আফজল খানের সঙ্গে একদিন- জীবনের শেষ নির্বাচনে সমর্থন চাই
এক্সজাহিদ হাসান, কুমিল্লা থেকে: আওয়ামী লীগ সমর্থনপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ আফজল খান গতকাল দিনব্যাপী নগরীর বিভিন্ন স্থানে গণসংযোগ ও কয়েকটি উঠান বৈঠক করেন। এ সময় তিনি নগরীর উন্নয়নে সর্বস্তরের ভোটারদের সমর্থন প্রত্যাশা করে তিনি বলেন, এ নির্বাচন আমার পৃষ্ঠা ২০ কলাম ৫
জীবনের শেষ নির্বাচন তাই জীবনের এ শেষ নির্বাচনে বিজয়ী হয়ে নগরবাসীর সেবা করতে চাই। দুপুর ১২টায় তিনি জাঙ্গালিয়া গণসংযোগ শেষ করে ডুলিপাড়া, রাজাপাড়া, ধনেশ্বর, চৌয়ারা, বাহুবন, জামতলা, ধনাইতরী, দয়াপুর, লহীপুর, দিশাবন্দ, কাজীপাড়া, টিক্কারচর, গর্জনখোলা এলাকায় গণসংযোগ ও উঠান বৈঠক করেণ। তবে গণসংযোগকালে অসুস্থতার কারণে আফজল খান গাড়িতে বসেই হ্যান্ডমাইক দিয়ে ভোটারদের উদ্দেশে বক্তব্য রাখেন এবং তাদের বিভিন্ন প্রশ্নের জবাব দেন। স্থানীয় বাসিন্দাদের সঙ্গে আলাপকালে আফজল খান জানান- এ নির্বাচন আমার জীবনের শেষ নির্বাচন, এ নির্বাচনে আপনাদের বিপুল সমর্থন নিয়ে বিজয়ী হলে কুমিল্লাকে একটি আধুনিক নগরী হিসেবে গড়ে তুলবো। ভোটাররা স্থানীয় সমস্যার মধ্যে জলাবদ্ধতা ও ড্রেনেজ সমস্যার পাশাপাশি এলাকার ডাস্টবিন ও যানজট সমস্যার বিষয়ে তাকে অবহিত করার পর নির্বাচনে বিজয়ী হয়ে তিনি এসব সমস্যা সমাধানের আশ্বাস দেন। ধনেশ্বর এলাকার আবুল খায়ের নামের এক ভোটারের হাত ধরে আফজল খান বলেন, আমার শেষ নির্বাচনে আপনাদের কাছে আমার ইজ্জত চাচ্ছি। চৌয়ারা এলাকার ভোটার আবদুস সালামের কাছে আফজল প্রশ্ন রাখেন যারা শহরে অস্ত্রবাজি করেছে তাকে কেন মেয়র হিসেবে ভোট দেবেন। লহিপুড়ার আবদুস সালাম জানান, আমরা যোগ্য প্রার্থী দেখেই ভোট দেব, কোন অস্ত্রবাজকে ভোট দেব না। গর্জনখোলা এলাকার ভোটার আবদুল করিম জানান, এলাকার ড্রেনেজ সমস্যার কারণে সামান্য বৃষ্টিতে এলাকা পানিতে তলিয়ে যায়। এ বিষয়ে আফজল খান জানান অতীতে উন্নত ড্রেনেজ ব্যবস্থা গড়ে না তোলায় এ সমস্যার সৃষ্টি হয়েছে। ওই এলাকার এক মহিলা ভোটার জানান, রাতের বেলায় এলাকার অধিকাংশ রাস্তায় লাইট জ্বলে না, এতে এলাকায় ছিনতাই ও চুরি বৃদ্ধি পেয়েছে। চকবাজার এলাকার ভোটার আবু তাহের এ সময় আফজল খানকে পেয়ে বলেন, নির্বাচনের সময় এলে অনেকেই অনেক সমস্যা সমাধানের আশ্বাস দেয়, নির্বাচনের পরে আর এসব সমস্যার সমাধান কেউ করে না। তিনি ওই এলাকার তীব্র যানজট সমস্যার কথা আফজল খানকে অবহিত করলে তিনি বিজয়ী হলে যানজট সমস্যা সমাধানে পদক্ষেপ নেবেন বলে জানান। গর্জনখোলা এলাকায় এক উঠান বৈঠকে আফজল খান জানান, বর্তমানে যারা সিটি মেয়র পদে নির্বাচন করছে তাদের কেউই কুমিল্লার বাসিন্দা নন। আমিই একমাত্র জন্মগতভাবে কুমিল্লার সন্তান, আমি অতীতে যেমনি আপনাদের সুখে-দুঃখে পাশে ছিলাম ভবিষ্যতেও পাশে থাকতে চাই। আফজল খান বলেন- আমি শাসক হিসেবে নয়, আপনাদের একজন সেবক হিসেবে আপনাদের পাশে থাকতে চাই। পরিকল্পিভাবে উন্নয়ন কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে একটি মডেল সিটি হিসেবে এ নগরীতে রূপ দিতে চাই। এজন্য তিনি ভোটারদের সহায়তা কামনা করে বলেন অনেক মেয়র প্রার্থী নানাভাবে আপনাদের লোভ দেখিয়ে ভোট আদায়ের চেষ্টা করবে। নগরীর উন্নয়নে কারো প্ররোচণায় ভোট না দিয়ে সরকারি দলের মেয়র প্রার্থী হিসেবে আমাকে বিজয়ী করলে নগরীর ব্যাপক উন্নয়ন কর্মকাণ্ড সম্পন্ন করা সম্ভব হবে। বিকাল থেকে নগরীতে আফজল খানের পক্ষে গণসংযোগ ও উঠান বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মো. নাসিম, সাবেক আইনমন্ত্রী আবদুল মতিন খসরু এমপি, সদর আসনের সংসদ সদস্য হাজী আ ক ম বাহাউদ্দিন বাহার, আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নেতা পংকজ দেবনাথ, আহমেদ হোসেন। a
জীবনের শেষ নির্বাচন তাই জীবনের এ শেষ নির্বাচনে বিজয়ী হয়ে নগরবাসীর সেবা করতে চাই। দুপুর ১২টায় তিনি জাঙ্গালিয়া গণসংযোগ শেষ করে ডুলিপাড়া, রাজাপাড়া, ধনেশ্বর, চৌয়ারা, বাহুবন, জামতলা, ধনাইতরী, দয়াপুর, লহীপুর, দিশাবন্দ, কাজীপাড়া, টিক্কারচর, গর্জনখোলা এলাকায় গণসংযোগ ও উঠান বৈঠক করেণ। তবে গণসংযোগকালে অসুস্থতার কারণে আফজল খান গাড়িতে বসেই হ্যান্ডমাইক দিয়ে ভোটারদের উদ্দেশে বক্তব্য রাখেন এবং তাদের বিভিন্ন প্রশ্নের জবাব দেন। স্থানীয় বাসিন্দাদের সঙ্গে আলাপকালে আফজল খান জানান- এ নির্বাচন আমার জীবনের শেষ নির্বাচন, এ নির্বাচনে আপনাদের বিপুল সমর্থন নিয়ে বিজয়ী হলে কুমিল্লাকে একটি আধুনিক নগরী হিসেবে গড়ে তুলবো। ভোটাররা স্থানীয় সমস্যার মধ্যে জলাবদ্ধতা ও ড্রেনেজ সমস্যার পাশাপাশি এলাকার ডাস্টবিন ও যানজট সমস্যার বিষয়ে তাকে অবহিত করার পর নির্বাচনে বিজয়ী হয়ে তিনি এসব সমস্যা সমাধানের আশ্বাস দেন। ধনেশ্বর এলাকার আবুল খায়ের নামের এক ভোটারের হাত ধরে আফজল খান বলেন, আমার শেষ নির্বাচনে আপনাদের কাছে আমার ইজ্জত চাচ্ছি। চৌয়ারা এলাকার ভোটার আবদুস সালামের কাছে আফজল প্রশ্ন রাখেন যারা শহরে অস্ত্রবাজি করেছে তাকে কেন মেয়র হিসেবে ভোট দেবেন। লহিপুড়ার আবদুস সালাম জানান, আমরা যোগ্য প্রার্থী দেখেই ভোট দেব, কোন অস্ত্রবাজকে ভোট দেব না। গর্জনখোলা এলাকার ভোটার আবদুল করিম জানান, এলাকার ড্রেনেজ সমস্যার কারণে সামান্য বৃষ্টিতে এলাকা পানিতে তলিয়ে যায়। এ বিষয়ে আফজল খান জানান অতীতে উন্নত ড্রেনেজ ব্যবস্থা গড়ে না তোলায় এ সমস্যার সৃষ্টি হয়েছে। ওই এলাকার এক মহিলা ভোটার জানান, রাতের বেলায় এলাকার অধিকাংশ রাস্তায় লাইট জ্বলে না, এতে এলাকায় ছিনতাই ও চুরি বৃদ্ধি পেয়েছে। চকবাজার এলাকার ভোটার আবু তাহের এ সময় আফজল খানকে পেয়ে বলেন, নির্বাচনের সময় এলে অনেকেই অনেক সমস্যা সমাধানের আশ্বাস দেয়, নির্বাচনের পরে আর এসব সমস্যার সমাধান কেউ করে না। তিনি ওই এলাকার তীব্র যানজট সমস্যার কথা আফজল খানকে অবহিত করলে তিনি বিজয়ী হলে যানজট সমস্যা সমাধানে পদক্ষেপ নেবেন বলে জানান। গর্জনখোলা এলাকায় এক উঠান বৈঠকে আফজল খান জানান, বর্তমানে যারা সিটি মেয়র পদে নির্বাচন করছে তাদের কেউই কুমিল্লার বাসিন্দা নন। আমিই একমাত্র জন্মগতভাবে কুমিল্লার সন্তান, আমি অতীতে যেমনি আপনাদের সুখে-দুঃখে পাশে ছিলাম ভবিষ্যতেও পাশে থাকতে চাই। আফজল খান বলেন- আমি শাসক হিসেবে নয়, আপনাদের একজন সেবক হিসেবে আপনাদের পাশে থাকতে চাই। পরিকল্পিভাবে উন্নয়ন কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে একটি মডেল সিটি হিসেবে এ নগরীতে রূপ দিতে চাই। এজন্য তিনি ভোটারদের সহায়তা কামনা করে বলেন অনেক মেয়র প্রার্থী নানাভাবে আপনাদের লোভ দেখিয়ে ভোট আদায়ের চেষ্টা করবে। নগরীর উন্নয়নে কারো প্ররোচণায় ভোট না দিয়ে সরকারি দলের মেয়র প্রার্থী হিসেবে আমাকে বিজয়ী করলে নগরীর ব্যাপক উন্নয়ন কর্মকাণ্ড সম্পন্ন করা সম্ভব হবে। বিকাল থেকে নগরীতে আফজল খানের পক্ষে গণসংযোগ ও উঠান বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মো. নাসিম, সাবেক আইনমন্ত্রী আবদুল মতিন খসরু এমপি, সদর আসনের সংসদ সদস্য হাজী আ ক ম বাহাউদ্দিন বাহার, আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নেতা পংকজ দেবনাথ, আহমেদ হোসেন। a
No comments