প্রধানমন্ত্রীর সংলাপে যাবে বিএনপি, যদি...
প্রধানমন্ত্রীর
সঙ্গে আবার সংলাপে অবশ্যই ‘নির্বাচন বাতিলের’ বিষয়টি এজেন্ডা হিসেবে থাকতে
হবে। এ দাবি করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি
বলেছেন, এজেন্ডা জানলে সংলাপে যাওয়ার বিষয়টি তাঁরা বিবেচনা করবেন। আজ
সোমবার দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে সিলেটের হজরত শাহজালাল (রহ.)–এর মাজার জিয়ারত
শেষে সাংবাদিকদের তিনি এ কথা বলেন।
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের গতকাল রোববার বলেন, একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে যেসব রাজনৈতিক দলের সঙ্গে সংলাপ হয়েছিল, তাদের আবার আমন্ত্রণ জানাবেন প্রধানমন্ত্রী। আজ মির্জা ফখরুলকে ওই সংলাপের বিষয়ে প্রশ্ন করা হয়। তখন তিনি বলেন, ‘সংলাপের এজেন্ডা তো আমরা জানি না। নিঃসন্দেহে যখন আমাদের এজেন্ডা জানাবেন, তখন আমরা সে বিষয়ে বিবেচনা করব।’
বিএনপির মহাসচিব বলেন, ‘সংলাপ যদি গতবারের মতো হয়, তাহলে সেটি অর্থবহ হবে না। সংলাপের আহ্বান করা হলে আমাদের এজেন্ডা একটি—এই নির্বাচন (একাদশ জাতীয় সংসদ) বাতিল করতে হবে। পুনরায় নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নির্বাচন দিয়ে জনগণের অধিকারকে প্রতিষ্ঠা করতে হবে।’
গত ৩০ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নিরঙ্কুশ বিজয় পায় আওয়ামী লীগ। বিএনপিসহ ঐক্যফ্রন্ট নির্বাচনে আটটি আসন পায়। এর মধ্যে বিএনপি ছয়টি এবং ঐক্যফ্রন্টের আরেক শরিক গণফোরাম দুটি আসন পায়। এই আট বিজয়ী এখনো সংসদ সদস্য হিসেবে শপথ নেননি। বিএনপিসহ ঐক্যফ্রন্ট ওই নির্বাচনের ফলাফল প্রত্যাখ্যান করেছে। এ নির্বাচন নিয়ে আজ মির্জা ফখরুল বলেন, ‘নির্বাচনে জনগণের রায়কে ডাকাতের মতো ডাকাতি করা হয়েছে।’
মির্জা ফখরুল অভিযোগ করেন, ‘একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন বাংলাদেশের রাজনীতির ইতিহাসে কলঙ্কিত অধ্যায়। দখলদারি সরকার জনগণের অধিকার হরণ করে নিয়ে গেছে। সংবিধান লঙ্ঘন করেছে। জনগণের রায়কে তারা ডাকাতের মতো ডাকাতি করে নিয়ে গেছে।’ উপজেলা নির্বাচনে ঐক্যফ্রন্ট কিংবা বিএনপি নির্বাচনে অংশ নেবে কি না—এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘স্থানীয় সরকার নির্বাচনগুলো সরকারের পরিবর্তন ঘটায় না। সুতরাং এ নির্বাচনগুলো মুখ্য ব্যাপার হয়ে দাঁড়ায় না। এখন যে নির্বাচন কমিশন আছে, যার অধীনে একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন হলো; সারা বিশ্বের সবাই দেখেছে কতটা অযোগ্য এই নির্বাচন কমিশন। তাদের কোনো যোগ্যতাই নেই সুষ্ঠুভাবে নির্বাচন পরিচালনা করার। সুতরাং তাদের অধীনে নির্বাচন করার কোনো প্রশ্নই নেই।’
এ সময় উপস্থিত ছিলেন কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের সভাপতি কাদের সিদ্দিকী, গণফোরামের নেতা সুব্রত চৌধুরী, মোস্তফা মহসিন মন্টু এবং সিলেট বিএনপি ও অঙ্গ–সংগঠনের নেতা-কর্মীরা।
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের গতকাল রোববার বলেন, একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে যেসব রাজনৈতিক দলের সঙ্গে সংলাপ হয়েছিল, তাদের আবার আমন্ত্রণ জানাবেন প্রধানমন্ত্রী। আজ মির্জা ফখরুলকে ওই সংলাপের বিষয়ে প্রশ্ন করা হয়। তখন তিনি বলেন, ‘সংলাপের এজেন্ডা তো আমরা জানি না। নিঃসন্দেহে যখন আমাদের এজেন্ডা জানাবেন, তখন আমরা সে বিষয়ে বিবেচনা করব।’
বিএনপির মহাসচিব বলেন, ‘সংলাপ যদি গতবারের মতো হয়, তাহলে সেটি অর্থবহ হবে না। সংলাপের আহ্বান করা হলে আমাদের এজেন্ডা একটি—এই নির্বাচন (একাদশ জাতীয় সংসদ) বাতিল করতে হবে। পুনরায় নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নির্বাচন দিয়ে জনগণের অধিকারকে প্রতিষ্ঠা করতে হবে।’
গত ৩০ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নিরঙ্কুশ বিজয় পায় আওয়ামী লীগ। বিএনপিসহ ঐক্যফ্রন্ট নির্বাচনে আটটি আসন পায়। এর মধ্যে বিএনপি ছয়টি এবং ঐক্যফ্রন্টের আরেক শরিক গণফোরাম দুটি আসন পায়। এই আট বিজয়ী এখনো সংসদ সদস্য হিসেবে শপথ নেননি। বিএনপিসহ ঐক্যফ্রন্ট ওই নির্বাচনের ফলাফল প্রত্যাখ্যান করেছে। এ নির্বাচন নিয়ে আজ মির্জা ফখরুল বলেন, ‘নির্বাচনে জনগণের রায়কে ডাকাতের মতো ডাকাতি করা হয়েছে।’
মির্জা ফখরুল অভিযোগ করেন, ‘একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন বাংলাদেশের রাজনীতির ইতিহাসে কলঙ্কিত অধ্যায়। দখলদারি সরকার জনগণের অধিকার হরণ করে নিয়ে গেছে। সংবিধান লঙ্ঘন করেছে। জনগণের রায়কে তারা ডাকাতের মতো ডাকাতি করে নিয়ে গেছে।’ উপজেলা নির্বাচনে ঐক্যফ্রন্ট কিংবা বিএনপি নির্বাচনে অংশ নেবে কি না—এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘স্থানীয় সরকার নির্বাচনগুলো সরকারের পরিবর্তন ঘটায় না। সুতরাং এ নির্বাচনগুলো মুখ্য ব্যাপার হয়ে দাঁড়ায় না। এখন যে নির্বাচন কমিশন আছে, যার অধীনে একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন হলো; সারা বিশ্বের সবাই দেখেছে কতটা অযোগ্য এই নির্বাচন কমিশন। তাদের কোনো যোগ্যতাই নেই সুষ্ঠুভাবে নির্বাচন পরিচালনা করার। সুতরাং তাদের অধীনে নির্বাচন করার কোনো প্রশ্নই নেই।’
এ সময় উপস্থিত ছিলেন কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের সভাপতি কাদের সিদ্দিকী, গণফোরামের নেতা সুব্রত চৌধুরী, মোস্তফা মহসিন মন্টু এবং সিলেট বিএনপি ও অঙ্গ–সংগঠনের নেতা-কর্মীরা।
No comments