সেমেনিয়ার দ্বিতীয় জয়
লিঙ্গ পরীক্ষা বলছে, কাস্টার সেমেনিয়া নারী নন। আইনের কথা, গত আগস্টে বার্লিন বিশ্ব চ্যাম্পিয়নশিপে জেতা সোনাটি তাই ফেরত দিতে হবে দক্ষিণ আফ্রিকার এই অ্যাথলেটকে। কিন্তু নিরেট আইন নয়, জয় হলো মানবিকতার। তাঁর লিঙ্গ পরীক্ষার ফল প্রকাশ হওয়ার পর থেকে যে অবর্ণনীয় মানসিক নির্যাতন সয়েছেন সেটি বিবেচনা করে সেমেনিয়ার সোনাটি কেড়ে নিচ্ছে না আন্তর্জাতিক অ্যাথলেটিকস সংস্থা (আইএএএফ)। বার্লিনে মেয়েদের ৮০০ মিটারে সোনা জিতেছিলেন তিনি।
সোনাটি তাঁর কাছে রাখা হবে না কেড়ে নেওয়া হবে—বিষয়টির সুরাহা করতে সম্প্রতি জোহানেসবার্গে বৈঠকে বসেছিল আইএএএফ, এএসএ আর দক্ষিণ আফ্রিকার ক্রীড়া মন্ত্রণালয়। তিন পক্ষ একমত হয়, প্রত্যন্ত গ্রাম থেকে উঠে আসা সেমেনিয়া জেনে-বুঝে কোনো অন্যায় করেননি। তাই সর্বসম্মতভাবে সোনাটি কেড়ে না নেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। সেমেনিয়া পান ‘দ্বিতীয় জয়’।
সোনাটি তাঁর কাছে রাখা হবে না কেড়ে নেওয়া হবে—বিষয়টির সুরাহা করতে সম্প্রতি জোহানেসবার্গে বৈঠকে বসেছিল আইএএএফ, এএসএ আর দক্ষিণ আফ্রিকার ক্রীড়া মন্ত্রণালয়। তিন পক্ষ একমত হয়, প্রত্যন্ত গ্রাম থেকে উঠে আসা সেমেনিয়া জেনে-বুঝে কোনো অন্যায় করেননি। তাই সর্বসম্মতভাবে সোনাটি কেড়ে না নেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। সেমেনিয়া পান ‘দ্বিতীয় জয়’।
No comments