আমের মাস শুরু
বৈশাখ
পেরিয়ে প্রকৃতি এখন জ্যৈষ্ঠ মাসে। শুরু হলো
আমের মাস। এ মাসেই আম, লিচু, কাঁঠাল, জামসহ নানা জাতের ফল পাকতে শুরু করে।
এসব পাকা ফলের মিষ্টি গন্ধ সহজেই সবার মন কাড়ে।
গ্রীষ্মকালের শেষ মাস জ্যৈষ্ঠ। ষড়ঋতুর এ দেশে প্রথম ঋতুটি প্রাণিকূলের জন্য প্রকৃতির আশীর্বাদ হয়ে আসে। ফলদ গাছগুলো পূর্ণ হয়ে ওঠে ফলে ফলে। আমের শহর রাজশাহীতে শুরু হয় আম ‘ভাঙা’। দীর্ঘ প্রতীক্ষার পর আমের গন্ধে ভরে ওঠে রাজশাহীর বাজার, ছড়িয়ে পড়ে ঢাকাসহ সারাদেশে।
ফল ‘বিষমুক্ত’ রাখতে গত তিন বছর ধরে গাছ থেকে আম পাড়ার জন্য সময় বেঁধে দিচ্ছে প্রশাসন। জেলা প্রশাসনের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, এ বছর গোপালভোগ ২০ মে, রাণীপছন্দ ও লক্ষ্মা বা লক্ষ্মণভোগ ২৫ মে, হিমসাগর ও ক্ষীরসাপাত ২৮ মে, ল্যাংড়া ৬ জুন; আম্রপালি, ফজলি ও সুরমা ফজলি ১৬ জুন এবং আশ্বিনা আম আগামী ১ জুলাই থেকে পাড়া যাবে।
আমের মুকুল থেকে শুরু করে আম পাড়া পর্যন্ত নেওয়া হয় ব্যাপক প্রস্তুতি। আমের রাজধানী হিসেবে পরিচিত রাজশাহী-চাঁপাইনবাবগঞ্জ এলাকার আম বাগান আর বাজারে অনেকে ভ্রমণ করে থাকেন। তবে এবার রোজার মধ্যে হওয়ায় ঈদের পরপরই রাজশাহী ও চাঁপাইনবাবগঞ্জ এলাকা কর্মব্যস্ততায় মুখর হয়ে ওঠবে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।
রাজশাহী মহানগরীর আমচাষি ও ব্যবসায়ীরা জানান, সাধারণত জ্যৈষ্ঠ মাসের শুরুর পর ধীরে ধীরে আম পাকতে শুরু করে। বিভিন্ন জাতের আম পর্যায়ক্রমে বাজারে নামতে থাকে। মধ্য রমজানের পর বাজারে বিভিন্ন জাত ও স্বাদের আম নামতে শুরু করবে। অনেকেই আবার রমজানের কারণে আম ভাঙবেন না। সেই অর্থে ঈদের পরেই রাজশাহীতে আম ভাঙা পুরোদমে শুরু হবে। এছাড়া গাছে আম পাকিয়ে নামালে কেমিক্যাল দিতে হয় না। এ জন্য এখন সবাই গাছ থেকেই পাকা আম পাড়েন।
রাজশাহী ফল গবেষণা কেন্দ্রের প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. আলিম উদ্দিন বলেন, অন্যান্য আমের চেয়ে গুটি আম প্রতিবছরই আগে পাকে। এবারও তার ব্যতিক্রম হয়নি। অনেকে এখন গুটি আম নামাতে শুরু করবেন। এছাড়া জেলা প্রশাসনের বেঁধে দেওয়ার সময় অনুযায়ী সাত দফায় আম নামাতে পারবেন তারা।
জানা গেছে, চলতি মৌসুমে রাজশাহীতে প্রায় ২ লাখ ১৮ হাজার মেট্রিক টন আমের উৎপাদন লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। প্রকৃতিক কোনো দুর্যোগে ক্ষতিগ্রস্ত না হলে এ বছর লক্ষ্যমাত্রার চেয়েও বেশি আম উৎপাদন হতে পারে।
গ্রীষ্মকালের শেষ মাস জ্যৈষ্ঠ। ষড়ঋতুর এ দেশে প্রথম ঋতুটি প্রাণিকূলের জন্য প্রকৃতির আশীর্বাদ হয়ে আসে। ফলদ গাছগুলো পূর্ণ হয়ে ওঠে ফলে ফলে। আমের শহর রাজশাহীতে শুরু হয় আম ‘ভাঙা’। দীর্ঘ প্রতীক্ষার পর আমের গন্ধে ভরে ওঠে রাজশাহীর বাজার, ছড়িয়ে পড়ে ঢাকাসহ সারাদেশে।
ফল ‘বিষমুক্ত’ রাখতে গত তিন বছর ধরে গাছ থেকে আম পাড়ার জন্য সময় বেঁধে দিচ্ছে প্রশাসন। জেলা প্রশাসনের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, এ বছর গোপালভোগ ২০ মে, রাণীপছন্দ ও লক্ষ্মা বা লক্ষ্মণভোগ ২৫ মে, হিমসাগর ও ক্ষীরসাপাত ২৮ মে, ল্যাংড়া ৬ জুন; আম্রপালি, ফজলি ও সুরমা ফজলি ১৬ জুন এবং আশ্বিনা আম আগামী ১ জুলাই থেকে পাড়া যাবে।
আমের মুকুল থেকে শুরু করে আম পাড়া পর্যন্ত নেওয়া হয় ব্যাপক প্রস্তুতি। আমের রাজধানী হিসেবে পরিচিত রাজশাহী-চাঁপাইনবাবগঞ্জ এলাকার আম বাগান আর বাজারে অনেকে ভ্রমণ করে থাকেন। তবে এবার রোজার মধ্যে হওয়ায় ঈদের পরপরই রাজশাহী ও চাঁপাইনবাবগঞ্জ এলাকা কর্মব্যস্ততায় মুখর হয়ে ওঠবে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।
রাজশাহী মহানগরীর আমচাষি ও ব্যবসায়ীরা জানান, সাধারণত জ্যৈষ্ঠ মাসের শুরুর পর ধীরে ধীরে আম পাকতে শুরু করে। বিভিন্ন জাতের আম পর্যায়ক্রমে বাজারে নামতে থাকে। মধ্য রমজানের পর বাজারে বিভিন্ন জাত ও স্বাদের আম নামতে শুরু করবে। অনেকেই আবার রমজানের কারণে আম ভাঙবেন না। সেই অর্থে ঈদের পরেই রাজশাহীতে আম ভাঙা পুরোদমে শুরু হবে। এছাড়া গাছে আম পাকিয়ে নামালে কেমিক্যাল দিতে হয় না। এ জন্য এখন সবাই গাছ থেকেই পাকা আম পাড়েন।
রাজশাহী ফল গবেষণা কেন্দ্রের প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. আলিম উদ্দিন বলেন, অন্যান্য আমের চেয়ে গুটি আম প্রতিবছরই আগে পাকে। এবারও তার ব্যতিক্রম হয়নি। অনেকে এখন গুটি আম নামাতে শুরু করবেন। এছাড়া জেলা প্রশাসনের বেঁধে দেওয়ার সময় অনুযায়ী সাত দফায় আম নামাতে পারবেন তারা।
জানা গেছে, চলতি মৌসুমে রাজশাহীতে প্রায় ২ লাখ ১৮ হাজার মেট্রিক টন আমের উৎপাদন লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। প্রকৃতিক কোনো দুর্যোগে ক্ষতিগ্রস্ত না হলে এ বছর লক্ষ্যমাত্রার চেয়েও বেশি আম উৎপাদন হতে পারে।
No comments