গ্রামীণ অবকাঠামো নির্মাণে থোক বরাদ্দ পাবে ইউনিয়ন পরিষদ
গ্রামীণ অবকাঠামোসুবিধা বাড়াতে ইউনিয়ন পরিষদকে থোক বরাদ্দ দেওয়া হবে। থোক বরাদ্দ দিয়ে গ্রামীণ যোগাযোগ ও হাটবাজার অবকাঠামো উন্নয়ন, পানি সরবরাহ ও পয়োনিষ্কাশন, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, কৃষি প্রভৃতি খাতে বিভিন্ন কর্মসূচি বাস্তবায়ন করা হবে। গতকাল মঙ্গলবার তিন হাজার ৯১২ কোটি টাকার এই ‘সেকেন্ড লোকাল গভর্নেন্স সাপোর্ট প্রজেক্ট’ (এলজিএসডি-২) অনুমোদন দিয়েছে জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটি (একনেক)।
রাজধানীর শেরেবাংলা নগরের এনইসি সম্মেলনকক্ষে একনেকের এ সভা অনুষ্ঠিত হয়। এতে সভাপতিত্ব করেন প্রধানমন্ত্রী ও একনেক চেয়ারপারসন শেখ হাসিনা।
প্রকল্পের প্রথম পর্যায়ের কাজ ২০০৬ সালের জুলাই থেকে শুরু হয়ে ২০১১ সালের জুন মাসে শেষ হয়েছে। এখন দ্বিতীয় পর্যায়ের প্রকল্পটি বাস্তবায়িত হবে।
প্রকল্পের আওতায় ইউনিয়ন পরিষদে থোক বরাদ্দ দেওয়া হবে। প্রকল্প বাস্তবায়নে বিশ্বব্যাংকের কাছ থেকে দুই হাজার ৭৩ কোটি টাকা পাওয়া যাবে।
গতকালের একনেক সভায় ওই প্রকল্পসহ মোট পাঁচ হাজার ৬৮ কোটি টাকার সাতটি প্রকল্প অনুমোদন করা হয়। এর মধ্যে স্থানীয় মুদ্রায় জোগান দেওয়া হবে দুই হাজার ৯৯৫ কোটি টাকা। আর বিদেশি সহায়তা পাওয়া যাবে দুই হাজার ৭৩ কোটি টাকা।
একনেক সভায় ১০৪ কোটি টাকার ১৯টি আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিস ভবন নির্মাণ প্রকল্প অনুমোদন করা হয়। এর ফলে নিকটবর্তী সুবিধাজনক স্থান থেকে জনগণ যন্ত্রপঠিত পাসপোর্ট-সংক্রান্ত সুবিধা পাবে। এ ছাড়া সভায় ৭৮০ কোটি টাকা ব্যয়সংবলিত ইউনিয়ন পরিষদ কমপ্লেক্স ভবন (দ্বিতীয় পর্যায়) প্রকল্প অনুমোদন করা হয়।
অনুমোদিত অন্য প্রকল্পগুলো হলো: সিলেটের ওসমানী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে ৫১ কোটি টাকা ব্যয়ে বিমান পুনর্জ্বালানিকরণ-সুবিধা নির্মাণ প্রকল্প (সংশোধিত); ৬০ কোটি টাকা ব্যয়ে অফ লিকুইড ফুয়েল সিস্টেমস ফল সিরাজগঞ্জের ১৫০ মেগাওয়াট পিকিং পাওয়ার প্লান্টে তরল জ্বালানি-সুবিধা প্রকল্প (সংশোধিত); রাজশাহী অঞ্চলে নগর এলাকায় বিদ্যুৎ বিতরণের জরুরি পুনর্বাসন ও সম্প্রসারণের ১১০ কোটি টাকার প্রকল্প (সংশোধিত) ও ৫১ কোটি টাকা ব্যয়ে ঢাকা সিটি করপোরেশনের আওতায় বেড়িবাঁধ থেকে মোহাম্মদপুর বাসস্ট্যান্ড পর্যন্ত সংযোগ সড়ক নির্মাণ প্রকল্প।
একনেক সভা শেষে প্রকল্পগুলো সম্পর্কে সাংবাদিকদের অবহিত করেন পরিকল্পনা বিভাগের ভারপ্রাপ্ত সচিব ভূঁইয়া সফিকুল ইসলাম।
একনেক সভায় অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত, পরিকল্পনামন্ত্রী এ কে খন্দকার, কৃষিমন্ত্রী মতিয়া চৌধুরী, পানিসম্পদমন্ত্রী রমেশ চন্দ্র সেনসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা অংশ নেন।
প্রকল্পের প্রথম পর্যায়ের কাজ ২০০৬ সালের জুলাই থেকে শুরু হয়ে ২০১১ সালের জুন মাসে শেষ হয়েছে। এখন দ্বিতীয় পর্যায়ের প্রকল্পটি বাস্তবায়িত হবে।
প্রকল্পের আওতায় ইউনিয়ন পরিষদে থোক বরাদ্দ দেওয়া হবে। প্রকল্প বাস্তবায়নে বিশ্বব্যাংকের কাছ থেকে দুই হাজার ৭৩ কোটি টাকা পাওয়া যাবে।
গতকালের একনেক সভায় ওই প্রকল্পসহ মোট পাঁচ হাজার ৬৮ কোটি টাকার সাতটি প্রকল্প অনুমোদন করা হয়। এর মধ্যে স্থানীয় মুদ্রায় জোগান দেওয়া হবে দুই হাজার ৯৯৫ কোটি টাকা। আর বিদেশি সহায়তা পাওয়া যাবে দুই হাজার ৭৩ কোটি টাকা।
একনেক সভায় ১০৪ কোটি টাকার ১৯টি আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিস ভবন নির্মাণ প্রকল্প অনুমোদন করা হয়। এর ফলে নিকটবর্তী সুবিধাজনক স্থান থেকে জনগণ যন্ত্রপঠিত পাসপোর্ট-সংক্রান্ত সুবিধা পাবে। এ ছাড়া সভায় ৭৮০ কোটি টাকা ব্যয়সংবলিত ইউনিয়ন পরিষদ কমপ্লেক্স ভবন (দ্বিতীয় পর্যায়) প্রকল্প অনুমোদন করা হয়।
অনুমোদিত অন্য প্রকল্পগুলো হলো: সিলেটের ওসমানী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে ৫১ কোটি টাকা ব্যয়ে বিমান পুনর্জ্বালানিকরণ-সুবিধা নির্মাণ প্রকল্প (সংশোধিত); ৬০ কোটি টাকা ব্যয়ে অফ লিকুইড ফুয়েল সিস্টেমস ফল সিরাজগঞ্জের ১৫০ মেগাওয়াট পিকিং পাওয়ার প্লান্টে তরল জ্বালানি-সুবিধা প্রকল্প (সংশোধিত); রাজশাহী অঞ্চলে নগর এলাকায় বিদ্যুৎ বিতরণের জরুরি পুনর্বাসন ও সম্প্রসারণের ১১০ কোটি টাকার প্রকল্প (সংশোধিত) ও ৫১ কোটি টাকা ব্যয়ে ঢাকা সিটি করপোরেশনের আওতায় বেড়িবাঁধ থেকে মোহাম্মদপুর বাসস্ট্যান্ড পর্যন্ত সংযোগ সড়ক নির্মাণ প্রকল্প।
একনেক সভা শেষে প্রকল্পগুলো সম্পর্কে সাংবাদিকদের অবহিত করেন পরিকল্পনা বিভাগের ভারপ্রাপ্ত সচিব ভূঁইয়া সফিকুল ইসলাম।
একনেক সভায় অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত, পরিকল্পনামন্ত্রী এ কে খন্দকার, কৃষিমন্ত্রী মতিয়া চৌধুরী, পানিসম্পদমন্ত্রী রমেশ চন্দ্র সেনসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা অংশ নেন।
No comments