পেরুতে হিমবাহ ধসে সুনামি, নিহত ৩
পেরুর আন্দিজে গত রোববার একটি বিশালাকৃতির হিমবাহ ধসে কারহুয়াজ শহরের কাছে এক হ্রদে পড়লে ৭৫ ফুট উঁচু সুনামি ঢেউয়ের সৃষ্টি হয়। ওই জলোচ্ছ্বাসে অন্তত তিন ব্যক্তি ভেসে গেছেন। নষ্ট হয়ে গেছে ওই শহরের একটি পানি প্রক্রিয়াজাতকরণ ব্যবস্থা। গত সোমবার সে দেশের সরকারি কর্মকর্তারা এ কথা জানিয়েছেন।
তদন্তকারী ব্যক্তিরা জানান, রাজধানী লিমার ২০০ মাইল উত্তরে কারহুয়াজ শহরের একটি লেকে এক হাজার ৬৪০ ফুট দীর্ঘ ও ৬৫৬ ফুট প্রস্থের হুয়াক্লান হিমবাহটি গত রোববার ধসে পড়ে।
পেরুর খনি প্রকৌশলী ইনস্টিটিউটের হিমবাহ বিশেষজ্ঞ প্যাট্রিসিও ভাদেরামা বলেন, হিমবাহের অংশটি হ্রদে পড়ার পর হ্রদের তীরের ২৩ মিটার উঁচু মাটির বাঁধ ভেঙে পড়ে। এতে বোঝা যায়, সুনামি ঢেউটির উচ্চতাও ২৩ মিটার ছিল।
পেরু কর্তৃপক্ষ আরও হিমবাহ ধসের আশঙ্কায় পর্বত উপত্যকা থেকে লোকজনকে সরিয়ে নিয়েছে।
বিশ্বের গ্রীষ্মমণ্ডলীয় ৭০ ভাগ তুষার এলাকা পেরুতে অবস্থিত। এ হিমবাহ ধসের মাধ্যমে আবারও প্রমাণিত হলো, পেরুর বরফ গলতে শুরু করেছে। বিজ্ঞানীরা বলছেন, উষ্ণতা বাড়ার কারণে আগামী ২০ বছরের মধ্যে পেরুর সব বরফ গলে যাবে।
১৯৭০ সালে হুয়াসকারান পার্বত্য এলাকায় এক তুষারধসে ইয়ুঙ্গে শহর নিশ্চিহ্ন হয়ে যায়। এতে ২০ হাজার মানুষ নিহত হয়।
তদন্তকারী ব্যক্তিরা জানান, রাজধানী লিমার ২০০ মাইল উত্তরে কারহুয়াজ শহরের একটি লেকে এক হাজার ৬৪০ ফুট দীর্ঘ ও ৬৫৬ ফুট প্রস্থের হুয়াক্লান হিমবাহটি গত রোববার ধসে পড়ে।
পেরুর খনি প্রকৌশলী ইনস্টিটিউটের হিমবাহ বিশেষজ্ঞ প্যাট্রিসিও ভাদেরামা বলেন, হিমবাহের অংশটি হ্রদে পড়ার পর হ্রদের তীরের ২৩ মিটার উঁচু মাটির বাঁধ ভেঙে পড়ে। এতে বোঝা যায়, সুনামি ঢেউটির উচ্চতাও ২৩ মিটার ছিল।
পেরু কর্তৃপক্ষ আরও হিমবাহ ধসের আশঙ্কায় পর্বত উপত্যকা থেকে লোকজনকে সরিয়ে নিয়েছে।
বিশ্বের গ্রীষ্মমণ্ডলীয় ৭০ ভাগ তুষার এলাকা পেরুতে অবস্থিত। এ হিমবাহ ধসের মাধ্যমে আবারও প্রমাণিত হলো, পেরুর বরফ গলতে শুরু করেছে। বিজ্ঞানীরা বলছেন, উষ্ণতা বাড়ার কারণে আগামী ২০ বছরের মধ্যে পেরুর সব বরফ গলে যাবে।
১৯৭০ সালে হুয়াসকারান পার্বত্য এলাকায় এক তুষারধসে ইয়ুঙ্গে শহর নিশ্চিহ্ন হয়ে যায়। এতে ২০ হাজার মানুষ নিহত হয়।
No comments