গে এলাকাবাসীর সংঘর্ষ। সংঘর্ষে পুলিশের এসআই ফনী ভূষণ, ওয়াহেদ মিয়া, কনস্টেবল বাকী বিল্লাহ, মিজানুর রহমান, মানিক শেখ, জান্নাতুল ফেরদৌস, আমিনা বেগম এবং এলাকাবাসীর মধ্যে লিমন, রাফি, মানিক, কুদ্দুস, সোহরাব, দানেশ, সামছুল, কবিরসহ ৪২ জন। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে পুলিশ ১৫ রাউন্ড টিয়ার শেল নিক্ষেপ করে এবং ৮ রাউন্ড শর্টগানের গুলি ছোড়ে।
এসময় উত্তেজিত জনতা বেশ কয়েকটি বাড়ি এবং পুলিশের একটি পিকআপ ভ্যান ভাঙচুর করে। পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে জামান নামে এক যুবককে আটক করে থানায় নিয়ে আসে। তাকে জিজ্ঞাসাবাদ চলছে বলে ওসি আলতাব হোসেন জানান।
সূত্র জানায়, কেরানীপাড়া এলাকায় সরকারি হাউজিং স্টেটের ১ দশমিক ৩৯ একর জমি ১৯৯৮ সালে ২৫ জন সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীর নামে বরাদ্দ দেন তৎকালীন জেলা প্রশাসক মোয়াজ্জেম হোসেন। এরপর জায়গাটি পড়েছিল।
এলাকাবাসী সেখানে ঈদের নামাজ এবং খেলাধুলা করতো। বরাদ্দপ্রাপ্তদের বেশ কয়েকজন গতকাল সেখানে গিয়ে জমি দখলে নেয়ার চেষ্টা করে। বিষয়টি এলাকাবাসী জানতে পেরে বাধা দেয়। এরপর কেরানীপাড়া, পর্যটন মোড় ও সাতগাড়া এলাকার লোকজন তাৎক্ষণিকভাবে মানববন্ধন করে ওই বরাদ্দ বাতিলের দাবি জানায়। মানববন্ধন শেষে লোকজন বিক্ষোভ মিছিল নিয়ে রংপুর-দিনাজপুর মহাসড়ক টার্মিনাল এলাকায় অবরোধ করার চেষ্টা করে। পুলিশ এতে বাধা দেয়। এ সময় উত্তেজিত লোকজন পুলিশের উপর ইটপাটকেল নিক্ষেপ করে। শুরু হয় পুলিশের সঙ্গে এলাকাবাসীর সংঘর্ষ। সংঘর্ষে পুলিশের এসআই ফনী ভূষণ, ওয়াহেদ মিয়া, কনস্টেবল বাকী বিল্লাহ, মিজানুর রহমান, মানিক শেখ, জান্নাতুল ফেরদৌস, আমিনা বেগম এবং এলাকাবাসীর মধ্যে লিমন, রাফি, মানিক, কুদ্দুস, সোহরাব, দানেশ, সামছুল, কবিরসহ ৪২ জন। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে পুলিশ ১৫ রাউন্ড টিয়ার শেল নিক্ষেপ করে এবং ৮ রাউন্ড শর্টগানের গুলি ছোড়ে।
এসময় উত্তেজিত জনতা বেশ কয়েকটি বাড়ি এবং পুলিশের একটি পিকআপ ভ্যান ভাঙচুর করে। পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে জামান নামে এক যুবককে আটক করে থানায় নিয়ে আসে। তাকে জিজ্ঞাসাবাদ চলছে বলে ওসি আলতাব হোসেন জানান।
No comments