ব্রেক্সিট আটকে দেয়ার আতঙ্কে তেরেসা মে
মঙ্গলবার
বৃটিশ পার্লামেন্টে ব্রেক্সিট চুক্তি নিয়ে ভোট। সেখানে কোনো চুক্তি ছাড়াই
ইউরোপিয় ইউনিয়ন ছাড়ার পরিবর্তে ব্রেক্সিটকে আটকে দেয়ার বড় আশঙ্কা করছেন
বৃটিশ প্রধানমন্ত্রী তেরেসা মে। তাই তিনি শেষ মুহূর্তে এমপিদের আশ্বস্ত
করার চেষ্টা করছেন, যেন তারা ব্রেক্সিট চুক্তিতে সায় দেন। আগেই তেরেসা মে
মন্তব্য করেছেন ব্রেক্সিট চুক্তি সম্পন্ন না হলে তা হবে বৃটেনের জন্য
বিপর্যয়। এ অবস্থায় মঙ্গলবার বৃটিশ পার্লামেন্টের হাউস অব কমন্সে ওই
চুক্তির ওপর ভোট হবে। তার আগে আজ সোমবার তার ভাষণ দেয়ার কথা রয়েছে। তাতে
তিনি পার্লামেন্টকে সতর্ক করবেন। এই সতর্কতায় তিনি বলবেন, কোনো চুক্তি
ছাড়াই ইউরোপিয় ইউনিয়ন ছাড়ার চেয়ে ব্রেক্সিটকেই আটকে দিতে পারে পার্লামেন্ট।
বিভিন্ন রিপোর্টে বলা হচ্ছে, পার্লামেন্টে তেরেসা মে পরাজিত হলে ব্রেক্সিটের নিয়ন্ত্রণ নিয়ে নিতে পারেন এমপিরা।
এর আগে তিনি বলেছেন, যদি ব্রেক্সিটের পক্ষে গণভোটের রায়কে বাস্তবায়ন করা না হয় তাহলে রাজনৈতিক আস্থা চরম আকারে ক্ষতিগ্রস্ত হবে। যদি পার্লামেন্টের ভোটে তেরেসা মে পরাজিত হন তাহলে তার বিরুদ্ধে অনাস্থা ভোট আনতে দৃঢ় প্রতিজ্ঞ বিরোধী লেবার দল। দলটির নেতা জেরেমি করবিন বলেছেন, এই চুক্তির বিরুদ্ধে ভোট দেবে লেবার দল। তা ছাড়া যদি ভোটে পরাজিত করা যায় সরকারকে তাহলে তার ওপর ভিত্তি করে একটি জাতীয় নির্বাচনের দিকে যাত্রা শুরু হতে পারে। তিনি বিবিসির অ্যানড্রু মার শোতে বলেন, এ অবস্থায় আমরা সরকারের বিরুদ্ধে অনাস্থা আনবো। লেবার দলের সঙ্গে যোগ দিয়ে এই চুক্তির বিপক্ষে ভোট দেবেন ক্ষমতাসীন কনজার্ভেটিভ পার্টির প্রায় ১০০ এমপি, ডেমোক্রেটিক ইউনিয়নিস্ট পার্টির ১০ জন এমপি। এ ছাড়া আছেন অন্য বিরোধী দলীয় এমপিরা।
এমন অবস্থায় আজ সোমবার কারখানা শ্রমিকদের উদ্দেশে বক্তব্য রাখবেন তেরেসা মে। সেখানে তিনি বলবেন, গত কয়েক সপ্তাহে আমরা দেখতে পেয়েছি ওয়েস্টমিনস্টারে এমন অনেকে আছেন, যারা ব্রেক্সিট প্রক্রিয়াকে বিলম্বিত বা থামিয়ে দিতে চান। তা করতে তারা সম্ভাব্য সব কিছুই ব্যবহার করবেন।
কি ঘটতে যাচ্ছে বৃটেনে- সোমবার ব্রেক্সিট নিয়ে চতুর্থ দিনের মতো বিতর্ক করবেন এমপিরা। পাঁচদিনের বিতর্কের পর পার্লামেন্টে অর্থপূর্ণ ভোট হবে। সংশোধনীর ওপরও ভোট দিতে পারেন এমপিরা, যাতে চুক্তিকে নতুন করে সাজানো যায়। যদি চুক্তি প্রত্যাখ্যাত হয় তাহলে ব্রেক্সিট নিয়ে ‘পরিকল্পনা-বি’ সাজাতে তিন দিনের সময় পাবেন তেরেসা মে। বুধবার ইউরোপিয় ইউনিয়ন থেকে আরো সুবিধা নেয়ার চেষ্টা করতে ব্রাসেলসে যেতে পারেন তিনি। এরপর ‘পরিকল্পনা-বি’ এর ওপর হাউস অব কমন্সে ভোট হতে পারে ২১শে জানুয়ারি সোমবার। যদি এমপিরা ব্রেক্সিটকে বিলম্বিত বা বাতিল না করেন তাহলে ২৯ শে মার্চ ইউরোপিয় ইউনিয়ন থেকে বেরিয়ে যাবে বৃটেন।
বিভিন্ন রিপোর্টে বলা হচ্ছে, পার্লামেন্টে তেরেসা মে পরাজিত হলে ব্রেক্সিটের নিয়ন্ত্রণ নিয়ে নিতে পারেন এমপিরা।
এর আগে তিনি বলেছেন, যদি ব্রেক্সিটের পক্ষে গণভোটের রায়কে বাস্তবায়ন করা না হয় তাহলে রাজনৈতিক আস্থা চরম আকারে ক্ষতিগ্রস্ত হবে। যদি পার্লামেন্টের ভোটে তেরেসা মে পরাজিত হন তাহলে তার বিরুদ্ধে অনাস্থা ভোট আনতে দৃঢ় প্রতিজ্ঞ বিরোধী লেবার দল। দলটির নেতা জেরেমি করবিন বলেছেন, এই চুক্তির বিরুদ্ধে ভোট দেবে লেবার দল। তা ছাড়া যদি ভোটে পরাজিত করা যায় সরকারকে তাহলে তার ওপর ভিত্তি করে একটি জাতীয় নির্বাচনের দিকে যাত্রা শুরু হতে পারে। তিনি বিবিসির অ্যানড্রু মার শোতে বলেন, এ অবস্থায় আমরা সরকারের বিরুদ্ধে অনাস্থা আনবো। লেবার দলের সঙ্গে যোগ দিয়ে এই চুক্তির বিপক্ষে ভোট দেবেন ক্ষমতাসীন কনজার্ভেটিভ পার্টির প্রায় ১০০ এমপি, ডেমোক্রেটিক ইউনিয়নিস্ট পার্টির ১০ জন এমপি। এ ছাড়া আছেন অন্য বিরোধী দলীয় এমপিরা।
এমন অবস্থায় আজ সোমবার কারখানা শ্রমিকদের উদ্দেশে বক্তব্য রাখবেন তেরেসা মে। সেখানে তিনি বলবেন, গত কয়েক সপ্তাহে আমরা দেখতে পেয়েছি ওয়েস্টমিনস্টারে এমন অনেকে আছেন, যারা ব্রেক্সিট প্রক্রিয়াকে বিলম্বিত বা থামিয়ে দিতে চান। তা করতে তারা সম্ভাব্য সব কিছুই ব্যবহার করবেন।
কি ঘটতে যাচ্ছে বৃটেনে- সোমবার ব্রেক্সিট নিয়ে চতুর্থ দিনের মতো বিতর্ক করবেন এমপিরা। পাঁচদিনের বিতর্কের পর পার্লামেন্টে অর্থপূর্ণ ভোট হবে। সংশোধনীর ওপরও ভোট দিতে পারেন এমপিরা, যাতে চুক্তিকে নতুন করে সাজানো যায়। যদি চুক্তি প্রত্যাখ্যাত হয় তাহলে ব্রেক্সিট নিয়ে ‘পরিকল্পনা-বি’ সাজাতে তিন দিনের সময় পাবেন তেরেসা মে। বুধবার ইউরোপিয় ইউনিয়ন থেকে আরো সুবিধা নেয়ার চেষ্টা করতে ব্রাসেলসে যেতে পারেন তিনি। এরপর ‘পরিকল্পনা-বি’ এর ওপর হাউস অব কমন্সে ভোট হতে পারে ২১শে জানুয়ারি সোমবার। যদি এমপিরা ব্রেক্সিটকে বিলম্বিত বা বাতিল না করেন তাহলে ২৯ শে মার্চ ইউরোপিয় ইউনিয়ন থেকে বেরিয়ে যাবে বৃটেন।
No comments