কানাডায় পৌঁছেছেন সেই সৌদি টিনেজার কুনুন
অবশেষে
কানাডায় পৌঁছেছেন সৌদি আরবের বহুল আলোচিত সেই তরুণী রাহাফ মোহাম্মদ আল
কুনুন (১৮)। শনিবার তিনি সিউল থেকে বিমানযোগে টরন্টোতে অবতরণের পর তাকে
গ্রহণ করেছেন কানাডার পররাষ্ট্রমন্ত্রী ক্রিস্টিয়া ফ্রিল্যান্ড। ফলে নতুন
জীবনের নতুন অধ্যায় শুরু হয়েছে কুনুনের। এখন থেকে তিনি কানাডার নাগরিক।
ধর্ম ত্যাগ করার কারণে তাকে তার পরিবার হত্যা করবে এমন অভিযোগে কুনুন
নিজেকে ব্যাংককের একটি হোটেলে অবরুদ্ধ করে রাখে। কারণ, তাকে কুয়েত হয়ে সৌদি
আরবে ফেরত পাঠানোর কথা ছিল। তার পিতা সৌদি আরবের হেইল প্রদেশের গভর্নর।
তিনি মেয়ের সঙ্গে সাক্ষাত করতে ছেলেকে সঙ্গে নিয়ে ব্যাংককে গিয়েছিলেন।
কিন্তু কুনুন তাদের সঙ্গে সাক্ষাত দেন নি। এ অবস্থায় পরিস্থিতিতে হস্তক্ষেপ করে জাতিসংঘের শরণার্থী বিষয়ক সংস্থা ইউএনএইচসিআর। তাদের হস্তক্ষেপে কুনুনকে শরণার্থী হিসেবে ঘোষণা দেয়া হয়। এরপর প্রাথমিকভাবে কুনুনকে অস্ট্রেলিয়া গ্রহণ করতে পারে বলে খবর বের হয়। কিন্তু শেষ পর্যন্ত তার ঠিকানা হয়েছে কানাডা।
এ সপ্তাহটা তাকে নিয়ে বিশ্বজুড়ে আলোচনা ছিল। সারা বিশ্ব থেকে তিনি পেয়েছেন বিপুল সমর্থন। তার পিতা ও ভাই ব্যাংককে তার সঙ্গে সাক্ষাত করতে গেলে তিনি শুক্রবার কোরিয়ান এয়ারযোগে ব্যাংকক থেকে উড়াল দেন সিউলে। সেখান থেকে টরন্টোগামী বিমানে চেপে বসেন। যাত্রাপথে বিমানের ভিতর থেকে টুইটারে ছবি পোস্ট করতে থাকেন। তাতে তাকে বিজনেস ক্লাসে বেশ স্বস্তিতে আছেন বলে দেখা যায়। টুইটে লিখেছেন, আমাকে সমর্থন দিয়ে আমার জীবন বাঁচানোর জন্য আপনাদের ধন্যবাদ জানাতে চাই। তিনি আরো লিখেছেন, সত্যিকারভাবে আমি কখনো এত ভালবাসা পাবো, আপনাদের সমর্থন পাবো এমনটা কখনো স্বপ্নেও ভাবি নি। আপনাদের সমর্থন আমাকে একজন উন্নত মানুষ হতে সহায়তা করবে।
বিমানবন্দরে কুনুনকে গ্রহণ করে কানাডার পররাষ্ট্রমন্ত্রী ফ্রিল্যান্ড সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন। এ সময় তিনি নিজের হাতে কুনুনকে জড়িয়ে ধরে ছিলেন। তিনি বলেন, ইনি হলেন রাহাফ মোহাম্মদ আল কুনুন। একজন অতি সাহসী নতুন কানাডিয়ান।
কিন্তু কুনুন তাদের সঙ্গে সাক্ষাত দেন নি। এ অবস্থায় পরিস্থিতিতে হস্তক্ষেপ করে জাতিসংঘের শরণার্থী বিষয়ক সংস্থা ইউএনএইচসিআর। তাদের হস্তক্ষেপে কুনুনকে শরণার্থী হিসেবে ঘোষণা দেয়া হয়। এরপর প্রাথমিকভাবে কুনুনকে অস্ট্রেলিয়া গ্রহণ করতে পারে বলে খবর বের হয়। কিন্তু শেষ পর্যন্ত তার ঠিকানা হয়েছে কানাডা।
এ সপ্তাহটা তাকে নিয়ে বিশ্বজুড়ে আলোচনা ছিল। সারা বিশ্ব থেকে তিনি পেয়েছেন বিপুল সমর্থন। তার পিতা ও ভাই ব্যাংককে তার সঙ্গে সাক্ষাত করতে গেলে তিনি শুক্রবার কোরিয়ান এয়ারযোগে ব্যাংকক থেকে উড়াল দেন সিউলে। সেখান থেকে টরন্টোগামী বিমানে চেপে বসেন। যাত্রাপথে বিমানের ভিতর থেকে টুইটারে ছবি পোস্ট করতে থাকেন। তাতে তাকে বিজনেস ক্লাসে বেশ স্বস্তিতে আছেন বলে দেখা যায়। টুইটে লিখেছেন, আমাকে সমর্থন দিয়ে আমার জীবন বাঁচানোর জন্য আপনাদের ধন্যবাদ জানাতে চাই। তিনি আরো লিখেছেন, সত্যিকারভাবে আমি কখনো এত ভালবাসা পাবো, আপনাদের সমর্থন পাবো এমনটা কখনো স্বপ্নেও ভাবি নি। আপনাদের সমর্থন আমাকে একজন উন্নত মানুষ হতে সহায়তা করবে।
বিমানবন্দরে কুনুনকে গ্রহণ করে কানাডার পররাষ্ট্রমন্ত্রী ফ্রিল্যান্ড সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন। এ সময় তিনি নিজের হাতে কুনুনকে জড়িয়ে ধরে ছিলেন। তিনি বলেন, ইনি হলেন রাহাফ মোহাম্মদ আল কুনুন। একজন অতি সাহসী নতুন কানাডিয়ান।
No comments