ব্যাংকের কিছু সেবামাশুল আবার কমানো হলো
বাংলাদেশ ব্যাংক দেশের ব্যাংকগুলোয় গ্রাহকের জন্য প্রযোজ্য বিভিন্ন ধরনের সেবামাশুল আরেক দফা হ্রাস করেছে। গত বুধবার এ সংক্রান্ত নির্দেশনা জারি করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক, যা সব ব্যাংকের কাছে পাঠানো হয়েছে।
এর আগে গত বছর বাংলাদেশ ব্যাংক বিভিন্ন ধরনের সেবামাশুলের সর্বোচ্চ হার নির্ধারণ করে দিয়েছিল। বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলো বিভিন্ন ধরনের কাজের জন্য অতিরিক্ত হারে কমিশন ও মাশুল আদায় করছে বলে গ্রাহকদের কাছ থেকে অভিযোগ আসার পরিপ্রেক্ষিতে কেন্দ্রীয় ব্যাংক এই পদক্ষেপ নেয়।
নতুন নির্দেশনা অনুসারে ডেফার্ড (প্রলম্বিত) ঋণপত্র খোলার জন্য ত্রৈমাসিক ভিত্তিতে কমিশনের সর্বোচ্চ হার হবে দশমিক ৫০ শতাংশ। বর্তমানে এই হার দশমিক ৬০ শতাংশ।
ঋণপত্র নিশ্চিতকরণের জন্য সর্বোচ্চ মাশুলের হার হবে দশমিক ২০ শতাংশ। বর্তমানে এই হার আছে দশমিক ২৫ শতাংশ।
ঋণপত্র উপদেশনা, ঋণপত্র সংশোধন ও ঋণপত্র স্থানান্তরের ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ হার ৭৫০ টাকায় নির্ধারণের জন্য বলা হয়েছে। এত দিন এই হার ছিল এক হাজার টাকা।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নির্দেশনায় এফসিসি/ডাটা ম্যাক্স মাশুল ও কপি ডকুমেন্ট এনডোর্সমেন্ট মাশুল প্রথা বাতিল করা হয়েছে।
রপ্তানি বিল নেগোসিয়েশন কমিশন এবং রপ্তানি বিল সংগ্রহ কমিশন সর্বোচ্চ দশমিক ১৫ শতাংশ হার নির্ধারণ করে দিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। এত দিন ব্যাংকগুলো নিজেদের ইচ্ছেমতো এই হার নির্ধারণ করত।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নির্দেশনায় আরও বলা হয়েছে, রপ্তানিনীতি ২০০৬-০৯ অনুসারে প্রত্যাহার অযোগ্য ঋণপত্রের অধীনে সাইট পেমেন্টের ভিত্তিতে যদি পণ্য রপ্তানি করা হয়, তাহলে রপ্তানিকারককে প্রয়োজনীয় রপ্তানি দলিলপত্র জমা দেওয়ার শর্তে বাণিজ্যিক ব্যাংক বকেয়া সুদ ধার্য করবে না।
এ ছাড়া রপ্তানি কর্মকাণ্ডে সহায়তা দিতে রপ্তানি উন্নয়ন তহবিল থেকে প্রদত্ত ঋণের সুদের হার নির্ধারণের ক্ষেত্রে লন্ডন আন্তব্যাংক হারের (লাইবর) সঙ্গে সর্বোচ্চ এক শতাংশ যোগ করা যাবে বলে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নির্দেশনায় বলা হয়েছে।
এর আগে গত বছর বাংলাদেশ ব্যাংক বিভিন্ন ধরনের সেবামাশুলের সর্বোচ্চ হার নির্ধারণ করে দিয়েছিল। বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলো বিভিন্ন ধরনের কাজের জন্য অতিরিক্ত হারে কমিশন ও মাশুল আদায় করছে বলে গ্রাহকদের কাছ থেকে অভিযোগ আসার পরিপ্রেক্ষিতে কেন্দ্রীয় ব্যাংক এই পদক্ষেপ নেয়।
নতুন নির্দেশনা অনুসারে ডেফার্ড (প্রলম্বিত) ঋণপত্র খোলার জন্য ত্রৈমাসিক ভিত্তিতে কমিশনের সর্বোচ্চ হার হবে দশমিক ৫০ শতাংশ। বর্তমানে এই হার দশমিক ৬০ শতাংশ।
ঋণপত্র নিশ্চিতকরণের জন্য সর্বোচ্চ মাশুলের হার হবে দশমিক ২০ শতাংশ। বর্তমানে এই হার আছে দশমিক ২৫ শতাংশ।
ঋণপত্র উপদেশনা, ঋণপত্র সংশোধন ও ঋণপত্র স্থানান্তরের ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ হার ৭৫০ টাকায় নির্ধারণের জন্য বলা হয়েছে। এত দিন এই হার ছিল এক হাজার টাকা।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নির্দেশনায় এফসিসি/ডাটা ম্যাক্স মাশুল ও কপি ডকুমেন্ট এনডোর্সমেন্ট মাশুল প্রথা বাতিল করা হয়েছে।
রপ্তানি বিল নেগোসিয়েশন কমিশন এবং রপ্তানি বিল সংগ্রহ কমিশন সর্বোচ্চ দশমিক ১৫ শতাংশ হার নির্ধারণ করে দিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। এত দিন ব্যাংকগুলো নিজেদের ইচ্ছেমতো এই হার নির্ধারণ করত।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নির্দেশনায় আরও বলা হয়েছে, রপ্তানিনীতি ২০০৬-০৯ অনুসারে প্রত্যাহার অযোগ্য ঋণপত্রের অধীনে সাইট পেমেন্টের ভিত্তিতে যদি পণ্য রপ্তানি করা হয়, তাহলে রপ্তানিকারককে প্রয়োজনীয় রপ্তানি দলিলপত্র জমা দেওয়ার শর্তে বাণিজ্যিক ব্যাংক বকেয়া সুদ ধার্য করবে না।
এ ছাড়া রপ্তানি কর্মকাণ্ডে সহায়তা দিতে রপ্তানি উন্নয়ন তহবিল থেকে প্রদত্ত ঋণের সুদের হার নির্ধারণের ক্ষেত্রে লন্ডন আন্তব্যাংক হারের (লাইবর) সঙ্গে সর্বোচ্চ এক শতাংশ যোগ করা যাবে বলে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নির্দেশনায় বলা হয়েছে।
No comments