চাপ কমাচ্ছেন স্মিথ
হাসিমুখেই টি-টোয়েন্টির অধিনায়কত্ব থেকে সরে দাঁড়ালেন স্মিথ |
নয় বছরের ক্যারিয়ারে আট বছরই অধিনায়ক তিনি। গ্রায়েম স্মিথ মনে করলেন আরও অন্তত পাঁচ-ছয় বছর খেলা চালিয়ে যেতে হলে দায়িত্বের বোঝা কিছু হালকা করা দরকার। জোহানেসবার্গে কাল এক সংবাদ সম্মেলনে স্মিথ জানিয়ে দিলেন, টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে আর অধিনায়ত্ব করবেন না। ওয়ানডেতেও দায়িত্বটা ছেড়ে দেবেন ২০১১ বিশ্বকাপের পর। তবে চালিয়ে যাবেন টেস্ট অধিনায়কত্ব।
সংবাদ সম্মেলনে সিদ্ধান্তের কারণ ব্যাখ্যা করতে গিয়ে স্মিথ বলেছেন, ‘ক্যারিয়ারের গুরুত্বপূর্ণ এই সিদ্ধান্ত নেওয়ার পেছনে অনেক কারণ আছে। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে আমার নয় বছর চলছে, যার আট বছরই আমি অধিনায়ক ছিলাম। ইচ্ছা আছে আরও পাঁচ-ছয় বছর খেলা চালিয়ে যাওয়ার এবং আমি বিশ্বাস করি, বর্তমান দায়িত্বের কিছু ছেড়ে দিলেই কেবল আমি সেটা পারব।’ টি-টোয়েন্টি এবং ওয়ানডের নেতৃত্ব ছেড়ে দিলেও স্মিথ জানিয়েছেন, তিন ধরনের ক্রিকেটেই খেলা চালিয়ে যাওয়ার ইচ্ছা তাঁর।
স্মিথ শুধু যে নিজের কথা ভেবে এমন সিদ্ধান্ত নিলেন, তা নয়। তিনি বিশ্বাসই করেন, দলে নেতৃত্ব দেওয়ার মতো যোগ্যতা এখন অনেকেরই আছে, ‘দক্ষিণ আফ্রিকাকে সেরা দল বানানোই শুধু নয়, আমি সব সময়ই চেয়েছি আমাদের খেলোয়াড়েরা একই সঙ্গে ক্রিকেটার এবং মানুষ হিসেবে বেড়ে উঠুক। দলের উঠতি খেলোয়াড়দের অনেকের মধ্যেই নেতৃত্বের গুণাবলি আছে। আমার বিশ্বাস, আমরা এখন সে জায়গায় পৌঁছে গেছি।’
ওয়ানডের অধিনায়কত্ব ছাড়বেন ২০১১ বিশ্বকাপের পর, তা সেই ঘোষণাটা এখনই কেন? স্মিথ নিজেই দিয়েছেন ব্যাখ্যা। ক্রিকেট দক্ষিণ আফ্রিকাকে নতুন অধিনায়ক বেছে নিতে পর্যাপ্ত সময় দিতেই ঘোষণাটা আগেভাগেই দিয়েছেন তিনি। স্মিথের সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত থেকে তাঁর সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছেন ক্রিকেট দক্ষিণ আফ্রিকার প্রধান নির্বাহী জেরাল্ড মাজোলা, ‘এক দশক ধরে গ্রায়েমকে (স্মিথ) একজন ক্রিকেটার হিসেবে বেড়ে উঠতে দেখেছি আমি। সে আজ যেখানে এসেছে, তাতে আমিও গর্বিত। তরুণ বয়সে দক্ষিণ আফ্রিকা দলের নেতৃত্ব নিয়ে অনেক চ্যালেঞ্জের মধ্যে পড়েছে ও, সেসব চ্যালেঞ্জ অতিক্রমও করেছে।’
২০০৩ সালে বাংলাদেশ সফরে যখন স্মিথ দক্ষিণ আফ্রিকার অধিনায়ক হন, তখন তাঁর বয়স ছিল মাত্র ২২। তাঁর নেতৃত্বেই টেস্ট র্যাঙ্কিংয়ের এক নম্বর দল হয় দক্ষিণ আফ্রিকা। স্মিথ নেতৃত্ব ছেড়ে দেওয়ার পর টি-টোয়েন্টি দলের অধিনায়ক হওয়ার দৌড়ে সবচেয়ে এগিয়ে ইয়োহান বোথা। স্মিথ বা এবি ডি ভিলিয়ার্সের অনুপস্থিতিতে এর আগেও দলকে নেতৃত্ব দিয়েছেন তিনি।
সংবাদ সম্মেলনে সিদ্ধান্তের কারণ ব্যাখ্যা করতে গিয়ে স্মিথ বলেছেন, ‘ক্যারিয়ারের গুরুত্বপূর্ণ এই সিদ্ধান্ত নেওয়ার পেছনে অনেক কারণ আছে। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে আমার নয় বছর চলছে, যার আট বছরই আমি অধিনায়ক ছিলাম। ইচ্ছা আছে আরও পাঁচ-ছয় বছর খেলা চালিয়ে যাওয়ার এবং আমি বিশ্বাস করি, বর্তমান দায়িত্বের কিছু ছেড়ে দিলেই কেবল আমি সেটা পারব।’ টি-টোয়েন্টি এবং ওয়ানডের নেতৃত্ব ছেড়ে দিলেও স্মিথ জানিয়েছেন, তিন ধরনের ক্রিকেটেই খেলা চালিয়ে যাওয়ার ইচ্ছা তাঁর।
স্মিথ শুধু যে নিজের কথা ভেবে এমন সিদ্ধান্ত নিলেন, তা নয়। তিনি বিশ্বাসই করেন, দলে নেতৃত্ব দেওয়ার মতো যোগ্যতা এখন অনেকেরই আছে, ‘দক্ষিণ আফ্রিকাকে সেরা দল বানানোই শুধু নয়, আমি সব সময়ই চেয়েছি আমাদের খেলোয়াড়েরা একই সঙ্গে ক্রিকেটার এবং মানুষ হিসেবে বেড়ে উঠুক। দলের উঠতি খেলোয়াড়দের অনেকের মধ্যেই নেতৃত্বের গুণাবলি আছে। আমার বিশ্বাস, আমরা এখন সে জায়গায় পৌঁছে গেছি।’
ওয়ানডের অধিনায়কত্ব ছাড়বেন ২০১১ বিশ্বকাপের পর, তা সেই ঘোষণাটা এখনই কেন? স্মিথ নিজেই দিয়েছেন ব্যাখ্যা। ক্রিকেট দক্ষিণ আফ্রিকাকে নতুন অধিনায়ক বেছে নিতে পর্যাপ্ত সময় দিতেই ঘোষণাটা আগেভাগেই দিয়েছেন তিনি। স্মিথের সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত থেকে তাঁর সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছেন ক্রিকেট দক্ষিণ আফ্রিকার প্রধান নির্বাহী জেরাল্ড মাজোলা, ‘এক দশক ধরে গ্রায়েমকে (স্মিথ) একজন ক্রিকেটার হিসেবে বেড়ে উঠতে দেখেছি আমি। সে আজ যেখানে এসেছে, তাতে আমিও গর্বিত। তরুণ বয়সে দক্ষিণ আফ্রিকা দলের নেতৃত্ব নিয়ে অনেক চ্যালেঞ্জের মধ্যে পড়েছে ও, সেসব চ্যালেঞ্জ অতিক্রমও করেছে।’
২০০৩ সালে বাংলাদেশ সফরে যখন স্মিথ দক্ষিণ আফ্রিকার অধিনায়ক হন, তখন তাঁর বয়স ছিল মাত্র ২২। তাঁর নেতৃত্বেই টেস্ট র্যাঙ্কিংয়ের এক নম্বর দল হয় দক্ষিণ আফ্রিকা। স্মিথ নেতৃত্ব ছেড়ে দেওয়ার পর টি-টোয়েন্টি দলের অধিনায়ক হওয়ার দৌড়ে সবচেয়ে এগিয়ে ইয়োহান বোথা। স্মিথ বা এবি ডি ভিলিয়ার্সের অনুপস্থিতিতে এর আগেও দলকে নেতৃত্ব দিয়েছেন তিনি।
No comments