ঘাঁটি ব্যবহারে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে চুক্তি অসাংবিধানিক
কলম্বিয়ার সামরিক ঘাঁটিতে যুক্তরাষ্ট্রের সেনাবাহিনীর প্রবেশাধিকারসংক্রান্ত একটি চুক্তিকে অসাংবিধানিক ঘোষণা করেছেন দেশটির আদালত। কলম্বিয়ার সাংবিধানিক আদালত বলেছেন, পুনরায় চুক্তির খসড়া করে তা আন্তর্জাতিক চুক্তি হিসেবে সম্পাদন করতে হবে। একই সঙ্গে কলম্বিয়ার কংগ্রেসেও তা অনুমোদিত হতে হবে।
২০০৯ সালে সম্পাদিত এ চুক্তিতে মাদক পাচার ও সন্ত্রাসবিরোধী অভিযানে সহযোগিতার ক্ষেত্রে মার্কিন সেনাদের কলম্বিয়ার সাতটি সামরিক ঘাঁটি ব্যবহারের অনুমতি রয়েছে। কিন্তু এ চুক্তির বিরোধিতা করেছে দক্ষিণ আমেরিকার অন্য শক্তিগুলো। তারা বলেছে, কলম্বিয়ার ঘাঁটি ব্যবহারের মাধ্যমে যুক্তরাষ্ট্র এ অঞ্চলে তাদের প্রভাব বিস্তারের সুযোগ পাবে।
কলম্বিয়া সরকার ২০০০ সালের পর যুক্তরাষ্ট্রের কাছ থেকে ৭০০ কোটি মার্কিন ডলার সহায়তা পেয়েছে। দক্ষিণ আমেরিকার আরেক দেশ ইকুয়েডর তাদের ঘাঁটি ব্যবহারে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে চুক্তি নবায়নে অস্বীকৃতি জানানোর পর কলম্বিয়া এ সুযোগ পেয়েছে।
কলম্বিয়ার প্রেসিডেন্ট আলভারো ইউরিব যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে ১০ বছর মেয়াদি এ চুক্তি করেন। ২০০৯ সালের অক্টোবরে সম্পাদিত এ চুক্তির আওতায় কলম্বিয়ার ভূখণ্ডে সর্বোচ্চ ৮০০ সেনা ও ৬০০ বেসামরিক প্রতিরক্ষা সদস্য মোতায়েন করতে পারবে যুক্তরাষ্ট্র।
এ ছাড়া এ অঞ্চলে মার্কিন বিমানবাহিনীর ২৪ ঘণ্টা পর্যবেক্ষণের কথা ওই চুক্তিতে উল্লেখ রয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের স্বার্থ রক্ষায় গোয়েন্দা স্যাটেলাইটগুলোর সঙ্গে যোগাযোগ ও সমন্বয়ের কথাও চুক্তিতে উল্লেখ করা হয়েছে।
কলম্বিয়ার সাংবিধানিক আদালত চুক্তিটিকে অসাংবিধানিক ঘোষণা করলেও এর বৈধতা নিয়ে কোনো প্রশ্ন তোলেননি।
২০০৯ সালে সম্পাদিত এ চুক্তিতে মাদক পাচার ও সন্ত্রাসবিরোধী অভিযানে সহযোগিতার ক্ষেত্রে মার্কিন সেনাদের কলম্বিয়ার সাতটি সামরিক ঘাঁটি ব্যবহারের অনুমতি রয়েছে। কিন্তু এ চুক্তির বিরোধিতা করেছে দক্ষিণ আমেরিকার অন্য শক্তিগুলো। তারা বলেছে, কলম্বিয়ার ঘাঁটি ব্যবহারের মাধ্যমে যুক্তরাষ্ট্র এ অঞ্চলে তাদের প্রভাব বিস্তারের সুযোগ পাবে।
কলম্বিয়া সরকার ২০০০ সালের পর যুক্তরাষ্ট্রের কাছ থেকে ৭০০ কোটি মার্কিন ডলার সহায়তা পেয়েছে। দক্ষিণ আমেরিকার আরেক দেশ ইকুয়েডর তাদের ঘাঁটি ব্যবহারে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে চুক্তি নবায়নে অস্বীকৃতি জানানোর পর কলম্বিয়া এ সুযোগ পেয়েছে।
কলম্বিয়ার প্রেসিডেন্ট আলভারো ইউরিব যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে ১০ বছর মেয়াদি এ চুক্তি করেন। ২০০৯ সালের অক্টোবরে সম্পাদিত এ চুক্তির আওতায় কলম্বিয়ার ভূখণ্ডে সর্বোচ্চ ৮০০ সেনা ও ৬০০ বেসামরিক প্রতিরক্ষা সদস্য মোতায়েন করতে পারবে যুক্তরাষ্ট্র।
এ ছাড়া এ অঞ্চলে মার্কিন বিমানবাহিনীর ২৪ ঘণ্টা পর্যবেক্ষণের কথা ওই চুক্তিতে উল্লেখ রয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের স্বার্থ রক্ষায় গোয়েন্দা স্যাটেলাইটগুলোর সঙ্গে যোগাযোগ ও সমন্বয়ের কথাও চুক্তিতে উল্লেখ করা হয়েছে।
কলম্বিয়ার সাংবিধানিক আদালত চুক্তিটিকে অসাংবিধানিক ঘোষণা করলেও এর বৈধতা নিয়ে কোনো প্রশ্ন তোলেননি।
No comments