এতটা নৈতিক বিপর্যয়!
দিন
দিন কিছু মানুষের নৈতিকতার ভয়াবহ অবক্ষয় হচ্ছে। কোনো কোনো ক্ষেত্রে তারা
নেমে যাচ্ছে পশুর চেয়েও অনেক নিম্ন স্তরে। ঠিক এমনই এক ঘটনা ঘটেছে রাশিয়ায়।
সেখানে অজ্ঞাত কারণে মারা যান রাশিয়ান বিগ ব্রাদার প্রতিযোগী, রিয়েলিটি শো
তারতা ওকসানা আপলেকায়েভা। তার মৃতদেহ রাখা হয় একটি মর্গে। এই মৃতদেহও
রক্ষা পায় নি এক নরপিশাচের কুদৃষ্টি থেকে।
ওই মর্গের একজন টেকনিশিয়ান আলেকজান্দার। মানবতার সর্বশেষ স্তরে নেমে গিয়ে সে ওই মৃতদেহের সঙ্গে শারীরিক সম্পর্ক স্থাপন করে। এ খবর জানাজানি হওয়ার পরে তাকে বরখাস্ত করা হয়েছে। তবে রাশিয়ার আইন অনুযায়ী তাকে বিচারের মুখোমুখি হতে হবে না। এ খবর দিয়েছে লন্ডনের অনলাইন ডেইলি মেইল। এতে বলা হয়েছে, রাশিয়ার রিয়েলিটি শো ‘ডোম-২’ এর তারকা ওকসানা আপলেকায়েভা। ২০০৮ সালে তাকে হত্যা করা হয়। একটি রাস্তার ধারে তার মৃতদেহ উদ্ধার করেন একজন লরি চালক। তবে ওকসানাকে কে হত্যা করেছে তা এখনও পর্যন্ত জানা যায় নি। তাকে সমাহিত করা হয়। এরপর নতুন কিছু তথ্য যায় পুলিশের হাতে। ফলে তার মৃতদেহ সমাধিক্ষেত্র থেকে উত্তোলন করা হয় এবং চালানো হয় আরো ফরেনসিক টেস্ট। এতে যেসব তথ্যপ্রমাণ বেরিয়ে আসে তাতে দেখা যায়, মারা যাওয়ার পর ওকসানা আপলেকায়েভাকে ধর্ষণ করা হয়েছে। ডিএনএ পরীক্ষায় বেরিয়ে আসে মর্গের একজন টেকনিশিয়ানের নাম। তার বয়স ৩৭ বছর। নাম আলেকজান্দার। ফরেনসিক টেস্টে এ তথ্য বেরিয়ে আসার পূর্ব পর্যন্ত ওই মর্গেই দায়িত্ব পালন করছিল আলেকজান্দার। কিন্তু তথ্যপ্রমাণ পাওয়ার পর তাকে পদত্যাগে বাধ্য করা হয়। স্বীকারোক্তি দেয় আলেকজান্দার। সে বলে, আমি হতাশায় ছিলাম। তিন মাস ধরে আমি কোনো কাজ খুঁজে পাচ্ছিলাম না। তা ছাড়া আমার স্ত্রী আমাকে ছেড়ে চলে গেছে। সে পাল্টে ফেলেছে তার ফোন নাম্বার। এতে আমি ভেঙে পড়েছিলাম।
উল্লেখ্য, ওই মর্গে ১২ বছর ধরে দায়িত্ব পালন করছিল সে। তবে এ সময়ে সে অন্য মৃতদেহের সঙ্গে কোনো অনৈতিক কাজ করেছে কিনা তা নিশ্চিত হওয়া যায় নি। রাশিয়ার মিডিয়া বলছে, কৃতকর্মের জন্য আলেকজান্দারকে কোনো শাস্তি ভোগ করতে হবে না। কারণ, রাশিয়ার আইনে এমন ঘটনার বিচারে কোনো নিয়ম নেই। ওদিকে পুলিশ জোর দিয়ে বলছে, ওকসানাকে হত্যায় আলেকজান্দারের কোনো হাত ছিল না। কিন্তু কে তাহলে ওকসানাকে হত্যা করেছে? পুলিশ বলছে, তারা মনে করেন অজ্ঞাত ঘাতক তাকে হত্যা করে চলন্ত গাড়ি থেকে ধাক্কা দিয়ে ফেলে গেছে।
ওই মর্গের একজন টেকনিশিয়ান আলেকজান্দার। মানবতার সর্বশেষ স্তরে নেমে গিয়ে সে ওই মৃতদেহের সঙ্গে শারীরিক সম্পর্ক স্থাপন করে। এ খবর জানাজানি হওয়ার পরে তাকে বরখাস্ত করা হয়েছে। তবে রাশিয়ার আইন অনুযায়ী তাকে বিচারের মুখোমুখি হতে হবে না। এ খবর দিয়েছে লন্ডনের অনলাইন ডেইলি মেইল। এতে বলা হয়েছে, রাশিয়ার রিয়েলিটি শো ‘ডোম-২’ এর তারকা ওকসানা আপলেকায়েভা। ২০০৮ সালে তাকে হত্যা করা হয়। একটি রাস্তার ধারে তার মৃতদেহ উদ্ধার করেন একজন লরি চালক। তবে ওকসানাকে কে হত্যা করেছে তা এখনও পর্যন্ত জানা যায় নি। তাকে সমাহিত করা হয়। এরপর নতুন কিছু তথ্য যায় পুলিশের হাতে। ফলে তার মৃতদেহ সমাধিক্ষেত্র থেকে উত্তোলন করা হয় এবং চালানো হয় আরো ফরেনসিক টেস্ট। এতে যেসব তথ্যপ্রমাণ বেরিয়ে আসে তাতে দেখা যায়, মারা যাওয়ার পর ওকসানা আপলেকায়েভাকে ধর্ষণ করা হয়েছে। ডিএনএ পরীক্ষায় বেরিয়ে আসে মর্গের একজন টেকনিশিয়ানের নাম। তার বয়স ৩৭ বছর। নাম আলেকজান্দার। ফরেনসিক টেস্টে এ তথ্য বেরিয়ে আসার পূর্ব পর্যন্ত ওই মর্গেই দায়িত্ব পালন করছিল আলেকজান্দার। কিন্তু তথ্যপ্রমাণ পাওয়ার পর তাকে পদত্যাগে বাধ্য করা হয়। স্বীকারোক্তি দেয় আলেকজান্দার। সে বলে, আমি হতাশায় ছিলাম। তিন মাস ধরে আমি কোনো কাজ খুঁজে পাচ্ছিলাম না। তা ছাড়া আমার স্ত্রী আমাকে ছেড়ে চলে গেছে। সে পাল্টে ফেলেছে তার ফোন নাম্বার। এতে আমি ভেঙে পড়েছিলাম।
উল্লেখ্য, ওই মর্গে ১২ বছর ধরে দায়িত্ব পালন করছিল সে। তবে এ সময়ে সে অন্য মৃতদেহের সঙ্গে কোনো অনৈতিক কাজ করেছে কিনা তা নিশ্চিত হওয়া যায় নি। রাশিয়ার মিডিয়া বলছে, কৃতকর্মের জন্য আলেকজান্দারকে কোনো শাস্তি ভোগ করতে হবে না। কারণ, রাশিয়ার আইনে এমন ঘটনার বিচারে কোনো নিয়ম নেই। ওদিকে পুলিশ জোর দিয়ে বলছে, ওকসানাকে হত্যায় আলেকজান্দারের কোনো হাত ছিল না। কিন্তু কে তাহলে ওকসানাকে হত্যা করেছে? পুলিশ বলছে, তারা মনে করেন অজ্ঞাত ঘাতক তাকে হত্যা করে চলন্ত গাড়ি থেকে ধাক্কা দিয়ে ফেলে গেছে।
No comments