মার্কিন সামরিক প্রতিবেদনের তীব্র প্রতিবাদ চীনের
চীন তার সামরিক শক্তি বৃদ্ধি নিয়ে মার্কিন প্রতিরক্ষা দপ্তরের প্রতিবেদনের তীব্র প্রতিবাদ জানিয়েছে। মার্কিন কংগ্রেসে পেশ করা ওই প্রতিবেদনে পেন্টাগন বলেছে, চীন দ্রুতগতিতে সামরিক সক্ষমতা বাড়াতে বিপুল অঙ্কের অর্থ ব্যয় করছে।
এদিকে চীনের কাছাকাছি থাকা এশীয় দেশগুলো জানিয়েছে, বিশাল এই প্রতিবেশীর সামরিক ক্ষমতা বৃদ্ধির বিষয়টি তারা সতর্কতার সঙ্গে পর্যবেক্ষণ করবে।
চীন বলছে, পেন্টাগনের প্রতিবেদন চীন-মার্কিন সামরিক সম্পর্কের ক্ষেত্রে মঙ্গলজনক হবে না। চীনের রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যম মার্কিন প্রতিবেদনকে ‘আক্রমণাত্মক’ ও অতিরঞ্জিত বলে আখ্যায়িত করেছে।
চীনা প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র জেং ইয়েনসেং দাবি করেছেন, তাঁর দেশ শান্তিপূর্ণ উন্নয়নের পথেই রয়েছে। এক বিবৃতিতে তিনি বলেন, দুই দেশের সামরিক সম্পর্কের উন্নতি ও বিকাশের ক্ষেত্রে এই প্রতিবেদন মঙ্গলজনক হবে না।
আইনসভায় পেশ করা পেন্টাগনের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, চীনা সামরিক বিশেষজ্ঞরা জাপানের মূল ভূখণ্ড, ফিলিপাইন ও মার্কিন দ্বীপ গুয়ামে আঘাত হানার সামর্থ্য অর্জনের লক্ষ্যে কাজ করছেন।
গত সোমবার প্রকাশিত ওই প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, পারমাণবিক অস্ত্র, দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র, ডুবোজাহাজ, জঙ্গি বিমানবাহী রণতরী, সাইবার যুদ্ধসহ সামরিক বিভিন্ন ক্ষেত্রে নিজেদের সামর্থ্য বাড়াতে কাঁড়ি কাঁড়ি অর্থ বিনিয়োগ করছে চীন।
পেন্টাগনের প্রতিবেদন প্রকাশের পর গত মঙ্গলবার নিজেদের প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে তাইওয়ান। দেশটি তাদের কাছে উন্নত অস্ত্র বিক্রির জন্য যুক্তরাষ্ট্রের প্রতি আবার আহ্বান জানিয়েছে। একই সঙ্গে জাপানের সঙ্গে সুর মিলিয়ে তারা বলেছে, চীনের সামরিক শক্তি বৃদ্ধির বিষয়ে তারা তীক্ষ দৃষ্টি রাখছে। ক্ষুদ্র দ্বীপ দেশ তাইওয়ানকে চীন তার বিদ্রোহী প্রদেশ বলেই মনে করে।
চীন বলছে, এ ধরনের প্রতিবেদন প্রকাশ করা থেকে যুক্তরাষ্ট্রের বিরত থাকা উচিত। প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র জেং বলেন, ‘চীন কঠোরভাবে একটি আত্মরক্ষামূলক প্রতিরক্ষানীতি মেনে চলে। আমরা কোনো রকম সামরিক সংঘাতে জড়াতে চাই না এবং কোনো দেশের জন্য হুমকিও নই।’
জেং আরও বলেন, ‘যুক্তরাষ্ট্রকে আমরা বলব, দুই দেশের সেনাবাহিনী এবং সম্পর্কের ক্ষেত্রে ইতিবাচক নয় এমন মন্তব্য ও আচরণ থেকে তারা যেন বিরত থাকে।’
পেন্টাগনের প্রতিবেদনকে আক্রমণাত্মক হিসেবে অভিহিত করেছেন চীনা বিশেষজ্ঞরা। ন্যাশনাল ডিফেন্স ইউনিভার্সিটির অধ্যাপক মেং জিয়াংকিং গ্লোব টাইমস পত্রিকাকে বলেন, পেন্টাগনের প্রতিবেদনে অন্যের ব্যাপারে হস্তক্ষেপের চরিত্র অপরিবর্তিত রয়ে গেছে। চীন তার সামরিক শক্তি বৃদ্ধি নিয়ে এ ধরনের অতিরঞ্জনে নিশ্চয় অসন্তুষ্ট।
মার্কিন প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, তাইওয়ানের চীনপন্থী সরকারের সঙ্গে সম্পর্ক ভালো থাকা সত্ত্বেও চীন দ্বীপটিকে লক্ষ্য করে তাদের সামরিক অবস্থান জোরদার করা অব্যাহত রেখেছে।
এদিকে চীনের কাছাকাছি থাকা এশীয় দেশগুলো জানিয়েছে, বিশাল এই প্রতিবেশীর সামরিক ক্ষমতা বৃদ্ধির বিষয়টি তারা সতর্কতার সঙ্গে পর্যবেক্ষণ করবে।
চীন বলছে, পেন্টাগনের প্রতিবেদন চীন-মার্কিন সামরিক সম্পর্কের ক্ষেত্রে মঙ্গলজনক হবে না। চীনের রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যম মার্কিন প্রতিবেদনকে ‘আক্রমণাত্মক’ ও অতিরঞ্জিত বলে আখ্যায়িত করেছে।
চীনা প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র জেং ইয়েনসেং দাবি করেছেন, তাঁর দেশ শান্তিপূর্ণ উন্নয়নের পথেই রয়েছে। এক বিবৃতিতে তিনি বলেন, দুই দেশের সামরিক সম্পর্কের উন্নতি ও বিকাশের ক্ষেত্রে এই প্রতিবেদন মঙ্গলজনক হবে না।
আইনসভায় পেশ করা পেন্টাগনের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, চীনা সামরিক বিশেষজ্ঞরা জাপানের মূল ভূখণ্ড, ফিলিপাইন ও মার্কিন দ্বীপ গুয়ামে আঘাত হানার সামর্থ্য অর্জনের লক্ষ্যে কাজ করছেন।
গত সোমবার প্রকাশিত ওই প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, পারমাণবিক অস্ত্র, দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র, ডুবোজাহাজ, জঙ্গি বিমানবাহী রণতরী, সাইবার যুদ্ধসহ সামরিক বিভিন্ন ক্ষেত্রে নিজেদের সামর্থ্য বাড়াতে কাঁড়ি কাঁড়ি অর্থ বিনিয়োগ করছে চীন।
পেন্টাগনের প্রতিবেদন প্রকাশের পর গত মঙ্গলবার নিজেদের প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে তাইওয়ান। দেশটি তাদের কাছে উন্নত অস্ত্র বিক্রির জন্য যুক্তরাষ্ট্রের প্রতি আবার আহ্বান জানিয়েছে। একই সঙ্গে জাপানের সঙ্গে সুর মিলিয়ে তারা বলেছে, চীনের সামরিক শক্তি বৃদ্ধির বিষয়ে তারা তীক্ষ দৃষ্টি রাখছে। ক্ষুদ্র দ্বীপ দেশ তাইওয়ানকে চীন তার বিদ্রোহী প্রদেশ বলেই মনে করে।
চীন বলছে, এ ধরনের প্রতিবেদন প্রকাশ করা থেকে যুক্তরাষ্ট্রের বিরত থাকা উচিত। প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র জেং বলেন, ‘চীন কঠোরভাবে একটি আত্মরক্ষামূলক প্রতিরক্ষানীতি মেনে চলে। আমরা কোনো রকম সামরিক সংঘাতে জড়াতে চাই না এবং কোনো দেশের জন্য হুমকিও নই।’
জেং আরও বলেন, ‘যুক্তরাষ্ট্রকে আমরা বলব, দুই দেশের সেনাবাহিনী এবং সম্পর্কের ক্ষেত্রে ইতিবাচক নয় এমন মন্তব্য ও আচরণ থেকে তারা যেন বিরত থাকে।’
পেন্টাগনের প্রতিবেদনকে আক্রমণাত্মক হিসেবে অভিহিত করেছেন চীনা বিশেষজ্ঞরা। ন্যাশনাল ডিফেন্স ইউনিভার্সিটির অধ্যাপক মেং জিয়াংকিং গ্লোব টাইমস পত্রিকাকে বলেন, পেন্টাগনের প্রতিবেদনে অন্যের ব্যাপারে হস্তক্ষেপের চরিত্র অপরিবর্তিত রয়ে গেছে। চীন তার সামরিক শক্তি বৃদ্ধি নিয়ে এ ধরনের অতিরঞ্জনে নিশ্চয় অসন্তুষ্ট।
মার্কিন প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, তাইওয়ানের চীনপন্থী সরকারের সঙ্গে সম্পর্ক ভালো থাকা সত্ত্বেও চীন দ্বীপটিকে লক্ষ্য করে তাদের সামরিক অবস্থান জোরদার করা অব্যাহত রেখেছে।
No comments