জাপানে মৃত্যুদণ্ডাদেশ পর্যালোচনার ঘোষণা বিচারমন্ত্রীর
জাপানে মৃত্যুদণ্ডাদেশ পাওয়া দুই ব্যক্তির ফাঁসি কার্যকর করা হয়েছে। গতকাল বুধবার ভোরে টোকিও কারাগারে তাঁদের ফাঁসি দেওয়া হয়। গত বছর নতুন সরকার ক্ষমতায় আসার পর এই প্রথম ফাঁসি কার্যকর করা হলো। ফাঁসি কার্যকর করার সময় বিচারমন্ত্রী কিকো চিবা উপস্থিত ছিলেন। তিনি এই মৃত্যুদণ্ডাদেশের বিরোধিতা করে আসছিলেন। মৃত্যুদণ্ডাদেশ পর্যালোচনার জন্য গতকাল তিনি একটি কমিটি গঠন করার কথা ঘোষণা করেন।
যাদের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হয়েছে তাঁরা হলেন কাজুও শিনোজাওয়া (৫৯) ও হিদেনোরি ওগাতা (৩৩)। একটি গয়নার দোকানে গুলিবর্ষণ করে ছয় নারীকে হত্যার দায়ে অভিযুক্ত হন শিনোজাওয়া। ওগাতা একজন নারী ও একজন পুরুষকে হত্যা করেন। দুটিই ২০০৩ সালের ঘটনা।
কিকো চিবা জাপানের প্রথম বিচারমন্ত্রী, যিনি সরকারিভাবে কোনো মৃত্যুদণ্ডাদেশ কার্যকর করার ঘটনা সরাসরি দেখলেন। ফাঁসি দেওয়ার পর মন্ত্রী সংবাদমাধ্যমকে বলেন, তিনি চান তাঁর মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে একটি দল ঘটনাটি পর্যালোচনা করুক।
কিকো চিবা বলেন, ‘ফাঁসি কার্যকর হওয়ার ঘটনা আমি নিজ চোখে দেখেছি। ঘটনাটি আবার আমাকে মৃত্যুদণ্ড নিয়ে গভীরভাবে চিন্তা করতে তাড়িত করেছে। মৃত্যুদণ্ড নিয়ে যে মৌলিক আলোচনার প্রয়োজন রয়েছে, তা আবার জোরালোভাবে অনুভব করছি।’
যাদের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হয়েছে তাঁরা হলেন কাজুও শিনোজাওয়া (৫৯) ও হিদেনোরি ওগাতা (৩৩)। একটি গয়নার দোকানে গুলিবর্ষণ করে ছয় নারীকে হত্যার দায়ে অভিযুক্ত হন শিনোজাওয়া। ওগাতা একজন নারী ও একজন পুরুষকে হত্যা করেন। দুটিই ২০০৩ সালের ঘটনা।
কিকো চিবা জাপানের প্রথম বিচারমন্ত্রী, যিনি সরকারিভাবে কোনো মৃত্যুদণ্ডাদেশ কার্যকর করার ঘটনা সরাসরি দেখলেন। ফাঁসি দেওয়ার পর মন্ত্রী সংবাদমাধ্যমকে বলেন, তিনি চান তাঁর মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে একটি দল ঘটনাটি পর্যালোচনা করুক।
কিকো চিবা বলেন, ‘ফাঁসি কার্যকর হওয়ার ঘটনা আমি নিজ চোখে দেখেছি। ঘটনাটি আবার আমাকে মৃত্যুদণ্ড নিয়ে গভীরভাবে চিন্তা করতে তাড়িত করেছে। মৃত্যুদণ্ড নিয়ে যে মৌলিক আলোচনার প্রয়োজন রয়েছে, তা আবার জোরালোভাবে অনুভব করছি।’
No comments