মুন্সিগঞ্জে নৌবন্দর স্থাপনে আইআইডিএফসির সঙ্গে সেমকরের ঋণচুক্তি
ঢাকা থেকে ৩০ কিলোমিটার দূরে মুন্সিগঞ্জের মুক্তারপুরে বেসরকারি উদ্যোগে একটি অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন বন্দর হচ্ছে।
এ লক্ষ্যে সামিট অ্যালায়েন্স পোর্ট লিমিটেডের সহযোগী প্রতিষ্ঠান সেমকর ও ইন্ডাস্ট্রিয়াল অ্যান্ড ইনফ্র্যাস্ট্রাকচার ডেভেলপমেন্ট কোম্পানি (আইআইডিএফসি) লিমিটেডের মধ্যে সম্প্রতি একটি ঋণচুক্তি হয়েছে।
চুক্তি অনুযায়ী আইআইডিএফসি লিড অ্যারেঞ্জার হিসেবে প্রকল্পটির জন্য ১৬৫ কোটি ৫০ লাখ টাকার সিন্ডিকেটেড ঋণ সংগ্রহ করবে।
সেমকরের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এস এ জে রিজভী এবং আইআইডিএফসির ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. আসাদুজ্জামান খান নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের পক্ষে এই চুক্তিতে সই করেন।
চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে আইআইডিএফসির চেয়ারম্যান এম মতিউল ইসলাম, স্ট্রাকচারড ফাইন্যান্স বিভাগের প্রধান খন্দকার শফিকুর রহমান ও একই বিভাগের পরিচালন প্রধান এ এস এম আরিফ এবং সেমকরের অর্থ পরিচালক সৈয়দ ফজলুল হক, উপব্যবস্থাপনা পরিচালক নাসের রিজভী ও মহাব্যবস্থাপক সাফি ওমরসহ উভয় প্রতিষ্ঠানের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
এই নৌপরিবহন বন্দর প্রকল্পটি বাস্তবায়নে মোট ব্যয় হবে ২৩৬ কোটি টাকা। এটির পরিবহন ধারণক্ষমতা হবে এক লাখ ২০ হাজার টিইউ (টোয়েন্টি ফুট ইকুইভ্যালেন্ট ইউনিট)।
বন্দরটি স্থাপিত হলে দেশের আমদানি-রপ্তানি পণ্য বহনকারী কনটেইনার লোডিং এবং আনলোডিংয়ের (পণ্য ওঠানো-নামানো) ব্যয় ও লিড টাইম কমবে এবং ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে যানজট নিরসনের ক্ষেত্রেও ইতিবাচক প্রভাব ফেলবে। প্রকল্পটি বাস্তবায়নের সময়সীমা নির্ধারণ করা হয়েছে ২০১১ সাল।
এ লক্ষ্যে সামিট অ্যালায়েন্স পোর্ট লিমিটেডের সহযোগী প্রতিষ্ঠান সেমকর ও ইন্ডাস্ট্রিয়াল অ্যান্ড ইনফ্র্যাস্ট্রাকচার ডেভেলপমেন্ট কোম্পানি (আইআইডিএফসি) লিমিটেডের মধ্যে সম্প্রতি একটি ঋণচুক্তি হয়েছে।
চুক্তি অনুযায়ী আইআইডিএফসি লিড অ্যারেঞ্জার হিসেবে প্রকল্পটির জন্য ১৬৫ কোটি ৫০ লাখ টাকার সিন্ডিকেটেড ঋণ সংগ্রহ করবে।
সেমকরের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এস এ জে রিজভী এবং আইআইডিএফসির ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. আসাদুজ্জামান খান নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের পক্ষে এই চুক্তিতে সই করেন।
চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে আইআইডিএফসির চেয়ারম্যান এম মতিউল ইসলাম, স্ট্রাকচারড ফাইন্যান্স বিভাগের প্রধান খন্দকার শফিকুর রহমান ও একই বিভাগের পরিচালন প্রধান এ এস এম আরিফ এবং সেমকরের অর্থ পরিচালক সৈয়দ ফজলুল হক, উপব্যবস্থাপনা পরিচালক নাসের রিজভী ও মহাব্যবস্থাপক সাফি ওমরসহ উভয় প্রতিষ্ঠানের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
এই নৌপরিবহন বন্দর প্রকল্পটি বাস্তবায়নে মোট ব্যয় হবে ২৩৬ কোটি টাকা। এটির পরিবহন ধারণক্ষমতা হবে এক লাখ ২০ হাজার টিইউ (টোয়েন্টি ফুট ইকুইভ্যালেন্ট ইউনিট)।
বন্দরটি স্থাপিত হলে দেশের আমদানি-রপ্তানি পণ্য বহনকারী কনটেইনার লোডিং এবং আনলোডিংয়ের (পণ্য ওঠানো-নামানো) ব্যয় ও লিড টাইম কমবে এবং ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে যানজট নিরসনের ক্ষেত্রেও ইতিবাচক প্রভাব ফেলবে। প্রকল্পটি বাস্তবায়নের সময়সীমা নির্ধারণ করা হয়েছে ২০১১ সাল।
No comments