নীতি মানছে না নামীদামি স্কুল-শিক্ষার্থী ভর্তিতে বাড়তি টাকা আদায় by মোশতাক আহমেদ
প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষায় ফলাফলের দিক দিয়ে এবার শীর্ষস্থানীয় অবস্থানে আছে রাজধানীর মনিপুর উচ্চবিদ্যালয়। কিন্তু এই বিদ্যালয় শিক্ষার্থী ভর্তির ক্ষেত্রে সরকারের নিয়ম মানছে না। সরকার নির্ধারিত পাঁচ হাজার টাকা ছাড়াও পৃথক হিসাব খুলে ২০ হাজার থেকে ২৭ হাজার টাকা ডোনেশন নিচ্ছে। মনিপুর ছাড়াও রাজধানীর নামীদামি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান হিসেবে পরিচিত ভিকারুননিসা নূন স্কুল অ্যান্ড কলেজ, আইডিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজসহ প্রায় সব বড়
বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ডোনেশন বা উন্নয়ন ফির নামে অভিভাবকদের ওপর বাড়তি বোঝা চাপিয়ে দেওয়া হচ্ছে।
শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের নীতিমালা অনুযায়ী, ঢাকার বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে যেকোনো শ্রেণীর ভর্তিতে পাঁচ হাজার টাকার বেশি নেওয়া যাবে না। এ ছাড়া ভর্তির ক্ষেত্রে ডোনেশন বা উন্নয়ন ফি নেওয়ার কথা কোথাও বলা নেই। শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ, শিক্ষাসচিব কামাল আবদুল নাসের চৌধুরী, মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক নোমান উর রশীদের কাছে গতকাল পৃথকভাবে জানতে চাইলে তাঁদের কেউই ডোনেশন বা উন্নয়ন ফির নামে টাকা নেওয়ার বিষয়টি যৌক্তিক নয় বলে মন্তব্য করেছেন। তবে রাখঢাক ছাড়াই নোটিশ দিয়ে স্কুলে স্কুলে বাড়তি টাকা আদায় করা হলেও শিক্ষা কর্তৃপক্ষ গতকাল পর্যন্ত একটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধেও ব্যবস্থা নিতে পারেনি।
শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ অবশ্য বলেছেন, ‘যারা নীতিমালা লঙ্ঘন করে অতিরিক্ত টাকা আদায় করছে, তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। অভিভাবকেরা সুনির্দিষ্ট অভিযোগ করেন না, এ কথা জানিয়ে তিনি বলেন, মন্ত্রণালয় খোঁজখবর নিয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেবে।’ বেসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলো এত দিন ইচ্ছামতো চলেছে বলেও মন্ত্যব করেন তিনি।
এ প্রসঙ্গে শিক্ষাবিদ সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম প্রথম আলোকে বলেন, ‘শিক্ষা যখন বাণিজ্য হয়, তখন নীতিকথায় কাজ হবে না। নীতি বা আইন করে তাদের হাতে ছেড়ে দিলেই হবে না। এ জন্য ভ্রাম্যমাণ আদালতের মতো হঠাৎ করে বিদ্যালয়গুলোতে প্রতিনিধি পাঠানো যেতে পারে। এরপর নিয়ম না মানলে নীতিমালা অনুযায়ী অপরাধী হিসেবে ব্যবস্থা নিতে হবে।’
শিক্ষা মন্ত্রণালয় গত ১৪ ডিসেম্বর বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে ভর্তির নীতিমালা জারি করে। নীতিমালা অনুযায়ী ঢাকা ব্যতীত অন্যান্য মহানগরে তিন হাজার এবং ঢাকা মহানগরে সর্বোচ্চ পাঁচ হাজার টাকা নেওয়ার নির্দেশনা দেওয়া হয়। কিন্তু রাজধানীসহ দেশের বড় বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এ নিয়ম মানছে না।
রাজধানীর মনিপুর উচ্চবিদ্যালয়ে চলতি শিক্ষাবর্ষে প্রথম শ্রেণীর বাংলা মাধ্যমে ভর্তির ক্ষেত্রে ২০ হাজার টাকা ডোনেশনসহ ২৫ হাজার ১৫০ টাকা এবং ইংরেজি সংস্করণে ২৭ হাজার ডোনেশনসহ মোট ৩২ হাজার টাকা নেওয়া হচ্ছে। আর ষষ্ঠ থেকে নবম শ্রেণী পর্যন্ত ভর্তিতে ২০ হাজার টাকা ডোনেশনসহ ২৫ হাজার ২৫০ টাকা নেওয়া হচ্ছে। স্কুলের প্রধান শিক্ষক ফরহাদ হোসেন বলেন, শিক্ষকদের বেতন ও অবকাঠামোসহ বিভিন্ন ধরনের উন্নয়নকাজের জন্যই বেশি টাকা নেওয়া হচ্ছে।
ভিকারুননিসা নূন স্কুল অ্যান্ড কলেজে প্রথম শ্রেণীর বাংলা সংস্করণে ১২ হাজার ২০০ এবং ইংরেজি সংস্করণে ১৪ হাজার ১০০ টাকা নেওয়া হচ্ছে। প্রতিষ্ঠানের পরিচালনা কমিটির সভাপতি ও ঢাকার জেলা প্রশাসক মহিবুল হক প্রথম আলোকে বলেন, ‘ভিকারুন্নিসায় মোট শিক্ষক আছেন ৫১৭ জন। এর মধ্যে এমপিওভুক্ত (রাষ্ট্রীয় কোষাগার থেকে বেতন-ভাতাপ্রাপ্ত) শিক্ষক আছেন ৭২ জন। বাকি শিক্ষকদের টাকা কলেজ থেকে দিতে হয়। মন্ত্রণালয়ে চিঠি দিয়ে বিষয়টি জানানো হয়েছে।’
মতিঝিল আইডিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজে বাংলা মাধ্যমে ১৩ হাজার ৭০০ টাকা নেওয়া হচ্ছে। তবে এবার চালু হওয়া মুগদা শাখায় ১৩ হাজার ৭০০ টাকার সঙ্গে উন্নয়ন ফি বাবদ আরও ২০ হাজার টাকা আদায় করা হচ্ছে। কথা বলার জন্য প্রতিষ্ঠানের অধ্যক্ষের মুঠোফোনে চেষ্টা করেও কথা বলা সম্ভব হয়নি। পরিচালনা কমিটির সদস্য আশরাফ তালুকদার মুঠোফোনে প্রথম আলোকে বলেন, ‘সেশন ফি, তিন মাসের বেতন একসঙ্গে নেওয়ার কারণে টাকা বেশি মনে হচ্ছে। আর মুগদা শাখায় পরিচালনা কমিটির সিদ্ধান্ত অনুযায়ীই উন্নয়ন ফি নেওয়া হচ্ছে।’
এ ছাড়া অগ্রণী গার্লস স্কুল অ্যান্ড কলেজে প্রায় আট হাজার টাকা, উইলস লিটল ফ্লাওয়ার স্কুল অ্যান্ড কলেজে নয় হাজার টাকা, মোহাম্মদপুর প্রিপারেটরি উচ্চমাধ্যমিক বিদ্যালয়ে প্রায় ২৭ হাজার টাকা, ওয়াইডব্লিউসিএ উচ্চমাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ১০ হাজার ১০০ টাকা এবং উদয়ন স্কুল অ্যান্ড কলেজে ছয় হাজার টাকা প্রথম ভর্তির ক্ষেত্রে নেওয়া হচ্ছে। কিন্ডারগার্টেন, ইংরেজি মাধ্যম স্কুলসহ অন্যান্য বেসরকারি বিদ্যালয় নিজস্ব নিয়মে টাকা নিচ্ছে। অভিভাবকেরাও সন্তানদের ভবিষ্যতের কথা চিন্তা করে মেনে নিচ্ছেন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোর এমন সিদ্ধান্ত।
অভিভাবক ঐক্য ফোরামের সভাপতি জিয়াউল কবির প্রথম আলোকে বলেন, বিদ্যালয়গুলোর অতিরিক্ত ফি আদায়ের তথ্য দিয়ে শিক্ষামন্ত্রীর কাছে ১ জানুয়ারি চিঠি দেওয়া হয়েছে। এতে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়ার পাশাপাশি ভর্তিতে আদায় করা অতিরিক্ত টাকা ফেরত দিতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে অনুরোধ করা হয়।
শিক্ষাসচিব কামাল আবদুল নাসের চৌধুরী বলেন, নীতিমালা বাস্তবায়িত হলো কি না, সে জন্য কমিটি আছে। কমিটিকে দুই দিনের মধ্যে প্রতিবেদন দিতে বলা হয়েছে।
ওই কমিটির প্রধান এবং মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক নোমান উর রশীদ প্রথম আলোকে বলেন, ‘ভর্তির নামে ডোনেশন নেওয়া যৌক্তিক নয়। কমিটি বিষয়টি বিচার-বিশ্লেষণ করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেবে। ইতিমধ্যে কমিটি কাজ শুরু করেছে বলেও জানান তিনি।
শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের নীতিমালা অনুযায়ী, ঢাকার বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে যেকোনো শ্রেণীর ভর্তিতে পাঁচ হাজার টাকার বেশি নেওয়া যাবে না। এ ছাড়া ভর্তির ক্ষেত্রে ডোনেশন বা উন্নয়ন ফি নেওয়ার কথা কোথাও বলা নেই। শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ, শিক্ষাসচিব কামাল আবদুল নাসের চৌধুরী, মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক নোমান উর রশীদের কাছে গতকাল পৃথকভাবে জানতে চাইলে তাঁদের কেউই ডোনেশন বা উন্নয়ন ফির নামে টাকা নেওয়ার বিষয়টি যৌক্তিক নয় বলে মন্তব্য করেছেন। তবে রাখঢাক ছাড়াই নোটিশ দিয়ে স্কুলে স্কুলে বাড়তি টাকা আদায় করা হলেও শিক্ষা কর্তৃপক্ষ গতকাল পর্যন্ত একটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধেও ব্যবস্থা নিতে পারেনি।
শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ অবশ্য বলেছেন, ‘যারা নীতিমালা লঙ্ঘন করে অতিরিক্ত টাকা আদায় করছে, তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। অভিভাবকেরা সুনির্দিষ্ট অভিযোগ করেন না, এ কথা জানিয়ে তিনি বলেন, মন্ত্রণালয় খোঁজখবর নিয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেবে।’ বেসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলো এত দিন ইচ্ছামতো চলেছে বলেও মন্ত্যব করেন তিনি।
এ প্রসঙ্গে শিক্ষাবিদ সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম প্রথম আলোকে বলেন, ‘শিক্ষা যখন বাণিজ্য হয়, তখন নীতিকথায় কাজ হবে না। নীতি বা আইন করে তাদের হাতে ছেড়ে দিলেই হবে না। এ জন্য ভ্রাম্যমাণ আদালতের মতো হঠাৎ করে বিদ্যালয়গুলোতে প্রতিনিধি পাঠানো যেতে পারে। এরপর নিয়ম না মানলে নীতিমালা অনুযায়ী অপরাধী হিসেবে ব্যবস্থা নিতে হবে।’
শিক্ষা মন্ত্রণালয় গত ১৪ ডিসেম্বর বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে ভর্তির নীতিমালা জারি করে। নীতিমালা অনুযায়ী ঢাকা ব্যতীত অন্যান্য মহানগরে তিন হাজার এবং ঢাকা মহানগরে সর্বোচ্চ পাঁচ হাজার টাকা নেওয়ার নির্দেশনা দেওয়া হয়। কিন্তু রাজধানীসহ দেশের বড় বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এ নিয়ম মানছে না।
রাজধানীর মনিপুর উচ্চবিদ্যালয়ে চলতি শিক্ষাবর্ষে প্রথম শ্রেণীর বাংলা মাধ্যমে ভর্তির ক্ষেত্রে ২০ হাজার টাকা ডোনেশনসহ ২৫ হাজার ১৫০ টাকা এবং ইংরেজি সংস্করণে ২৭ হাজার ডোনেশনসহ মোট ৩২ হাজার টাকা নেওয়া হচ্ছে। আর ষষ্ঠ থেকে নবম শ্রেণী পর্যন্ত ভর্তিতে ২০ হাজার টাকা ডোনেশনসহ ২৫ হাজার ২৫০ টাকা নেওয়া হচ্ছে। স্কুলের প্রধান শিক্ষক ফরহাদ হোসেন বলেন, শিক্ষকদের বেতন ও অবকাঠামোসহ বিভিন্ন ধরনের উন্নয়নকাজের জন্যই বেশি টাকা নেওয়া হচ্ছে।
ভিকারুননিসা নূন স্কুল অ্যান্ড কলেজে প্রথম শ্রেণীর বাংলা সংস্করণে ১২ হাজার ২০০ এবং ইংরেজি সংস্করণে ১৪ হাজার ১০০ টাকা নেওয়া হচ্ছে। প্রতিষ্ঠানের পরিচালনা কমিটির সভাপতি ও ঢাকার জেলা প্রশাসক মহিবুল হক প্রথম আলোকে বলেন, ‘ভিকারুন্নিসায় মোট শিক্ষক আছেন ৫১৭ জন। এর মধ্যে এমপিওভুক্ত (রাষ্ট্রীয় কোষাগার থেকে বেতন-ভাতাপ্রাপ্ত) শিক্ষক আছেন ৭২ জন। বাকি শিক্ষকদের টাকা কলেজ থেকে দিতে হয়। মন্ত্রণালয়ে চিঠি দিয়ে বিষয়টি জানানো হয়েছে।’
মতিঝিল আইডিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজে বাংলা মাধ্যমে ১৩ হাজার ৭০০ টাকা নেওয়া হচ্ছে। তবে এবার চালু হওয়া মুগদা শাখায় ১৩ হাজার ৭০০ টাকার সঙ্গে উন্নয়ন ফি বাবদ আরও ২০ হাজার টাকা আদায় করা হচ্ছে। কথা বলার জন্য প্রতিষ্ঠানের অধ্যক্ষের মুঠোফোনে চেষ্টা করেও কথা বলা সম্ভব হয়নি। পরিচালনা কমিটির সদস্য আশরাফ তালুকদার মুঠোফোনে প্রথম আলোকে বলেন, ‘সেশন ফি, তিন মাসের বেতন একসঙ্গে নেওয়ার কারণে টাকা বেশি মনে হচ্ছে। আর মুগদা শাখায় পরিচালনা কমিটির সিদ্ধান্ত অনুযায়ীই উন্নয়ন ফি নেওয়া হচ্ছে।’
এ ছাড়া অগ্রণী গার্লস স্কুল অ্যান্ড কলেজে প্রায় আট হাজার টাকা, উইলস লিটল ফ্লাওয়ার স্কুল অ্যান্ড কলেজে নয় হাজার টাকা, মোহাম্মদপুর প্রিপারেটরি উচ্চমাধ্যমিক বিদ্যালয়ে প্রায় ২৭ হাজার টাকা, ওয়াইডব্লিউসিএ উচ্চমাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ১০ হাজার ১০০ টাকা এবং উদয়ন স্কুল অ্যান্ড কলেজে ছয় হাজার টাকা প্রথম ভর্তির ক্ষেত্রে নেওয়া হচ্ছে। কিন্ডারগার্টেন, ইংরেজি মাধ্যম স্কুলসহ অন্যান্য বেসরকারি বিদ্যালয় নিজস্ব নিয়মে টাকা নিচ্ছে। অভিভাবকেরাও সন্তানদের ভবিষ্যতের কথা চিন্তা করে মেনে নিচ্ছেন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোর এমন সিদ্ধান্ত।
অভিভাবক ঐক্য ফোরামের সভাপতি জিয়াউল কবির প্রথম আলোকে বলেন, বিদ্যালয়গুলোর অতিরিক্ত ফি আদায়ের তথ্য দিয়ে শিক্ষামন্ত্রীর কাছে ১ জানুয়ারি চিঠি দেওয়া হয়েছে। এতে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়ার পাশাপাশি ভর্তিতে আদায় করা অতিরিক্ত টাকা ফেরত দিতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে অনুরোধ করা হয়।
শিক্ষাসচিব কামাল আবদুল নাসের চৌধুরী বলেন, নীতিমালা বাস্তবায়িত হলো কি না, সে জন্য কমিটি আছে। কমিটিকে দুই দিনের মধ্যে প্রতিবেদন দিতে বলা হয়েছে।
ওই কমিটির প্রধান এবং মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক নোমান উর রশীদ প্রথম আলোকে বলেন, ‘ভর্তির নামে ডোনেশন নেওয়া যৌক্তিক নয়। কমিটি বিষয়টি বিচার-বিশ্লেষণ করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেবে। ইতিমধ্যে কমিটি কাজ শুরু করেছে বলেও জানান তিনি।
No comments