ডায়মন্ডের আংটি আর বিলাসী ঘড়ির কারণে...
ডায়মন্ডের
একটি আংটি এবং একটি বিলাসবহুল ঘড়ি। এই দুইয়ের কারণে থাইল্যান্ডের
উপপ্রধানমন্ত্রী প্রাবিত ওয়াংসুওয়ানের (৭২) পদত্যাগ দাবি জোরালো হয়েছে।
তিনি থাইল্যান্ডের প্রতিরক্ষামন্ত্রীও। পালন করেছেন দেশটির সাবেক
সেনাপ্রধানের দায়িত্ব। কিন্তু ওই আংটি ও ঘড়িকে কেন্দ্র করে সোমবার হাজার
হাজার মানুষ তার পদত্যাগ দাবি করেছেন। এ উপলক্ষে একটি আবেদনে স্বাক্ষর
করেছেন এসব মানুষ।
এর ফলে দেশটিতে ক্ষমতাসীন সর্বোচ্চ দ্বিতীয় পদের বিরুদ্ধে পদত্যাগের দাবি ক্রমশ জোরালো হচ্ছে। ক্ষোভ ক্রমশ প্রকাশ্যে আসছে। এ অবস্থায় এ বছরের শেষের দিকে সেখানে নির্বাচন হওয়ার কথা। কিন্তু সরকার সেই নির্বাচন দেবে কিনা তাও নিশ্চিত করে বলা যাচ্ছে না। এ নির্বাচনকে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার এ দেশটিতে গণতন্ত্র ফিরে যাওয়ার পথ হিসেবে দেখা হচ্ছে। বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে উদ্ধৃত করে এ খবর দিয়েছে মিয়ানমারের অনলাইন ইরাবতী। এতে বলা হয়, সাবেক এই সেনাপ্রধান গত ডিসেম্বরে মন্ত্রিপরিষদের এক সভায় যোগ দেন ডিসেম্বরে। সেই অনুষ্ঠানের একটি ছবি প্রকাশ হওয়ার পর সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে তার বিরুদ্ধে সমালোচনার ঝড় বইতে শুরু করে। কারণ, ওই ছবিতে তার হাতে একটি ডায়মন্ডের আংটি ও বিলাসবহুল একটি ঘড়ি দেখা যায়। ফলে দেশটির দুর্নীতি বিরোধী কমিশন উপপ্রধানমন্ত্রী ওয়াংসুওয়ানের বিরুদ্ধে তদন্তের নির্দেশ দেয়। এরপর থেকে সাবেক এই সেনাপ্রধানের কাছে ২৫টি এমন ব্যয়বহুল ও বিলাসী ঘড়ি শনাক্ত করা হয়, যা তিনি পরেছেন। তবে এসব ঘড়ির কথা তিনি দুর্নীতিবিরোধী কমিশনের কাছে কখনো প্রকাশ করেননি। জবাবে তিনি বলেছেন, বিভিন্ন বন্ধুর কাছ থেকে এসব ঘড়ি তিনি ধার নিয়েছেন। তবে জনগণ চাইলে তিনি পদত্যাগ করবেন। থাইল্যান্ডের দুর্নীতিবিরোধী আইনের অধীনে রাজনৈতিক পদের অধিকারী প্রতিজন কর্মকর্তা, কর্মচারীকে তার সমস্ত রকম সম্পদের পূর্ণাঙ্গ বিবরণ প্রকাশ করতেই হয়। এমন অবস্থায় অনলাইন চেঞ্জ ডট অর্গ তার পদত্যাগ দাবিতে একটি পিটিশন ছাড়ে সোমবার। এদিনই এতে স্বাক্ষর করেন কমপক্ষে ৬১২০০ মানুষ। ওই সময় মন্ত্রী সিঙ্গাপুরে প্রতিরক্ষা বিষয়ক একটি সম্মেলনে ছিলেন। তার একজন মুখপাত্র কোংচিপ তান্ত্রাওয়ানিচ ঘড়ির প্রসঙ্গ এড়িয়ে গিয়ে বলেছেন, তিনি সুস্থ আছেন। তিনি আরো বলেন, আমি আপনাদের নিশ্চিত করে বলতে পারি যে, উপপ্রধানমন্ত্রী ও প্রতিরক্ষা মন্ত্রী জেনারেল প্রাবিত ওয়াংসুয়ান সুস্থ আছেন। তিনি দেশের নিরাপত্তা দেখাশোনা করার জন্য নিজেকে উৎসর্গ করতে প্রস্তুত। থাইল্যান্ডে বর্তমানে ক্ষমতাসীন প্রধানমন্ত্রী প্রায়ুথ চান-ওচা। তিনি বলেছেন, দেশে জাতীয় নির্বাচন হবে এ বছরের নভেম্বরে। তবে গত সপ্তাহে তিনি বলেছেন, ভোটের জন্য দেশকে প্রস্তুত করতে তার আরো সময়ের প্রয়োজন। তার অর্থ কি? তবে কি নভেম্বরে নির্বাচন হচ্ছে না! তার এমন বক্তব্যের মধ্যে অন্যরকম গন্ধ পাচ্ছেন বিশ্লেষকরা।
এর ফলে দেশটিতে ক্ষমতাসীন সর্বোচ্চ দ্বিতীয় পদের বিরুদ্ধে পদত্যাগের দাবি ক্রমশ জোরালো হচ্ছে। ক্ষোভ ক্রমশ প্রকাশ্যে আসছে। এ অবস্থায় এ বছরের শেষের দিকে সেখানে নির্বাচন হওয়ার কথা। কিন্তু সরকার সেই নির্বাচন দেবে কিনা তাও নিশ্চিত করে বলা যাচ্ছে না। এ নির্বাচনকে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার এ দেশটিতে গণতন্ত্র ফিরে যাওয়ার পথ হিসেবে দেখা হচ্ছে। বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে উদ্ধৃত করে এ খবর দিয়েছে মিয়ানমারের অনলাইন ইরাবতী। এতে বলা হয়, সাবেক এই সেনাপ্রধান গত ডিসেম্বরে মন্ত্রিপরিষদের এক সভায় যোগ দেন ডিসেম্বরে। সেই অনুষ্ঠানের একটি ছবি প্রকাশ হওয়ার পর সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে তার বিরুদ্ধে সমালোচনার ঝড় বইতে শুরু করে। কারণ, ওই ছবিতে তার হাতে একটি ডায়মন্ডের আংটি ও বিলাসবহুল একটি ঘড়ি দেখা যায়। ফলে দেশটির দুর্নীতি বিরোধী কমিশন উপপ্রধানমন্ত্রী ওয়াংসুওয়ানের বিরুদ্ধে তদন্তের নির্দেশ দেয়। এরপর থেকে সাবেক এই সেনাপ্রধানের কাছে ২৫টি এমন ব্যয়বহুল ও বিলাসী ঘড়ি শনাক্ত করা হয়, যা তিনি পরেছেন। তবে এসব ঘড়ির কথা তিনি দুর্নীতিবিরোধী কমিশনের কাছে কখনো প্রকাশ করেননি। জবাবে তিনি বলেছেন, বিভিন্ন বন্ধুর কাছ থেকে এসব ঘড়ি তিনি ধার নিয়েছেন। তবে জনগণ চাইলে তিনি পদত্যাগ করবেন। থাইল্যান্ডের দুর্নীতিবিরোধী আইনের অধীনে রাজনৈতিক পদের অধিকারী প্রতিজন কর্মকর্তা, কর্মচারীকে তার সমস্ত রকম সম্পদের পূর্ণাঙ্গ বিবরণ প্রকাশ করতেই হয়। এমন অবস্থায় অনলাইন চেঞ্জ ডট অর্গ তার পদত্যাগ দাবিতে একটি পিটিশন ছাড়ে সোমবার। এদিনই এতে স্বাক্ষর করেন কমপক্ষে ৬১২০০ মানুষ। ওই সময় মন্ত্রী সিঙ্গাপুরে প্রতিরক্ষা বিষয়ক একটি সম্মেলনে ছিলেন। তার একজন মুখপাত্র কোংচিপ তান্ত্রাওয়ানিচ ঘড়ির প্রসঙ্গ এড়িয়ে গিয়ে বলেছেন, তিনি সুস্থ আছেন। তিনি আরো বলেন, আমি আপনাদের নিশ্চিত করে বলতে পারি যে, উপপ্রধানমন্ত্রী ও প্রতিরক্ষা মন্ত্রী জেনারেল প্রাবিত ওয়াংসুয়ান সুস্থ আছেন। তিনি দেশের নিরাপত্তা দেখাশোনা করার জন্য নিজেকে উৎসর্গ করতে প্রস্তুত। থাইল্যান্ডে বর্তমানে ক্ষমতাসীন প্রধানমন্ত্রী প্রায়ুথ চান-ওচা। তিনি বলেছেন, দেশে জাতীয় নির্বাচন হবে এ বছরের নভেম্বরে। তবে গত সপ্তাহে তিনি বলেছেন, ভোটের জন্য দেশকে প্রস্তুত করতে তার আরো সময়ের প্রয়োজন। তার অর্থ কি? তবে কি নভেম্বরে নির্বাচন হচ্ছে না! তার এমন বক্তব্যের মধ্যে অন্যরকম গন্ধ পাচ্ছেন বিশ্লেষকরা।
No comments