সাভারে ডাকাতি, আহত ৮
স্টাফ রিপোর্টার, সাভার থেকে: সাভারে একই রাতে তিন ব্যবসায়ীর বাড়িতে দুর্ধর্ষ ডাকাতি সংঘটিত হয়েছে। ডাকাতরা বাড়ির সবাইকে অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে নগদ টাকা, স্বর্ণালঙ্কারসহ প্রায় ১৫ লাখ টাকার মালামাল লুটে নিয়েছে। ডাকাতদের হামলায় আহত হয়েছে ৮ জন। এদের মধ্যে এক জনকে মুমূর্ষু অবস্থায় হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। ডাকাতরা ফাঁকা গুলিবর্ষণও করেছে।
গতকাল দিবাগত গভীর রাতে সাভারের নামাগেন্ডা এলাকায় ব্যবসায়ী নুরুল ইসলাম, সাদুল্লাপুর এলাকায় ব্যবসায়ী রসুল মিয়া ও ওমর আলীর বাড়িতে এ ডাকাতির ঘটনা ঘটে। ব্যবসায়ী নুরুল ইসলাম জানান, তিনি সাভার ফুল উৎপাদক সমবায় সমিতির সভাপতি। রাত আনুমানিক আড়াইটার দিকে ১৫-২০ জনের মুখোশ পরিহিত ডাকাতদল কলাপসিবল গেটের তালা কেটে ও দুটি দরজা ভেঙে বাড়িতে প্রবেশ করে। ডাকাতরা তাকেসহ তার স্ত্রী দিলারা ইসলামকে অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে ঘরের আলমারি ভেঙে নগদ ৬ হাজার টাকা তিন ভরি স্বর্ণের গহনা মোবাইল ফোনসহ দুই লক্ষাধিক টাকার মালামাল লুটে নিয়েছে। এসময় বাড়ির ভাড়াটিয়া মান্নান, শফিকুল ইসলাম ও আবু জোবায়েদ এগিয়ে এলে ডাকাতরা তাদের বেধড়ক মারধর করে। তাদের চিৎকারে এলাকাবাসী এগিয়ে এলে ডাকাতরা ফাঁকাগুলি বর্ষণ করে পালিয়ে যায়। ডাকাতদের হামলায় আহত দু’জনকে প্রাথমিক চিকিৎসা দেয়া হলেও মান্নানকে মুমূর্ষু অবস্থায় উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে। নুরুল ইসলাম অভিযোগ করেন, সাভার থানায় মামলা করতে গেলে পুলিশ তার অভিযোগটি গ্রহণ করেনি।
এদিকে সাদুল্লাপুর এলাকায় ব্যবসায়ী রসুল মিয়া ও ওমর আলীর বাড়িতেও ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। রসুল মিয়া জানান, একই সময়ে ১০-১৫ জনের মুখোশ পরিহিত ডাকাতদল অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে ঘরের দরজা ভেঙে ভিতরে প্রবেশ করে। এসময় ডাকাতদল সবাইকে অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে আলমারি ভেঙে ১৮ ভরি স্বর্ণের গহনা, নগদ ৮ হাজার টাকা, মোবাইল ফোনসহ ১০ লক্ষাধিক টাকার মালামাল লুটে নিয়েছে। এসময় তারা ডাকাতদের বাধা দিলে ডাকাতরা তাদেরকে মারধর করে ট্রলারযোগে পালিয়ে যায় বলেও তিনি জানান। তারও অভিযোগ, পুলিশ তার মামলাটি গ্রহণ করেনি।
অপরদিকে ব্যবসায়ী ওমর আলী জানান, একইসময় ডাকাতরা তার বাড়ির কলাপসিবল গেটের তালা কেটে ঘরে ঢুকে তাকেসহ তার স্ত্রী পারুল বেগমকে অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে আলমারি থেকে ৪ ভরি স্বর্ণালঙ্কার, নগদ ৭ হাজার টাকা, মোবাইল ফোনসহ ৩ লক্ষাধিক টাকার মালামাল লুটে নেয়। এসময় তারা চিৎকার চেঁচামেচি করলে ডাকাতরা তাদের মারধর করে ট্রলার নিয়ে পালিয়ে যায়। তারও একই অভিযোগ, পুলিশ মামলা নেয়নি। এ প্রসঙ্গে সাভার মডেল থানার ওসি মো. আসাদুজ্জামান ডাকাতি হওয়ার বিষয়টি স্বীকার করে বলেন, ডাকাতির মামলা নিয়ে আমাকে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে জবাবদিহিতা করতে হয়। তাই ঝামেলা এড়াতে যতদূর সম্ভব মামলা গ্রহণ করা হয় না।
গতকাল দিবাগত গভীর রাতে সাভারের নামাগেন্ডা এলাকায় ব্যবসায়ী নুরুল ইসলাম, সাদুল্লাপুর এলাকায় ব্যবসায়ী রসুল মিয়া ও ওমর আলীর বাড়িতে এ ডাকাতির ঘটনা ঘটে। ব্যবসায়ী নুরুল ইসলাম জানান, তিনি সাভার ফুল উৎপাদক সমবায় সমিতির সভাপতি। রাত আনুমানিক আড়াইটার দিকে ১৫-২০ জনের মুখোশ পরিহিত ডাকাতদল কলাপসিবল গেটের তালা কেটে ও দুটি দরজা ভেঙে বাড়িতে প্রবেশ করে। ডাকাতরা তাকেসহ তার স্ত্রী দিলারা ইসলামকে অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে ঘরের আলমারি ভেঙে নগদ ৬ হাজার টাকা তিন ভরি স্বর্ণের গহনা মোবাইল ফোনসহ দুই লক্ষাধিক টাকার মালামাল লুটে নিয়েছে। এসময় বাড়ির ভাড়াটিয়া মান্নান, শফিকুল ইসলাম ও আবু জোবায়েদ এগিয়ে এলে ডাকাতরা তাদের বেধড়ক মারধর করে। তাদের চিৎকারে এলাকাবাসী এগিয়ে এলে ডাকাতরা ফাঁকাগুলি বর্ষণ করে পালিয়ে যায়। ডাকাতদের হামলায় আহত দু’জনকে প্রাথমিক চিকিৎসা দেয়া হলেও মান্নানকে মুমূর্ষু অবস্থায় উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে। নুরুল ইসলাম অভিযোগ করেন, সাভার থানায় মামলা করতে গেলে পুলিশ তার অভিযোগটি গ্রহণ করেনি।
এদিকে সাদুল্লাপুর এলাকায় ব্যবসায়ী রসুল মিয়া ও ওমর আলীর বাড়িতেও ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। রসুল মিয়া জানান, একই সময়ে ১০-১৫ জনের মুখোশ পরিহিত ডাকাতদল অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে ঘরের দরজা ভেঙে ভিতরে প্রবেশ করে। এসময় ডাকাতদল সবাইকে অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে আলমারি ভেঙে ১৮ ভরি স্বর্ণের গহনা, নগদ ৮ হাজার টাকা, মোবাইল ফোনসহ ১০ লক্ষাধিক টাকার মালামাল লুটে নিয়েছে। এসময় তারা ডাকাতদের বাধা দিলে ডাকাতরা তাদেরকে মারধর করে ট্রলারযোগে পালিয়ে যায় বলেও তিনি জানান। তারও অভিযোগ, পুলিশ তার মামলাটি গ্রহণ করেনি।
অপরদিকে ব্যবসায়ী ওমর আলী জানান, একইসময় ডাকাতরা তার বাড়ির কলাপসিবল গেটের তালা কেটে ঘরে ঢুকে তাকেসহ তার স্ত্রী পারুল বেগমকে অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে আলমারি থেকে ৪ ভরি স্বর্ণালঙ্কার, নগদ ৭ হাজার টাকা, মোবাইল ফোনসহ ৩ লক্ষাধিক টাকার মালামাল লুটে নেয়। এসময় তারা চিৎকার চেঁচামেচি করলে ডাকাতরা তাদের মারধর করে ট্রলার নিয়ে পালিয়ে যায়। তারও একই অভিযোগ, পুলিশ মামলা নেয়নি। এ প্রসঙ্গে সাভার মডেল থানার ওসি মো. আসাদুজ্জামান ডাকাতি হওয়ার বিষয়টি স্বীকার করে বলেন, ডাকাতির মামলা নিয়ে আমাকে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে জবাবদিহিতা করতে হয়। তাই ঝামেলা এড়াতে যতদূর সম্ভব মামলা গ্রহণ করা হয় না।
No comments