পররাষ্ট্রমন্ত্রী শুনলেন ১০ ঘণ্টা, বললেন কম by মিজানুর রহমান
৩
দিনে ১০ ঘণ্টার বেশি সময় ধরে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তাদের কথা
শুনলেন নয়া মন্ত্রী ড. এ কে আবদুল মোমেন। পুনঃনিয়োগ পাওয়া পররাষ্ট্র
প্রতিমন্ত্রী শাহরিয়ার আলম এমপির উপস্থিতিতে মন্ত্রী প্রত্যেক
বিভাগ-অনুবিভাগের দায়িত্বপ্রাপ্ত জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তাদের ব্রিফ নিলেন।
পরিচালক থেকে সিনিয়র সচিব পর্যন্ত সর্বস্তরের কর্মকর্তাদের অংশগ্রহণে অনুষ্ঠিত সিনিয়র অফিসিয়াল মিটিং (এসওএম) শুরু হয়েছিল গত বৃহস্পতিবার। সেদিন প্রায় সাড়ে ৩ ঘণ্টা, সাপ্তাহিক ছুটির দিন শনিবার প্রায় ৫ ঘণ্টা এবং গতকাল আড়াই ঘণ্টা (এসওএম) চলার পর বিশেষ বৈঠকটি শেষ হয়েছে। ৪ দফা মুলতবির মধ্য দিয়ে চলা তিন দিনের ওই স্পেশাল ব্রিফিংয়ে পররাষ্ট্রমন্ত্রীকে আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক রাজনীতির প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের কূটনৈতিক কার্যক্রমের (দ্বিপক্ষীয় ও বহুপক্ষীয় সম্পর্ক) বিস্তারিত হাল নাগাদ করলেন দেশের পেশাদার কূটনীতিকরা। বর্তমানে কেমন চলছে, ভবিষ্যতের জন্য কোথায় গুরুত্ব দেয়া জরুরি এবং এসব কাজে কী কী বাধা বা চ্যালেঞ্জ হতে পারে- তা নিয়ে কর্মকর্তাদের কাছ থেকে ধারণা পাওয়ার চেষ্টা করেন শিক্ষাবিদ কাম কূটনীতিক ও রাজনীতিক ড. মোমেন।
সিনিয়র অফিসিয়াল মিটিং বা এসওএম সূত্র বলছে, টানা ওই ব্রিফিংয়ে মন্ত্রী শুনেছেন প্রায় পুরো সময়, বলেছেন খুবই সামান্য। মন্ত্রী বিভাগ-অনুবিভাগের প্রধানদের লিখিত বক্তব্যের বাইরেও বিভিন্ন বিষয়ে তাদের কাছে জানতে চেয়েছেন।
যত সামান্য পরামর্শও দিয়েছেন। সেখানে তিনি ইকোনমিক ডিপ্লোমেসি বা অর্থনৈতিক কূটনীতিতে জোর দিয়েছেন। ব্যবসা-বাণিজ্য ও বিনিয়োগ বৃদ্ধির টার্গেট রেখে পেশাদারদের পরবর্তী কার্যক্রম চালানোর তাগিদ দিয়েছেন। সাউথ সাউথ কো-অপারেশন বা দক্ষিণ-দক্ষিণ সহযোগিতা জোরদার এবং এ সংক্রান্ত বৈশ্বিক ম্যাকানিজমকে (টায়েঙ্গেল ফর্মুলা) কাজে লাগিয়ে দ্বিপক্ষীয়ভাবে স্বার্থ উদ্ধারে কূটনৈতিক কার্যক্রম জোরদারের পরামর্শ দিয়েছেন। সম্ভাবনাময় ব্লু-ইকোনমির সুফল ঘরে তুলতে এখনই কার্যকর কর্ম-পরিকল্পনা গ্রহণের তাগিদ দিয়েছেন।
সার্ক কোন অবস্থায় আছে তা জানতে চেয়েছেন। প্রশাসনিক কার্যক্রমে স্বচ্ছতা বিশেষ করে দূতাবাসগুলোর কার্যক্রম মনিটরিংয়ের নির্দেশনা দিয়েছেন। বিভিন্ন মিশনের অনিয়ম-দুর্নীতির অভিযোগগুলোর বিষয়ে তদন্তসাপেক্ষে দ্রুত ব্যবস্থা নেয়ার নির্দেশ দিয়েছেন। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কার্যক্রম দৃশ্যমান করা তথা মন্ত্রণালয়ের ভাবমূর্তি বাড়াতেও তাগিদ ছিল নয়া মন্ত্রীর। এ জন্য বহিঃপ্রচার অনুবিভাগকে আরও শক্তিশালীকরণে জোর দিয়েছেন। বৈঠকে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলো ব্যবহারে সতর্কতার পরামর্শ দেয়া হয়েছে। জানতে চাওয়া হয়েছে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ফেসবুক অ্যাকাউন্ট ভেরিফাইড কি-না?। জবাবে বিভ্রান্তিকর তথ্যে খানিক বিরক্তিও প্রকাশ করা হয়েছে।
পরিচালক থেকে সিনিয়র সচিব পর্যন্ত সর্বস্তরের কর্মকর্তাদের অংশগ্রহণে অনুষ্ঠিত সিনিয়র অফিসিয়াল মিটিং (এসওএম) শুরু হয়েছিল গত বৃহস্পতিবার। সেদিন প্রায় সাড়ে ৩ ঘণ্টা, সাপ্তাহিক ছুটির দিন শনিবার প্রায় ৫ ঘণ্টা এবং গতকাল আড়াই ঘণ্টা (এসওএম) চলার পর বিশেষ বৈঠকটি শেষ হয়েছে। ৪ দফা মুলতবির মধ্য দিয়ে চলা তিন দিনের ওই স্পেশাল ব্রিফিংয়ে পররাষ্ট্রমন্ত্রীকে আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক রাজনীতির প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের কূটনৈতিক কার্যক্রমের (দ্বিপক্ষীয় ও বহুপক্ষীয় সম্পর্ক) বিস্তারিত হাল নাগাদ করলেন দেশের পেশাদার কূটনীতিকরা। বর্তমানে কেমন চলছে, ভবিষ্যতের জন্য কোথায় গুরুত্ব দেয়া জরুরি এবং এসব কাজে কী কী বাধা বা চ্যালেঞ্জ হতে পারে- তা নিয়ে কর্মকর্তাদের কাছ থেকে ধারণা পাওয়ার চেষ্টা করেন শিক্ষাবিদ কাম কূটনীতিক ও রাজনীতিক ড. মোমেন।
সিনিয়র অফিসিয়াল মিটিং বা এসওএম সূত্র বলছে, টানা ওই ব্রিফিংয়ে মন্ত্রী শুনেছেন প্রায় পুরো সময়, বলেছেন খুবই সামান্য। মন্ত্রী বিভাগ-অনুবিভাগের প্রধানদের লিখিত বক্তব্যের বাইরেও বিভিন্ন বিষয়ে তাদের কাছে জানতে চেয়েছেন।
যত সামান্য পরামর্শও দিয়েছেন। সেখানে তিনি ইকোনমিক ডিপ্লোমেসি বা অর্থনৈতিক কূটনীতিতে জোর দিয়েছেন। ব্যবসা-বাণিজ্য ও বিনিয়োগ বৃদ্ধির টার্গেট রেখে পেশাদারদের পরবর্তী কার্যক্রম চালানোর তাগিদ দিয়েছেন। সাউথ সাউথ কো-অপারেশন বা দক্ষিণ-দক্ষিণ সহযোগিতা জোরদার এবং এ সংক্রান্ত বৈশ্বিক ম্যাকানিজমকে (টায়েঙ্গেল ফর্মুলা) কাজে লাগিয়ে দ্বিপক্ষীয়ভাবে স্বার্থ উদ্ধারে কূটনৈতিক কার্যক্রম জোরদারের পরামর্শ দিয়েছেন। সম্ভাবনাময় ব্লু-ইকোনমির সুফল ঘরে তুলতে এখনই কার্যকর কর্ম-পরিকল্পনা গ্রহণের তাগিদ দিয়েছেন।
সার্ক কোন অবস্থায় আছে তা জানতে চেয়েছেন। প্রশাসনিক কার্যক্রমে স্বচ্ছতা বিশেষ করে দূতাবাসগুলোর কার্যক্রম মনিটরিংয়ের নির্দেশনা দিয়েছেন। বিভিন্ন মিশনের অনিয়ম-দুর্নীতির অভিযোগগুলোর বিষয়ে তদন্তসাপেক্ষে দ্রুত ব্যবস্থা নেয়ার নির্দেশ দিয়েছেন। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কার্যক্রম দৃশ্যমান করা তথা মন্ত্রণালয়ের ভাবমূর্তি বাড়াতেও তাগিদ ছিল নয়া মন্ত্রীর। এ জন্য বহিঃপ্রচার অনুবিভাগকে আরও শক্তিশালীকরণে জোর দিয়েছেন। বৈঠকে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলো ব্যবহারে সতর্কতার পরামর্শ দেয়া হয়েছে। জানতে চাওয়া হয়েছে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ফেসবুক অ্যাকাউন্ট ভেরিফাইড কি-না?। জবাবে বিভ্রান্তিকর তথ্যে খানিক বিরক্তিও প্রকাশ করা হয়েছে।
No comments