যুদ্ধাহত সঙ্গীদের চিকিৎসায় রক্ত চুরি করে আল-কায়েদা
ইরাকে আল কায়েদা জঙ্গিরা যুদ্ধাহত সঙ্গীদের জন্য রক্ত চুরি করছে। নিজস্ব আদলে গড়ে তুলেছে হাসপাতাল ও ব্লাডব্যাংক। মূলত গ্রেপ্তার এড়াতেই তারা এ কাজ করছে বলে ইরাকের বিভিন্ন হাসপাতালের চিকিৎসক ও কর্মকর্তা-কর্মচারীরা জানান।
আনবার প্রদেশের চিকিৎসক হাদাদ হামাদ জানান, আল-কায়েদা জঙ্গিরা রক্ত ও চিকিৎসার সরঞ্জাম সংগ্রহের জন্য প্রায়ই বিভিন্ন হাসপাতালে হামলা চালায়। তারা ২০০৫ সালে আল কাইম হাসপাতালে হামলা চালিয়ে ব্লাডব্যাংকের সব রক্ত নিয়ে যায়। এসব রক্ত তারা হাসপাতালের কাছেই একটি গ্রামে নিয়ে গিয়ে আহত সঙ্গীদের চিকিৎসায় ব্যবহার করে।
রক্তের জন্য সিরিয়া সীমান্তসংলগ্ন ইরাকের বিভিন্ন হাসপাতালেও প্রায়ই হামলা চালায় আল-কায়েদা। চলতি গ্রীষ্মেও চিকিৎসা সহায়তা ও চাহিদামতো রক্ত সরবরাহের জন্য আনবার প্রদেশের একটি হাসপাতালের চিকিৎসক ও কর্মকর্তাদের প্রতি আহ্বান জানানো হয়। সহায়তা না করলে তাদের মেরে ফেলার হুমকি দেওয়া হয়। ওই হুমকির পর স্থানীয় কর্তৃপক্ষ নিরাপত্তার কথা বিবেচনা করে হাসপাতালটি কয়েক দিনের জন্য বন্ধ ঘোষণা করে।
সুন্নি অধ্যুষিত এলাকায় কাজ করেন এমন কয়েকজন চিকিৎসক জানান, সম্ভবত আল-কায়েদার নিজস্ব বিশেষজ্ঞ দল আছে। তারা রক্তের গ্রুপ মেলানোসহ আহত ব্যক্তিদের শরীরে রক্ত সঞ্চালনের কাজটি নিখুঁতভাবে করে থাকে।
আনবার প্রদেশের চিকিৎসক হাদাদ হামাদ জানান, আল-কায়েদা জঙ্গিরা রক্ত ও চিকিৎসার সরঞ্জাম সংগ্রহের জন্য প্রায়ই বিভিন্ন হাসপাতালে হামলা চালায়। তারা ২০০৫ সালে আল কাইম হাসপাতালে হামলা চালিয়ে ব্লাডব্যাংকের সব রক্ত নিয়ে যায়। এসব রক্ত তারা হাসপাতালের কাছেই একটি গ্রামে নিয়ে গিয়ে আহত সঙ্গীদের চিকিৎসায় ব্যবহার করে।
রক্তের জন্য সিরিয়া সীমান্তসংলগ্ন ইরাকের বিভিন্ন হাসপাতালেও প্রায়ই হামলা চালায় আল-কায়েদা। চলতি গ্রীষ্মেও চিকিৎসা সহায়তা ও চাহিদামতো রক্ত সরবরাহের জন্য আনবার প্রদেশের একটি হাসপাতালের চিকিৎসক ও কর্মকর্তাদের প্রতি আহ্বান জানানো হয়। সহায়তা না করলে তাদের মেরে ফেলার হুমকি দেওয়া হয়। ওই হুমকির পর স্থানীয় কর্তৃপক্ষ নিরাপত্তার কথা বিবেচনা করে হাসপাতালটি কয়েক দিনের জন্য বন্ধ ঘোষণা করে।
সুন্নি অধ্যুষিত এলাকায় কাজ করেন এমন কয়েকজন চিকিৎসক জানান, সম্ভবত আল-কায়েদার নিজস্ব বিশেষজ্ঞ দল আছে। তারা রক্তের গ্রুপ মেলানোসহ আহত ব্যক্তিদের শরীরে রক্ত সঞ্চালনের কাজটি নিখুঁতভাবে করে থাকে।
No comments