দুঃস্মৃতি ভুলতে অবসর নিলেন আদেবায়োর
৩৮ ম্যাচে ১৬ গোল। টোগোর অধিনায়ক ইমানুয়েল আদেবায়োর এখানেই ইতি টেনে দিলেন তাঁর আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ারের।
বয়স কেবল ২৬, ফর্মটাও ভালোই যাচ্ছে। তার পরও হঠাৎ করে কেন এমন সিদ্ধান্ত? সিদ্ধান্তের মূলে গত জানুয়ারিতে টোগো দলের ওপর সন্ত্রাসী হামলা। অ্যাঙ্গোলাতে আফ্রিকান নেশনস কাপে অনুশীলনে যাওয়ার পথে টোগোর টিম বাসে বন্দুক হামলা চালিয়েছিল একদল সন্ত্রাসী। সেই হামলায় মৃত্যু হয়েছিল কোচিং দলের দুই সদস্যের। আহত হয়েছিলেন বেশ কয়েকজন খেলোয়াড়। ওই দুঃস্মৃতি এখনো তাড়া করে বেড়ায় ম্যানচেস্টার সিটির স্ট্রাইকার আদেবায়োরকে। ‘জানুয়ারিতে আমার দুই স্বদেশির জীবন কেড়ে নেওয়া অ্যাঙ্গোলার ওই সন্ত্রাসী হামলার পরই কঠিন এই সিদ্ধান্তটা আমি নিয়েছি’—বলেছেন আর্সেনালের সাবেক স্ট্রাইকার।
বিশ্ব ফুটবলে টোগো বড় কোনো নাম নয়। বিশ্বকাপের চূড়ান্ত আসরে খেলেছে মাত্র একবারই। সেই ২০০৬ বিশ্বকাপে সব কটি ম্যাচে হেরে প্রথম রাউন্ড থেকেই বিদায়। তবে ছোট দলের বড় তারকাই আদেবায়োর। ২০০৫-২০০৮, টানা চারবার টোগোর বর্ষসেরা ফুটবলার হয়েছেন। আফ্রিকান বর্ষসেরার মুকুট পরেছেন একবার। দলের নেতৃত্বভারটাও তাই ন্যস্ত ছিল তাঁর ওপরই। সবকিছুই স্মৃতির মালা হয়ে গাঁথা থাকবে আদেবায়োরের হূদয়ে, ‘নয় বছর টোগোর হয়ে খেলেছি আমি। অ্যাঙ্গোলার ওই হামলাটা বাদ দিলে ভালো কিছু স্মৃতি আছে আমার। আমার ওপর বিশ্বাস রেখে আমাকে দলের অধিনায়ক করা হয়েছিল বলে আমি গর্বিত।’
বয়স কেবল ২৬, ফর্মটাও ভালোই যাচ্ছে। তার পরও হঠাৎ করে কেন এমন সিদ্ধান্ত? সিদ্ধান্তের মূলে গত জানুয়ারিতে টোগো দলের ওপর সন্ত্রাসী হামলা। অ্যাঙ্গোলাতে আফ্রিকান নেশনস কাপে অনুশীলনে যাওয়ার পথে টোগোর টিম বাসে বন্দুক হামলা চালিয়েছিল একদল সন্ত্রাসী। সেই হামলায় মৃত্যু হয়েছিল কোচিং দলের দুই সদস্যের। আহত হয়েছিলেন বেশ কয়েকজন খেলোয়াড়। ওই দুঃস্মৃতি এখনো তাড়া করে বেড়ায় ম্যানচেস্টার সিটির স্ট্রাইকার আদেবায়োরকে। ‘জানুয়ারিতে আমার দুই স্বদেশির জীবন কেড়ে নেওয়া অ্যাঙ্গোলার ওই সন্ত্রাসী হামলার পরই কঠিন এই সিদ্ধান্তটা আমি নিয়েছি’—বলেছেন আর্সেনালের সাবেক স্ট্রাইকার।
বিশ্ব ফুটবলে টোগো বড় কোনো নাম নয়। বিশ্বকাপের চূড়ান্ত আসরে খেলেছে মাত্র একবারই। সেই ২০০৬ বিশ্বকাপে সব কটি ম্যাচে হেরে প্রথম রাউন্ড থেকেই বিদায়। তবে ছোট দলের বড় তারকাই আদেবায়োর। ২০০৫-২০০৮, টানা চারবার টোগোর বর্ষসেরা ফুটবলার হয়েছেন। আফ্রিকান বর্ষসেরার মুকুট পরেছেন একবার। দলের নেতৃত্বভারটাও তাই ন্যস্ত ছিল তাঁর ওপরই। সবকিছুই স্মৃতির মালা হয়ে গাঁথা থাকবে আদেবায়োরের হূদয়ে, ‘নয় বছর টোগোর হয়ে খেলেছি আমি। অ্যাঙ্গোলার ওই হামলাটা বাদ দিলে ভালো কিছু স্মৃতি আছে আমার। আমার ওপর বিশ্বাস রেখে আমাকে দলের অধিনায়ক করা হয়েছিল বলে আমি গর্বিত।’
No comments