বদলেরই ইঙ্গিত মেনেজেসের
মাইকনকে এ মুহূর্তে বিশ্বের সেরা রাইটব্যাক বলছে অনেকেই। অনেক দিন ধরেই নিজের ছায়া হয়ে আছেন ঠিক, কিন্তু সময়ের অন্যতম সেরা মিডফিল্ডারদের দলে আছেন কাকাও। তা হতে পারে, কিন্তু ব্রাজিল কোচ মানো মেনেজেসের প্রথম ঘোষিত দলে এঁদের স্থান নেই।
১০ আগস্ট যুক্তরাষ্ট্রের বিপক্ষে মেনেজেসের প্রীতি ম্যাচের দলে আসলে জায়গা হয়নি দক্ষিণ আফ্রিকা বিশ্বকাপে খেলা বেশির ভাগ খেলোয়াড়েরই। লুসিও, হুলিও সিজার, লুইস ফ্যাবিয়ানো...প্রায় সবাই পড়ে গেছেন বাতিলের খাতায়। কার্লোস দুঙ্গার বিশ্বকাপ দল থেকে মেনেজেসের দলে ঠাঁই পেয়েছেন মাত্র চারজন—রবিনহো, রামিরেস, দানি আলভেজ ও থিয়াগো সিলভা।
অনেকেই হয়তো মেনেজেসের শুরুটাকে দুঙ্গার সঙ্গে মেলাতে চাইবেন। ২০০৬ বিশ্বকাপের পর দায়িত্ব পেয়ে দুঙ্গা যে দল দিয়েছিলেন, তাতে কাটা পড়েছিলেন সেই বিশ্বকাপে খেলা রোনালদো-রবার্তো কার্লোসদের মতো বড় তারকারা। এবারও হলো তাই।
তবে এমন ভাবাটা মনে হয় ভুলই হবে। কারণ দুঙ্গা ব্রাজিলকে দূরে সরিয়ে নিয়ে গিয়েছিলেন তাদের স্বাভাবিক ‘সুন্দর ফুটবল’ থেকে। আর মেনেজেসের কণ্ঠে ব্রাজিলের সেই ‘সুন্দর ফুটবল’ ফিরিয়ে আনার কথা, ‘জয়ের অনেক পথই আছে। সব পথেই শ্রদ্ধা আছে আমার। তবে ব্রাজিলের মানুষ যা চায়, সেই সুন্দর ফুটবল খেলে যদি জয় পাওয়া যায়, সেটা হবে দারুণ। আমি সেই চেষ্টাই করব।’ মেনেজেসের ঘোষিত প্রথম দলটাতেও আছে এই কথার প্রতিফলন।
ব্রাজিলের সাবেক তারকাদের অনেক অনুরোধের পরও সান্তোসের দুই তরুণ তুর্কি পাওলো হেনরিকে গানসো ও নেইমারকে বিশ্বকাপের দলে রাখেননি দুঙ্গা। মেনেজেস তাঁর দলে রাখলেন দুজনকেই। আর মাইকনের বিকল্প হিসেবে দলে নিয়েছেন আরেক তরুণ ডিফেন্ডার ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের রাফায়েলকে।
তরুণ খেলোয়াড় আরও আছে মেনেজেসের দলে। তাঁর দলের ১১ জনই আছেন ব্রাজিলের বিখ্যাত হলুদ জার্সি গায়ে অভিষেকের অপেক্ষায়। এমনিতেই তারুণ্য আর অভিজ্ঞতার সফল সমন্বয় ঘটাতে পারার সুনাম আছে মেনেজেসের, এর সঙ্গে তাঁর ওপর বর্তেছে ২০১২ অলিম্পিক ফুটবলের দায়িত্বও। সেটা মাথায় রেখেই তারুণ্যের প্রতিই হয়তো বেশি ঝুঁকেছেন তিনি।
তবে তারুণ্যের প্রতি জোর দিতে গিয়ে অভিজ্ঞতার বিষয়টি ভুলে যেতে চান না মেনেজেস। সেটা যদি না চান, তাহলে কাকা, লুসিও, সিজারদের বাদ দিয়ে দল গড়লেন কেন? মেনেজেসের উত্তর, ‘এখন গুছিয়ে ওঠার সময়। এ সময় তাদের ডাকার প্রয়োজন নেই বা এটা ভালোও নয়। আর এখন তো কেবল শুরু। আমাদের সামনে তাকানোর সময়, পেছনে কী হয়েছে বা হয়নি সেদিকে নয়।’ এএফপি, ওয়েবসাইট।
ব্রাজিল দল
গোলরক্ষক: জেফারসন, রেনান, ভিক্টর। ডিফেন্ডার: আন্দ্রে সান্তোস, দানি আলভেজ, মার্সেলো, রাফায়েল, ডেভিড লুইস, হেনরিকে, রেভার, থিয়াগো সিলভা। মিডফিল্ডার: কার্লোস এদুয়ার্দো, এডারসন, পাওলো হেনরিকে গানসো, হার্নানেস, জুসিলেই, লুকাস, রামিরেস, সান্দ্রো। ফরোয়ার্ড: আলেক্সান্ডার পাতো, আন্দ্রে, ডিয়েগো টারডেল্লি, নেইমার, রবিনহো।
১০ আগস্ট যুক্তরাষ্ট্রের বিপক্ষে মেনেজেসের প্রীতি ম্যাচের দলে আসলে জায়গা হয়নি দক্ষিণ আফ্রিকা বিশ্বকাপে খেলা বেশির ভাগ খেলোয়াড়েরই। লুসিও, হুলিও সিজার, লুইস ফ্যাবিয়ানো...প্রায় সবাই পড়ে গেছেন বাতিলের খাতায়। কার্লোস দুঙ্গার বিশ্বকাপ দল থেকে মেনেজেসের দলে ঠাঁই পেয়েছেন মাত্র চারজন—রবিনহো, রামিরেস, দানি আলভেজ ও থিয়াগো সিলভা।
অনেকেই হয়তো মেনেজেসের শুরুটাকে দুঙ্গার সঙ্গে মেলাতে চাইবেন। ২০০৬ বিশ্বকাপের পর দায়িত্ব পেয়ে দুঙ্গা যে দল দিয়েছিলেন, তাতে কাটা পড়েছিলেন সেই বিশ্বকাপে খেলা রোনালদো-রবার্তো কার্লোসদের মতো বড় তারকারা। এবারও হলো তাই।
তবে এমন ভাবাটা মনে হয় ভুলই হবে। কারণ দুঙ্গা ব্রাজিলকে দূরে সরিয়ে নিয়ে গিয়েছিলেন তাদের স্বাভাবিক ‘সুন্দর ফুটবল’ থেকে। আর মেনেজেসের কণ্ঠে ব্রাজিলের সেই ‘সুন্দর ফুটবল’ ফিরিয়ে আনার কথা, ‘জয়ের অনেক পথই আছে। সব পথেই শ্রদ্ধা আছে আমার। তবে ব্রাজিলের মানুষ যা চায়, সেই সুন্দর ফুটবল খেলে যদি জয় পাওয়া যায়, সেটা হবে দারুণ। আমি সেই চেষ্টাই করব।’ মেনেজেসের ঘোষিত প্রথম দলটাতেও আছে এই কথার প্রতিফলন।
ব্রাজিলের সাবেক তারকাদের অনেক অনুরোধের পরও সান্তোসের দুই তরুণ তুর্কি পাওলো হেনরিকে গানসো ও নেইমারকে বিশ্বকাপের দলে রাখেননি দুঙ্গা। মেনেজেস তাঁর দলে রাখলেন দুজনকেই। আর মাইকনের বিকল্প হিসেবে দলে নিয়েছেন আরেক তরুণ ডিফেন্ডার ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের রাফায়েলকে।
তরুণ খেলোয়াড় আরও আছে মেনেজেসের দলে। তাঁর দলের ১১ জনই আছেন ব্রাজিলের বিখ্যাত হলুদ জার্সি গায়ে অভিষেকের অপেক্ষায়। এমনিতেই তারুণ্য আর অভিজ্ঞতার সফল সমন্বয় ঘটাতে পারার সুনাম আছে মেনেজেসের, এর সঙ্গে তাঁর ওপর বর্তেছে ২০১২ অলিম্পিক ফুটবলের দায়িত্বও। সেটা মাথায় রেখেই তারুণ্যের প্রতিই হয়তো বেশি ঝুঁকেছেন তিনি।
তবে তারুণ্যের প্রতি জোর দিতে গিয়ে অভিজ্ঞতার বিষয়টি ভুলে যেতে চান না মেনেজেস। সেটা যদি না চান, তাহলে কাকা, লুসিও, সিজারদের বাদ দিয়ে দল গড়লেন কেন? মেনেজেসের উত্তর, ‘এখন গুছিয়ে ওঠার সময়। এ সময় তাদের ডাকার প্রয়োজন নেই বা এটা ভালোও নয়। আর এখন তো কেবল শুরু। আমাদের সামনে তাকানোর সময়, পেছনে কী হয়েছে বা হয়নি সেদিকে নয়।’ এএফপি, ওয়েবসাইট।
ব্রাজিল দল
গোলরক্ষক: জেফারসন, রেনান, ভিক্টর। ডিফেন্ডার: আন্দ্রে সান্তোস, দানি আলভেজ, মার্সেলো, রাফায়েল, ডেভিড লুইস, হেনরিকে, রেভার, থিয়াগো সিলভা। মিডফিল্ডার: কার্লোস এদুয়ার্দো, এডারসন, পাওলো হেনরিকে গানসো, হার্নানেস, জুসিলেই, লুকাস, রামিরেস, সান্দ্রো। ফরোয়ার্ড: আলেক্সান্ডার পাতো, আন্দ্রে, ডিয়েগো টারডেল্লি, নেইমার, রবিনহো।
No comments