রমজানে ৭৭ হাজার টনের বেশি চিনি বেচবে সরকার
আসন্ন রমজান মাসে চিনির মূল্য স্থিতিশীল রাখার জন্য বাংলাদেশ চিনি ও খাদ্য শিল্প করপোরেশন (বিএসএফআইসি) দেশব্যাপী বিস্তৃত তার নিজস্ব ডিলারদের মাধ্যমে ৭৭ হাজার টনের বেশি চিনি বাজারজাত করবে।
একই সঙ্গে বিএসএফআইসি চিনির মূল্য কেজিপ্রতি দুই টাকা কমিয়ে ৪৫ থেকে ৪৩ টাকা নির্ধারণ করেছে। এই দর পবিত্র ঈদুল ফিতর উদ্যাপন পর্যন্ত বলবৎ থাকবে।
গত মঙ্গলবার এক সংবাদ সম্মেলনে শিল্পমন্ত্রী দিলীপ বড়ুয়া এসব ঘোষণা দিয়েছেন। শিল্প মন্ত্রণালয়ের সম্মেলনকক্ষে আয়োজিত এ অনুষ্ঠানে মন্ত্রণালয় এবং বিএসএফআইসির ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। তিনি জানান, বর্তমানে প্রতি টন চিনির মিলদর ৪৫ হাজার টাকা। রমজান উপলক্ষে তা কমিয়ে ৪৩ হাজার টাকা নির্ধারণ করা হলো।
শিল্পমন্ত্রী দিলীপ বড়ুয়া বলেন, বর্তমান মহাজোট সরকার দায়িত্ব গ্রহণের পর থেকেই নির্বাচনী ইশতেহার অনুযায়ী দ্রব্যমূল্য জনগণের ক্রয়সীমার মধ্যে রাখার লক্ষ্যে সর্বাত্মকভাবে কাজ করে যাচ্ছে। বৈশ্বিক অর্থনৈতিক মন্দা সত্ত্বেও বাংলাদেশে নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের দাম এখনো সহনীয় পর্যায়ে রয়েছে। তার পরও পবিত্র রমজান মাসে চিনির মূল্য স্থিতিশীল রাখার জন্য বিএসএফআইসির মাধ্যমে আন্তর্জাতিক বাজার থেকে ২৫ হাজার টন এবং স্থানীয় বাজার থেকে ১০ হাজার টন চিনি সংগ্রহের উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে। তা ছাড়া আসন্ন রমজান মাসে বাজার স্থিতিশীল রাখার জন্য বিএসএফআইসির উৎপাদিত চিনি মজুদ রাখা হয়েছে।
মন্ত্রী আরও বলেন, বিএসএফআইসির নিজস্ব মজুদ ৪২ হাজার সাড়ে ৬৫০ টন। আমদানির অপেক্ষায়্ররয়েছ্রে২৫ হাজার টন এবং স্থানীয়ভাবে ক্রয়কৃত্র১০ হাজার টন। বিএসএফআইসির তালিকাভুক্ত দেশব্যাপী ডিলারদের মাধ্যমে এই ৭৭ হাজার টনের বেশি চিনি বাজারজাত করার পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে।
দিলীপ বড়ুয়া বলেন, বাংলাদেশ ব্যাংকের হিসাব অনুযায়ী বেসরকারি খাতে পর্যাপ্ত চিনি আমদানি করা হয়েছে। কেবল জুলাই মাসেই এক লাখ ২০ হাজার ৭৬৩ টন অপরিশোধিত চিনি আমদানি করা হয়েছে। বর্তমান সরকারের সময়োপযোগী সিদ্ধান্তের কারণে পবিত্র রমজান মাসে চিনির দর ক্রেতা ও ভোক্তাসাধারণের ক্রয়ক্ষমতার মধ্যে থাকবে। পবিত্র রমজান মাসে চিনির ডিলার ও ব্যবসায়ীরা কোনোরূপ অসাধুতার আশ্রয় নিয়ে মানুষের দুর্ভোগের কারণ হবেন না বলেও তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
একই সঙ্গে বিএসএফআইসি চিনির মূল্য কেজিপ্রতি দুই টাকা কমিয়ে ৪৫ থেকে ৪৩ টাকা নির্ধারণ করেছে। এই দর পবিত্র ঈদুল ফিতর উদ্যাপন পর্যন্ত বলবৎ থাকবে।
গত মঙ্গলবার এক সংবাদ সম্মেলনে শিল্পমন্ত্রী দিলীপ বড়ুয়া এসব ঘোষণা দিয়েছেন। শিল্প মন্ত্রণালয়ের সম্মেলনকক্ষে আয়োজিত এ অনুষ্ঠানে মন্ত্রণালয় এবং বিএসএফআইসির ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। তিনি জানান, বর্তমানে প্রতি টন চিনির মিলদর ৪৫ হাজার টাকা। রমজান উপলক্ষে তা কমিয়ে ৪৩ হাজার টাকা নির্ধারণ করা হলো।
শিল্পমন্ত্রী দিলীপ বড়ুয়া বলেন, বর্তমান মহাজোট সরকার দায়িত্ব গ্রহণের পর থেকেই নির্বাচনী ইশতেহার অনুযায়ী দ্রব্যমূল্য জনগণের ক্রয়সীমার মধ্যে রাখার লক্ষ্যে সর্বাত্মকভাবে কাজ করে যাচ্ছে। বৈশ্বিক অর্থনৈতিক মন্দা সত্ত্বেও বাংলাদেশে নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের দাম এখনো সহনীয় পর্যায়ে রয়েছে। তার পরও পবিত্র রমজান মাসে চিনির মূল্য স্থিতিশীল রাখার জন্য বিএসএফআইসির মাধ্যমে আন্তর্জাতিক বাজার থেকে ২৫ হাজার টন এবং স্থানীয় বাজার থেকে ১০ হাজার টন চিনি সংগ্রহের উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে। তা ছাড়া আসন্ন রমজান মাসে বাজার স্থিতিশীল রাখার জন্য বিএসএফআইসির উৎপাদিত চিনি মজুদ রাখা হয়েছে।
মন্ত্রী আরও বলেন, বিএসএফআইসির নিজস্ব মজুদ ৪২ হাজার সাড়ে ৬৫০ টন। আমদানির অপেক্ষায়্ররয়েছ্রে২৫ হাজার টন এবং স্থানীয়ভাবে ক্রয়কৃত্র১০ হাজার টন। বিএসএফআইসির তালিকাভুক্ত দেশব্যাপী ডিলারদের মাধ্যমে এই ৭৭ হাজার টনের বেশি চিনি বাজারজাত করার পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে।
দিলীপ বড়ুয়া বলেন, বাংলাদেশ ব্যাংকের হিসাব অনুযায়ী বেসরকারি খাতে পর্যাপ্ত চিনি আমদানি করা হয়েছে। কেবল জুলাই মাসেই এক লাখ ২০ হাজার ৭৬৩ টন অপরিশোধিত চিনি আমদানি করা হয়েছে। বর্তমান সরকারের সময়োপযোগী সিদ্ধান্তের কারণে পবিত্র রমজান মাসে চিনির দর ক্রেতা ও ভোক্তাসাধারণের ক্রয়ক্ষমতার মধ্যে থাকবে। পবিত্র রমজান মাসে চিনির ডিলার ও ব্যবসায়ীরা কোনোরূপ অসাধুতার আশ্রয় নিয়ে মানুষের দুর্ভোগের কারণ হবেন না বলেও তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
No comments