অভ্যন্তরীণ ঋণের প্রবাহ ১৭.৯% বেড়েছে
গত ২০০৯-১০ অর্থবছরে দেশে অভ্যন্তরীণ ঋণের প্রবাহ আগের অর্থবছরের তুলনায় ১৭ দশমিক ৯০ শতাংশ হারে বৃদ্ধি পেয়েছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের পরিসংখ্যান থেকে জানা যায়, ২০১০ সালের জুন শেষে মোট অভ্যন্তরীণ ঋণের স্থিতি দাঁড়িয়েছে তিন লাখ ৪০ হাজার ১৭৬ কোটি ১০ লাখ টাকায়। আর ২০০৯ সালের জুন শেষে এই স্থিতি ছিল দুই লাখ ৮৮ হাজার ৫৫২ কোটি ৪০ লাখ টাকা।
এর মানে হলো, গত অর্থবছরে দেশে অভ্যন্তরীণ ঋণের মোট প্রবাহ ছিল ৫১ হাজার ৬২৩ কোটি ৭০ লাখ টাকা। আর এর আগের অর্থবছর অর্থাৎ ২০০৮-০৯ অর্থবছরে অভ্যন্তরীণ ঋণের মোট প্রবাহ ছিল ৩৯ হাজার ৮৭৫ কোটি ১০ লাখ টাকা।
বাংলাদেশ ব্যাংকের মুদ্রানীতিতে গত অর্থবছর শেষে অভ্যন্তরীণ ঋণের প্রবৃদ্ধি ১৮ দশমিক ৪০ শতাংশে সীমিত রাখার লক্ষ্যমাত্রা ধার্য করা হয়। দেখা যাচ্ছে, বছর শেষে অভ্যন্তরীণ ঋণের বৃদ্ধির হার সেই লক্ষ্যমাত্রার মধ্যেই রয়েছে।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের পরিসংখ্যান থেকে আরও জানা যায়, গত অর্থবছরে ব্যাংকিং ব্যবস্থা থেকে সরকারের ঋণ নেওয়ার প্রকৃত পরিমাণ নেতিবাচক হয়ে গেছে। মানে সরকার যা ঋণ নিয়েছে, এই সময়কালে তার চেয়ে বেশি বকেয়া ঋণ ফেরত দিয়েছে।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের পরিসংখ্যান অনুসারে, ২০১০ সালের জুন শেষে সরকারের প্রকৃত ঋণের স্থিতি দাঁড়িয়েছে ৫৪ হাজার ৩৯২ কোটি টাকা। আর ২০০৯ সালের জুন শেষে এই স্থিতি ছিল ৫৮ হাজার ১৮৫ কোটি ২০ লাখ টাকা।
অর্থাৎ এই সময়কালে ঋণ পরিশোধ করার পরও সরকারের হাতে তিন হাজার ৭৯২ কোটি ২৯ লাখ টাকা রয়ে গেছে। সুতরাং সরকার প্রকৃত ঋণ নিয়েছে সাড়ে ছয় শতাংশ।
তবে বেসরকারি খাত—ব্যাংকিং ব্যবস্থা থেকে ঋণপ্রবাহ বৃদ্ধি পেয়েছে সোয়া ২৪ শতাংশ। আর বাংলাদেশ ব্যাংকের মুদ্রানীতিতে এই ঋণপ্রবাহ বৃদ্ধির হার ২১ দশমিক ১০ শতাংশে সীমিত রাখার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছিল।
পরিসংখ্যানে দেখা যায়, গত অর্থবছরের জুন শেষে বেসরকারি খাতে ঋণপ্রবাহের স্থিতি দাঁড়িয়েছে দুই লাখ ৭০ হাজার ৭৬০ কোটি ৮০ লাখ টাকা। আর ২০০৮-০৯ অর্থবছর শেষে এই স্থিতি ছিল দুই লাখ ১৭ হাজার ৯২৭ কোটি ৫০ লাখ টাকা।
অর্থাৎ গত অর্থবছর বেসরকারি খাত, ব্যাংকিং ব্যবস্থা থেকে ৫২ হাজার ৮৩৩ কোটি টাকা ঋণ গ্রহণ করেছে। তার আগের অর্থবছর ঋণ নিয়েছিল ২৭ হাজার ৭৯১ কোটি ৬০ লাখ টাকা।
বাংলাদেশ ব্যাংকের পরিসংখ্যান থেকে জানা যায়, ২০১০ সালের জুন শেষে মোট অভ্যন্তরীণ ঋণের স্থিতি দাঁড়িয়েছে তিন লাখ ৪০ হাজার ১৭৬ কোটি ১০ লাখ টাকায়। আর ২০০৯ সালের জুন শেষে এই স্থিতি ছিল দুই লাখ ৮৮ হাজার ৫৫২ কোটি ৪০ লাখ টাকা।
এর মানে হলো, গত অর্থবছরে দেশে অভ্যন্তরীণ ঋণের মোট প্রবাহ ছিল ৫১ হাজার ৬২৩ কোটি ৭০ লাখ টাকা। আর এর আগের অর্থবছর অর্থাৎ ২০০৮-০৯ অর্থবছরে অভ্যন্তরীণ ঋণের মোট প্রবাহ ছিল ৩৯ হাজার ৮৭৫ কোটি ১০ লাখ টাকা।
বাংলাদেশ ব্যাংকের মুদ্রানীতিতে গত অর্থবছর শেষে অভ্যন্তরীণ ঋণের প্রবৃদ্ধি ১৮ দশমিক ৪০ শতাংশে সীমিত রাখার লক্ষ্যমাত্রা ধার্য করা হয়। দেখা যাচ্ছে, বছর শেষে অভ্যন্তরীণ ঋণের বৃদ্ধির হার সেই লক্ষ্যমাত্রার মধ্যেই রয়েছে।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের পরিসংখ্যান থেকে আরও জানা যায়, গত অর্থবছরে ব্যাংকিং ব্যবস্থা থেকে সরকারের ঋণ নেওয়ার প্রকৃত পরিমাণ নেতিবাচক হয়ে গেছে। মানে সরকার যা ঋণ নিয়েছে, এই সময়কালে তার চেয়ে বেশি বকেয়া ঋণ ফেরত দিয়েছে।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের পরিসংখ্যান অনুসারে, ২০১০ সালের জুন শেষে সরকারের প্রকৃত ঋণের স্থিতি দাঁড়িয়েছে ৫৪ হাজার ৩৯২ কোটি টাকা। আর ২০০৯ সালের জুন শেষে এই স্থিতি ছিল ৫৮ হাজার ১৮৫ কোটি ২০ লাখ টাকা।
অর্থাৎ এই সময়কালে ঋণ পরিশোধ করার পরও সরকারের হাতে তিন হাজার ৭৯২ কোটি ২৯ লাখ টাকা রয়ে গেছে। সুতরাং সরকার প্রকৃত ঋণ নিয়েছে সাড়ে ছয় শতাংশ।
তবে বেসরকারি খাত—ব্যাংকিং ব্যবস্থা থেকে ঋণপ্রবাহ বৃদ্ধি পেয়েছে সোয়া ২৪ শতাংশ। আর বাংলাদেশ ব্যাংকের মুদ্রানীতিতে এই ঋণপ্রবাহ বৃদ্ধির হার ২১ দশমিক ১০ শতাংশে সীমিত রাখার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছিল।
পরিসংখ্যানে দেখা যায়, গত অর্থবছরের জুন শেষে বেসরকারি খাতে ঋণপ্রবাহের স্থিতি দাঁড়িয়েছে দুই লাখ ৭০ হাজার ৭৬০ কোটি ৮০ লাখ টাকা। আর ২০০৮-০৯ অর্থবছর শেষে এই স্থিতি ছিল দুই লাখ ১৭ হাজার ৯২৭ কোটি ৫০ লাখ টাকা।
অর্থাৎ গত অর্থবছর বেসরকারি খাত, ব্যাংকিং ব্যবস্থা থেকে ৫২ হাজার ৮৩৩ কোটি টাকা ঋণ গ্রহণ করেছে। তার আগের অর্থবছর ঋণ নিয়েছিল ২৭ হাজার ৭৯১ কোটি ৬০ লাখ টাকা।
No comments