কে ফোন করেছিলেন রাজ্জাককে
ফ্লাইট না পাওয়ায় পরশু আসতে না পারলেও কাল সন্ধ্যায় ঢাকায় পৌঁছানোর কথা ছিল পাকিস্তানি অলরাউন্ডার আবদুল রাজ্জাকের। কিন্তু ঢাকা থেকে যাওয়া ‘রহস্যজনক’ এক টেলিফোন পেয়ে তিনি আর এলেন না। আজ মিরপুর স্টেডিয়ামে গাজী ট্যাংকের বিপক্ষে আবাহনীর বিদেশি খেলোয়াড় তাই ভারতের রেশমী রঞ্জন পারিদাই।
আবাহনী কর্মকর্তা জালাল ইউনুস জানিয়েছেন, ম্যাচপ্রতি সাড়ে তিন হাজার ডলারে চুক্তি চূড়ান্ত হয়েছিল রাজ্জাকের সঙ্গে। গালফ এয়ারলাইন্সের বিমানে পরশু রাতেই তাঁর লাহোর থেকে রওনা দেওয়ার কথা। বাহরাইন হয়ে জিএফ-২৪৮ ফ্লাইটে ঢাকা পৌঁছানোর কথা কাল সন্ধ্যা ৭টায়। কিন্তু পরশু রাতে রাজ্জাকের এজেন্টের সঙ্গে যোগাযোগ করে হতভম্ব হয়ে যান জালাল ইউনুস, ‘এজেন্টের মাধ্যমে কনফারেন্স লাইনে আমার রাজ্জাকের সঙ্গে কথা হয়েছে। ও বলল, বিমানবন্দরে যাওয়ার পথে আবাহনী থেকে নাকি তাকে কে ফোন করে বলেছে, ২০ তারিখের খেলা পিছিয়ে গেছে। অথচ আমাদের ক্লাব থেকে কেউ রাজ্জাককে ফোন করেনি।’ টেলিফোনে রাজ্জাককে যেকোনো উপায়ে কোনো একটা ফ্লাইট ধরে ঢাকায় চলে আসতে বলেছিলেন তিনি। কিন্তু ওই সময়ে নাকি আর কোনো ফ্লাইট পাননি রাজ্জাক।
এ ঘটনাকে আবাহনীর বিরুদ্ধে একটা ষড়যন্ত্র বলেই দেখছেন জালাল ইউনুস, ‘এটা খুবই রহস্যজনক, হাস্যকরও। একটা অজ্ঞাত ফোন পেয়েই ও সিদ্ধান্ত নিয়ে নিল! আমরা যারা নিয়মিত তার সঙ্গে যোগাযোগ করছি, তাদের সঙ্গে কথা না বলেই সে খেলা পেছানোর ব্যাপারে নিশ্চিত হলো কী করে? আমাদের আশঙ্কা, আবাহনীর বিপক্ষে এটা কোনো ক্লাবের ষড়যন্ত্রও হতে পারে।’
রাজ্জাককে প্রথমে সই করিয়েছিল গাজী ট্যাংক। তবে তিনজন বিদেশি খেলোয়াড় খেলিয়ে ফেলায় তাঁকে আর খেলানো সম্ভব নয় তাদের পক্ষে। সেই গাজী ট্যাংকই আজ আবার আবাহনীর প্রতিপক্ষ। আবাহনীর ইঙ্গিতটা কি তাহলে আজকের প্রতিপক্ষের দিকেই?
গাজী ট্যাংক ম্যানেজার এ কে এম কামরুজ্জামান অবশ্য এ প্রসঙ্গে কোনো কথা বলতে চাইলেন না, ‘এ ব্যাপারে আমাদের কোনো বক্তব্য নেই।’
আবাহনী কর্মকর্তা জালাল ইউনুস জানিয়েছেন, ম্যাচপ্রতি সাড়ে তিন হাজার ডলারে চুক্তি চূড়ান্ত হয়েছিল রাজ্জাকের সঙ্গে। গালফ এয়ারলাইন্সের বিমানে পরশু রাতেই তাঁর লাহোর থেকে রওনা দেওয়ার কথা। বাহরাইন হয়ে জিএফ-২৪৮ ফ্লাইটে ঢাকা পৌঁছানোর কথা কাল সন্ধ্যা ৭টায়। কিন্তু পরশু রাতে রাজ্জাকের এজেন্টের সঙ্গে যোগাযোগ করে হতভম্ব হয়ে যান জালাল ইউনুস, ‘এজেন্টের মাধ্যমে কনফারেন্স লাইনে আমার রাজ্জাকের সঙ্গে কথা হয়েছে। ও বলল, বিমানবন্দরে যাওয়ার পথে আবাহনী থেকে নাকি তাকে কে ফোন করে বলেছে, ২০ তারিখের খেলা পিছিয়ে গেছে। অথচ আমাদের ক্লাব থেকে কেউ রাজ্জাককে ফোন করেনি।’ টেলিফোনে রাজ্জাককে যেকোনো উপায়ে কোনো একটা ফ্লাইট ধরে ঢাকায় চলে আসতে বলেছিলেন তিনি। কিন্তু ওই সময়ে নাকি আর কোনো ফ্লাইট পাননি রাজ্জাক।
এ ঘটনাকে আবাহনীর বিরুদ্ধে একটা ষড়যন্ত্র বলেই দেখছেন জালাল ইউনুস, ‘এটা খুবই রহস্যজনক, হাস্যকরও। একটা অজ্ঞাত ফোন পেয়েই ও সিদ্ধান্ত নিয়ে নিল! আমরা যারা নিয়মিত তার সঙ্গে যোগাযোগ করছি, তাদের সঙ্গে কথা না বলেই সে খেলা পেছানোর ব্যাপারে নিশ্চিত হলো কী করে? আমাদের আশঙ্কা, আবাহনীর বিপক্ষে এটা কোনো ক্লাবের ষড়যন্ত্রও হতে পারে।’
রাজ্জাককে প্রথমে সই করিয়েছিল গাজী ট্যাংক। তবে তিনজন বিদেশি খেলোয়াড় খেলিয়ে ফেলায় তাঁকে আর খেলানো সম্ভব নয় তাদের পক্ষে। সেই গাজী ট্যাংকই আজ আবার আবাহনীর প্রতিপক্ষ। আবাহনীর ইঙ্গিতটা কি তাহলে আজকের প্রতিপক্ষের দিকেই?
গাজী ট্যাংক ম্যানেজার এ কে এম কামরুজ্জামান অবশ্য এ প্রসঙ্গে কোনো কথা বলতে চাইলেন না, ‘এ ব্যাপারে আমাদের কোনো বক্তব্য নেই।’
No comments