দক্ষিণ সুদানে জাতিগত সহিংসতা-৫০ হাজার মানুষের পলায়ন
দক্ষিণ সুদানের জঙ্গলেই রাজ্যের পিবর শহরে জাতিগত সহিংসতা ভয়াবহ রূপ নিয়েছে। লউ নুয়ের সম্প্রদায় গত শনিবার ওই শহর আক্রমণ করে। সেখান থেকে মার্লে সম্প্রদায়ের অন্তত ৫০ হাজার লোক অন্যত্র পালিয়ে গেছে। আশপাশের বিভিন্ন গ্রামে হামলা চালিয়ে ঘরবাড়ি পুড়িয়ে দিয়েছে এবং গবাদিপশু লুট করে নিয়েছে লউ নুয়ের যোদ্ধারা। লউ নুয়ের সম্প্রদায়ের অন্তত ছয় হাজার যোদ্ধা পিবরের দিকে অগ্রসর হচ্ছে। এ অবস্থায় জীবন বাঁচাতে স্থানীয় বাসিন্দাদের পালিয়ে
যাওয়ার পরামর্শ দিয়েছে জাতিসংঘ। দক্ষিণ সুদানে কর্মরত জাতিসংঘের কর্মকর্তা লিসে গ্রান্ডে বলেন, লউ নুয়ের সম্প্রদায়ের গতিবিধি লক্ষ্য রাখছে জাতিসংঘ। অন্যদের নিরাপদ আশ্রয় খুঁজে নিতে পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। ওই এলাকায় শান্তি ফিরিয়ে আনার লক্ষ্যে বিপুলসংখ্যক পুলিশ ও সেনা মোতায়েন করতে যাচ্ছে।
সামরিক মুখপাত্র কর্নেল ফিলিপ আগুয়ের বলেন, পিবর শহরে আরও দুই হাজার পুলিশ পাঠানো হবে।
ঘরবাড়ি ছেড়ে যাওয়া বাসিন্দাদের কয়েকজন নিহত হয়েছে বলে খবর পাওয়া গেছে। নিহতদের মধ্যে নারী ও শিশু রয়েছে। তবে নিহতের সংখ্যা জানা সম্ভব হয়নি। পিবর ছেড়ে পালিয়ে রাজধানী জুবায় আশ্রয় নেওয়া এক ব্যক্তি বলেন, লউ নুয়ের সম্প্রদায়ের লোকজন এখনো শহরের কয়েকটি অংশ দখল করে রেখেছে।
পিবর প্রেসবিটারিয়ান গির্জার রেভারেন্ড ওরজু লোকিন ডাকি বলেন, ‘জাতিসংঘের সেনারা পিবরে অবস্থান করলেও লউ নুয়ের যোদ্ধাদের সঙ্গে লড়াই থেকে বিরত রয়েছে। তারা কেবল শহরের কেন্দ্রস্থল রক্ষার চেষ্টা করছে। শহরের অবশিষ্ট অংশ যোদ্ধারা দখল করে রেখেছে।’
এদিকে আন্তর্জাতিক দাতব্য চিকিৎসাসেবা সংস্থা এমএসএফ জানায়, পিবরে কর্মরত প্রায় ১৩০ জন কর্মীর সঙ্গে তাঁদের যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে। ওই কর্মীদের নিরাপত্তা নিয়ে সংস্থাটি অত্যন্ত উদ্বিগ্ন। বিবিসি।
সামরিক মুখপাত্র কর্নেল ফিলিপ আগুয়ের বলেন, পিবর শহরে আরও দুই হাজার পুলিশ পাঠানো হবে।
ঘরবাড়ি ছেড়ে যাওয়া বাসিন্দাদের কয়েকজন নিহত হয়েছে বলে খবর পাওয়া গেছে। নিহতদের মধ্যে নারী ও শিশু রয়েছে। তবে নিহতের সংখ্যা জানা সম্ভব হয়নি। পিবর ছেড়ে পালিয়ে রাজধানী জুবায় আশ্রয় নেওয়া এক ব্যক্তি বলেন, লউ নুয়ের সম্প্রদায়ের লোকজন এখনো শহরের কয়েকটি অংশ দখল করে রেখেছে।
পিবর প্রেসবিটারিয়ান গির্জার রেভারেন্ড ওরজু লোকিন ডাকি বলেন, ‘জাতিসংঘের সেনারা পিবরে অবস্থান করলেও লউ নুয়ের যোদ্ধাদের সঙ্গে লড়াই থেকে বিরত রয়েছে। তারা কেবল শহরের কেন্দ্রস্থল রক্ষার চেষ্টা করছে। শহরের অবশিষ্ট অংশ যোদ্ধারা দখল করে রেখেছে।’
এদিকে আন্তর্জাতিক দাতব্য চিকিৎসাসেবা সংস্থা এমএসএফ জানায়, পিবরে কর্মরত প্রায় ১৩০ জন কর্মীর সঙ্গে তাঁদের যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে। ওই কর্মীদের নিরাপত্তা নিয়ে সংস্থাটি অত্যন্ত উদ্বিগ্ন। বিবিসি।
No comments