সার্ক চেম্বারের সামনে এখন তিনটি চ্যালেঞ্জ: বাণিজ্যমন্ত্রী
সার্ক চেম্বার অব কমার্সকে (এসসিসি) তিনটি চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে বলে মন্তব্য করেছেন বাণিজ্যমন্ত্রী ফারুক খান।
চ্যালেঞ্জগুলো হলো: সদস্য দেশগুলোর মধ্যে বাণিজ্য সম্প্রসারণে সহজে ভিসা পাওয়া, শুল্ক ও অশুল্ক বাধা দূর করা এবং বিনিয়োগ পরিস্থিতির উন্নতি।
পাশাপাশি বাণিজ্যমন্ত্রী এসসিসিকে অচলাবস্থা ও গতানুগতিক ধারা থেকে বের করে নিয়ে আসারও তাগিদ দিয়েছেন। বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, ‘বাংলাদেশ বর্তমানে সার্ক চেম্বারের নেতৃত্বে রয়েছে। নেতাদের অভিজ্ঞতাকে কাজে লাগিয়ে বাঙালির সামর্থ্যের প্রমাণ দিতে হবে।’
গত মঙ্গলবার সচিবালয়ে এসসিসির এক প্রতিনিধিদল বাণিজ্যমন্ত্রীর সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করতে গেলে তিনি এসব কথা জানান।
১৬ সদস্যের প্রতিনিধিদলের নেতৃত্ব দেন এসসিসির সভাপতি আনিসুল হক। এফবিসিসিআইয়ের সভাপতি এ কে আজাদ, এসসিসি সহসভাপতি আবুল কাসেম আহমেদ, বিকেএমইএর সাবেক সভাপতি ফজলুল হক, বারভিডার সাবেক সভাপতি আবদুল হক ও ওষুধ শিল্প সমিতির সাবেক সভাপতি এস এম সফিউজ্জামান প্রমুখ এ সময় উপস্থিত ছিলেন।
ব্যবসায়ীরা বাণিজ্যমন্ত্রীকে জানান, ২০১১ সালের ফেব্রুয়ারিতে ‘সার্ক বিজনেস লিডারশিপ কনক্লেভ’ ঢাকায় অনুষ্ঠিত হবে। এতে সার্কভুক্ত আটটি দেশের ব্যবসায়ী, বিনিয়োগকারী ও সংশ্লিষ্ট প্রতিনিধিরা অংশ নেবেন।
সম্মেলনে দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোকে পরস্পরের মধ্যে বাণিজ্য বাড়ানো এবং দেশগুলোর মধ্যে সব ধরনের যোগাযোগ স্থাপন ও বিদ্যমান যোগাযোগ আরও উন্নত করার বিষয়ে আলোচনা হবে।
বৈঠকে বাণিজ্যমন্ত্রী জানান, ১৯৪৭ সালে এ অঞ্চলের দেশগুলোর নিজেদের মধ্যে প্রায় ২০ শতাংশ বাণিজ্য হতো। তা এখন কমে পাঁচ শতাংশের নিচে নেমে এসেছে। এ অবস্থার উন্নয়ন ঘটাতে হবে।
মেধাসম্পদ স্বত্ব: বিশ্বের অন্য স্বল্পোন্নত দেশের (এলডিসি) মতো মেধাসম্পদ স্বত্বের বিষয়টি বাংলাদেশের জন্যও একটি বোঝা হয়ে দাঁড়িয়েছে বলে মনে করেন বাণিজ্যমন্ত্রী ফারুক খান।
বাণিজ্যমন্ত্রী বলেছেন, খাদ্যনিরাপত্তা, ন্যূনতম শিক্ষা অর্জন ও স্বাস্থ্যসুবিধার জন্য বাংলাদেশের মানুষ সংগ্রাম করে যাচ্ছে। তার পরও মেধাস্বত্ব বিষয়ে আন্তরিকতার কোনো অভাব নেই।
গত মঙ্গলবার রাজধানীর স্থানীয় একটি হোটেলে ‘মেধাস্বত্ব সংরক্ষণ চুক্তি বাস্তবায়নে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে চাহিদা যাচাই’ শীর্ষক তিন দিনব্যাপী এক কর্মশালা উদ্বোধনকালে প্রধান অতিথির বক্তব্যে বাণিজ্যমন্ত্রী এ কথা বলেন। আজ বৃহস্পতিবার কর্মশালার শেষ দিন।
বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থার (ডব্লিউটিও) পরিচালক অ্যান্টনি টবমান ও বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের ডব্লিউটিও সেলের মহাপরিচালক অমিতাভ চক্রবর্তী উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন।
অন্যদের মধ্যে বাংলাদেশ ট্যারিফ কমিশনের চেয়ারম্যান মজিবুর রহমান, বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব এম আলী রেজা মুর্তজা এবং বাংলাদেশ টেক্সটাইল মিলস অ্যাসোসিয়েশনের (বিটিএমএ) সভাপতি আবদুল হাই সরকার উপস্থিত ছিলেন।
কর্মশালায় আফগানিস্তান, ভিয়েতনাম, নেপাল, মিয়ানমার, বাংলাদেশসহ এশিয়া ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের ১০টি দেশের প্রতিনিধি এবং ডব্লিউটিও, ডব্লিউএইচও, ডব্লিউআইপিও, আঙ্কটাড, ইসি ও ইউএনসহ ১০টি আন্তর্জাতিক সংস্থার প্রতিনিধি অংশ নেন। বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের ডব্লিউটিও সেল কর্মশালাটির আয়োজক।
চ্যালেঞ্জগুলো হলো: সদস্য দেশগুলোর মধ্যে বাণিজ্য সম্প্রসারণে সহজে ভিসা পাওয়া, শুল্ক ও অশুল্ক বাধা দূর করা এবং বিনিয়োগ পরিস্থিতির উন্নতি।
পাশাপাশি বাণিজ্যমন্ত্রী এসসিসিকে অচলাবস্থা ও গতানুগতিক ধারা থেকে বের করে নিয়ে আসারও তাগিদ দিয়েছেন। বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, ‘বাংলাদেশ বর্তমানে সার্ক চেম্বারের নেতৃত্বে রয়েছে। নেতাদের অভিজ্ঞতাকে কাজে লাগিয়ে বাঙালির সামর্থ্যের প্রমাণ দিতে হবে।’
গত মঙ্গলবার সচিবালয়ে এসসিসির এক প্রতিনিধিদল বাণিজ্যমন্ত্রীর সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করতে গেলে তিনি এসব কথা জানান।
১৬ সদস্যের প্রতিনিধিদলের নেতৃত্ব দেন এসসিসির সভাপতি আনিসুল হক। এফবিসিসিআইয়ের সভাপতি এ কে আজাদ, এসসিসি সহসভাপতি আবুল কাসেম আহমেদ, বিকেএমইএর সাবেক সভাপতি ফজলুল হক, বারভিডার সাবেক সভাপতি আবদুল হক ও ওষুধ শিল্প সমিতির সাবেক সভাপতি এস এম সফিউজ্জামান প্রমুখ এ সময় উপস্থিত ছিলেন।
ব্যবসায়ীরা বাণিজ্যমন্ত্রীকে জানান, ২০১১ সালের ফেব্রুয়ারিতে ‘সার্ক বিজনেস লিডারশিপ কনক্লেভ’ ঢাকায় অনুষ্ঠিত হবে। এতে সার্কভুক্ত আটটি দেশের ব্যবসায়ী, বিনিয়োগকারী ও সংশ্লিষ্ট প্রতিনিধিরা অংশ নেবেন।
সম্মেলনে দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোকে পরস্পরের মধ্যে বাণিজ্য বাড়ানো এবং দেশগুলোর মধ্যে সব ধরনের যোগাযোগ স্থাপন ও বিদ্যমান যোগাযোগ আরও উন্নত করার বিষয়ে আলোচনা হবে।
বৈঠকে বাণিজ্যমন্ত্রী জানান, ১৯৪৭ সালে এ অঞ্চলের দেশগুলোর নিজেদের মধ্যে প্রায় ২০ শতাংশ বাণিজ্য হতো। তা এখন কমে পাঁচ শতাংশের নিচে নেমে এসেছে। এ অবস্থার উন্নয়ন ঘটাতে হবে।
মেধাসম্পদ স্বত্ব: বিশ্বের অন্য স্বল্পোন্নত দেশের (এলডিসি) মতো মেধাসম্পদ স্বত্বের বিষয়টি বাংলাদেশের জন্যও একটি বোঝা হয়ে দাঁড়িয়েছে বলে মনে করেন বাণিজ্যমন্ত্রী ফারুক খান।
বাণিজ্যমন্ত্রী বলেছেন, খাদ্যনিরাপত্তা, ন্যূনতম শিক্ষা অর্জন ও স্বাস্থ্যসুবিধার জন্য বাংলাদেশের মানুষ সংগ্রাম করে যাচ্ছে। তার পরও মেধাস্বত্ব বিষয়ে আন্তরিকতার কোনো অভাব নেই।
গত মঙ্গলবার রাজধানীর স্থানীয় একটি হোটেলে ‘মেধাস্বত্ব সংরক্ষণ চুক্তি বাস্তবায়নে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে চাহিদা যাচাই’ শীর্ষক তিন দিনব্যাপী এক কর্মশালা উদ্বোধনকালে প্রধান অতিথির বক্তব্যে বাণিজ্যমন্ত্রী এ কথা বলেন। আজ বৃহস্পতিবার কর্মশালার শেষ দিন।
বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থার (ডব্লিউটিও) পরিচালক অ্যান্টনি টবমান ও বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের ডব্লিউটিও সেলের মহাপরিচালক অমিতাভ চক্রবর্তী উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন।
অন্যদের মধ্যে বাংলাদেশ ট্যারিফ কমিশনের চেয়ারম্যান মজিবুর রহমান, বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব এম আলী রেজা মুর্তজা এবং বাংলাদেশ টেক্সটাইল মিলস অ্যাসোসিয়েশনের (বিটিএমএ) সভাপতি আবদুল হাই সরকার উপস্থিত ছিলেন।
কর্মশালায় আফগানিস্তান, ভিয়েতনাম, নেপাল, মিয়ানমার, বাংলাদেশসহ এশিয়া ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের ১০টি দেশের প্রতিনিধি এবং ডব্লিউটিও, ডব্লিউএইচও, ডব্লিউআইপিও, আঙ্কটাড, ইসি ও ইউএনসহ ১০টি আন্তর্জাতিক সংস্থার প্রতিনিধি অংশ নেন। বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের ডব্লিউটিও সেল কর্মশালাটির আয়োজক।
No comments