সেনাবাহিনীকে দুর্নীতিমুক্ত রাখা নিশ্চিত করব: জে. বিজয় কুমার
ভারতের নবনিযুক্ত সেনাপ্রধান জেনারেল বিজয় কুমার সিং সম্প্রতি ভারতীয় সাময়িকী ইন্ডিয়া টুডের মুখোমুখি হয়েছিলেন। এই কথোপকথনের সংক্ষিপ্ত অনুবাদ পাঠকদের জন্য তুলে ধরা হলো।
প্রশ্ন: নতুন সেনাপ্রধান হওয়ার পর দেশবাসী ও সেনাবাহিনীর প্রতি আপনার বক্তব্য কী?
জেনারেল বিজয়: আমার বক্তব্য খুবই পরিষ্কার। আমি যুদ্ধ ও শান্তির সময় সেনাবাহিনীর প্রধান হিসেবে সব দায়িত্ব সফলভাবে সম্পাদন করতে চাই। এটা আমার জন্য বিরাট একটা চ্যালেঞ্জ। সেনাবাহিনীর যেসব আইনগত বাধ্যবাধকতা রয়েছে, সেগুলো যেন ঠিকঠাক পূরণ হয়, সেগুলো আমি নিশ্চিত করতে চাই।
প্রশ্ন: সেনাবাহিনীর প্রধান হিসেবে নিয়োগ পাওয়ার পর আপনার প্রথম কাজ কী ছিল?
জেনারেল বিজয়: আমি সর্বস্তরের মানুষের সঙ্গে দেখা করেছি। তাঁদের মধ্যে অনেক প্রবীণ ব্যক্তিও ছিলেন। সেনাবাহিনীর প্রধানের দায়িত্বে সফল হতে হলে সবার সহযোগিতা প্রয়োজন। আমার লক্ষ্য খুব সহজ ও সোজা। আমি সেনাবাহিনীকে সত্যিকারের শক্তিশালী ও পেশাদারি বাহিনীতে পরিণত করতে চাই।
প্রশ্ন: সাম্প্রতিক সময়ে দুর্নীতির কিছু অভিযোগ ভারতীয় সেনাবাহিনীর ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন করেছে...
জেনারেল বিজয়: ভারতে সেনাবাহিনীই একমাত্র সংস্থা, যেখানে প্রতিটি অনৈতিক কার্যকলাপের বিচার হয়েছে। অপরাধ করলে শাস্তি পেতে হবে—এটাই সেনাবাহিনীর নীতি। আমাদের নিশ্চিত করতে হবে যে এই নীতি অক্ষুণ্ন থাকবে। সেনাবাহিনী পরিচ্ছন্ন ও দুর্নীতিমুক্ত রাখতে আমাদের কাজ করে যেতে হবে। পেশাদার সৈনিকদের আত্মসম্মান, নৈতিকতাবোধ ও ভাবমূর্তি অক্ষুণ্ন রাখার ব্যাপারে আমাদের মনোযোগী হতে হবে।
প্রশ্ন: ভারতীয় সেনাবাহিনীর আধুনিকীকরণ প্রক্রিয়া বেশ কয়েক বছর ধরেই নানা কারণে বাধাগ্রস্ত হচ্ছে। এতে প্রস্তুতি বাধাগ্রস্ত হচ্ছে।
জেনারেল বিজয়: সেনাবাহিনীর আধুনিকীকরণ একটি দীর্ঘ প্রক্রিয়া। সেনাবাহিনী সব চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত কি না, তা অনেক কিছুর ওপর নির্ভর করে। এখানে সেনাবাহিনীর প্রশিক্ষণ, নিয়োগসহ অনেক কিছু জড়িত। কেবল অস্ত্রশস্ত্র ও যন্ত্রপাতির আধুনিকীকরণই সবকিছু নয়।
প্রশ্ন: নতুন সেনাপ্রধান হওয়ার পর দেশবাসী ও সেনাবাহিনীর প্রতি আপনার বক্তব্য কী?
জেনারেল বিজয়: আমার বক্তব্য খুবই পরিষ্কার। আমি যুদ্ধ ও শান্তির সময় সেনাবাহিনীর প্রধান হিসেবে সব দায়িত্ব সফলভাবে সম্পাদন করতে চাই। এটা আমার জন্য বিরাট একটা চ্যালেঞ্জ। সেনাবাহিনীর যেসব আইনগত বাধ্যবাধকতা রয়েছে, সেগুলো যেন ঠিকঠাক পূরণ হয়, সেগুলো আমি নিশ্চিত করতে চাই।
প্রশ্ন: সেনাবাহিনীর প্রধান হিসেবে নিয়োগ পাওয়ার পর আপনার প্রথম কাজ কী ছিল?
জেনারেল বিজয়: আমি সর্বস্তরের মানুষের সঙ্গে দেখা করেছি। তাঁদের মধ্যে অনেক প্রবীণ ব্যক্তিও ছিলেন। সেনাবাহিনীর প্রধানের দায়িত্বে সফল হতে হলে সবার সহযোগিতা প্রয়োজন। আমার লক্ষ্য খুব সহজ ও সোজা। আমি সেনাবাহিনীকে সত্যিকারের শক্তিশালী ও পেশাদারি বাহিনীতে পরিণত করতে চাই।
প্রশ্ন: সাম্প্রতিক সময়ে দুর্নীতির কিছু অভিযোগ ভারতীয় সেনাবাহিনীর ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন করেছে...
জেনারেল বিজয়: ভারতে সেনাবাহিনীই একমাত্র সংস্থা, যেখানে প্রতিটি অনৈতিক কার্যকলাপের বিচার হয়েছে। অপরাধ করলে শাস্তি পেতে হবে—এটাই সেনাবাহিনীর নীতি। আমাদের নিশ্চিত করতে হবে যে এই নীতি অক্ষুণ্ন থাকবে। সেনাবাহিনী পরিচ্ছন্ন ও দুর্নীতিমুক্ত রাখতে আমাদের কাজ করে যেতে হবে। পেশাদার সৈনিকদের আত্মসম্মান, নৈতিকতাবোধ ও ভাবমূর্তি অক্ষুণ্ন রাখার ব্যাপারে আমাদের মনোযোগী হতে হবে।
প্রশ্ন: ভারতীয় সেনাবাহিনীর আধুনিকীকরণ প্রক্রিয়া বেশ কয়েক বছর ধরেই নানা কারণে বাধাগ্রস্ত হচ্ছে। এতে প্রস্তুতি বাধাগ্রস্ত হচ্ছে।
জেনারেল বিজয়: সেনাবাহিনীর আধুনিকীকরণ একটি দীর্ঘ প্রক্রিয়া। সেনাবাহিনী সব চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত কি না, তা অনেক কিছুর ওপর নির্ভর করে। এখানে সেনাবাহিনীর প্রশিক্ষণ, নিয়োগসহ অনেক কিছু জড়িত। কেবল অস্ত্রশস্ত্র ও যন্ত্রপাতির আধুনিকীকরণই সবকিছু নয়।
No comments